গণধর্ষণের শিকার ১৯ বছরের তরুণীকে ২০০ বার বেত্রাঘাত ও ৬ মাসের জেল দিয়ে ইছলামসম্মত বিচার নিশ্চিত করেছে চৌদি আদালত। ইছলাম নারীকে সর্বোচ্চ সম্মান দিয়ে এই বলে সতর্ক করে দিয়েছে, যেন সে ভবিষ্যতে ধর্ষিতা হতে না চায়।
শরীরের ওপর দিয়ে ট্যাংক চালিয়ে দিয়ে একজনকে হত্যা করলো আইসিস।
কোরানের বিধান মেনে আইসিস দু’জন চোরের হাত কেটে দিয়েছে।
পুতিন-প্রস্তাবিত একটি আইন পাশ হয়ে গেলে রাশিয়ায় বাইবেল ও কোরানের কোনও অংশ বা উদ্ধৃতিকে জঙ্গিবাদী আখ্যা দেয়া যাবে না। আলহামদুলিল্যা।
জিহাদ প্রচারের অভিযোগে ভারতে মাওলানা গ্রেপ্তার। বাংলাদেশে কিন্তু জিহাদের প্রচার একেবারেই চলে না!
টিকা-বিরোধী এক মেগাচার্চের সদস্যরা হাম রোগে আক্রান্ত হতে শুরু করলে সেই চার্চই এখন বিনামূল্যে টিকাদান শুরু করেছে। অর্থাৎ সেই কুত্তা সেই গু খাইলো, জাস্ট মাখায়া খাইলো।
চিকিৎসা অপেক্ষা প্রার্থনা উত্তম – এমন মনে-করা এক দম্পতির অসুস্থ সন্তান মারা গেছে চিকিৎসার অভাবে।
ক্যাফের জানালা ভেঙে ফেলা এক সশস্ত্র ব্যক্তি নিজের পরিচয় দিয়েছে ‘ইছলামের ত্রাণকর্তা’ হিসেবে।
ভ্যাটিকান তথা ক্যাথলিক চার্চের ধর্মযাজকদেরকে বাধ্যতামূলকভাবে যৌনসংযম পালন করতে হলেও এই যৌনাজ্ঞরাই যৌনতা বিষয়ে বিবিধ আইন ও বিধির প্রচলন করে থাকে। সম্প্রতি তাঁরা স্বীকার করেছে, যৌনতা বিষয়ে জ্ঞান তাদের পর্যাপ্ত নয় এবং সে-কারণেই প্রয়োজন বিবাহিত উপদেষ্টা।
ভারতীয় রাজনীতিবিদ ও পুরুত যোগী আদিত্যনাথের অনুসারীরা মৃত মুছলিম মহিলাদের ধর্ষণ করার আহ্বান জানিয়েছে হিন্দুদের প্রতি।
স্থানীয় হিন্দুরীতি অনুসারে মঙ্গলবারে চুলকাটার সেলুন বন্ধ রাখতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল এক মুছলিম, তখন হিন্দু পাঁঠাদের উদ্যোগে দাঙ্গা শুরু হয়ে যায়।
পূজার পর দেব-দেবীকে পানিতে বিসর্জন দেয়াটা স্পষ্টতই পরিবেশ দূষণ – অবশেষে এই উপলব্ধি হয়েছে মাদ্রাজ হাইকোর্টের।
ভারতে ভ্রমণরত অস্ট্রেলীয় পর্যটকের হাঁটুর নিচে হিন্দুধর্মের এক দেবীর উল্কি অঙ্কিত থাকায় তাকে হুমকি দিতে শুরু করে হিন্দুরা।
ধর্মীয় বৈচিত্র্য ও বর্ণপ্রথাই ভারতের সৌন্দর্য – ঘোষণা দিয়েছে সে দেশের প্রধানমন্ত্রী মোদী। ঠিক কথা। ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রীয়, বৈশ্য আর শূদ্র – কী সৈন্দয্য।
তো ভারতীয় সৌন্দর্যের একটি নিদর্শন: নিম্নবর্ণীয় দলিত সম্প্রদায়ের দুই শিশুর হত্যাকাণ্ড বিষয়ে ভারতের পররাষ্ট মন্ত্রী বলেছে, “কুকরকে লক্ষ্য করে ঢিল ছুঁড়লেও সরকারকে দোষ দিতে হবে?”
বাড়িতে গোমাংস ভোজের আয়োজন করার অভিযোগে ভারতের জম্মু-কাশ্মীরের স্বতন্ত্র বিধায়ক প্রকৌশলী রশিদের মুখে কালি ও মবিল মাখিয়ে দিয়েছে হিন্দু সেনা নামে একটি উগ্র হিন্দু সংগঠন।
ট্রাকে করে গরুর মাংস বহন করছিল সন্দেহে (সন্দেহটি ভুল ছিলো) এক তরুণ ট্রাক-ড্রাইভারকে পুড়িয়ে মেরেছে হিন্দু জঙ্গিরা। গোমাংস সংক্রান্ত ঘটনায় গত কয়েক সপ্তাহে হিন্দুদের হাতে নিহত হয়েছে তিনজন মুছলিম।
ভারতে এখন মেন্যুতে গোমাতার মাংস রাখার অভিযোগে পুলিশও হানা দেয়।
গরুর মাংস খাবার সুফল নিয়ে নিবন্ধ প্রকাশের অপরাধে সম্পাদক বরখাস্ত।
হিন্দুধর্মের কিছু প্রথা ও গোমাংস নিষিদ্ধকরণ বিষয়ে প্রশ্ন তোলায় এক লেখিকাকে অ্যাসিড-আক্রমণ ও ধর্ষণের হুমকি দিয়েছে গরুপূজারি পাঁঠারা।
ফাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মাদ্রাসাগুলোয় জঙ্গিবাদের চাষ হয়। বাংলাদেশেরগুলোয় কিন্তু শুধুই শান্তিচর্চা চলে।
ধর্মবিশ্বাস ছেড়ে বিপথগামী দুই সন্তানকে সঠিক পথে আনতে তাদের পিতা-মাতা চার্চের counseling session-এ ঘণ্টার পর ঘণ্টা প্রহার ও অত্যাচার করেছে তাদের। বড়ো ছেলেটি মারা গেছে।
আইসিস-এর শিরশ্ছেদ করার ভিডিওগুলো দেখে আইসিস-এ যোগ দিতে উদ্বুদ্ধ হয়েছে এক মুছলিম তরুণ।
এক খ্রিষ্টান ধর্মযাজক দাবি করেছে, সে ৩৫ জন মৃত ব্যক্তিকে পুনরুজ্জীবিত করেছে এবং এই দাবিতে বিশ্বাস করা ছাগলের অভাবও নেই। কারণ ধর্মবিশ্বাস মানেই নিজের মগজ খুলে অন্যের বা অন্যকিছুর কাছে জমা দেয়া।
স্ত্রীর প্রতিরোধ সত্ত্বেও তার সঙ্গে যৌনসঙ্গম করা যাবে, তবে সঙ্গমকালে স্ত্রীর অসন্তুষ্ট মুখের দিকে তাকিয়ে নিজের আনন্দ নষ্ট না করার উপদেশ দিয়েছে খ্রিষ্টধর্মীয় ওয়েবসাইট।
রাশিয়ার শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানগুলোয় ধর্মতত্ত্বকে (theology) বিজ্ঞানের মর্যাদা দেয়া হয়েছে। হায়, তাহলে ‘বিগ্যান’-এর কী হবে!
ইহুদি মোল্লারা পিছিয়ে থাকবে শিশুকামিতায়, তা তো হতে পারে না! শিশুবালিকার ওপরে যৌননির্যাতন চালানোর অভিযোগে এক র্যাবাই জেলে কাটাবে ২২ বছর।
শিশুকামিতার ঘটনায় শিশুদেরও দায় আছে বলে দাবি করেছে এক বিশপ। কত্তো বড়ো চুদির্ভাই শালা!
শিশুকামিতা-বিরোধী প্রতিবাদ মিছিলে অংশগ্রহণকারীদের ‘নির্বোধ’ বলেছে বিশ্বে শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের প্রধান পোপ ফ্রান্সিস।
এক খ্রিষ্টান ধর্মযাজক বলেছে, কারোর শিশুকামী হওয়ার কারণটা সে বুঝতে পারে, তবে কেউ কেন সমকামী হয়, সেটা তার বোধের বাইরে।
ধর্ম মানেই ব্যবসা। সিঙ্গাপুরে একটি চার্চের ছয় নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ৫০ মিলিয়ন সিঙ্গাপুরী ডলারের তহবিল তছরুপের অভিযোগে।
বোমাসদৃশ ঘড়ি ‘আবিষ্কারক’ সেই মুছলিম বালক-বৈগ্যানিক (যার আপন বোন বোমা মেরে স্কুল উড়িয়ে দেয়ার হুমকি দিয়েছিল ও যার পিতা ‘ইসলামোফোবিয়া’ নামের মিথ্যা ধারণাটির প্রচার, প্রসার ও প্রপাগান্ডায় প্রাণপাত করেন) সম্প্রতি দেখা করেছে সুদানের রাষ্ট্রপতির সঙ্গে, যিনি এক গণহত্যার নায়ক ও যাঁর নাম আছে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) প্রমাণিত যুদ্ধাপরাধীদের তালিকায়। আরও একটি কৌতূহলোদ্দীপক খবর: এই ঘড়িবালক সপরিবারে আমেরিকা ছেড়ে চলে যাচ্ছে কাতারে – আন্তর্জাতিক ইছলামিজমের হেডকোয়ার্টার হিসেবে স্বীকৃত দেশে। কিছু বোঝা যাচ্ছে?
ডেনমার্কবাসী মুছলিমদের শতকরা ৪০ জন সে-দেশে কোরান-নির্ভর আইনকানুন চায়। তো কবে সেই দেশে ইছলামী শাসনের প্রচলন হবে, সেই অপেক্ষায় না থেকে তারা কেন ইছলামশাসিত দেশগুলোতে যায় না?
আইসিস-এ যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানানো ১৪ বছর বয়সী কিশোরের হাত ও পা কেটে ফেলেছে ইছলামী যোদ্ধারা।
নাইজেরিয়ায় জুম্মাবারে আল্যার ঘর মসজিদে বোমা হামলায় ৩৯ জন নিহত।
ইছলাম নারীকে দিয়েছে আত্মঘাতী বোমারুর সম্মান। বোকো হারামের তত্ত্বাবধানে ১১ জনকে হত্যা করে দুই মুছলিমা সরাসরি জান্নাতে যাবার অধিকার লাভ করেছে।
১৫ বছর বয়সী মুছলিম স্কুলবালক আল্যাহু আকবর চিৎকার সহযোগে গুলি করেছে তার শিক্ষককে লক্ষ্য করে।
বঙ্গদেশী দুই শান্তিকামী খ্রিষ্টান ধর্মযাজকের গলা কেটে হত্যা করার চেষ্টা করেছিল। “যখন তোমরা কাফেরদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হও, তখন তাদের গর্দান মার” – কোরান, সুরা ৪৭, আয়াত ৪)
মসজিদ হচ্ছে ইছলামী সন্ত্রাসের হেডকোয়ার্টার। ১৫ বছর বয়সী অস্ট্রেলীয় ইছলামী যোদ্ধা তার অস্ত্র পেয়েছিল মসজিদের মাধ্যমে।
বার্লিনের ইমামকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সন্ত্রাসবাদের অভিযোগে।
আইসিস-এর পক্ষ হয়ে সন্ত্রাসী হামলা চালানোর পরিকল্পনাকারী চার মুছলিমকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে সুইজারল্যান্ডে।
দাসীর সঙ্গে যৌনসম্পর্কস্থাপন যেহেতু ইছলামে অনুমোদিত, তাই স্বামী ও গৃহপরিচারিকার ফষ্টিনষ্টির দৃশ্য গোপনে ভিডিও করে ইউটিউবে আপলোড করার অপরাধে স্ত্রীর এক বছরের জেল অথবা ৮৭ হাজার ২১৪ পাউণ্ড জরিমানা হতে পারে।
ইছলামী রাষ্ট্র ইয়েমেনে বসবাসকারী ইহুদিদের সরকারীভাবে নির্দেশ দেয়া হয়েছে ইছলাম গ্রহণের, নয়তো দেশত্যাগের।
বাংলাদেশে খিজির খান হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃত দু’জন বলেছে, মালামাল লুটকে তাঁরা গণিমতের মাল মনে করেন। এ জন্য তাঁরা এসব নিয়ে গেছেন। এ ছাড়া গলা কেটে হত্যা করাকে তাঁরা সওয়াব মনে করেন। তাই আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবহার না করে তাঁরা ধারালো অস্ত্র দিয়ে জবাই করেছেন।
এবারে হালাল ডেটিং শুরু হলো মালয়েশিয়ায়।
অস্ট্রেলিয়ায় সন্ত্রাসী হামলা চালিয়েছে ১৪ বছর বয়সী মুছলিম জঙ্গি।
‘বাংলা হবে আইএস-স্তান’ – ১৬ বছর বয়সী বঙ্গদেশী বালক আইএস-এর প্রচারপত্র সাঁটতে গিয়ে আটক হয়েছে পুলিশের হাতে।
সাম্প্রতিক ইছলামী হত্যাকাণ্ডের সংক্ষিপ্ত খতিয়ান: ফাকিস্তানে ২৯ জন (ঘটনা মসজিদের ভেতরে), তাজিকিস্তানে ১০ জন, সিরিয়ায় ৬৫ জন, আফগানিস্তানে ১৩ জন।
ছহীহ ইছলামী বিচারের উৎকৃষ্ট নমুনা: ২০১২ সালে নিজের ৫ বছর বয়সী মেয়েকে শারীরিক অত্যাচার, ধর্ষণ ও হত্যা করা চৌদি মোল্লাকে মুক্তি দিয়েছে আদালত। তবে ধর্মের বিরুদ্ধে লেখার কারণে সেই দেশী ব্লগারের মাথার ওপরে ঝুলছে মৃত্যুদণ্ডের সম্ভাবনা।
এবারে সৃষ্টিকর্তার আলামত দেখা গেছে মানববর্জ্যত্যাগকক্ষের দেয়ালে। তার লীলা বোঝা আসলেই ভার: এতো জায়গা থাকতে সে বেছে নিয়েছে কিনা হাগনকুঠি!
ব্যাংককে ২০ জন নিহত হওয়া বোমা হামলার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। বলুন দেখি, ব্যক্তিটি কোন ধর্মের অনুসারী?… হ্যাঁ, আপনার অনুমান সঠিক হয়েছে।
১৩ বছরের বালিকাকে বহির্জগতের সঙ্গে সম্পর্কহীন রেখে ৫ বছর ধরে যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করেছে এক দম্পতি, কারণ বাইবেল তা অনুমোদন করে।
ইছলাম্পট্যে বাংলাদেশী মোল্লারাও কম যায় না। নিজের মেয়েকে ধর্ষণ করেছে তেমন একজন।
বাইবেলের কথা অনুসরণ করে আরেক ব্যক্তি হত্যা করেছে ৮ জনকে, যাদের ভেতরে ছিলো তার ১৩ বছর বয়সী সন্তানও।
ইছলামী বিচারপদ্ধতি অনুসরণ করে আরও ৯ জন সমকামীকে ইরাকের মোসুল প্রদেশের সর্বোচ্চ দালান থেকে নিচে ফেলে হত্যা করেছে আইসিস।
সেই আইসিস চারজন বন্দীকে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় ঝুলিয়ে বারবিকিউ-এর মতো করে আগুনের শিখার ওপরে ঝলসিয়ে হত্যা করেছে। বৈচিত্র্যময় ইছলামী বর্বরতা।
এমনকি শিশুদের জবাই করে তাদের মাংস রান্না করে খাওয়ানো হয়েছে মায়েদেরকে – খাছ মুছলিম জঙ্গিদের সংগঠন আইসিস-এর এমন আচরণের প্রতিবাদও মুছলিমদের কাছ থেকে পাওয়া যায় না।
কারণ আইসিস যতো বর্বর, অমানবিক ও বীভৎস ঘটনাই ঘটাক না কেন, তথাকথিত মডারেট মুছলিমদের বিশাল একটি অংশ আইসিস-এর নীরব সমর্থক। প্রকারান্তরে সে কথাই বলেছেন জর্ডানের রাণী।
মুছলিম মোল্লা আর খ্রিষ্টান ধর্মযাজকরাই শুধু মজা লুটবে, বৌদ্ধ ভিক্ষুদের বুঝি সাধ-আহ্লাদ থাকতে নেই! তাদের বুঝি ইচ্ছে করে না স্তনমর্দন করতে! (লিংক: কৌস্তুভ)
প্যান্ট পরার ‘অপরাধে’ নারীকে বেত্রাঘাতের বিধান ইছলামই দিয়েছে।
ধর্মপীড়িত রাশিয়ার অবস্থা অনেক সময়ই বাংলাদেশের কথা মনে করিয়ে দেয়। অনলাইনে ব্যবহৃত গে ইমোটিকনগুলো রাশিয়ার আইন ভঙ্গ করছে কি না, এ নিয়েও তাদের শিরঃপীড়া।
ইছলামী দল আইসিস-এ আল্যার গজব কেন? ১৬ জন ইছলামী যোদ্ধা এইডসে আক্রান্ত!
ইহুদিধর্মও নারীকে এতোটাই সম্মান দিয়েছে যে, খাছ ইহুদি পুরুষ প্লেনে নারীর পাশে বসতে অস্বীকৃতি জানায়।
সন্তানকে জ্বিনে ধরেছে মনে করে মা তার ১ মাস বয়সী সন্তানকে চার তলা থেকে ফেলে দিয়ে হত্যা করেছে অবলীলায়। শিশু মরেছে, তাতে কী! ধর্মবিশ্বাস জিন্দাবাদ!
মেয়ে ডুবে মরতে বসেছে, কিন্তু তাকে উদ্ধার করতে উদ্যত পুরুষ-উদ্ধারকর্মীদের বাধা দিয়েছে তার পিতা। কারণ মেয়ের শরীরে বেগানা পুরুষের স্পর্শের চেয়ে তার মৃত্যু শ্রেয়। আচ্ছা, কোনও নাস্তিক-পিতার পক্ষে এমন কাজ কি আদৌ সম্ভব?… মনে পড়লো, ২০০২ সালে চৌদি আজবের মক্কায় ১৫ জন বালিকা স্কুলভবনের অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করতে বাধ্য হয়। তারা জ্বলন্ত স্কুলভবন ত্যাগ করার চেষ্টা করেছিল, কিন্তু চৌদি ধর্মীয় পুলিশ তাদের বের হতে দেয়নি, কারণ বালিকারা সেই মুহূর্তে ইছলামসম্মত পোশাকে ছিলো না।
আমস্টার্ডাম-প্যারিস ট্রেনে গুলি চালানো মুছলিম জঙ্গির পিতা বলেছে, “সে খুব ভালো ছেলে ছিলো।” জানা গেছে, আক্রমণের আগে জিহাদি ভিডিও দেখেছে সে।
খ্রিষ্টান ধর্মযাজকদের ইতরামির (মূলত যৌনতা সংক্রান্ত – শিশুধর্ষণ, অপ্রাপ্তবয়স্ক তরুণ-তরুণীধর্ষণ, শিশুপর্ন সংরক্ষণ ইত্যাদি) বড়ো একটি সংকলন পাওয়া যাবে এখানে। নিয়মিত হালনাগাদ করা হয়।
পার্থিব গেলমানগমনচর্চার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে এক ব্রিটিশ মোল্লা। দেশী মোল্লারাও পিছিয়ে নেই। মাদ্রাসায় পড়া ৮ বছর বয়সী বালককে ধর্ষণ করে মাত্র ৫ হাজার টাকা জরিমানা দিয়ে ছাড় পেয়েছে মাদ্রাসাশিক্ষক। ৯ বছর বয়সী আরেক মাদ্রাসাছাত্রকে যৌননির্যাতনের অভিযোগে মাদ্রাসাশিক্ষককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নবম শ্রেণীর মাদ্রাসাছাত্রীকে শাদীর প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছে এক মাদ্রাসাশিক্ষক।
জ্বিন-ভূত-পরী-ইবলিশ-ডাইনী ও ইত্যাকার উৎকট ও অবাস্তব ধারণাগুলো আপাদমস্তক ধর্মীয়। এবং ধর্ম সব সময়ই অশুভ। উদাহরণ: ঝাড়খন্ডে ডাইনি অপবাদে ৫ নারীকে পিটিয়ে হত্যা।
কোরানেই যেহেতু একাধিকবার বলা হয়েছে অমুছলিমদের সাথে মুছলিমদের বন্ধুত্ব হারাম (যদিও তাদের দেশে থাকা বেজায় আরাম), তাই সেই কথাটি আবারও বলে নিশ্চয়ই কোনও অপরাধ করেনি সুইডিশ মোল্লা!
সীতার অগ্নিপরীক্ষার আধুনিক সংস্করণ: ৮৮ পাউন্ড ওজনের পাথর মাথায় নিয়ে ভারসাম্য বজায় রেখে ধর্ষিতাকে ‘শুদ্ধতার পরীক্ষায়’ উত্তীর্ণ হতে হবে।
খ্রিষ্টান ধর্মপ্রচারিকা তার ঈশ্বর-বিশ্বাসের জোরে এক মহিলার উচ্চতা তিন ইঞ্চি বাড়িয়ে দিয়েছেন তাৎক্ষণিকভাবে – সুস্থবুদ্ধির মানুষ এই উদ্ভট কাহিনীকে হেসে উড়িয়ে দিলেও এতে বিশ্বাস করে অনেকেই। আসলে কারুর ভক্ত বনে গেলে তার বর্ণিত অবাস্তব ঘটনাতেও নিঃশর্ত বিশ্বাস স্থাপন এবং যে কোনও মূল্যে তা সত্য বলে প্রতিষ্ঠার প্রাণপাতকারী প্রচেষ্টার প্রবণতা আছে ধর্মবিশ্বাসীদের। আরও দুঃখের কথা এই যে, কিছু নাস্তিকও এই হানিকর প্রবণতায় আক্রান্ত।
মিস ইতালি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী এক প্রতিযোগিনী জন্মসূত্রে মুছলিম হবার কারণে তার কঠোর সমালোচনা করছে মুছলিম সমাজ।
সব ধর্মই সমপ্রেমবিদ্বেষপুষ্ট। জেরুজালেমের গে প্রাইডে অংশগ্রহণকারী ছয়জনকে ছুরিকাঘাত করেছে এক রক্ষণশীল ইহুদি। আহতদের একজন পরে মৃত্যুবরণ করে।
গোয়েন্দাদের তল্লাশির সময় নিজের ৫ ও ৭ বছর বয়সী দুই ছেলে ও স্ত্রীসহ নিজেকে বোমায় উড়িয়ে দিয়েছে ফাকিস্তানী মুছলিম জঙ্গি।
যিশুর জন্য কুমারীত্ব সংরক্ষণ করে রাখা ৩৮ বছর বয়সী মহিলা চার্চে গিয়ে বিয়ে করেছে যিশুকেই। তবে তাদের বাসররাত কবে এবং কোথায়, সে বিষয়ে কোনও খবর এখনও পাওয়া যায়নি।
বাইবেলে (মার্ক ১৬:১৮) বলা আছে, খ্রিষ্টধর্মের সুসমাচারে বিশ্বাস করা ব্যক্তিরা হাত দিয়ে সাপ ধরতে পারবে, এমনকি যতো ভয়াবহ বিষই তারা পান করুক না কেন, তাদের কোনও ক্ষতি হবে না। আর তাই কিছু চার্চে সাপ হাতে নিয়ে উপাসনা করা হয়। এবং সঙ্গত কারণেই এই চার্চগুলোর ভেতরে সাপের কামড়ে মৃত্যুর ঘটনা খুব বিরল নয় – সাম্প্রতিক একটি ঘটনা।
যিশুর কথিত ৪০ দিন ৪০ রাতের উপবাসের রেকর্ড পুনরাবৃত্তি করা, এমনকি সম্ভব হলে, ভাঙার উদ্যোগ নিয়ে ৩০ দিনের মাথায় মারা পড়েছে যিশুর ৭০ বছর বয়সী অনুসারী।
আরেক ধর্মযাজক যিশুর কথিত পুনরুত্থান পুনরাবৃত্তি করতে ব্যর্থ হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে।
‘অসামাজিক’ কার্যকলাপের ধুয়ো তুলে হোটেলে হামলা চালিয়ে নারী-পুরুষ গ্রেপ্তারের পর প্রায় সব সময়ই দেখা যায়, আটককৃত অধিকাংশ নারীর পরনে ইছলামসম্মত লেবাস।
বিশ্বে শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের প্রাক্তন পোপ তার প্রধান দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে পেরেছে বলে জানা গেছে। তার শাসনামলে শিশুধর্ষণের অভিযোগগুলো সে যথাসম্ভব কম গুরুত্ব সহকারে যাচাই করেছে।
লেখাপড়া করলেই সবাই শিক্ষিত হয় না। ধর্মবিশ্বাসগ্রস্তদের বিপুল একটি অংশ হয় কুশিক্ষিত। তেমন কুশিক্ষিতক্লিষ্ট আমেরিকার শতকরা চল্লিশজন বিশ্বাস করে – এই পৃথিবীতে একটা সময়ে ডাইনোসর ও মানুষের সহাবস্থান ছিলো।
ইছলামীদের আক্রমণে কাবুলে নিহত হয়েছে ৫১ জন, চৌদি আজবের মসজিদে ১৫ জন, ফাকিস্তানে ৯ জন; এছাড়া এরা লিবিয়ায় ১২ জনের শিরশ্ছেদ করেছে।
বাপকা বেটা! বিন লাদেনের পুত্র লাদেন-অনুসারীদের পশ্চিমাদের বিরুদ্ধে জিহাদের আহ্বান জানিয়েছে।
ফাকিস্তানের মতো রাষ্ট্রেও সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ছড়ানোর অভিযোগে ইমামের জেল হয়েছে ১০ বছর। এদিকে কোরান পোড়ানোর মিথ্যে অভিযোগ তুলে এক মেয়েকে পাথর ছুঁড়ে বীভৎস উপায়ে হত্যা করার পর তার গায়ে গাড়ি চড়িয়ে দেয়া ও শেষে আগুনে পুড়িয়ে ফেলার বিচার হয়েছে আফগানিস্তানের মতো দেশে। চারজন পুরুষকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে এই ঘটনায়। দেখা যাচ্ছে, ফাকিস্তান ও আফগানিস্তানের থেকেও পিছিয়ে আছে বাংলাদেশ। এ দেশে হিন্দু-বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান-আদিবাসীদের ওপরে সাম্প্রদায়িক হামলার কোনও বিচারের উদ্যোগ পর্যন্ত নেয়া হয়নি আজ অব্দি। অথচ ফাকিস্তানে খ্রিষ্টানদের ওপর হামলায় উস্কানি দেয়ার অভিযোগে দুই মোল্লাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। “সাম্প্রদায়িক হামলার বিচার” লিখে গুগল করলে বিচারের কোনও খবর নয়, পাওয়া যায় শুধু বিচারের দাবির খবরই; কদাচিৎ তদন্ত ও বিচারের প্রতিশ্রুতি।
চার্চের ভেতরে আত্মঘাতী বোমা হামলা করে ৫ জন কাফেরকে হত্যা করে নিজের বেহেশত-যাত্রা নিশ্চিত করে ফেলেছে এক মুছলিম।
পৃথিবীতে সবকিছুই আপেক্ষিক। আইসিস-এর তুলনায় মডারেট আল-কায়েদা এখন আইসিস-এর নিন্দা করে!
চৌদি আজবের উপর্যুপরি বিমান হামলায় ইয়েমেনে ৪০ জনের মৃত্যু গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলার মতো আলোড়িত করে না।
বোকো হারাম হত্যা করেছে ১৩ জনকে এবং চার্চ ও বাড়ি পুড়িয়েছে যথাক্রমে ৩২ ও ৩০০ টি।
রমজানের ১৯ দিনে ইছলামীরা ১৮৯৯ জনকে হত্যা করেছে। অর্থাৎ দিনে প্রায় ১০০ জনকে। মাহে রমজান > নেয় যম জান। যে-যমের নাম ইছলাম।
মুছলিম-খ্রিষ্টান-ইহুদি-হিন্দু ধর্মযাজকরাই শুধু শিশুকাম, সমকাম ও অন্যান্য বিবিধ কামে মজা লুটবে, বৌদ্ধ ভিক্ষুদের বুঝি সাধ-আহ্লাদ নেই! তারাও কম যায় না!
রাশিয়ার ধর্মখোর দম্পতি তাদের অসুস্থ শিশুর চিকিৎসা হাসপাতালের বদলে চার্চে করাতে গিয়ে শিশুটিকে গুরুতর অসুস্থতার দিকে ঠেলে দিয়েছে।
প্রকৃত চিকিৎসার বদলে বিশ্বাসনির্ভর চিকিৎসা (যা আদতে কোনও চিকিৎসাই নয়) প্রয়োগের ভয়াবহতা বিষয়ে একটি নিবন্ধ।
নারীদের গাড়ি চালানো নিষিদ্ধ করে ইহুদি ধর্মও নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান।
“ঈশ্বর আপনাকে সৃষ্টি করেছে এবং আপনার পুরুষাঙ্গটি আসলে তাঁর। আপনি ওটি তাঁর কাছ থেকে ধার নিয়েছেন কিছু সময়ের জন্য।… পুরুষাঙ্গটির একটি বাড়ির দরকার জেনে ঈশ্বর সৃষ্টি করেছেন নারী। নারী হচ্ছে পুরুষাঙ্গের বাড়ি।” – এক ধর্মবাজের মুখনিঃসৃত বাণী।
শিশুকামী স্বামীর কাছ থেকে বিবাহবিচ্ছেদ চাওয়ায় চার্চ এক নারীকে বলেছে, হয় সে সেই শিশুকামী স্বামীর ঘরই করবে, নয়তো চার্চ তার (মেয়েটির) বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবে।
ধর্মগ্রন্থ গীতার দোহাই দিয়ে ১২ বছর ধরে ধর্ষণ! (লিংক: ক্যাটম্যান)
সব ধর্মেই স্ত্রী হচ্ছে পুরুষের সম্পত্তি এবং যে কোনও অবস্থায় স্বামীর যৌনকামনা মেটাতে সে বাধ্য। ফলে ধর্মগুলোয় ‘দাম্পত্য ধর্ষণ’ ধারণাটিই অনুপস্থিত। খ্রিষ্টধর্মের উদাহরণ।
সৃষ্টিতত্ত্ববাদে বিশ্বাসী ব্যক্তি ৬০ মিলিয়ন বছরের পুরনো ফসিল খুঁজে পেলেও তার বিশ্বাস টলেনি। সে এখনও বিশ্বাস করে – এই পৃথিবীর বয়স ৬ হাজার বছর।
ধর্ষক-ধর্মযাজকের পক্ষ নিয়েছে চার্চ, বলেছে – বিচারের মালিক ঈশ্বর।
শত-সহস্র বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় পাওয়া ফল নির্ভুল বলে প্রমাণিত হলো আরও একবার: হোমিওপ্যাথি কাজ করে না।
ঈশ্বর যা করে, মঙ্গলের জন্যই করে। অতএব মৃত শিশুসন্তানের মাকে বলতে হবে, তার সন্তান বড়ো হয়ে পরবর্তী হিটলার হতে পারতো – এমন উপদেশ দিতে পারে কেবল ধর্মঘটীরাই (যাদের ঘটে শুধুই ধর্ম)।
র্যাপ মিউজিকের কারণে খ্রিষ্টানদের সংখ্যা ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে, বলেছে আরেক ধর্মঘটী।
স্কুলবালিকার প্যান্টের ভেতরে হাত ঢুকিয়ে শয়তান তাড়াচ্ছিল ৫১ বছর বয়সী ধর্মযাজক, নিজেকে যে নবী বলে দাবি করে। স্বীকার করতেই হয়, তার আচরণ ছিলো বাস্তবিকই নবীসুলভ।
ভূত তাড়ানোর নাম করে মহিলাকে ধর্ষণ করেছে ভারতীয় মন্দিরের পুরোহিত। (লিংক: সংহিতা)
ধর্ষক-পুরোহিতকে পিটিয়েছে ধর্ষিতা। এই তো চাই!
ধর্মমুক্ত দেশগুলো সামাজিকভাবে সবচেয়ে বেশি অগ্রসর – শুধু অনুমানের কথা নয়।
শিশুদের জন্য নিযুক্ত ধর্মযাজক চাইল্ড পর্নোগ্রাফির অভিযোগে আটক।
ধর্ষণের দায় ধর্মগুলো সব সময়ই নারীদের ওপরে চাপাতে ব্যগ্র। ধর্ষিতা ও নিহত এক মেয়ে সম্পর্কে এক ক্যাথলিক ধর্মযাজক বলেছে, মেয়েটি যদি বিশ্বাস-পূর্ণ (Faith-Filled) হতো, তাহলে ঘটনার সময় (রাত তিনটায়) সে নিজের ঘরে থাকতো, রাস্তা দিয়ে হেঁটে বেড়াতো না।
বিভিন্ন জরিপের ফলাফল অনুযায়ী, পুরো আমেরিকায় নাস্তিকের সংখ্যা শতকরা ১৫ থেকে ২০ জন। তবে কলেজ ডিগ্রিধারীদের ভেতরে নাস্তিকের সংখ্যা ৪৩ শতাংশ। অতএব শিক্ষার সঙ্গে নাস্তিকতার কোনও যোগসূত্রই নেই! প্রমাণিত।
ভারতের ক্যাথলিক চার্চের রকমারি যৌনতা, অত্যাচার ও ভোগান্তির বর্ণনা দিয়েছেন প্রাক্তন যাজিকা।
২ বছরের শিশুর ওপরে আছর করা শয়তানকে দূর করতে এক চার্চ লিডার শিশুটিকে অনাহারে রাখার ব্যবস্থা করে এবং এক সময় শিশুটি মারা যায়।
নিজের কন্যা, স্ত্রী ও বোনকে হত্যা করে মমিন খ্রিষ্টান ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছে, “তারা এখন স্বর্গে।”
এক ধর্মযাজক ও তার স্ত্রী ৪ বছর বয়সী শিশুবালিকাকে অপহরণ করে তাকে দাসী বানানোর লক্ষ্যে লালনপালন করতে শুরু করে। তাকে তারা অনাহারে রাখতো, প্রহার করতো, অত্যাচার চালাতো। মেয়েটিকে উদ্ধার করা হয় তার ১৯ বছর বয়সে। তার শরীরে পাওয়া গেছে নির্যাতনের ৪১০ টি চিহ্ন।
একটা সময়ে চার্চের গাড়ির ভেতরে সমকামে লিপ্ত হবার সময় ধরা পড়া এক ধর্মযাজক সম্প্রতি গ্রেপ্তার হয়েছে ৬০ হাজার ডলার চুরির অপরাধে।
ধর্মযাজকদের শিশুধর্ষণের চেয়ে বড়ো পাপ গর্ভপাত (অ্যাবোরশন) – ঘোষণা দিয়েছে আরেক ধর্মবাজ।
চার্চের ভেতরে আত্মঘাতী বোমা হামলা করে ৫ জন কাফেরকে হত্যা করে নিজের বেহেশত-যাত্রা নিশ্চিত করে ফেলেছে এক মুছলিম।
পৃথিবীতে সবকিছুই আপেক্ষিক। আইসিস-এর তুলনায় মডারেট আল-কায়েদা এখন আইসিস-এর নিন্দা করে!
চৌদি আজবের উপর্যুপরি বিমান হামলায় ইয়েমেনে ৪০ জনের মৃত্যু গাজায় ইসরায়েলের বিমান হামলার মতো আলোড়িত করে না।
বোকো হারাম হত্যা করেছে ১৩ জনকে এবং চার্চ ও বাড়ি পুড়িয়েছে যথাক্রমে ৩২ ও ৩০০ টি।
রমজানের ১৯ দিনে ইছলামীরা ১৮৯৯ জনকে হত্যা করেছে। অর্থাৎ দিনে প্রায় ১০০ জনকে। মাহে রমজান > নেয় যম জান। যে-যমের নাম ইছলাম।
মুছলিম-খ্রিষ্টান-ইহুদি-হিন্দু ধর্মযাজকরাই শুধু শিশুকাম, সমকাম ও অন্যান্য বিবিধ কামে মজা লুটবে, বৌদ্ধ ভিক্ষুদের বুঝি সাধ-আহ্লাদ নেই! তারাও কম যায় না!
রাশিয়ার ধর্মখোর দম্পতি তাদের অসুস্থ শিশুর চিকিৎসা হাসপাতালের বদলে চার্চে করাতে গিয়ে শিশুটিকে গুরুতর অসুস্থতার দিকে ঠেলে দিয়েছে।
প্রকৃত চিকিৎসার বদলে বিশ্বাসনির্ভর চিকিৎসা (যা আদতে কোনও চিকিৎসাই নয়) প্রয়োগের ভয়াবহতা বিষয়ে একটি নিবন্ধ।
নারীদের গাড়ি চালানো নিষিদ্ধ করে ইহুদি ধর্মও নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান।
“ঈশ্বর আপনাকে সৃষ্টি করেছে এবং আপনার পুরুষাঙ্গটি আসলে তাঁর। আপনি ওটি তাঁর কাছ থেকে ধার নিয়েছেন কিছু সময়ের জন্য।… পুরুষাঙ্গটির একটি বাড়ির দরকার জেনে ঈশ্বর সৃষ্টি করেছেন নারী। নারী হচ্ছে পুরুষাঙ্গের বাড়ি।” – এক ধর্মবাজের মুখনিঃসৃত বাণী।
শিশুকামী স্বামীর কাছ থেকে বিবাহবিচ্ছেদ চাওয়ায় চার্চ এক নারীকে বলেছে, হয় সে সেই শিশুকামী স্বামীর ঘরই করবে, নয়তো চার্চ তার (মেয়েটির) বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেবে।
ধর্মগ্রন্থ গীতার দোহাই দিয়ে ১২ বছর ধরে ধর্ষণ! (লিংক: ক্যাটম্যান)
সব ধর্মেই স্ত্রী হচ্ছে পুরুষের সম্পত্তি এবং যে কোনও অবস্থায় স্বামীর যৌনকামনা মেটাতে সে বাধ্য। ফলে ধর্মগুলোয় ‘দাম্পত্য ধর্ষণ’ ধারণাটিই অনুপস্থিত। খ্রিষ্টধর্মের উদাহরণ।
সৃষ্টিতত্ত্ববাদে বিশ্বাসী ব্যক্তি ৬০ মিলিয়ন বছরের পুরনো ফসিল খুঁজে পেলেও তার বিশ্বাস টলেনি। সে এখনও বিশ্বাস করে – এই পৃথিবীর বয়স ৬ হাজার বছর।
ধর্ষক-ধর্মযাজকের পক্ষ নিয়েছে চার্চ, বলেছে – বিচারের মালিক ঈশ্বর।
শত-সহস্র বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায় পাওয়া ফল নির্ভুল বলে প্রমাণিত হলো আরও একবার: হোমিওপ্যাথি কাজ করে না।
ঈশ্বর যা করে, মঙ্গলের জন্যই করে। অতএব মৃত শিশুসন্তানের মাকে বলতে হবে, তার সন্তান বড়ো হয়ে পরবর্তী হিটলার হতে পারতো – এমন উপদেশ দিতে পারে কেবল ধর্মঘটীরাই (যাদের ঘটে শুধুই ধর্ম)।
র্যাপ মিউজিকের কারণে খ্রিষ্টানদের সংখ্যা ক্রমশ হ্রাস পাচ্ছে, বলেছে আরেক ধর্মঘটী।
স্কুলবালিকার প্যান্টের ভেতরে হাত ঢুকিয়ে শয়তান তাড়াচ্ছিল ৫১ বছর বয়সী ধর্মযাজক, নিজেকে যে নবী বলে দাবি করে। স্বীকার করতেই হয়, তার আচরণ ছিলো বাস্তবিকই নবীসুলভ।
ভূত তাড়ানোর নাম করে মহিলাকে ধর্ষণ করেছে ভারতীয় মন্দিরের পুরোহিত। (লিংক: সংহিতা)
ধর্ষক-পুরোহিতকে পিটিয়েছে ধর্ষিতা। এই তো চাই!
ধর্মমুক্ত দেশগুলো সামাজিকভাবে সবচেয়ে বেশি অগ্রসর – শুধু অনুমানের কথা নয়।
শিশুদের জন্য নিযুক্ত ধর্মযাজক চাইল্ড পর্নোগ্রাফির অভিযোগে আটক।
ধর্ষণের দায় ধর্মগুলো সব সময়ই নারীদের ওপরে চাপাতে ব্যগ্র। ধর্ষিতা ও নিহত এক মেয়ে সম্পর্কে এক ক্যাথলিক ধর্মযাজক বলেছে, মেয়েটি যদি বিশ্বাস-পূর্ণ (Faith-Filled) হতো, তাহলে ঘটনার সময় (রাত তিনটায়) সে নিজের ঘরে থাকতো, রাস্তা দিয়ে হেঁটে বেড়াতো না।
বিভিন্ন জরিপের ফলাফল অনুযায়ী, পুরো আমেরিকায় নাস্তিকের সংখ্যা শতকরা ১৫ থেকে ২০ জন। তবে কলেজ ডিগ্রিধারীদের ভেতরে নাস্তিকের সংখ্যা ৪৩ শতাংশ। অতএব শিক্ষার সঙ্গে নাস্তিকতার কোনও যোগসূত্রই নেই! প্রমাণিত।
ভারতের ক্যাথলিক চার্চের রকমারি যৌনতা, অত্যাচার ও ভোগান্তির বর্ণনা দিয়েছেন প্রাক্তন যাজিকা।
২ বছরের শিশুর ওপরে আছর করা শয়তানকে দূর করতে এক চার্চ লিডার শিশুটিকে অনাহারে রাখার ব্যবস্থা করে এবং এক সময় শিশুটি মারা যায়।
নিজের কন্যা, স্ত্রী ও বোনকে হত্যা করে মমিন খ্রিষ্টান ফেইসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছে, “তারা এখন স্বর্গে।”
এক ধর্মযাজক ও তার স্ত্রী ৪ বছর বয়সী শিশুবালিকাকে অপহরণ করে তাকে দাসী বানানোর লক্ষ্যে লালনপালন করতে শুরু করে। তাকে তারা অনাহারে রাখতো, প্রহার করতো, অত্যাচার চালাতো। মেয়েটিকে উদ্ধার করা হয় তার ১৯ বছর বয়সে। তার শরীরে পাওয়া গেছে নির্যাতনের ৪১০ টি চিহ্ন।
একটা সময়ে চার্চের গাড়ির ভেতরে সমকামে লিপ্ত হবার সময় ধরা পড়া এক ধর্মযাজক সম্প্রতি গ্রেপ্তার হয়েছে ৬০ হাজার ডলার চুরির অপরাধে।
ধর্মযাজকদের শিশুধর্ষণের চেয়ে বড়ো পাপ গর্ভপাত (অ্যাবোরশন) – ঘোষণা দিয়েছে আরেক ধর্মবাজ।
এক চার্চের দুই নারী-প্যাস্টর ছহীহ খ্রিষ্টানদের কাছ থেকে হুমকি পাচ্ছেন। নারী কেন ধর্মযাজক হবে! খ্রিষ্টধর্মও তো নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ মর্যাদা।
ক্যাথলিক চার্চের কাণ্ডজ্ঞানহীন কনডমবিরোধিতার ব্যাপারটির ওপরে আলোকপাত করতে পোপের প্রতিকৃতি নির্মাণ করা হয়েছে ১৭ হাজার রঙিন কনডম ব্যবহার করে।
“আমার ধার্মিক জীবনে আমার যৌনতার শিকার হয়েছে ৫০ থেকে ১০০ জন শিশু। এই সংখ্যা দ্বিগুণ বা তার চেয়েও বেশি হতে পারে।” – এক ধর্মযাজকের স্বীকারোক্তি।
মা হত্যা করেছে দুই সন্তানকে, কারণ ঈশ্বর তাকে থামায়নি; এবং তারা স্বর্গে গেছে।
যোগব্যায়ামের ৫ গুরুর সেক্স স্ক্যান্ডাল।
বিশ্বে শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের প্রধান পোপ শিশুকামী ধর্মযাজকদের অপকর্মের খবর গোপনকারী ব্যক্তিদের জন্য ট্রাইবুনালের ব্যবস্থা করেছে। ঠিক যেন গডফাদার তার সাঙ্গপাঙ্গদের দুষ্টুমির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে।
মার্শাল আর্ট প্রতিযোগিতার পর বিজয়ীদেরকে ঈশ্বর-যিশু-ধর্ম বিষয়ক মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকতে বলা হয়েছে বলে রক্ষণশীলরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছে।
মুছলিমের কাপ থেকে পানি খাবার অপরাধে এক খ্রিষ্টান মহিলাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে ফাকিস্তানে। তবে তাঁকে মুক্তি দেয়া হলেও তাঁর প্রাণনাশের আশঙ্কা থেকেই যাবে, কারণ তাঁকে হত্যার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছে ইতোমধ্যে।
ইতালিতে রমজান মাসে “আল্যাহু আকবার” ধ্বনি তুলে এক পর্যটক মহিলার গলায় ছুরি ধরেছিল এক মুছলিম।
পবিত্র রমজানে সংযম পালনের মাসটিতে ইছলামীরা সর্বমোট ২৯৮৮ জনকে হত্যা করেছে অর্থাৎ দিনে গড়ে ১০০ জনকে।
ফ্রান্সের জনসংখ্যার ৮ থেকে ১০ শতাংশ মুছলিম। তবে সে দেশের কারাগারে মুছলিমরা বিপুলভাবে সংখ্যাগরিষ্ঠ – শতকরা ৭০ জন। স্পেনে অবস্থা আরও ভয়াবহ: সেখানেও কয়েদিদের শতকরা ৭০ জন মুছলিম, তবে মূল জনসংখ্যায় মুছলিমের সংখ্যা মাত্র ২.৩ শতাংশ। বস্তুত পশ্চিম ইয়োরোপের প্রায় সব দেশেই সংখ্যালঘু মুছলিমরা জেলখানায় নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠ। ২০০৯ সালের একটি বিশদ পরিসংখ্যান।
মুছলিম-মুছলিম ভাই-ভাই, আর তাই ইছলামী ভ্রাতৃত্ববোধে উদ্বুদ্ধ সুন্নি-মোল্লা বলেছে, “শিয়াদের আমরা ভেড়ার মতো করে জবাই করবো, ইনশাল্যা।” ছোট্ট ভিডিও।
ইছলামীদের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কিশোরী আত্মঘাতী বোমারু ক্যামেরুনে হত্যা করেছে ২০ জনকে। নাইজেরিয়ায় ১০ বছর বয়সী আরেক কিশোরীর আত্মঘাতী হামলায় নিহত হয়েছে ১৪ জন।
আইসিস-এর সম্ভাব্য ৩০ জন জঙ্গিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে মস্কোতে।
মুছলিমরা আল্যার ওপর আস্থা একেবারেই হারিয়ে ফেলেছে। নইলে কেন ধর্ম, ঐশী কিতাব, নবী-রছুল, পবিত্র স্থান, উপাসনালয়ের সমালোচনাকে আন্তর্জাতিকভাবে আইনের আওতায় নিয়ে আসার আহবান জানালো চৌদি আজব? সেক্ষেত্রে তো ভিন্ন ধর্ম ও বিশ্বাসের প্রতি প্রত্যক্ষ আঘাত হানার কারণে নবীজিই হবে সবচেয়ে বড়ো আসামী এবং ইহুদি-খ্রিষ্টানদেরকে কুৎসিতভাবে অপমান করা আয়াত সমৃদ্ধ কোরানকেও নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
কেন্টাকি ফ্রায়েড চিকেনের হালাল ভার্শন – ইছলামী এক্সপ্লোডেড চিকেন।
ইছলামের বিধান অনুযায়ী উঁচু জায়গা থেকে সমকামীদের নিচে ফেলে দিয়ে হত্যা করার চর্চা বজায় রেখেছে আইসিস। এবং এবারেও মডারেট মুছলিমদের দল শিশুদের নিয়ে উপভোগ করেছে এই দৃশ্য।
সোমালিয়ায় ইছলামী দল আল-শাবাব হামলা চালিয়ে হত্যা করেছে ১২ জনকে।
মুছলিম তরুণ-তরুণীরা জিহাদে আকৃষ্ট হচ্ছে, এর পেছনে অন্যতম প্রধান কারণ – জিহাদ ইজ সেক্সি।
বাংলাদেশে ধরা পড়েছে ৮ জন ইছলামী জঙ্গি। তবে এরা নিশ্চয়ই ছহীহ মুছলিম নহে।
রমজান মাসে আল্যা শয়তানকে শেকল দিয়ে বেঁধে রাখে বলে এই মাসে সংঘটিত সমস্ত অপকর্মের দায় নিশ্চয়ই আল্যাফাকের। পবিত্র রমজানের এক শুক্রবারেই মুছলিমদের হাতে নিহত হয়েছে কমপক্ষে ২৫০ জন! আর রমজান মাসের প্রথম ১০ দিনে মুছলিমরা হত্যা করেছে মাত্র ৯৩৩ জনকে – গড়ে দিনে প্রায় ১০০ জন। এই সময়ে অন্য কোনও ধর্মের নামে একটি হত্যাকাণ্ডও সংঘটিত হয়নি।
সমুদ্রসৈকতে হামলা চালিয়ে কমপক্ষে ৩৬ জনকে হত্যা করেছে ইছলামী জঙ্গিরা। ঘটনা তিউনিসিয়ায়।
গোমূত্র ও গোবর দিয়ে এমনকি ক্যান্সার নিরাময়ও সম্ভব!
রোজা না রাখার ‘অপরাধে’ ইরানে দেয়া হবে ‘মানবিক’ শাস্তি – ৭৪ বার বেত্রাঘাত ও সর্বোচ্চ দু’মাসের জেলবাস।
গোমূত্রের গুণের কথা বলে শেষ করা যাবে না! পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখতে ফিনাইলের পরিবর্তে গোমূত্র ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছেন মেনকা গান্ধী।
আপনার ধারণা, গাছের প্রাণ আছে, এ কথা জগদীশ বসু বলেছেন সবার আগে? ভুল জানেন। গাছের প্রাণের কথা প্রথম জানিয়েছে গীতা।
অপহৃত দুই বালিকাকে আত্মঘাতী বোমারু হিসেবে ব্যবহার করে ইছলামী জঙ্গি দল বোকো হারাম হত্যা করেছে ৩০ জনকে।
একটি পূর্ণাঙ্গ জীবনবিধান বিধায় ইছলামে ‘ইহুদি-নাছারাদের দেশের ভিসা পাইবার দোয়া’ নিশ্চয়ই আছে। তবে হিন্দুধর্মও পিছিয়ে নেই। বিদেশযাত্রার জন্য ভিসা পাবার প্রক্রিয়ায় ঐশী সহায়তার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছে এক মন্দির। হনুমানের পিঠে চেপে ভিসাহীন বিদেশভ্রমণের সুযোগ ব্যবহার না করে লাখ-লাখ অর্বাচীন ওই ভিসা-মন্দিরে হাজির হয়ে প্রার্থনা করছে।
জঙ্গিরাও সাধারণ মুছলিম। ফরাসী জিহাদীর স্ত্রী বলেছে, “আমরা সাধারণ মুছলিম। আমরা রমজান পালন করি।”
‘শুঁড়’ নিয়ে জন্ম নেয়া এক শিশুকন্যাকে গণেশের স্ত্রী হিসেবে পুজো করা হচ্ছে।
শিশু-কিশোরদের জঙ্গি হিসেবে গড়ে তুলতে কী অমানবিক প্রক্রিয়ায় প্রশিক্ষণ দিচ্ছে আইসিস, তার সচিত্র রিপোর্ট।
বৃষ্টিপাত ও ভালো ফলনের প্রত্যাশায় ৬০ বছর বয়সী পুরুষকে উৎসর্গ করা হয়েছে দেবতার উদ্দেশে।
গনিমতের হালাল মালকে ইছলামসম্মত বিধি মেনে ধর্ষণ করে আইসিস-এর মুছলিম জঙ্গিরা এইডস-আক্রান্ত হয়েছে! আল্যার এ কী অবিচার!
পুত্র সন্তান লাভের ওষুধ বিক্রি করে রামদেব।
ইহুদি-নাছারাদের দেশে বাস করা হালাল, সেখানকার কুফরী বাতাসে নিঃশ্বাস নেয়াও হালাল, তাদের দেয়া সমস্ত সুযোগ-সুবিধা ভোগ করা হালাল, কিন্তু চিকিৎসার সময় তাদের দান করা অঙ্গ ব্যবহার করা হারাম! হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ তাই মুছলিমদের আহ্বান জানিয়েছে অঙ্গদান করার। এর আগে এক মুছলিমকে নিঃস্বার্থভাবে অঙ্গদান করেছিলেন এক হিন্দু মহিলা। কিন্তু পরে তাঁকে সেই মুছলিমের গালিগালাজ কটুকাটব্য হজম করতে হয়েছিল। ইহাকে বলে ইছলামী কৃতজ্ঞতা।
এ যেন সীতার অগ্নিপরীক্ষার রিমেইক! গণধর্ষিতাকে নিজের ‘পবিত্রতা’ প্রমাণ করতে হবে!
উপকারী জ্ঞান করে উটমূত্র পানের নির্দেশ দিয়েছে ইছলামের নবী, অথচ ইহুদি-নাছারাদের প্রতিষ্ঠান বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা উটমূত্র পানের ব্যাপারে হুঁশিয়ারি জারি করেছে। খাছ মুছলিম কার কথা মানবে?
‘পীর’ বললেই যেমন ‘ভণ্ড’ বিশেষণটি অবধারিতভাবে মাথায় আসে, তেমনি এখন ‘মুছলিম’ শুনলে ‘টেররিস্ট’ বিশেষ্যটি অবিচ্ছেদ্য মনে হয়। এর জন্য দায়ী কারা?
জনাকয়েক অর্ধনগ্ন নারী পরিবেষ্টিত কৃষ্ণের ছবি এঁকে হিন্দু ধর্মানুভূতিতে আঘাত হেনেছেন এক অসমীয়া চিত্রকর।
ইছলামের কোনও কানুনই নাকি পরিবর্তনযোগ্য নয়! তবে মূর্খ নবীর অজ্ঞতার কারণে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত রোজা রাখার অপরিবর্তনীয় রীতি মুছলিমরাই ঠ্যালায় পড়ে বদলানোর উদ্যোগ নিয়েছে। তারা আর্কটিক অঞ্চলে, যেখানে এই মৌসুমে সূর্য কখনওই অস্ত যায় না, রোজার সময় সম্পর্কে নিজেদের সুবিধেমতো বানিয়ে নিচ্ছে ইছলামপরিপন্থী আইন। উত্তর ইয়োরোপেও, যেখানে দিবাকাল এখন ১৬-২৪ ঘণ্টা দীর্ঘ, সেহরি ও ইফতারের সময় নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে মুছলিমদের মধ্যেই।
দলিত ছাত্র-ছাত্রীদের দিয়ে স্কুলের শৌচাগার পরিষ্কার করিয়ে নেয়া হতো।
গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে একজনকে ক্রুশে বেঁধে রেখে হাত ও পা কেটে ফেলার দৃশ্যসম্বলিত ভিডিও প্রকাশ করেছে ছহীহ ইছলামী জঙ্গিদল আইসিস।
মজা রে মজা! তালিবান হুমকি দিয়েছে আইসিস-কে: আপনাদের জিহাদিদের আফগানিস্তানের বাইরে রাখুন!
ক্ষৌরকাররা দলিতদের চুল কাটতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছে।
ফাকিস্তানে দুই আত্মঘাতী বোমারু পরস্পরের সঙ্গে মারামারির সময় বোমা সক্রিয় করে নিহত হয়েছে। এদের ভাগ্যে ৭২ হুর জুটবে কি না, কেউ বলতে পারেন?
হুইন্যা মুছলিম যারা, তাদের জ্ঞাতার্থে: ইছলামিক স্টাডিজ-এ মাস্টার্স ও পিএইচডি ডিগ্রিধারী আবু বকর আল-বাগদাদি, যে কিনা সবচেয়ে ছহীহ ইছলামী জঙ্গি দল আইসিস-এর প্রধান, প্রকৃত সত্য প্রকাশ করে বলেছে, “ইছলাম কখনওই শান্তির ধর্ম ছিলো না। ইছলাম – যুদ্ধের ধর্ম।”
ইসরায়েল গাজায় বিমান হামলা চালিয়ে ৪৪ জনকে হত্যা করেছে।… মমিন ও বামাতি ভাইয়েরা, ওয়েট! ওয়েট! উদ্বিগ্ন হওয়ার মতোন কিছু ঘটে নাই। এট্টু ভেম হয়ে গেছে। ইসরায়েল না, চৌদি আজব, এবং গাজায় না, ইয়েমেনে।
মাদ্রাসাগুলো হচ্ছে সমকামীদের আখড়া – বলেছেন আলীগড় মুছলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক। এই সমকামীদেরকেও কেন ওপরোক্ত ইছলামী তরিকায় শাস্তি দেয়া হয় না?
জিহাদহীন জীবন অর্থহীন – বলেছে শহীদ হতে ইচ্ছুক ব্রিটিশ মুছলিম তরুণ।
আসন্ন রমজানে আইসিস-নিয়ন্ত্রিত এলাকায় কর্মদিবস হবে ২ ঘণ্টা দীর্ঘ এবং এই মাসে ঘর থেকে বের হওয়া নিষিদ্ধ করা হয়েছে নারীদের জন্য।
ইছলামে জোর-জবরদস্তি নেই, তবে হয় ইছলাম গ্রহণ করো, নয়তো মৃত্যু মেনে নাও – বেলজিয়ামের এক শহরের মেয়রকে হুমকি দিয়েছে মুছলিমরা।
রোহিংগাদের জন্য মোমিন ও বামাতিদের উথলে ওঠা মানবতা নেতিয়ে পড়ে থাকে এমন সংবাদে: ৪ দিনে ৪০০ জনকে হত্যা করেছে আইসিস।
জেনানাদের জন্য ফুটবল দেখা হারাম, কারণ তারা আসলে খেলা দেখে না, শুধু তাকিয়ে থাকে পুরুষ ফুটবলারদের ঊরুর দিকে – বলেছে চৌদি ইছলামবাজ।
সিরীয় বালককে অত্যাচার করার ভিডিও করেছে ইছলামী দল আইসিস।
‘এক্সট্রিম’ ধরনের যৌনতায় অংশ নিতে অস্বীকৃতি জানানোয় এক মেয়েকে জীবন্ত পুড়িয়ে মেরেছে আইসিস-এর মুছলিম পাণ্ডারা।
জ্বিনের ভয়ে স্কুলে যাচ্ছে না মেয়েরা!
কোরানের একটি অংশ মুখস্থ বলতে ব্যর্থ হওয়ায় মৌলবী ১০ বছর বয়সী বালককে ১৭০ বার বুকডন দিতে বাধ্য করে। তারপর তাকে লাঠি দিয়ে পেটায়, বুকের ওপরে বসে চুল ধরে টানাটানি করতে থাকে। বালকটি জ্ঞান হারিয়ে ফেললে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
জনসাধারণের জন্য কবুতরের চাষ নিষিদ্ধ করেছে আইসিস, কারণ উড়ন্ত কবুতরের যৌনাঙ্গ দেখা যায়, যা ইছলামের জন্য অপমানসূচক।
৫ বছর বয়সী শিশুবালিকাকে ধর্ষণ করে কারাদণ্ড পেয়েছে আরবি শিক্ষক। মেয়েটা নিশ্চয়ই বোরখা না পরে শিক্ষকের সামনে এসেছিল!
বাহরাইনে ৪০ বছর বয়সী বাংলাদেশী আরেক আরবি শিক্ষক ৮ বছর বয়সী বালিকাকে নগ্ন করে তার ভিডিও করেছে। এই সংবাদের শেষে আরেকটি ঘটনার কথা উল্লেখ করা আছে: বাহরাইনেই ভারতীয় এক আরবি শিক্ষক ও ইমাম বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী এক বালককে যৌন নির্যাতন করেছে মসজিদের ভেতরে।
একেই বলে ইমামদোবাজি! মসজিদের ইমাম ৭ বছরের এক শিশুকে যৌন নির্যাতন করেছে।
তৃতীয় শ্রেণীর বালিকাকে ধর্ষণ করে ইমামদোবাজির নিদর্শন রেখেছে আরেক মসজিদের ইমাম।
১৭ বছর বয়সী এক তরুণকে যৌন হয়রানি করার অপরাধে কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে বিলেতের এক ইমামকে।
মেয়েদের বেশয়িতী পোশাকের জন্য ভূমিকম্প হয় – ২০১০ সালে এ কথা বলেছিল ইরানীয় ইছলামবাজ, এবারে ফাকিস্তানী মোল্লা বলেছে, মেয়েরা জিনস পরলে ভূমিকম্প ও মুদ্রাস্ফীতি হয়। আসলে যা হয়, তা হচ্ছে – মমিনদের ঈমানদণ্ডকম্প ও ঈমানদণ্ডস্ফীতি।
নাইজেরিয়ায় মাত্র কয়েক ঘণ্টায় ৬৯ চার্চ ধ্বংস করেছে মুছলিমরা।
কম বয়সী মেয়েকে বিয়ে করে নবীজির সুন্নত পালনের আশায় মমিন মুছলিমেরা দলে দলে সিরীয় শরণার্থী বালিকাদের কিনে নিচ্ছে সুলভ মূল্যে। প্রাসঙ্গিক একটি ভিডিও-রিপোর্ট।
শিরোনামে বলা হচ্ছে : ভণ্ড পীরের কাণ্ড। কিন্তু পীর মানেই তো ভণ্ড! তো ৮০ বছর বয়সী পীর ৯ বছর বয়সী বালিকাকে ধর্ষণ করেছে।
“আমি আনন্দে আপ্লুত হয়েছি, যখন আমরা পেয়েছি প্রথম যৌনদাসী। জোরপূর্বক করা যৌনসঙ্গম ধর্ষণ নয়, কারণ কোরান এর অনুমোদন দিয়েছে এবং নবীজিও এই চর্চা করেছে” এ কথা বলেছে… না, কোনও পুরুষ নয়, এক জিহাদি জেনানা।
“বিশ্বে শুধু নড়িবেক তারই লেজটুকু” – মুছলিমমণ্ডিত দেশে গির্জাতেও ক্রুশ ঝুলতে পারবে না!
দেশী দুর্ধর্ষ জঙ্গি নেতার খবরও থাকুক আর্কাইভে।
ইছলামী জঙ্গিবাদের প্রধান অর্থজোগানদাতা দেশ খোদ চৌদি আজবে গত কয়েক সপ্তাহে দ্বিতীয়বারের মতো জঙ্গি হামলা এবং ৪ জনের মৃত্যু।
ইহুদি-নাছারাদের দেশ অস্ট্রিয়ায় ছহীহ ইছলাম অনুসারী ১৪ বছর বয়সী মুছলিম বালককে দু’বছরের জেল দেয়া হয়েছে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগে।
সন্তান অপেক্ষা জিহাদ উত্তম, তাই ৫ ও ৭ বছর বয়সী দুই সন্তানকে ফেলে আইসিস-এ যোগ দিয়েছে অস্ট্রেলীয় মুছলিম মাতা।
ইসরায়েল নাকি ইরান – চৌদি আজবের বড়ো শত্রু কে? তাজ্জিব কাণ্ড! ইসরায়েল নয়, ইরান প্রথম স্থানে! আর ইসরায়েল তিন নম্বরে!
ইছলামী দল আইসিস এক দল শিশুকে একটি শিক্ষামূলক শিরশ্ছেদ প্রদর্শন করেছে।
আশি বছরের বৃদ্ধাকে পুড়িয়ে মেরেছে ইছলামীদের দল আইসিস।
আরব উপদ্বীপ থেকে শিয়া মুছলিমদের উৎখাত করার আহ্বান জানিয়েছে আইসিস-এর চৌদি শাখা, যেহেতু মুছলিম-মুছলিম ভাই-ভাই।
হিজাব না পরার জন্য ছাত্রীকে অমানবিকভাবে পিটিয়েছে মিশরের এক ধর্মশিক্ষক। মিশরের কায়রোতে ঘটা গত সোমবারের সেই ঘটনায় অবশেষে সেই ধর্মশিক্ষককে গ্রেফতার করা হয়েছে। না, শিক্ষক তার ছাত্রীকে শুধু নৃশংসভাবে পেটায়ইনি, এমনকি তার মাথার চুলও কেটে দিয়েছে। (স-ভূমিকা লিংক: নিলয় নীল)
মাত্র ৭ বছর বয়সী বালিকাকে আত্মঘাতী বোমারু বানানোর কৃতিত্ব সম্পূর্ণভাবেই ইছলামীদের। হামলায় বালিকাটিসহ আরও ৫ জন মারা গেছে। (স-ভূমিকা লিংক: নিলয় নীল)
- হালাল সেক্স শপে ব্রা প্যান্টি থেকে শুরু করে বোরকা হিজাব সবই থাকবে।
- সেক্স সামগ্রী স্বামী-স্ত্রীর সেক্সের জন্য ব্যবহৃত হবে।
- অবিবাহিত পুরুষ এবং বিবাহিত বা অবিবাহিত নারী একাকী এখান থেকে সামগ্রী ক্রয় করতে পারবে না।
- অবশ্যই যৌনসামগ্রী ইসলামীভাবে স্বীকৃত হতে হবে।
- সমকামের যৌনসামগ্রী কখনোই হালাল সেক্স শপে পাওয়া যাবে না।
- স্বকাম সামগ্রী পাওয়া যাবে না।
অবশ্যই শিশুদের হত্যা করতে হবে এবং কোনোরকম সহানুভূতি ছাড়াই। শুধু শিশু নয়, অবিশ্বাসী ও অমুসলিম নারীদেরকেও হত্যা করতে হবে কোনোরূপ মায়াকান্না ছাড়া। মানবাধিকার পরে। আগে ইসলাম, ইসলামের পথে যা যা করা প্রয়োজন, তা যতই অমানবিক হোক না কেন, তা করতেই হবে। (স-ভূমিকা লিংক: নিলয় নীল)
আইসিস ৪০০ জন শিশুকে তাদের দলে গ্রহণ করে প্রশিক্ষণ দিচ্ছে। তাদের নাম দেয়া হয়েছে ‘খলিফতের শাবক’।
ইছলাম টয়লেট পেপারকে দিয়েছে ঢিলা-কুলুখের সম্মান ও মর্যাদা। তুরস্কে টয়লেট পেপারকে হালাল ঘোষণা করা হয়েছে।
চৌদি গ্র্যান্ড মুফতি ঘোষণা দিয়েছে, চূড়ান্ত খিদের সময় কোনও মুছলিম পুরুষ তার স্ত্রীর শরীরের কোনও একটি অঙ্গ কেটে খেতে পারবে। কারণ ইছলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান। এবং দেখা যাচ্ছে, দূরদর্শী নবী প্রস্তাবিত এক পুরুষের চারটি স্ত্রী থাকার বিধানটি বড়োই সুবিধাজনক। স্বামীর অনেক দিনের খোরাক হতে পারবে তারা।
মালয়েশিয়ায় হিন্দু-কার্যক্রম চালিয়ে গেলে হিন্দু আধ্যাত্মিক নেতাকে হত্যা করা হবে – হুমকি দিয়েছে আইসিস। কারণ ‘বিশ্বে শুধু নড়িবেক তারই লেজটুকু’।
কেনিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ে হামলা চালিয়ে শিক্ষাবিমুখ ও শিক্ষাবিদ্বেষী মুছলিমদের দল ৭০ জনকে হত্যা করেছে। (খবরটা পুরনো, তবু আর্কাইভের জন্য তুলে রাখা হলো)
খেলনা ও খাদ্য চুরির অপরাধে কোরানের বিধান অনুসরণ করে চার শিশুর হাত কেটে নিয়েছে আইসিস।
ইছলামী মুতাহ বিবাহ পদ্ধতি অনুসরণ করে এক মুছলিমা যৌনকর্মী গুনাহমুক্ত সেক্স-সেশন অতিবাহন করছে একের পর এক।
চার কিশোরীর ওপরে যৌননির্যাতন চালানো মুছলিম পুরুষ আদালতে বলেছে, ওটা ঘটেছিল রমজান মাসে, এবং সে তখন রোজা পালন করছিল বলে জানতো না, সে কী করছে।
আফগানিস্তানের কাবুলে গত বৃহস্পতিবারে এক মহিলাকে কোরআন পোড়ানোর অভিযোগে জ্যান্ত পুড়িয়ে মেরেছে সে দেশের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। সেই মহিলা যে কোরআন পুড়িয়েছে, এমন প্রমাণ কেউ দেখাতে না পারলেও একজনমাত্র দাবি করেছে যে, সে নিজে তাকে কোরআন পোড়াতে দেখেছে। হাজার হাজার মানুষ এই হত্যাকাণ্ডে আনন্দের সহিত অংশগ্রহণ করে বলেই ভিডিওতে দেখা যায়। জানা গেছে, ৩২ বছর বয়সী ফারখুন্দা নামের সেই মহিলাটি ছিল পাগলী। (স-ভূমিকা লিংক: নিলয় নীল)
বিশুদ্ধ ইছলামী বিচার: ধর্ষণের দায় সব সময়ই নারীর, আর তাই চৌদি আজবে গণধর্ষণের শিকার এক মেয়েকে যথাযথ শাস্তি দেয়া হয়েছে – ২০০ বেত্রাঘাত ও ছয় মাসের জেল।
বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবসের প্রাক্কালে ১৪ হিন্দু পরিবার ভিটেমাটি ছাড়তে বাধ্য হয়েছে।
ইয়েমেনে বিমান হামলায় অংশ নিয়েছে চৌদি আজব। নিজেরা নিজেরাই তো!
মুছলিম-মুছলিম ভাই ভাই: ইয়েমেনে শিয়াদের মসজিদে হামলা করে ১৩৭ জনকে হত্যাকরেছে আইসিস।
হিন্দু শিক্ষার্থীদের গরুর মাংস খাওয়াল জামায়াত নেতা। মুছলিমদের এই উপায়ে বরাহমাংষ খাওয়ালে কী অবস্থা হতো, ভেবে নিন।
ইছলামীদের বর্বরতা আপনার বাপের নামই শুধু নয়, আপনার নামও ভুলিয়ে দিতে পারে। বোকো হামার কর্তৃক অপহৃত শিশুরা তাদের নামও মনে করতে পারছে না।
লিবিয়ায় অপহৃত হওয়া মিসরের ২১ জন কপটিক খ্রিষ্টানকে শিরশ্ছেদ করেছে ইছলামী জঙ্গিদের দল আইসিস। “ইহা কিছুতেই ‘সহিহ’ ইসলামিক নহে। পবিত্র কোরআন শরীফে স্পষ্ট বলা আছে বিধর্মী/কাফেরদের জোড়ায় জোড়ায় হত্যা করার কথা । অথচ এখানে সংখ্যাটা স্পষ্টতই বিজোড়।” (মন্তব্য: আমি অসীম)
অস্ট্রেলীয় বৈজ্ঞানিকদের গবেষণার ফলাফল: হোমিওপ্যাথি কখনওই কার্যকরী নয়। এর আগে রসায়নে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত ভারতীয় বংশোদ্ভুত আমেরিকান বৈজ্ঞানিক ভেঙ্কটরমণ রামকৃষ্ণনবলেছিলেন, জ্যোতিষবিদ্যা ও আলকেমি একেবারেই প্রতারণামূলক বিষয় এবং হোমিওপ্যাথি সম্পূর্ণভাবেই বিশ্বাসনির্ভর।
ইহুদিদের কল্লা নামিয়ে দেয়ার শতভাগ কোরানসম্মত ও সুন্নতী হুমকি করে ফেঁসে গেছে এক মুছলিম।
আল্যার বিচারের ওপরের ভরসা হারিয়ে মুছলিমরা বিচারের ভার তুলে নিচ্ছে নিজ হাতে। নাস্তিক হবার অপরাধে মিসরে একজনের জেল হবার সম্ভাবনা।
নারী ও পুরুষদের জন্য পৃথক অলিম্পিক আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছে চৌদি আজব।
দুবাইয়ের সুপারমার্কেটগুলোয় অমুছলিমদের জন্য আলাদা ক্যাশ কাউন্টার-এর ব্যবস্থা।
অস্ট্রেলিয়ান মুসলিম তরুণ নেতার দাবি, অস্ট্রেলিয়ায় বেকারত্বের জন্য মুসলমান তরুণরা আইএসে যোগ দিচ্ছে, যেন অস্ট্রেলিয়ায় শুধু মুসলমান তরুণরাই বেকার! (লিংক: নীলয় নীল)
ইছলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ মর্যাদা, আর তাই ‘চাহিবামাত্র দিতে বাধ্য থাকিবে, কোনও কারণ বা ছুতো দেখানো নিষিদ্ধ’ – স্ত্রীদের প্রতি এটাই ইছলামের নির্দেশ এবং সে কথাই বলেছে বার্লিন মসজিদের ইমাম।
পদ্মাসনে বসে থাকা ভিক্ষুর দুশো বছরের পুরনো মমি উদ্ধারের পর একদল বুদ্ধু বৌদ্ধ দাবি করেছে, সে মরেনি, সে গভীর ধ্যানে নিমগ্ন।
ইছলামী যোদ্ধাদের দল বোকো হারাম এবার হত্যা করেছে শতাধিক ব্যক্তিকে।
ফ্রান্সের এক মুছলিম স্কুলের শিক্ষক পদত্যাগ করে পত্রিকায় লিখে জানিয়েছেন, সেই স্কুল এখন ইহুদিবিদ্বেষ ও ইছলামিজমে জর্জরিত।
নবীজির সুন্নত বলে কথা! ব্রিটেনের ১৮ টি মসজিদ অপ্রাপ্তবয়স্কদের (অর্থাৎ কম বয়সী বালিকাদের) বিয়ে পড়াতে সম্মত।
তথ্যপ্রমাণহীন দাবিই শুধু যে কোনও মূল্যে বন্ধ করতে চায় সমালোচনার দরজা: ব্রিটেনের খ্যাতনামা বিজ্ঞানলেখক ভারতীয় বংশোদ্ভুত সাইমন সিং-এর হোমিওপ্যাথি বিষয়ক রচনা প্রকাশ করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে হিন্দুস্তান টাইমস।
ধর্মবাজ হওয়ার পূর্বশর্ত কি শিশুকামী হওয়া? এক র্যাবাই (ইহুদি মোল্লা) জানতো না, শিশুদের যৌনাঙ্গ স্পর্শ করা আইনসিদ্ধ নয়।
আইসে আরেক বুদ্ধু! বৌদ্ধদের আধ্যাত্মিক নেতা দালাইলামা বাণী ঝেড়েছে – সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে ইছলামকে সম্পৃক্ত করা অনুচিত।
সৃষ্টিতত্ত্ববাদীদের মতে, বাইবেলে উল্লেখিত কাল্পনিক ইউনিকর্ন-কে (এক শিংওয়ালা ঘোড়া জাতীয় প্রাণী) পৌরাণিক মনে করার অর্থ ঈশ্বরের বাণীর মর্যাদা লাঘব করা।
ফ্রান্সে আটজন জিহাদি গ্রেপ্তার।
সভ্য দেশগুলোয় নিজের সন্তানদের প্রহার করার অধিকার নেই বাবা-মা’রও, কিন্তু ধর্ম তো কখনওই সভ্য নয়, তাই ভ্যাটিকানের পোপ পিতা-মাতা কর্তৃক শিশুদের প্রহার সমর্থন করেছে।
ভ্যালেন্টাইন দিবসে ছেলে-মেয়ে একসঙ্গে বেরোলে তো বটেই, এমনকি অনলাইনে কোথাও কেউ অপরের প্রতি ভালোবাসার প্রকাশ ঘটালে তাদের ধরে-বেঁধে বিয়ে দেয়া হবে বলে জানিয়েছে হিন্দু মহাসভা। (লিংক: নিলয় নীল)
মতিকণ্ঠ-জাতীয় পত্রিকার খবর নয়: রোবটদেরকেও খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত করার প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছে এক ধর্মযাজক।
গত জানুয়ারি মাসে বিশ্বজুড়ে শান্তির ধর্মের অনুসারীরা ২৬৬ বার (অর্থাৎ দিনে প্রায় ৯ বার) হামলা চালিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে মানুষ হত্যা করেছে ৩৯৯৮ জন (অর্থাৎ দিনে প্রায় ১২৯ জন করে)।
দেশের নাম তো চৌদি আজব; তাই সেখানে নাস্তিক হবার শাস্তি হয় জেল, বেত্রাঘাত, তবেনিজের শিশুকন্যাকে নির্যাতন, ধর্ষণ ও হত্যা করেও শাস্তি এড়াতে পারে মোল্লা পিতা। (লিংক: নিলয় নীল)
ফুটবল দেখছিল বলে ১৩ জন কিশোরকে ফায়ারিং স্কোয়াডে মেশিনগান দিয়ে গুলি করে হত্যাকরেছে মহানবীর উম্মতদের দল।
মিশরে ইছলামীদের সিরিজ হামলায় নিহত অন্তত ২৬ জন।
শিয়া মসজিদে শান্তির বিস্ফোরণ ঘটিয়ে কমপক্ষে ৪০ জনকে হত্যা করেছে ছুন্নী ইছলামীরা।
ইছলাম স্পষ্টতই জ্ঞান ও শিক্ষাবিরোধী, এবং সমস্ত গ্যান রাখা আছে একটি মাত্র কিতাবে, তাই তার যোদ্ধারা ইছলামী বই ছাড়া বাকি সমস্ত বই ধ্বংস করে দিচ্ছে।
সর্বোচ্চ অনার কিলিং-এর সম্মানবাহী ফাকিস্তানে এক মেয়ে ও তার তিন সন্তানকে হত্যা করেপরিবারের সম্মান রক্ষা করেছে মেয়ের ভাই।
বোকো হারাম হত্যাকাণ্ড চালিয়ে যাচ্ছে মহাসমারোহে ও শিশু-সৈনিকদের শেখাচ্ছে, কী করে কুকর-বেড়ালের মতো মানুষহত্যা করতে হয়।
‘ইছলাম সহিংস’ বলার কারণে এক ব্যক্তিকে বোতল দিয়ে পিটিয়ে ইছলামী শান্তিকামিতার প্রমাণ রেখেছে এক মুছলিম। (লিংক: নিলয় নীল)
সেলফি-বাতিকগ্রস্ত মুছলিমদের জন্য দুঃসংবাদ: মেয়েদের জন্য তো বটেই, এমনকি ছেলেদের জন্যও সেলফি (ছহীহ বানানে – ছেলফি) তোলা হারাম।
ইছলামী শিশুশিক্ষার ফল: ৮ বছর বয়সী মুছলিম শিশু বলেছে, সে টেররিস্টদের পক্ষে।
বিশ্বের অনাহারী মুছলিম শিশুদের জন্য অর্থব্যয়ে অনীহ মুছলিমরা কিন্তু কার্টুনিস্ট হত্যার জন্য বড়ো অঙ্কের পুরস্কার ঘোষণা করে ফেলে অনায়াসেই।
শিক্ষাভীতি ও নারীবিদ্বেষ ইছলামের মজ্জাগত, আর তাই ইছলামী যোদ্ধারা শিক্ষিত নারীদের হত্যা করলে অবাক হবার কিছু নেই।
“বাগা-র মানুষদের আমরা হত্যা করেছি। হ্যাঁ, আমরাই হত্যা করেছি, কারণ আল্যা তার কিতাবে সেই নির্দেশনাই দিয়েছে” – বলেছে মহানবীর মহান বীর।
ইছলাম ত্যাগের হত্যা যেহেতু শাস্তি (বুখারি ৯.৮৪.৫৭), তাই ইছলাম ত্যাগ করে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণকারী কন্যাকে পিটিয়ে হত্যা করেছে ইমাম-পিতা।
ফ্রান্সের কার্টুনিস্ট হত্যা প্রসঙ্গে কিন্তু/তবে/যদি আওড়ানো মডারেট মুছলিম ও এক শ্রেণীর বিপ্লবীদের জন্য সুখবর: প্যালেস্টাইনের ৮৪.৪ শতাংশ মানুষও আপনাদের মতো মনে করে, এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে ইহুদিদের হাত আছে।
‘ইহুদি পোন্দাইতে যাইতেসি’ – এমন একটি টেক্সট পাঠানোর পরে মুছলিম তরুণ আরও কয়েকজনকে সঙ্গে নিয়ে পেটায় ৪১ বছর বয়সী ইহুদিকে।
মুছলিমাদের কাজ ঘরের কাজ করা, স্বামীর সেবা করা, আর তাই চৌদি পুরুষদের দাবি:নারীমুক্ত টুইটার চাই!
আবাল-আকীর্ণ আমেরিকা! শতকরা ৩০ জন ক্যাথলিক ও প্রটেস্ট্যান্ট মনে করে, খেলার ফলাফলে ঈশ্বর ভূমিকা রাখে।
অনৈছলামিক ইলেকট্রনিক কিবোর্ড বাজানোর অপরাধে এক ব্যক্তিকে ৯০ বার বেত্রাঘাতকরেছে আইসিস পুলিশ।
হিন্দুধর্মের বীভৎস বর্ণপ্রথা এখন সদর্পে বিদ্যমান: নিম্নবর্ণের মেয়েকে বিয়ে করা ছেলের পরিবারকে একঘরে করে দিয়েছে।
নিজে হাজী, বয়স ৬৮, তাই নবীজির ছুন্নত পালন করতে কম বয়সী মেয়েকে বিয়ে সে করতেই পারে, তবে বালিকাবধূর সঙ্গে তার চুম্বনদৃশ্য প্রকাশ করা কতোটা ইছলামসম্মত? (লিংক: নিলয় নীল)
নিজের ইজ্জত রক্ষার ক্ষমতা আল্যার নেই বলে আল্যার অপমানকারীর শিরশ্ছেদ করতে হয় ইছলামী যোদ্ধাদের।
বিশ্বে শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের হেড কোয়ার্টার ভ্যাটিকানে চাইল্ড পর্নপাওয়া যাবে, এতে অবাক হবার কী আছে!
লন্ডনে এক ব্যক্তি তার স্ত্রীর শিরশ্ছেদ করেছে। এখন বলুন দেখি, লোকটা কোন ধর্মের অনুসারী? (মানি, খবরটা ধর্মসংশ্লিষ্ট নয়, তবু কুইজ হিসেবে দেয়া হলো)
ফ্রান্সে জিহাদী নিয়োগ কেন্দ্র থেকে ৫ মুছলিম গ্রেপ্তার।
আমেরিকানদের হত্যা করার খায়েশ ছিলো এক কানাডাবাসী মুছলিমের।
স্পেনে হামলা চালানোর পরিকল্পনাকারী ইছলামী জঙ্গি সংগঠনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ৪ মুছলিমকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
নিজেকে নাস্তিক বলে স্বীকার না করা এক খ্যাতনামা জীববিজ্ঞানী বলেছেন, “ধর্ম আমাদের পেছনে টেনে ধরছে, আর তাই মানবসভ্যতার অগ্রসরতার খাতিরে ধর্মগুলোকে উচ্ছেদ করা প্রয়োজন।”
কোরবানির নামে পশু-উৎসর্গ প্রথার সমালোচনার করার ‘অপরাধে’ মিসরের এক কবির জেল হতে পারে তিন বছর।
মুতাহ বিবাহে অস্বীকৃতি জানানোয় ৭ জন মেয়েকে হত্যা করেছে ইছলামের নবীর অনুসারীরা।
নাস্তিকদের অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আমেরিকার সামরিক বাহিনীর একটি স্যান্ডউইচ বোর্ড(খাদ্যদ্রব্যের সঙ্গে সম্পর্কহীন) থেকে ‘ঈশ্বর’ সম্বলিত শব্দবন্ধ সরিয়ে ফেলা হয়েছে। (লিংক: ক্যাটম্যান)
দ্বিতীয়বারের মতো পুত্রসন্তান জন্ম দিতে ব্যর্থ স্ত্রীকে হত্যা করা এক মুছলিম জানতো, ইছলামে হত্যা হালাল। (লিংক নিলয় নীল)
গবেষণা বলছে, ধর্মবিশ্বাসীদের বর্ণবাদী হবার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
এমন কীর্তি নাস্তিকদের পক্ষে বাই ডিফল্ট ঘটানো সম্ভব নয়: কিয়ামতের ভয়ে এক দম্পতি তাদের তিন সন্তানকে হত্যা করে নিজেরাও আত্মহত্যা করেছে।
হাহাহা… দোয়া-মোনাজাত-প্রার্থনায় কুনো কাম হয় না, সর্বশক্তিমান আল্যাফাকরে নালিশ দিয়াও লাভ নাই – সে তো পুরাই ধ্বজভঙ্গ; কারো কুনো কেশও উৎপাটন করার ক্ষমতা তার নাই বইলাই কার্টুন আঁকার বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগ করতে যাইতেসে চৌদি মুছলিম নেতারা।
ইছলাম কি সন্ত্রাসবাদে ইন্ধন জোগায়? – উত্তরটা অনেকের জন্য অস্বস্তিকর হলেও বলতেই হয়, হ্যাঁ।
পরপুরুষ গমনের অভিযোগে এক নারীকে জনসমক্ষে হত্যা করেছে ইছলামী যোদ্ধারা।
বাংলাদেশী পাকচোদদের নয়নের মণি সাবেক ফাকিস্তানী ক্রিকেটার ইমরান খানের বিবিরশুয়োরের মাংসের সসেজ ভাজা ও বিক্রির ছবি দেখে শান্তিকামী ফাকিস্তানীদের মাথামুথা আউলায়া গেসে!
ঈশ্বরকে পাত্তা না দেয়ায় ‘বিপজ্জনক রকমের বুদ্ধিমান’ কিশোরের বুকে গায়ের সমস্ত শক্তি প্রয়োগ করে ঘুষি মারার কাহিনী বড়াই করে বলেছে এক ধর্মযাজক।
সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে ইছলামের কোনও সম্পর্ক নেই – এই ত্যানাপ্যাঁচানি বাদ দেয়ার সময়এসেছে।
ভারতের ধর্মীয় ‘বাবা’-রা কেন জানি ধর্ষণপ্রবণ!
১৫ বছর ক্যাথলিক চার্চে কাজ করার পর এক ধর্মযাজক নিজেকে সমকামী বলে ঘোষণা দিয়েসমকামীদের প্রতি নিজের সমর্থন জ্ঞাপন করলে সমবেত চার্চগামীরা উঠে দাঁড়িয়ে হাততালি দিয়ে তাঁকে অভিবাদন জানায়।
সমকামিতা প্রকৃতিদত্ত, আর তাই সমকামিতা নিরাময় কেন্দ্র স্থাপনের পরিকল্পনা সমালোচিত।
ভগবানের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হতে ৪০০ পুরুষ-অনুসারীকে খোজা-করণে (প্রজননক্ষমতা রহিতকরণে) উদ্বুদ্ধ করেছে এক ভারতীয় গুরু।
সন্তানজন্মদানের সময়ও ইছলামীদের হাত থেকে রেহাই পাননি মহিলা।
ধর্ম বিষয়ে বিদ্রূপাত্মক কার্টুন আঁকা নিষিদ্ধ হওয়া উচিত – বলেছে কানাডার ইমাম, যাঁকে ধর্মকারীর লিংক ধরিয়ে দেয়া অতীব জরুরি বলে মনে হচ্ছে।
১০ বছর বয়সী এক বালককে দিয়ে দুই রুশ গুপ্তচরকে হত্যা করিয়েছে ইছলামী জিহাদিরা।
১০ বছর বয়সীকে কিশোরীকে আত্মঘাতী বোমারু বানিয়ে ১৯ জনকে হত্যা করেছে ইছলামী সন্ত্রাসীরা।
নবীজি তার সমালোচনাকারীদের নির্দ্বিধায় হত্যা করেছে বলে ফরাসী কার্টুনিস্টদের হত্যা করাটাও সম্পূর্ণভাবে শরিয়াসম্মত (এবং সুন্নতও বটে) বলে ঘোষণা দিয়েছে ভারতীয় ইছলামবাজ।
ধর্মের জোর মানে নয়, সংখ্যায়: হিন্দুধর্ম রক্ষা করতে হলে হিন্দু মহিলাদের উচিত হবে চারটি করে সন্তান প্রসব করা; যে পদ্ধতি মুছলিমরা সব সময়ই অনুসরণ করে আসছে।
ধর্ষকের সঙ্গে ধর্ষিতার বিয়ে সম্পূর্ণভাবেই ইছলামসম্মত – আরও একটি নিদর্শন, যেখানে পাত্রীর বয়স ১৩।
বিশ্বে শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের প্রধান ভ্যাটিকানের পোপের ফিলিপাইন ভ্রমণের প্রাক্কালে পথশিশুদের বন্দী করে রাখা হয়েছে খাঁচায় বা বেঁধে রাখা হয়েছে শেকল দিয়ে (সচিত্র রিপোর্ট)।
বেহেশতি হুরিদের প্রতীক্ষায় সময় কাটে না: নেটে পর্ন খোঁজায় শীর্ষ আটটি দেশের ছ’টিই মুছলিমপ্রধান; ফাকিস্তান, ইরান ও চৌদি আজবের মতো ছহীহ দেশগুলো যথাক্রমে প্রথম, চতুর্থ ও সপ্তম স্থানে এবং শূকর, গাধা, কুকুর বেড়াল ও সাপসম্বলিত পর্ন খোঁজায় বরাবরের মতোই অপ্রতিদ্বন্দ্বী ফাকিস্তান।
দক্ষিণ কোরিয়ার বয়েজ ব্যান্ডের সদস্যদের সঙ্গে আলিঙ্গন ও ‘চুমু’ বিনিময় (ভিডিও) করা মালয়েশীয় তিন বালিকাকে মালয়েশীয় Federal Territory Islamic Religious Department ঘটনার তদন্তের জন্য স্বেচ্ছা-হাজিরা দিতে আহ্বান জানিয়েছে।
ক্যাথলিক চার্চের যতো সমস্যা ও সংকটের জন্য দায়ী কে, জানেন? নারীরা।
পৃথিবীর দ্বিতীয় উষ্ণতম দেশ চৌদি আজবের একটি অংশে এ মাসে তুষার ঝড় বয়ে গিয়েছিল, তখন এক চৌদি ইছলামবাজ ফতোয়া জারি করেছিল: তুষারের মানবমূর্তি নির্মাণ হারাম।
পূজা সংশ্লিষ্ট কোনও কিছু যমুনায় ফেললে জরিমানা ৫ হাজার রুপি।
দাসপ্রথা ও দাসব্যবসা ইছলামে সম্পূর্ণভাবেই হালাল, ফলে ৫ হাজার ইয়াজেদি নারীকে দাস হিসেবে বিক্রি করে দিয়ে ছওয়াব কামাই করেছে ইছলামী যোদ্ধারা। (লিংক: নিলয় নীল)
সমকামীকে উঁচু স্থান থেকে ফেলে দিয়ে হত্যা করার ইছলামী বিধান পালন করেছে ইছলামী জঙ্গি দল আইসিস।
আল্যার বিচারের উপ্রে ভরসা নাই, তাই ‘কার্টুনিস্টদের pussy cae‘ – বলেছে ফাকিস্তানের এক দল মুছলিম।
প্যারিসে অনুষ্ঠিত শার্লি হেব্দো মার্চে অংশগ্রহণকারী রাষ্ট্রনেতা-নেত্রীদের ছবি প্রকাশ করার আগেফটোশপ ব্যবহার করে নেত্রীদের ছবি সরিয়ে দিয়েছে এক কট্টর ইহুদিপন্থী পত্রিকা।
৮০টি সরস্বতী প্রতিমা ভাঙচুর করেছে নাকি দুর্বৃত্তরা: এর মানে কী খাড়াইল? মুছলিম মানেই দুর্বৃত্ত?
‘ভালো মানুষকে দিয়ে খারাপ কাজ করিয়ে নিতে প্রয়োজন ধর্ম’ – যেন Steven Weinberg এই বাণীরই ভাব সম্প্রসারণ করা হয়েছে টাইম পত্রিকার এই নিবন্ধে।
বাস্বাধীনতা নিয়ে যে সব মুছলিমের চুলকানি আছে, হল্যান্ডের রটারডাম শহরের মুছলিম মেয়র তাদের উদ্দেশ্যে লাইভ টিভি-তে বলেছেন, “লোটাকম্বল গুছিয়ে নিন অ্যান্ড ফাক অফ!”
ফেসবুকে নিজেকে নাস্তিক ঘোষণা দেয়ার অপরাধে মিসরে ২১ বছর বয়সী এক ছাত্রকে তিন বছরের জেল দেয়া হয়েছে।
নবীর কার্টুন ছাপানো উচিত কি না, এই প্রশ্নে একটি জরিপের উদ্যোক্তাকে হুমকি দিয়েছে চেচনিয়ার সর্বেসর্বা কাদিরভ।
কার্টুনিস্টদের ওপর হামলাকারীদের ৫১ কোটি রুপি দিয়ে পুরস্কৃত করতে চেয়েছে ভারতের লক্ষ্ণৌ প্রদেশের প্রাক্তন মুছলিম মন্ত্রী।
মোবাইলে শিশু পর্নো রাখায় ভারতীয় সাধু আটক।
গত ডিসেম্বর মাসে বিশ্বজুড়ে শান্তির ধর্মের অনুসারীরা ২৩৩ বার (অর্থাৎ দিনে প্রায় ৮ বার) হামলা চালিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে মানুষ হত্যা করেছে ২৪৯৭ জন (অর্থাৎ দিনে প্রায় ৮৪ জন করে)।
ইছলামী জিহাদীদের দল বোকো হারাম দু’দিনে হত্যা করেছে মাত্র ২০০০ মানুষ।
নবীজির জন্মদিন উদযাপনকারী ৩৩ জন মুছলিমকে হত্যা করেছে আরেক মুছলিম আত্মঘাতী বোমারু।
ইছলামী জিহাদী বর্ণনা করেছে, মানুষ হত্যার সময় তীব্র আনন্দবোধ করতো সে, কারণ সে জানতো, সে হত্যা করছে কাফেরদের।
মানবহত্যাকে ডালভাতের পর্যায়ে নামিয়ে এনেছে ইছলামীরা – বোকো হারাম হত্যা করেছে ১৫ জনকে।
সে ছিলো তৃতীয় লিঙ্গের ১৭ বছর বয়সী প্রতিনিধি – পুরুষের শরীরে মেয়ে, কিন্তু তার গোঁড়া খ্রিষ্টান পিতা-মাতা তাকে সেভাবে গ্রহণ করতে অস্বীকৃতি জানিয়ে তাকে রেখেছিল তীব্র অবহেলার মধ্যে; অবশেষে সে আত্মহত্যা করে, এবং নিজের ব্লগে শিডিউল্ড করে রেখে যায়সুইসাইড নোট, যা প্রকাশিত হয় তার মৃত্যুর পরে।
এদিকে ভারতের রায়গড় শহরের মেয়র হিসেবে নির্বাচিত হয়ে ইতিহাস গড়েছেন তৃতীয় লিঙ্গের এক প্রতিনিধি।
বাটপাড় যখন চোরের সাক্ষী: এক সমকামীকে প্রহার করেছিল যেসব চার্চগামী, তাদের রক্ষা করতে এগিয়ে এসেছে চার্চ।
অস্ট্রেলিয়ায় ৮ সন্তানের হত্যাকারী মা সম্পর্কে পরে জানা গেছে, এই ঘটনার কিছুদিন আগে সে ঈশ্বরকে খুঁজে পেয়েছে এবং প্রত্যাখ্যান করেছে যাবতীয় প্রযুক্তির ব্যবহার।
অভিযুক্ত ইছলামী সন্ত্রাসী তার সহযোদ্ধাকে বলেছে, নিরীহ মানুষকে বোমা মেরে হত্যা করা ইছলামে ক্ষমাযোগ্য অপরাধ – হস্তমৈথুন যেমন।
ইছলামী জঙ্গিরা নাইজেরিয়ায় হত্যা করেছে ২৮ জন খ্রিষ্টানকে।
এদিকে সিরিয়ায় ইছলামীরা খ্রিষ্টানদের চার্চ পুড়িয়ে দিয়েছে, ধ্বংস করেছে তাদের সমাধিপ্রস্তর।
‘আল্যাহু আকবার’ ধ্বনি তুলে এক ফরাসী পুলিশ অফিসারকে শ্বাসরোধ করে হত্যার চেষ্টা করেছে এক মুছলিম।
ধর্মের নামে সন্ত্রাসের প্রবর্তক ইছলামের নবীর পথ অনুসরণ করলে নাকি সন্ত্রাসবাদসহ সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে – ফাকিস্তানী এক মন্ত্রীর বাণী।
সুইডেনে এক মসজিদে আগুন লাগানোর ঘটনা নিয়ে ইসলামোফোবিয়ার ঢেঁকুর তোলা হলো কতো, অথচ তদন্তে দেখা যাচ্ছে, সেটি ছিলো, খুব সম্ভব, দুর্ঘটনা, এবং মুছলিমদের প্রতিনিধি বলছে, হুমকি আসে প্রবল ডানপন্থীদের কাছ থেকে নয়, অন্য মুছলিমদের কাছ থেকে ।
লাগ ভেলকি! আইসিস-এর প্রধান জল্লাদ তথা শিরশ্ছেদকারীকে শিরশ্ছেদকৃত অবস্থায় পাওয়া গেছে।
মালি-র ৭ জন সৈন্যকে হত্যা করেছে ইছলামী জঙ্গিরা।
নবীজি যদিও নিজেই বলেছিল, ‘আমি বিজয়ী হয়েছি সন্ত্রাসের মাধ্যমে’ (বুখারি ৪:৫২.২২০), অথচ তার উম্মত দাবি করছে, ইছলামের সঙ্গে সন্ত্রাসবাদের কোনও সম্পর্ক নেই।
‘অতঃপর যখন তোমরা কাফেরদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হও, তখন তাদের গর্দান মার’ (কোরান ৪৭:৪), এই নীতি অনুসরণ করে ইছলামী জঙ্গি গলা কেটে হত্যা করেছে এক পুলিশকে।
ইতালিতে শান্তির ধর্মের শান্তিময় কিতাব কোরানের আয়াত তেলওয়াত করতে করতেশান্তিকামী মুছলিম ভাংচুর করেছে চার্চে।
‘জঙ্গি’ শব্দটা শুনলে অবধারিতভাবে ‘মুছলিম/ইছলামী’ শব্দটি মাথায় এলেও সহিংস জঙ্গি হতে পারে বৌদ্ধরাও!
ইছলাম শুধু মুছলিমাদেরকেই দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান, তা কিন্তু নয়, অমুছলিম নারীদের জন্য সর্বোচ্চ মর্যাদা দাসত্ব, সেটাও নির্ধারণ করে দিয়েছে।
বৈদিক উড্ডয়ন প্রযুক্তি ব্যবহার করে এক ভারতীয় ঋষি প্রথম বিমান উদ্ভাবন করেছিলেন, সেই বিমান গ্রহ থেকে গ্রহান্তরে ভ্রমণ করতে পারতো এবং যখন-তখন শূন্যে থেমে যেদিকে খুশি সেদিকে যেতে পারতো… এবং, মনে হয়, জ্বালানী হিসেবে ব্যবহার করা হতো গোমূত্র।
ভারতে সব শিশুরই জন্ম হয় মুছলিম হিসেবে এবং পরে তাদের ধর্মান্তরিত করে অন্যান্য ধর্মে দীক্ষিত করা হয় – দাবি করেছে এক ইছলামবাজ।
স্ত্রী-প্রহারের অনুমতি দেয়া কোরানের আয়াত তেলওয়াত করতে করতে অহিংস মতবাদ প্রচারকারী এক ইমাম তার স্ত্রীকে পিটিয়ে তার নাক ফাটিয়েছে এবং কাঁধ ও শরীরের অনেক জায়গায় অসংখ্য কাটা দাগ ও থ্যাঁতলানোর চিহ্ন রেখেছে। (লিংক: নিলয় নীল)
চৌদি জাতীয় এয়াললাইনের বিমানগুলোয় এমনিতেই অ্যালকোহল ও বরাহমাংস সরবরাহ করা হয় না, এর পরে আসছে আরও ইছলামী নীতি: প্লেনে পুরুষ এবং নারীদের আলাদা করে বসানো হবে।
নবীজি ৫১ বছর বয়সে বিয়ে করেছিল ৬ বছর বয়সী আয়েশাকে, ফলে চৌদি আজবে মেয়েদের বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স ১৫ করা তো সম্ভব নয় কোনওমতেই, এবং সে আইন পাশও হয়নি।
মালয়েশীয় মোল্লারা এতো বেশি ফতোয়া জারি করে থাকে যে, সবগুলো একসঙ্গে জড়ো করে রাখার জন্য একটি সরকারী ওয়েবসাইট পর্যন্ত খোলা হয়েছে।
স্কুলবালকদের গুলি করে হত্যা করায় দোষের কিছু দেখতে পায়নি ফাকিস্তানের লাল মসজিদের এক ইছলামবাজ।
ক্যামেরুনে ২৩ জনকে হত্যা করেছে ইছলামী জঙ্গি দল বোকো হারাম।
গড়পড়তাভাবে বিশ্বাসীরা তাদের ঐশী কিতাব পড়েও দেখে না, অনেক বিষয়ে ধর্মের সঠিক দৃষ্ঠিভঙ্গি সম্পর্কে তাদের সঠিক ধারণা নেই, তারা মূলত হুইন্যা আস্তিক; ঠিক এই বিষয়টি নিয়েই নিউজউইক তাদের সাম্প্রতিকতম সংখ্যায় প্রচ্ছদকাহিনী করেছে।
জিহাদ করতে গিয়ে নিহত হওয়া মুছলিমের লন্ডনবাসী বিধবা স্ত্রী তার চার বছর বয়সী পুত্রসন্তানের ছবি পোস্ট করেছে: শিশুটি খেলনা অস্ত্র হাতে নিয়ে আইসিস-এর পতাকার সামনে দাঁড়িয়ে আছে।
ইছলামীদের সংগঠন বোকো হারাম নির্বিচারে গুলি করে হত্যা করেছে ‘অবিশ্বাসীদের’।
মক্কার ধর্মীয় পুলিশের প্রাক্তন প্রধান এখন মৃত্যুহুমকি পাচ্ছেন, কারণ তিনি তাঁর মেকাপমণ্ডিত ও মুখমণ্ডল না-ঢাকা স্ত্রীকে নিয়ে টিভি-পর্দায় এসেছিলেন।
বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কার্যকরী সভাপতি বলেছে, আর অন্য কোনও ধর্ম নয়, গোটা ভারত জুড়ে থাকবে শুধু হিন্দুরাই।
ইছলামী রীতি অনুযায়ী, যুদ্ধের সময় আটককৃত নারীরা হয়ে পড়ে যৌনদাসী, যাদের ওপরে মুছলিমদের থাকে ‘দক্ষিণ হস্তের অধিকার’ (সুরা ৪:৩, সুরা ৪:২৪, সুরা ২৩:১-৬, সুরা ৩৩:৫০); আর তাই বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানো ১৫০ জন নারীকে হত্যা করেছে ইছলামী জঙ্গিরা।
নাইজেরিয়ায় ইছলামী জঙ্গিরা ৩৫ জনের প্রাণ সংহার করেছে শান্তির স্লোগান ‘আল্লাহু আকবর’ উচ্চারণ করতে করতে।
মুছলিমরা মুখে বিজ্ঞানবিরোধী, তবে জিহাদে বিজ্ঞানের ব্যবহারে তারা অগ্রগামী: বুয়েটসহ অন্যান্য ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার প্রতিষ্ঠানে মোল্লাপ্রাচুর্যের ফলাফল – নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠনআনসারুল্লাহ বাংলা টিম পরিকল্পনা করেছিল ড্রোন বানানোর।
দেড় বছর আগে নিহত হেফাজত কর্মী আবার বেঁচে উঠেছে; এর পরেও তোমরা আল্যার কুদরতকে কীভাবে অস্বীকার করিবে?
অমুছিলমদের হত্যা করা সুন্নত, সে কারণেই ভারতের মুম্বাইয়ে ২৬/১১ হামলার প্রধান ষড়যন্ত্রীকে রেহাই দিয়ে ইছলামী কর্তব্য সম্পাদন করেছে ফাকিস্তানের আদালত।
শান্তিকামী মুছলিমরা খ্রিষ্টানদের গির্জার ভেতরেও শান্তি প্রতিষ্ঠায় ব্যগ্র; তারা সেখানে ঢুকে খ্রিষ্টানদের নির্যাতন করেছে।
ধর্মজর্জরিত আমেরিকার একটি স্কুলে বায়োলজির ক্লাসে শিক্ষক বাইবেলের সৃষ্টিতত্ত্ববাদকে বিদ্রূপ করে কার্টুনসম্বলিত স্লাইড দেখিয়েছেন। (লিংক: ক্যাটম্যান)
আপাত নিরীহ চৈনিক মুছলিমদের ৩০০ জন দেশত্যাগ করেছে আইসিস-এর হয়ে যুদ্ধ করতে।
ধর্মবিশ্বাসপুষ্ট মা বিশ্বাসের দ্বারা চালিত হয়ে তার সন্তানকে হত্যা করতে পারে – এমন নিদর্শন অনেক আছে, পাওয়া গেল আরও একটি।
চীন দেশের একটি শহরে বোরখা পরা নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়েছে।
সমকামী হবার কারণে চার্চে প্রহৃত হয়েছে একুশ বছর বয়সী এক তরুণ।
নিজের সমকামিতার কথা কট্টর খ্রিষ্টান বাবা-মাকে বলার ভয়ে ভীত বালিকা আত্মহত্যা করেছে।
আন্তঃইছলামী-জঙ্গি-দল শিরশ্ছেদ প্রতিযোগিতায় সোমলিয়ার আল শাবাব দুই মহিলা পুলিশের শিরশ্ছেদ করে নিজেদেরকে প্রতিযোগিতায় টিকিয়ে রেখেছে।
তবে এই প্রতিযোগিতায় আইসিস এখনও পর্যন্ত তাদের আধিপত্য বজায় রেখে চলেছে: তারা শিরশ্ছেদ করেছে চার জনের এবং পাথর ছুঁড়ে হত্যা করেছে এক দম্পতিকে।
ভয়াবহ বর্বর ও অমানবিক হলেও ইছলামিক স্টেট যেহেতু ইছলামী, মুছলিমরা তাই গড়পড়তাভাবে তাদের সপক্ষে, ফলে ইছলামিক স্টেটকে ব্যঙ্গ করে কার্টুন প্রকাশ করায়ব্ল্যাসফেমি আইনে ফেঁসে গেছেন ইন্দোনেশীয় পত্রিকার সম্পাদক।
আত্মঘাতী বোমা-হামলার সমালোচনা করা নাটক কাবুলে মঞ্চস্থ হবার সময় এক তরুণ আত্মঘাতী বোমারুর হামলায় নিহত হয়েছে একজন।
উঁচু স্থান থেকে ছুঁড়ে ফেলে সমকামীদের হত্যা করার বিধান আছে ইছলামে এবং সেটাই অক্ষরে অক্ষরে পালন করছে ছহীহ ইছলামের অনুসারী আইসিস।
মাথাপিছু মদ্যপান (wine) পৃথিবীর কোন দেশে সবচেয়ে বেশি, তা অনুমান করা সত্যিই দুষ্কর; উত্তর হচ্ছে – ভ্যাটিকান।
মুছলিম-মুছলিম ভাই-ভাই: আইছিছ ছুইছাইড বোমারু ১২ জন শিয়া মুছলিমের জীবননিয়েছে।
চৌদি আজবে পুরুষের ছদ্মবেশে স্টেডিয়ামে ফুটবল দেখতে এসে গ্রেপ্তার হয়েছে এক নারী।
ধর্মবিশ্বাসভিত্তিক কঠোর ডায়েট অনুসারে পুষ্টিহীন খাদ্য খাইয়ে ১৪ মাস বয়সী শিশুকে মৃত্যুর মুখে ঠেলে দিয়েছে তার বাবা-মা।
মাদ্রিদে অবস্থিত শান্তির কারখানা তথা মসজিদ ছিলো জিহাদী নিয়োগ কেন্দ্র।
আইসিস-এর প্রতি সমর্থন জ্ঞাপন করা ইছলামী জঙ্গি দল ফিলিপাইনে হামলা চালিয়ে হত্যাকরেছে ১০ জনকে।
ফেসবুকে সন্ত্রাসবাদ প্রচারের অভিযোগে ৫ বছর ৩ মান জেলে কাটাবে ৬ সন্তানের মা, বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত ইংল্যান্ডবাসী ছহীহ মুছলিমা।
আজান দিতে দেরি হওয়ায় বাংলাদেশী মুয়াজ্জিনকে গুলি করে মেরে ফেলেছে এক চৌদি।
১৫০০ বছরের পুরনো বাইবেল থেকে জানা যাচ্ছে, যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয়নি।
নামাজ অর্থাৎ অপ্রমাণিত অদৃশ্য শক্তির প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর সময় সমস্ত দোকানে প্রমাণিত অদৃশ্য শক্তি ওয়াই-ফাই বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে আইসিস।
ইছলাম প্রচারে যে কোনও কাজই ছওয়াবময়: ইছলামের সায়াতলে আসার প্রস্তাব গ্রহণ না করায় চারজন খ্রিষ্টান শিশুর শিরশ্ছেদ করেছে খাছ মুছলিমদের দল আইসিস।
ইছলামীরা বোমাভক্ত, কারণ বিস্ফোরণের মাধ্যমে খুব দ্রুত ইছলাম ছড়িয়ে দেয়া যায়চারপাশে, যেমন দিয়েছে এক আত্মঘাতী জিহাদী; সে শুধু একা মরেনি, মরেছে আরও মানুষ নিয়ে।
আল্যার বিচারের ওপরে ভরসা নেই বলে মুছলিমেরা ইহজগতেই অবিশ্বাসীদের শাস্তি দিতে ব্যগ্র: আরও একজনের শিরশ্ছেদ করেছে তারা ব্ল্যাসফেমির অভিযোগে।
ইছলাম ত্যাগ করে খ্রিষ্টধর্মে দীক্ষিত ব্যক্তি হত্যা করেছে এক মুছলিম কিশোরকে।
জোকার নালায়েকের দেশে এটা কীভাবে সম্ভব হলো, বলা দুষ্কর: ২০০ মুছলিম হিন্দুধর্মে ফিরে এসেছে। (লিংক (সংহিতা)
বসনিয়ায় আইসিস-এর বিরোধিতা করা ইমাম ছুরিকাহত।
ফাকিস্তানে স্কুলের পাঠ্যক্রমে সহিংস জিহাদ (জিহাদ কি অহিংসও হয়?) বিষয়ক উপকরণের অবতারণা – এমন সংবাদে বিস্ময়কর কিছুই নেই আসলে।
ব্ল্যাসফেমি আইনের কট্টর সমর্থক ও প্রবল সেক্যুলারিজম-বিরোধী ফাকিস্তানি ‘ডিসকো মোল্লা’ (প্রাক্তন পপ স্টার) নিজেই ব্ল্যাসফেমি আইনের পেজগিতে আটকা পড়ে সেক্যুলার দেশ ব্রিটেনে লুকিয়ে আছে।
নবীর আদর্শ অনুসারী ইছলামী জঙ্গিদের দল বোকো হারাম ২০ জনেরও বেশি মেয়েকে অপহরণকরেছে, যাদের অধিকাংশই তরুণী।
ইছলামদুর্গত দেশ আফগানিস্তানে স্কার্ট পরে খোলা পা দেখিয়ে হেঁটে এক তরুণী হয়েছে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দু। (লিংক: নিলয় নীল)
তাজমহল এক প্রাচীন মন্দিরের অংশ বলে দাবি করেছে বিজেপি নেতা।
“আমাদের গর্ব আমরা সন্ত্রাসী” – জিহাদের নামে সন্ত্রাসের স্পষ্ট সমর্থক এক মুছলিম ফেসবুকে এমন স্লোগান পোস্ট করে চার বছর কাটাবে জেলে।
ধর্ম- বা ঈশ্বরবিশ্বাসহীন জনকল্যাণমূলক কাজ অর্থহীন বলে দাবি করেছে বিশ্বে শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের প্রাক্তন পোপ, টিম মিনচিন যার উদ্দেশে গেয়েছিলেন: ফাক দ্য মাদারফাকার।
ইছলাম যেহেতু শান্তির ধর্ম, মসজিদকে তাই শান্তির কারখানা বলা যেতে পারে; জার্মানিতে এমন একটি কারখানা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে শান্তিপ্রসারমূলক সন্ত্রাস-সমর্থনমূলক প্রচারণার কারণে।
ফুটবল-সংশ্লিষ্ট সমস্ত পোশাক পরিধান হারাম, হারাম গিটার-পিয়ানো-ট্রাম্পেট বাজানোও – ইছলামের পুরনো এই বিধান আবার মনে করিয়ে দিয়েছে মালয়েশীয় মোল্লা। (লিংক: নিলয় নীল)
ফাকিস্তানে ব্ল্যাসফেমি আইনে অভিযুক্ত আসামীর উকিলের বাসায় একদল লোক গুলি চালিয়েছে এবং এই মামলা থেকে নিজেকে সরিয়ে নেয়ার সতর্কতাবাণীসহ একটি চিঠি রেখে গেছে।
প্রাক্তন রুশবিরোধী ইছলামী সন্ত্রাসী, বর্তমানে পুতিনের তল্পিবাহক কাদিরভের চেচনিয়ায় হামলা চালিয়ে ২০ জনকে হত্যা করেছে ইছলামী সন্ত্রাসীরা।
নবীজি গর্ব করে বলেছিল, আমি বিজয়ী হয়েছি সন্ত্রাসের মাধ্যমে (বুখারি ৪:৫২.২২০), একই পদ্ধতি অনুসরণ করে সফলতা পাচ্ছে তার উম্মতদের দল: শিক্ষাবিরোধী ইছলামীরা ২২ জন শিক্ষককে হত্যা করলে জীবিত শিক্ষকেরা বাসা থেকে বের হচ্ছেন না।
ছহীহ ইছলাম অনুসারীদের দল আল শাবাব গাড়িবোমা বিস্ফোরণের মাধ্যমে ৬ জনকে হত্যাকরে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ আরও ত্বরান্বিত করেছে।
ভারতের জাতীয় গ্রন্থ হবে গীতা, জাতীয় সতী – সীতা ও জাতীয় আগুন – চিতা…
পরকালের হুরের জন্য অপেক্ষার কাল শেষ হতে হতে চায় না বলে ইহজগতে নাবালিকা ধর্ষণ করেছে মাদ্রাসার অধ্যক্ষ।
গত নভেম্বর মাসে বিশ্বজুড়ে শান্তির ধর্মের অনুসারীরা ২৮৪ বার (অর্থাৎ দিনে প্রায় ১০ বার) হামলা চালিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে মানুষ হত্যা করেছে ২৫১৫ জন (অর্থাৎ দিনে প্রায় ৮৪ জন করে)।
#
অমুছলিমদের হত্যা করার আহ্বান আছে কোরানে-হাদিসে, অতএব ইছলাম ছহীহ উপায়ে মেনে চলা দল আল-শাবাব কেনিয়ায় ৩৬ জন খ্রিষ্টানকে মুছলিমদেরকে থেকে আলাদা করে দাঁড় করিয়ে হত্যা করেছে।
ইহুদি-নাছারাদের দেশে মুছলিমাদের হিজাব নিষিদ্ধ করা যাবে না কর্মস্থলেও, তবে মুছলিম দেশগুলোয় বসবাসকারী অমুছলিমদের ওপরে চাপিয়ে দেয়া যাবে শরিয়া আইন; সাম্প্রতিকতম উদাহরণ – ইন্দোনেশিয়া।
মুছলিম মেয়ে বিয়ে করেছিল হিন্দু ছেলেকে, এর পরে মেয়ের ভাইয়েরা স্বামী-স্ত্রী দু’জনকেই দুনিয়াছাড়া করে ইছলাম ও পরিবারের সম্মান অটুট রেখেছে।
ইরান বোমা ফেলেছে ইরাকে – মমিনেরা এখন কোন পক্ষ নেবে এবং কেন?
মুছলিমরাই আমেরিকা সর্বপ্রথম আবিষ্কার করে বলারপর এবার তুরস্কের রাষ্ট্রপতি বলেছে,তুরস্কের যুবক ও তরুণেরা আইনস্টাইনের কথা জানে, কিন্তু মুছলিম বিগ্যানী ও পণ্ডিতদের (পণ্ড হয়ে গেছে যারা) সম্পর্কে জানে না।
ইয়েমেন, ফাকিস্তান, চাদ, সিরিয়া, মালি, ইরান, কোট ডি আইভোরি, লেবানন, জর্ডান ও মরক্কো – এই দেশগুলো আছে ‘নারীদের জন্য সবচেয়ে খারাপ দেশ’-এর তালিকার শীর্ষ দশে, এবং সব ক’টি দেশই ইছলামী তথা তথাকথিত মুছলিম জাহানভুক্ত।
ইছলামের প্রয়োজনে নারী ও শিশুদের হত্যা করা জায়েজ বলে মত প্রকাশ করেছে বিশিষ্ট ইসলামবাজ ওমর বাকরী মোহাম্মদ। (লিংক: নিলয় নীল)
ইছলামকে সন্ত্রাসের সঙ্গে তুলনা করা যায় না ঘোষণা দিয়ে ভ্যাটিকানের পোপ কি খ্রিষ্টধর্মের বর্বর ও সহিংস ইতিহাস অস্বীকার কররতে চাইলো?
অশিক্ষা, দারিদ্র্য ও আর্থিক অনটনের কারণে মুছলিমরা জিহাদি জঙ্গি বনে যায় বলে যারা দাবি করে, তাদের উদ্দেশে: ধনী পরিবারে জন্মগ্রহণ করে খ্যাতনামা স্কুলে পড়াশোনা করা, চার-চারটি ভাষা জানা ব্যক্তি জিহাদে যোগ দিয়ে আত্মঘাতী হামলায় নিহত হয়েছে।
“আর যাদের মধ্যে অবাধ্যতার আশঙ্কা কর তাদের সদুপদেশ দাও, তাদের শয্যা ত্যাগ কর এবং প্রহার কর” (সুরা ৪:৩৪) – অতএব বেশরিয়তী পোশাক পরিধানের কারণে জেনানাকে প্রহার করা ফরজ।
জিহাদিদের মলমূত্র পরিষ্কার করাও ছওয়াবের কাজ নিশ্চয়ই।
নিশ্চয়ই আল্যাফাক জীবজন্তু সৃষ্টি করেছে ইছলামী জঙ্গিদের জিহাদের কাজে ব্যবহৃত হতে: গাধাকে আত্মঘাতী বোমারু বানানোর পর এবার তালিবান ব্যবহার করছে পাখি। (লিংক: নিলয় নীল)
মাত্র ক’দিন আগেই তুরস্কের রাষ্ট্রপতি বলেছিল, আমেরিকা সর্বপ্রথম আবিষ্কার করেছে মুছলিমরা; এবার তুরস্কের বিজ্ঞান বিষয়ক মন্ত্রী বলেছে, পৃথিবী যে গোলাকার, এই আবিষ্কারের কৃতিত্বও মুছলিমদের।
রিয়াল মাদ্রিদের মনোগ্রাম থেকে ক্রুশ সরিয়ে নেয়া হয়েছে – এমন শিরোনাম পড়ে মনটা খুশি হয়ে উঠলেও বিশদ খবর থেকে জানা গেল, ক্লাবের মুছলিম স্পন্সরদের দাবির মুখে ক্লাব এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
ব্রিটেনে সক্রিয় মুছলিম শিশুকামীদের অসংখ্য দলের একটির ১৩ জন সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যাদের মধ্যে একজন আত্মপক্ষ সমর্থন করে বলেছে, এমন কাজের ‘ধর্মীয় প্রয়োজনীয়তা’ আছে।
চীনে ইছলামীদের হামলায় নিহত হয়েছে ১৫ জন।
আল্যা-ভগবানেরা নিশ্চিতভাবেই রক্তলোলুপ ও মাংসপ্রিয়: মুছলিমরা বছরে একবার লক্ষ-কোটি জীব হত্যা করে আল্যার নামে, গরুপূজারি হিন্দুরাও প্রতি পাঁচ বছরে কয়েক লাখ পশুবলি দেয়; এ বছরে বলি দেয়া পশুর সংখ্যা মাত্র তিন লাখ (লিংকে অনেকগুলো ভয়াবহ ছবি)।
মমিনরা কার পক্ষ নেবে স্থির করতে পারছে না: কারণ পবিত্র জুম্মাবারে মুছলিম জঙ্গিরা মসজিদে হামলা চালিয়ে মোনাজাতরত ২০০ মুছলিমের প্রাণসংহার করেছে, যার অর্থ – দোয়ামগ্ন মুছলিম অপেক্ষা জঙ্গি মুছলিমের প্রতি আল্যাফাকের পক্ষপাতিত্ব বেশি।
আন্তঃ মুছলিম জঙ্গি দল শিরশ্ছেদ প্রতিযোগিতায় সাম্প্রতিকতম অংশগ্রহণকারী আল-কায়েদা এক ব্যক্তির ধড় থেকে মুণ্ডু আলাদা করে ফেলেছে; তার বিরুদ্ধে অভিযোগ – ইছলামের নবী সম্পর্কে সে অপমানসূচক কথা বলেছিল। (লিংক: নিলয় নীল)
এদিকে আন্তঃ মুছলিম জঙ্গি দল প্রস্তরখণ্ড নিক্ষেপ প্রতিযোগিতাও চলছে মহাসমারোহে – সমকামিতার অভিযোগে দু’জনকে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করেছে আইএস।
প্রবল ধর্মদুর্গত দেশ রাশিয়ায় রুশ অর্থোডক্স চার্চের প্রধান বলেছে, ইয়োরোপের সেকুলারিজম এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে, যেটাকে মহাপ্রলয়ের আগাম বার্তাবাহক বলা যেতে পারে; তাই সেখানে খ্রিষ্টধর্মের মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠা করা প্রয়োজন।
পুতিনের প্রত্যক্ষ সমর্থনপুষ্ট রুশ অর্থোডক্স চার্চের আরেক পাণ্ডার মতে – দ্রুতগতির ইন্টারনেট মন্দ কাজ ছড়াচ্ছে পৃথিবী জুড়ে।
স্বপ্নে আল্যার আদেশ পেয়ে সন্তানকে হত্যা করা নাটোরবাসী ব্যক্তিকে বলা হচ্ছে মানসিক রোগী, অথচ নবী ইব্রাহিম একই কাজ করতে উদ্যত হলেও তার মানসিক সুস্থতা নিয়ে মমিনরা নিঃসংশয়।
“হে ঈমানদারগণ! তোমরা স্বীয় পিতা ও ভাইদের অভিভাবকরূপে গ্রহণ করো না, যদি তারা ঈমান অপেক্ষা কুফরকে ভালবাসে” (সুরা ৯:২৩), তাই এক নব্য মুছলিম (প্রাক্তন পাঁঠা) স্পষ্টভাবে বলেছে, “আমি আমার মাকে ভালোবাসতে পারছি না, কারণ সে মুছলিম নয়।”
সমকামবিরোধী আমেরিকান খ্রিষ্টান ধর্মযাজক ঘোষণা দিয়েছে, “ঈশ্বরের নামে দেশটাকে সন্ত্রাসবহুল করে তুলবো আমি।”
#
হত্যা করা ও নিহত হওয়ার কোরানিক আদেশ (সুরা ৯:১১১) অনুসরণ করে দুই টিনেজ মুছলিমা আত্মঘাতী বোমা হামলার মাধ্যমে অন্তত ৭৮ জনকে হত্যা করে নিজেদের বেহেশতবাস নিশ্চিত করে প্রমাণ করেছে, ইছলামে নারীদের অধিকার নেই – কথাটা ভুল।
ওদিকে আফগানিস্তানে আরেক আত্মঘাতী বোমারুর হামলার শিকার হয়েছে ৪৫ জন ভলিবল দর্শক।
২৫ জন তালিবান খুন করে নিজের সন্তানহত্যার প্রতিশোধ নিয়েছেন এক মা। (লিংক: নিলয় নীল)
এদিকে তালিবান ৩ জন পোলিও কর্মীকে হত্যা করে ফাকিস্তানের শান্তিপূর্ণ পরিবেশ বজায় রাখতে অবদান রেখেছে। (লিংক: টোস্টার)
বিশ্বে শিশুকামীদের সর্ববৃহৎ সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের প্রধান পোপ ফ্রান্সিস যৌন অপরাধ সংক্রান্ত ভ্যাটিকানের রাষ্ট্রপক্ষীয় আইনজীবী হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে এমন এক ধর্মযাজককে, যার বিরুদ্ধেই কিনা যৌন অপরাধ লুকিয়ে রাখার অভিযোগ আছে! নিঃসন্দেহে সবচেয়ে উপযুক্ত ব্যক্তি।
চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে গণতন্ত্রের বদলে জিহাদের চর্চা করতে হবে বলে জানিয়েছে ফাকিস্তানী এক ইছলামবাজ।
‘বিশ্বে শুধু নড়িবেক তারই লেজটুক’ – ইছলামী সারমেয়দের এটাই লক্ষ্য এবং সেই লক্ষ্য পূরণে তারা উড়িয়ে দিয়েছে প্রাচীন চার্চ। (লিংক: নিলয় নীল)
ফাকিস্তানই বা পিছিয়ে থাকবে কেন! সেখানকার ইছলামীরা ভাংচুর করেছে হিন্দুদের মন্দির।
ফাকিস্তানের অভিনেত্রী ভিনা মালিক এবং সেখানকার বৃহত্তম মিডিয়া গ্রুপের মালিককে ২৭ বছরের জেল দেয়া হয়েছে বায়বীয় কারণ ব্ল্যাসফেমির অভিযোগে।
ইছলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ মর্যাদা, আর তাই চৌদি আজবের কিছু রেস্টুরেন্টে নারীদের প্রবেশ নিষেধ – নিকটাত্মীয় পুরুষ সঙ্গে থাকলেও। (লিংক: নিলয় নীল)
তুরস্কের রাষ্ট্রপতিও ইছলামী কায়দায় নারীকে স্থাপন করেছে উচ্চাসনে; সে বলেছে – নারী ও পুরুষ সমান নয় (অবশ্য নতুন কিছুই বলেনি সে, কারণ কোরান হাদিসেই এ কথা বলা আছে অজস্রবার)।
এক ধর্মযাজক ৯৩ বছর বয়সী এক মহিলার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়ার অনুষ্ঠান পরিচালনা করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে, কারণ মহিলাটি কোমায় থাকা অবস্থায় tithe (আয়ের এক-দশমাংশ, যা চার্চগামীদের কাছ থেকে চার্চের প্রাপ্য) দেয়নি।
ইছলামের নবীর ছহীহ উম্মতদের দল বোকো হারাম ইছলামী শান্তিস্থাপন প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবেজাহান্নামে পাঠিয়ে দিয়েছে ৪৮ জনকে।
কোরানের আয়াত বলতে ব্যর্থ হয়েছে, এমন ২৮ জন বাসযাত্রীকে হত্যা করেছে মুছলিম জঙ্গিদের দল আল শাবাব, যারা; কারণ অমুছলিমদের হত্যা করাই ইছলামের প্রকৃত শিক্ষা।
মুছলিম জঙ্গিদের আরেক দল বোকো হারাম নাইজেরিয়ায় হত্যা করেছে ৪৫ জনকে।
ভিন্ন বর্ণের ছেলেকে বিয়ে করার কারণে নিজের কন্যাকে হত্যা করে পরিবারের সম্মান রক্ষাকরেছে এক হিন্দু পিতা। (লিংক: সংহিতা)
রুমমেট witchcraft চর্চা করে ভেবে তাকে এক ধর্মান্ধ খ্রিষ্টান হত্যা করেছে শিরশ্ছেদের মাধ্যমে।
আরব স্টার অ্যাকাডেমির অনুষ্ঠানে গান গাওয়া এক লেবাননী গায়িকার পোশাক নিয়ে প্রবল সমালোচনা শুরু হয়েছে – বিশেষ করে নারীরাই তার প্রধান সমালোচক।
অলৌকিক ঘটনা ঘটাতে সক্ষম এক ধর্মযাজক আয়োজিত ‘ওয়াজ মাহফিল’ শেষে এলেমেলো ভীড়ের চাপে মারা গেছে ১১ জন।
ইছলামীরা বরাবরই শিক্ষাবিরোধী, আর তাই স্কুলের ইউনিফর্ম পরে এক ইছলামী আত্মঘাতী বোমারু স্কুলে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে হত্যা করেছে ৪৮ জন ছাত্রকে, আহতের সংখ্যা ৭৯।
ইছলাম যেহেতু শান্তির ধর্ম, তাই বোমা ও অস্ত্রশস্ত্র মসজিদে থাকবে, সেটাই তো স্বাভাবিক; অথচ নাস্তেক পুলিশ ওই পবিত্র জায়গায় হানা দিয়েছে। তবে পুলিশের এহেন অনৈছলামিক আচরণের প্রতিবাদে কয়েক ঘণ্টা পরেই তিনজনকে শান্তিপূর্ণ উপায়ে খুন করেছে ইছলামীরা।
ইছলামের নবী নিজেই বলেছিল, ‘আমি বিজয়ী হয়েছি সন্ত্রাসের মাধ্যমে’ (বুখারী ৪.৫২.২২০), তার উম্মতেরাও তার দেখানো পথ অনুসরণ করে সুন্নত পালন করছে – সোমালিয়ার ইছলামী জঙ্গিরা অপহরণ করেছে ২০ জনকে ও ২ মহিলার শিরশ্ছেদ করেছে।
এবারে এলো ভিন্ন ধরনের ইছলামী মহিলা জাঙ্গিয়া জঙ্গী – বান্ধবীর প্যান্টিতে লুকিয়ে ২৫ হাজার ডলার পাচার করে সিরিয়ায় অবস্থানকারী জিহাদী স্বামীকে পৌঁছানোর পরিকল্পনা করে ধরা পড়েছে সে।
হল্যান্ডবাসী তরুণ তুর্কী মুছলিমদের শতকরা ৮০ শতাংশ মনে করে, অবিশ্বাসীদের বিরুদ্ধে জিহাদ চালানো যায়েজ।
আমেরিকার প্রায় নবী পর্যায়ের খ্রিষ্টান ধর্মযাজক প্যাট রবার্টসন নারীদের উদ্দেশে বলেছে,অ্যাবোরশন বা একাধিক পুরুষের সঙ্গে সান্নিধ্যের পর ‘ক্লিন’ হয়ে নিতে।
বিশ্বের শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা এক ধর্মযাজকের চাইল্ড পর্নের সংগ্রহের কথা পুলিশের কাছে গোপন রেখেছিল ১৬ বছর ধরে।
সুইজারল্যান্ডে এক মাংসবিক্রেতা তিন বছর ধরে হালাল মাংস নাম দিয়ে মুছলিমদের কাছে বিক্রি করেছে শুয়ারের মাংস।
ভারতীয় বিতর্কিত গুরু রামদেবকে সরকারের পক্ষ থেকে Z শ্রেণীর নিরাপত্তা (অর্থাৎ ২০ থেকে ৩০ জন সশস্ত্র নিরাপত্তাকর্মী ও একটি গাড়ি) দেয়া হয়েছে, ফলে প্রমাণ হয়ে যাচ্ছে, ভগবান-টগবান রক্ষাকর্তা আসলে নয়।
বিয়ের অনুষ্ঠানে স্ত্রীর মুখ প্রথমবারের মতো দেখেই চৌদি স্বামী তাকে তৎক্ষণাৎ ডিভোর্স দিয়েছে।
প্রার্থনানির্ভর চিকিৎসায় বিশ্বাসী ইডিয়টদের কারণে আমেরিকার একটি প্রদেশেই গত ১৩ বছরে মারা গেছে ১২ টি শিশু।
আমেরিকা সর্বপ্রথম আবিষ্কার করে মুছলিমেরা – এমন দাবি করেছে তুরস্কের রাষ্ট্রপতি। এভারেস্টের চূড়ায় প্রথম উঠেছে মুছলিম, প্রথম মহাশূন্যচারীও মুছলিম…
শিরশ্ছেদ প্রতিযোগিতায় চৌদি আজব প্রথম, আইসিস দ্বিতীয়।
নিম্নবর্ণের ক্ষুধার্ত, হিন্দু শিশু মন্দিরে গিয়েছিল প্রসাদ খাবার আশায়, খাবার তো জোটেইনি, জুটেছে মার। পুরোহিত তার মাথা পিলারে ঠুকে রক্ত বের করে দিয়েছে। (লিংক: কৌস্তুভ সমাদ্দার)
জানা কথা, তবু… সন্ত্রাসবাদের প্রধান কারণ ধর্মীয় উগ্রতা।
মুছলিম নারীরা পিছিয়ে আছে; কথাটা ভুল: নাইজেরিয়ায় এই আত্মঘাতিনী বোমারু বাজারের ভেতরে বোমা ফুটিয়ে কয়েকজন মানুষকে হত্যা করে নিজের বেহেশত গমনের পথ সুগম করেছে।
জার্মানিতে আইসিস-সমর্থক মুছলিমেরা স্থানীয় চার্চে চুরি-ডাকাতি শুরু করেছে ইছলামী জঙ্গিদের জন্য আর্থিক সাহায্য পাঠানোর অভিপ্রায়ে।
অনার কিলিং শরিয়া আইনসম্মত ও পৃথিবীতে সমস্ত অনার কিলিং-এর ৯১ শতাংশ ঘটে মুছলিম পরিবারে এবং শতকরা ৯৯ ভাগ ক্ষেত্রে এর শিকার নারীরা: দিন পাঁচেক আগের খবর – প্রেম করে বিয়ে করতে চাওয়ার অপরাধে ২২ বছর বয়সী কন্যাকে হত্যা করে পরিবারের সম্মান রক্ষা করেছে তার ফাকিস্তানী পিতা। প্রসঙ্গত, ফাকিস্তানে অনার কিলিং বিষয়ে প্রথম আলোর প্রতিবেদন।
হত্যা করার ও নিহত হওয়ার ঐশী আদেশ (সুরা ৯:১১১) পালন করে চলবে ইরান – ইরানের প্রভাবশালী মোল্লা জানিয়েছে, বাকি পৃথিবীকে ‘মেসেজ’ পৌঁছে দিতে মুছলিমদের আত্মঘাতী বোমা হামলা অব্যাহত থাকবে; তবে সে নিজে কেন এমন হামলায় অংশ নেয় না, তা জানা যায়নি।
জেরুজালেমের সিনাগগে (ইহুদি উপাসনালয়) ঢুকে দুই মুছলিম প্রার্থনারত ৪ র্যাবাই-কে (ইহুদি ধর্মযাজক) হত্যা ও আরও ৫ জনকে আহত করে প্যালেস্টাইনে আনন্দের জোয়ার বইয়ে দেয়।
চার্চ থেকে ১ লক্ষ ৩০ হাজার ডলার চুরি করা ধর্মযাজক জেল থেকে ছাড়া পাবার পরে তাকে স্বাগত জানিয়ে চার্চে ফিরিয়ে আনছে তার অনুসারী ভেড়ার পাল। খবরটা পড়ে আপাতত বিদেশবাসী দেশের সবচেয়ে স্বনামধন্য চোরকে দেশে ফিরিয়ে এনে আলিঙ্গনে জড়াতে উৎসুক আবালদের কথা মনে পড়ে গেল।
“কোথায় স্বর্গ কোথায় নরক, কে বলে তা বহু দূর > পিচ্চি পোলারা গেলমান আর জেনানারা সব হুর” (লিও লুসিফার-এর আইডিয়া অনুসরণে) – এই তত্ত্ব মনে চলা মোল্লা-মুছল্লীদের একজনষষ্ঠ শ্রেণীর বালককে ধর্ষণ করেছে… হয়তো বালকটির উচিত ছিলো বোরখা পরে চলাফেরা করা।
মহিলাদের গাড়ি চালনা বিষয়ক চৌদি নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হতে পারে, তবে শুধু ত্রিশোর্ধ্ব নারীর ক্ষেত্রে এবং শুধু রাত আটটা পর্যন্ত।
সহিংস আক্রমণের প্রস্তুতি নেয়ার অপরাধে গ্রেপ্তার হয়েছে ব্রিটিশ ইছলামী তরুণ।
ইছলামী টেরর অ্যাটাক-এর পরিকল্পক চার ব্যক্তিকে আটক করেছে ব্রিটিশ পুলিশ।
ছহীহ ইছলামী হামলার পরিকল্পনা করে চল্লিশ বছরের জেলবাস – ইহুদি-নাছারাদের এ কেমন বিচার!
বারবি পুতুলকে দেবী কালীর রূপ দেয়ায় হিন্দুদের শিবলিঙ্গ উত্থিত হয়েছে। (লিংক: কৌস্তুভ)
আছিলাম খ্রিষ্টান, হইলাম মুছলিম – আছিলাম ফুটবল ফ্যান, হইলাম জিহাদি।
নিশ্চয়ই নারীরা অস্পৃশ্য: অর্থোডক্স ইহুদিরা বিমানে নারীদের পাশে বসতে অস্বীকৃতি জানালে ফ্লাইটে বিলম্ব হয় মাত্র ১১ ঘণ্টা। (লিংক: কৌস্তুভ)
ছহীহ ইছলামী পাইকারি ও খুচরা দাসীব্যবসা এখন রমরমা: আইসিস প্রকাশিত দাসীমূল্যতালিকা থেকে জানা যাচ্ছে, এক থেকে নয় বছর বয়সী খ্রিষ্টান বা ইয়াজিদি বালিকার হাদিয়া সবচেয়ে বেশি (১৩০ ডলার), আর চল্লিশ থেকে পঞ্চাশ বছর বয়সীদের খরিদ করা যাবে ৪৩ ডলারে।
কোরান অবমাননার অভিযোগ তুলে এক খ্রিষ্টান দম্পতিকে পিটিয়ে হত্যা করেছে ফাকিস্তানের শান্তিকামী মুছলিমেরা।
এর ঠিক একদিন পরেই ফাকিস্তানেই ব্ল্যাসফেমির অভিযোগে আটককৃত এক শিয়া মুছলিমকে কুড়াল দিয়ে হত্যা করেছে এক পুলিশ।
মমিনীয় ঈমানদণ্ড এতোটাই স্পর্শকাতর (বা স্পর্শের জন্য কাতর) যে, নারীর সুন্দর চোখ দেখলেও উত্থিত ও নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে; আর তাই নারীদের সুন্দর চোখ ঢেকে রাখার আইনকার্যকর হয়েছে চৌদি আজবে।
চার্চে এক ধর্মযাজক তার পনেরো বছর বয়সী বুদ্ধি-প্রতিবন্ধী ভ্রাতুষ্পুত্রী/ভাগ্নির ওপরে যৌন নির্যাতন চালিয়েছে।
একদা সাম্যবাদের পথে চলা রাশিয়া এখন প্রবলভাবে ধর্মকবলিত এবং তা বেছে নিয়েছে মধ্যযুগের পথ – অ্যাপল কোম্পানির প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নিজেকে সমকামী বলে ঘোষণা দেয়ার পর রাশিয়ার সেইন্ট পিটার্সবার্গে স্থাপিত স্টিভ জবস-এর মূর্তি নামিয়ে ফেলা হয়েছে।
হাত কেটে ফেলে শাস্তি দেয়ার বিধান যেহেতু কোরানেই আছে (সুরা ৫:৩৮), তাই কমপক্ষেদশজনের হাত কেটে ফেলে ইছলামীদের দল বোকো হারাম কি ফরজ পালন করেনি?
একটি শহর দখল করার পরে এই বোকো হারাম-ই সেই শহরের নাম বদলে দিয়েছে, বর্তমানে সেই শহরের নাম মদিনাতুল ইছলাম।
বিশ্বের বৃহত্তম শিশুকামী সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের বর্তমান পোপ নিশ্চিতভাবেই ধুরন্ধর: ক’দিন আগে বিবর্তনবাদ ও বিগ ব্যাং থিয়োরিকে প্রচ্ছন্নভাবে সমর্থন করে এর পরে সে অশুভ-আত্মাবিতাড়কদের (Exorcists – যাদেরকে ‘ভূতমারানি’-ও বলা যেতে পারে) সম্মেলনকে আশীর্বাদও করেছে।
ইরাকে ৫০ জনকে (মহিলা ও শিশুসহ) লাইনে দাঁড় করিয়ে হত্যা করেছে ইছলামীদের দল।
জিহাদের পথে হত্যা করো ও নিহত হও – কোরানের এই নির্দেশ (৯:১১১) মেনে এক ফাকিস্তানী মুছলিম আত্মঘাতী বোমারু (অবশ্য ‘আত্মঘাতী বোমারু-র আগে ‘মুছলিম’ জুড়ে না দিলেও অনুমান করে নেয়া যায় অনায়াসে) হত্যা করেছে ৫০ জনকে।
গত অক্টোবর মাসে বিশ্বজুড়ে শান্তির ধর্মের অনুসারীরা ২৯২ বার (অর্থাৎ দিনে প্রায় ১০ বার) হামলা চালিয়ে শান্তিপূর্ণভাবে মানুষ হত্যা করেছে ২৭২৪ জন (অর্থাৎ দিনে প্রায় ৯১ জন করে)।
পুরুষদের ভলিবল ম্যাচ দেখতে যাওয়ার ইছলামী অপরাধে এক মেয়েকে দেয়া হয়েছে এক বছরের জেল।
গুগলের প্রাক্তন ভারতীয় মুছলিম কর্মচারীর সাধ হয়েছিল জিহাদে অংশ নেয়ার।
কোরান, জায়নামাজ ও অন্যান্য ধর্মীয় জিনিসের মাধ্যমে হেরোইন পাচারের চেষ্টা করতে গিয়ে ধরা খেয়েছে এক ফাকিস্তানী।
শোনা যায়, কোনও মুছলিম যদি আটজনকে বিয়ে দিতে পারে, তাহলে তার বেশ্যাহেস্তবাস নিশ্চিত হয়ে যায়; এর অর্থ – অপহরণকৃত ২০০ জন খ্রিষ্টান বালিকাকে বলপূর্বক ধর্মান্তরিত করিয়ে (এই কাজও বেশ্যাহেস্তবাস নিশ্চিত করে) নিজেদের যোদ্ধাদের সঙ্গে বিয়ের ব্যবস্থা করেপরকালে পোকাপুকির পাকাপাকি ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে পেরেছে বোকো হারামের অন্তত আটজন জঙ্গি।
জাতিসংঘ জানাচ্ছে, আইসিস এ পর্যন্ত পাঁচ হাজার পুরুষকে হত্যা করেছে এবং সাত হাজার মেয়েকে ব্যবহার করছে যৌনদাসী হিসেবে – বলা বাহুল্য, এ কাজগুলো সম্পূর্ণভাবেই ইছলামসম্মত।
আইসিস পরিচালিত শিশুদের স্কুলে কী ধরনের ইছলামী শিক্ষা (শিরশ্ছেদ, অত্যাচার, রাইফেল চালনা) দেয়া হয়, তার ভয়াবহ রিপোর্ট।
স্বামীর দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ বিয়েতে বাধা দেয়ার অধিকার নারীর নেই, কারণ ইছলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান ও মর্যাদা।
‘ধনীরা স্বর্গে যেতে পারবে না’ – যিশুর কথাটা ভুল বলে দাবি করলো এক ধনকুবের।
বিবাহবহির্ভুত যৌনসম্পর্ক স্থাপনের কারণে এক মেয়েকে ইছলামী পদ্ধতিতে পাথর ছুঁড়ে হত্যাকরা হয়েছে, যাতে অংশ নিয়েছে মেয়েটির পিতাও।
দাসপ্রথা, ধর্ষণ ও হত্যা সম্পূর্ণভাবেই ইছলাম অনুমোদিত – সে কথাই জানাচ্ছে আইসিস-প্রকাশিত ইংরেজি পত্রিকা।
ধর্মীয় প্রথাগত স্নানের সময় গোপন ক্যামেরায় এক মেয়ের ছবি তুলেছে র্যাবাই – ইহুদি মোল্লা।
ইছলামী দৃষ্টিতে জ্বীন বাস্তব, আর তাই ‘জ্বীনে-ধরা’ স্ত্রীকে ডিভোর্স দেয়াই যায়।
পর্দা করায় গাফিলতি করলে বা দুর্বল পর্দাপ্রথা পালন করলে মেয়েরা অ্যাসিড-সন্ত্রাসের সম্মুখীন হচ্ছে ইরানে।
এরা জঙ্গি মনোভাবধারী বলে ইছলাম গ্রহণ করে, নাকি ইছলাম গ্রহণ করে জঙ্গি বনে যায়, বলা কঠিন, তবে কানাডার পার্লামেন্ট ভবনে হামলাকারী – একজন ধর্মান্তরিত মুছলিম।
“পশ্চিমাদের কল্লা নামায়া দেওয়া হবে” – আরেক ধর্মান্তরিত মুছলিম হুমকি দিয়েছে।
নিম্নবর্ণের হিন্দু বালক তার ছাগলটাকে উচ্চবর্ণের হিন্দুর জমিতে ঢুকতে দিয়েছিল বলে তাকে পুড়িয়ে মারা হয়েছে।