জঙ্গিবাদের উত্থান ঠেকাতে অননুমোদিত মসজিদ নির্মাণের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়ে জর্ডান এটাই প্রমাণ করলো যে, মসজিদ – জঙ্গিবাদের আঁতুরঘর।
রেস্টুরেন্ট নানাবিধ খাদ্য-পানীয় সাবাড় করে এক মেয়ে জানালো, বিল দেবে যিশু, কারণ যিশু তার স্বামী।
এবোলা ভাইরাস-আক্রান্ত প্রধান তিনটি দেশের দু’টিতে মুছলিমরা সংখ্যাগুরু, তবু অন্যান্যমুছলিম দেশগুলো এ ব্যাপারে নিষ্ক্রিয় কেন? – প্রশ্ন করেছেন কুয়েতী লেখক।
৫৪ বছর বয়সী নবী ৯ বছর বয়সী আয়েশাকে যৌনসঙ্গী বানাতে পারলে ১০ বছর বয়সী মেয়ের সঙ্গে শোয়ার কারণে ইছলামী দেশ আফগানিস্তানে পুরুষকে শাস্তি পেতে হবে কেনু!
সকল অশুভ কাজের উৎস – টুইটার, বলেছে চৌদি ইছলামবাজ।
আফ্রিকার দেশগুলো ভ্রমণের সময় সতর্ক থাকা আবশ্যক, কারণ ওখানে তোয়ালেও এইডস-আক্রান্ত হতে পারে – বলেছে আমেরিকার নবীতূল্য খ্রিষ্টান।
এই একই ব্যক্তি বলেছে, যিশু ফিরে না আসা পর্যন্ত সমকামীদের কার্যকলাপ দেখতে হলিউড আমাদের বাধ্য করবে।
মুখে ধর্ম মনে পর্নো – ধর্মকারীতে বহু আগে ব্যবহৃত এই কথাটা আবার প্রমাণিত হলো।
বাকিংহ্যাম প্যালেসের ওপরে আইসিস-এর কালো পতাকা উত্তোলনের শপথ নিয়েছে এক টিনেজ জিহাদী।
জেহাদে অংশ নেয়ার খায়েশে ১৫-১৭ বছর বয়সী তিন আমেরিকান মুছলিম বালিকার সিরিয়াযাত্রা ব্যাহত হয়েছে জার্মানীতে।
নাইজেরিয়ায় ইছলামী জঙ্গিরা আরও ৩১ জন খ্রিষ্টানতে হত্যা করে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথ আরেকটু সুগম করেছে।
বাংলাদেশ গর্ব করতে পারে: সিরিয়ায় আরেক ব্রিটিশ-বাংলাদেশী জেহাদের পথে নিহত হয়েছে।
ইছলামে ধর্ষণের শাস্তি তো দূরের কথা, ধর্ষণ যে একটি অপরাধ, সে কথাও উল্লেখ নেই কোথাও, আর তাই আত্মরক্ষার জন্য ধর্ষককে হত্যা করার কারণে এক মহিলাকে ফাঁসিতে ঝোলানো নিশ্চিতভাবেই ইছলামসম্মত।
মমিন মুছলিমরা আল্লাহর রাহে বের হয়ে অন্যদের হত্যা করবে এবং নিজেরাও নিহত হয়ে বেহেশতবাসী হবে (সুরা ৯:১১১), কোরানের এই বাণী মেনে আত্মঘাতী বোমারুরা হত্যা করেছে আটাশ জনকে।
উগ্রপন্থী ধর্মীয় গ্রুপে যোগ দিতে অস্বীকৃতি জানানোয় সে গ্রুপের সদস্যরা পিটিয়ে হত্যা করেছে এক মহিলাকে।
কোরানেই যেহেতু বলা আছে, মুছলিমরা শ্রেষ্ঠতম মানুষ (সুরা ৩:১১০) এবং অমুছলিমরা ঘৃণ্য (সুরা ৯৮:৬), তাই মালয়েশিয়ার এক ইছলামিক দল তাদের ওয়েব ছাইটে লিখতেই পারে –অমুছলিমদের অবস্থান সর্বদাই মুছলিমদের চেয়ে নিচে।
নাইজেরীয় ইছলামীদের দল বোকা হারামজাদা মাত্র ১৮৫ টি চার্চে শান্তির আগুন জ্বালিয়ে দিয়েছে।
# “৫১ বছর বয়সী নবী ৬ বছর বয়সী আয়েশাকে বিয়ে করে কোটি-কোটি মানুষের অনুকরণীয় আদর্শ, অথচ আমি ২৫ বছর বয়সে ১২ বছর বয়সী মেয়েকে বিয়ে করে ইহুদি-নাছারাদের দেখে নাকাল হচ্ছি!” # নিজে এইডস-আক্রান্ত জেনেও এক ধর্মযাজক যৌনসম্পর্ক স্থাপন করেছে চার্চের অনেক অনুসারীর সঙ্গে। # কিছু কুকর্ম আছে, যেগুলো শুধু ধর্মবিশ্বাসীদের পক্ষেই করা সম্ভব, কারণ ধর্মবিশ্বাস খেয়ে ফেলে তাদের সাধারণতম বোধবুদ্ধি – এই যেমন এই ঘটনাটি: পৃথিবী অচিরেই ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে – এমন ‘খবর’ পাবার পর এক মা তার তিন কন্যাকে হত্যার চেষ্টা চালিয়েছে তাদের সঙ্গে যিশুর সাক্ষাৎ ঘটিয়ে দিতে। # ‘আত্মঘাতী বোমারু’ মানে প্রায় নিশ্চিতভাবেই হুরলোভী মুছলিম; তো তেমনই এক মুছলিম এবার সাথে নিয়ে গেছে নিজের মাকেও। # পাদ্রী-পুরুত-মোল্লারাই শুধু শিশুকামিতায় বিশেষ পটু, দেখা যাচ্ছে, তা নয়; ১১ জন যাজিকা (nun) ৯৫ জন শিশুর ওপরে যৌননির্যাতন চালিয়েছে। # “এরা যতো বেশি পড়ে, ততো বেশি জানে, ততো কম মানে” – শিক্ষার সঙ্গে ধর্মবিশ্বাসের সম্পর্ক ব্যস্তানুপাতিক অর্থাৎ যে ব্যক্তি যতো বেশি শিক্ষিত (প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষার কথা বলা হচ্ছে না), তার ধর্মবিশ্বাসী হবার সম্ভাবনা ততো কম। # “মূতিপূজারিদের যেখানে পাও হত্যা করো, সম্ভব হলে তাদের গুলি করো, ছুরিবিদ্ধ করো, তাদের মাথা লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়ো, বিষপ্রয়োগ করে হত্যা করো, তাদের ওপর দিয়ে গাড়ি চালিয়ে দাও, তাদের ক্ষেত পুড়িয়ে ফেলো – আর এসব করতে না পারলে – তাদের মুখে থুতু মারো” – ঠিক যেন কোরানের শান্তিকামী আয়াত, তবে কথাগুলো বলেছে ভারতীয় জিহাদী মুছলিম। # বাঙালি গৃহবধূও শিরশ্ছেদ করার কৌশল জানে – ইছলামে বিশ্বাস তাকে এই শিক্ষায় দীক্ষিত করেছে। # ব্রিটেনের পথে-ঘাটে মানুষের লাশ ফেলে দেয়ার হুমকি দিয়েছে ইছলামী জঙ্গি। # বাংলাদেশের ৮২% আর পাকিস্তানের ৮৪% লোক শরিয়া আইনকে দেশের আইন হিসাবে চায়। (লিংক: তাসনিম জুবেরিয়া) # কোরবানির সময় পশুশিরশ্ছেদ সফলভাবে বাস্তবায়ন করার রিহার্সেল দিয়েছে আইসিস এক ব্রিটিশের শিরশ্ছেদ করে। # আইসিস ছহীহ ইছলাম না হলে ইনকুইজিশনের দায় কেন ক্যাথলিকদের হবে? # তের বছর বয়সী বালিকাকে তার নয় বছর বয়সী বোনের সঙ্গে ও দুই বোন মিলে মায়ের সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপনের পরামর্শ দিয়েছে খ্রিষ্টান ধর্মযাজক। # তিরিশ পুরুষের সমান যৌনক্ষমতাধারী ইছলামী শিশ্ন বনাম শিবলিঙ্গের লড়াই কিংবা বলা যায়,শান্তির ধর্ম বনাম ওম শান্তির ধর্মের অনুসারীদের সংঘর্ষ জমে উঠতে গিয়েও পণ্ড হয়ে গেছে বেরসিক পুলিশের হস্তক্ষেপে। # পশুনিধনের মাধ্যমে ধর্মাচার পালনের প্রথা ইহুদিদেরও আছে; তারা ‘কুরবানি’ দেয় মুর্গি। # মন্দিরে দশ বছর ধরে যৌনসংযমের শিক্ষা নেয়া এক হরেকৃষ্ণ ভক্তের যৌনলালসার শিকারহয়েছে নারী, শিশু ও কুকুর। # ইছলামবাজেরা কোরানের আয়াতের বিচিত্র সব তাফসির করলে সেটা দোষের নয়, কারণ তারা কোরানের খসে-পড়া কাপড় সামলানোর চেষ্টা করে, তবে কোরানের আয়াতের ভিন্ন ধরনের বিশ্লেষণ করার কারণে এক ব্যক্তির মৃত্যদণ্ড দেয়া হয়েছে ইরানে।
হিজাব না পরার কারণে বোনকে ছুরি মেরেছে ভাই।
আত্মঘাতী বোমা হামলা করে ইছলামীরা হত্যা করেছে ৪১ জন শিশুকে।
বাংলাদেশের ১৫ জেলায় ২২টি দুর্গা মূর্তি ভাংচুর করে শিরক থেকে নিজেদের রক্ষা করছেন ধর্মপ্রাণ ইসলামীরা। (লিংক: তাসনিম জুবেরিয়া)
হন্ডুরাসে মূলত শিশুসঙ্গমেই ব্যস্ত ছিলো এক ধর্মযাজক, আর অবসর সময়ে প্রচার করেছে যিশুর শান্তির বাণী।
আমেরিকায় শিরশ্ছেদকারী মুছলিমের ঘটনাকে যারা ইছলামের সঙ্গে সংশ্লেষহীন বলে দাবি করে, তারা একটা নজর বুলিয়ে নিতে পারে তার ফেসবুক পোস্টগুলোয়।
আইসিস-সমর্থক এক মুছলিম এক খ্রিষ্টানের শিরশ্ছেদ (ছহীহ ইছলামী বিনোদন) করার হুমকিদিয়েছে আমেরিকাতেই।
মুছলিমদের প্রিয় কাজের তালিকায় শিরশ্ছেদ যোগ করার সময় এলো: আইসিস-এর সমর্থক এক অস্ট্রেলীয় মুছলিম পুলিশকে শিরশ্ছেদের হুমকি দিয়েছে।
১৫ বছর বয়সী সোমালিয়ান মেয়ে ইংল্যান্ডের ব্রিস্টল শহর থেকে রওনা দিয়েছে সিরিয়ার দিকে; আইএস-এর হয়ে ইসলাম রক্ষায় যুদ্ধ করবে সে। (লিংক: তাসনিম জুবেরিয়া)
ইছলামের ছহিত্ব রক্ষা করতে মালদ্বীপে সমস্ত বইকে সেন্সরের আওতায় আনা হয়েছে।
বাইবেলের শান্তির বাণী উচ্চারণ করতে করতে হাতে-হাত ধরে রাখা এক সমকামী যুগলকে লক্ষ্য করে গুলি করেছেে এক মমিন খ্রিষ্টান।
মুছলিমদের প্রতি নবীজির দাবি পূরণ করতে আইসিস-এর জিহাদে যোগ দিয়েছে এক মালয়েশীয় মুছলিম।
ভারতের গুজরাটে হিন্দুদের উৎসব নবরাত্রিকে শয়তানের উৎসব বলায় গ্রেপ্তার হলেন মুসলমান ইমাম, উপরি হিসেবে পেলেন চড়। (লিংক: তাসনিম জুবেরিয়া)
শিরশ্ছেদ এলো আমেরিকাতেও: এক অমুছলিম মহিলাকে ইছলামের সায়াতলে আনতে ব্যর্থ হয়ে তার ধড় ও মুণ্ডু আলাদা করে ফেলেছে এক মুছলিম।
বিশ্বে শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের আর্চবিশপের কম্পিউটারে এক লক্ষেরও বেশি চাইল্ড পর্ন ভিডিও (ভুল পড়েননি, এক লক্ষেরও বেশি) পাওয়া গেছে।
খ্যাতনামা মহিলা আইনজীবী ও মানবাধিকার কর্মীকে হত্যা করেছে আইন ও মানবাধিকারবিদ্বেষী মুছলিমেরা।
দুই বা ততোধিক যুগলের পরস্পরের মধ্যে নিজেদের যৌনসঙ্গী বদল করার যৌনাচারকে সুইঙ্গিংবলা হয়, এবং এক দম্পতি এই সুইঙ্গিং পদ্ধতি ব্যবহার করছে খ্রিষ্টধর্ম প্রচার করতে।
অস্ট্রেলিয়ায় আইসিস-এর পতাকা উড়িয়ে খ্রিষ্টান ও তাদের সন্তানদের হত্যা করার স্লোগানউচ্চারণ করে চার্চগামীদের উদ্দেশে হুমকি প্রদর্শন করেছে শান্তিকামী মুছলিমেরা।
পুরুষদের প্রার্থনার পবিত্রতা ব্যাহত হতে পারে বলে এক খ্যাতিমান র্যাবাই-এর (ইহুদি মোল্লা)সমাধিস্থলে নারীদের উপস্থিতি অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়েছে।
জিহাদি জেনানাদের সংখ্যা বাড়ছে কিরগিজিয়ায়।
সন্ত্রাসবাদের সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকার অভিযোগে ইতালির এক ইমামের কারাদণ্ড।
নিশ্চয়ই স্বহস্তে পশুজবাই-আনন্দে উৎফুল্ল মুছলিমেরা মানবশিরশ্ছেদপটু, আর তাই ইছলামীদের দল তালিবান পনেরো জনের শিরশ্ছেদ করা সহ একশো জনকে হত্যা করেছে অবলীলায়।
বিশ্বব্যাপী ইছলামী শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আমেরিকা, কানাডা ও ইয়োরোপের নাগরিকদের হত্যার আহ্বান জানিয়েছে আইসিস (‘আইছিছ’ লিখতে ইচ্ছে করছিল খুব)।
যে-সংগঠনের নাম ‘আল্লাহর দল’, তার সদস্যরা সঙ্গত কারণেই জঙ্গি।
ক্ষমতাসীন আল্লামা লীগ মদীনা সনদ বাস্তবায়নের পথে দ্রুত এগিয়ে চলেছে: হিন্দু পরিবারকে ভারতে চলে যাবার নির্দেশ দিলেন আল্লামা লীগ নেতা।
উপমহাদেশের ক্ষেত্রে যুগান্তকারী পদক্ষেপ: কোনও ডকুমেন্ট বা ঘোষণাপত্রে কোনও ব্যক্তির ধর্মপরিচয় উল্লেখ করার বাধ্যবাধকতা থাকছে না ভারতে।
মূর্তি ভাঙা সুন্নত, নবীজি নিজেই সেটা করে দেখিয়েছে; আর নবীজির উম্মতেরা সে কাজটিই করে ছওয়াব কামাই করে চলেছে সানন্দে: এবার শেরপুরে।
নাইজেরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে ইছলামী যোদ্ধারা হত্যা করেছে ৩৬ জনকে।
এক সুন্নি মুছলিম যোদ্ধা বলেছে, শিয়া মুছলিমের বাড়িতে গেলে সে সেই পরিবারের দিদিমা’র জন্য খরচ করে একটি বুলেট, গৃহকর্ত্রীকে ধর্ষণ করার পরে কেটে ফেলে তার গলা, তারপর ডিজার্ট হিসেবে সে বেছে নেয় শিশুকে, কারণ শিশুর গলা কেটে ফেলার সুখানুভূতি কল্পনা করা অসম্ভব।
মডারেট অর্থাৎ সুবিধাবাদী মুছলিমরা আইসিস-এর কার্যক্রমের সরব সমর্থক না হলেও অনেকেরই মুখ ফসকে তা বেরিয়ে পড়ে, মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী যেমন আইসিস-এর সাহসিকতায় মুগ্ধতা প্রকাশ করেছে।
নাস্তিকেরা মন্দিরের অদূরে মলত্যাগ করে বন্যা ডেকে এনেছে – এ কথা জানিয়েছে ভারতের কেন্দ্রীয় জলসম্পদ মন্ত্রী উমা ভারতী।
কাউকে মেরে ফেলার পরে তাকে বাঁচিয়ে তুলতে পারার মতো অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারীহিসেবে নিজেকে দাবি করা এক পীরের আহ্বানে তারই এক মুরিদ স্বেচ্ছায় অংশ নেয় এই পরীক্ষায় এবং ফলাফল যা হবার তা-ই হয়েছে।
বিশ্বের অন্যতম ‘আফিম বিক্রয়/বিতরণ কেন্দ্র’ ভ্যাটিকানের লাইব্রেরিয়ানের গাড়িতে পাওয়া গেছে চার কেজি কোকেইন ও দুশো গ্রাম ক্যানাবিস।
ধর্মদুর্গত রাশিয়ার জরুরি অবস্থা বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের একটি বিভাগের প্রধান বলেছে, ধর্মীয় আইকনের (ছবি বা মূর্তির) আগুন প্রতিরোধক ক্ষমতা আছে।
মুছলিম-মুছলিম ভাই-ভাই, খুনাখুনিতে বাধা নাই; অতএব ইয়েমেনে শিয়া-সুন্নির সংঘর্ষে ৪০ জন নিহত হয়েছে।
নারীবাদ রাশিয়াকে ধ্বংস করে ফেলতে পারে বলে আতঙ্ক প্রকাশ করেছে রুশ অর্থোডক্স চার্চের প্রধান।
আইসিস-এর পতাকাবাহী অস্ট্রেলীয় মুছলিম গির্জার সামনে গিয়ে খ্রিষ্টানদের হত্যার হুমকি দিয়েছে। # ধর্মব্যবসায় ভাটা পড়ার কারণে একদা আমেরিকার সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল মেগা চার্চ তার তিনটি শাখা বন্ধ করে দিয়েছে, আরেকটিও বন্ধ করে দিতে হতে পারে, এবং চার্চের ১০০ কর্মচারীর ৪০ জনকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে চাকরি থেকে। # ইছলামের নবীর সমালোচনা করে তাকে ন্যাংটা করে ফেললেও খোদ খোদা খোদকারি করতে এগিয়ে আসে না বলে আদালতের আশ্রয় নিতে হয় এবং তা নবীজির সমালোচনাকারীকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। # ঈশ্বরের অস্তিত্ব বিষয়ে সংশয় প্রকাশ করেছে খোদ আর্চবিশপ। # কাউবয় হ্যাট উপহার দেয়ার কথা বলে ১১ বছর বয়সী এক বালকের ওপর যৌননির্যাতনচালিয়েছে এক খ্রিষ্টান ধর্মযাজক। # গরুপূজারি গাধাগুলো দু’সপ্তাহ বয়সী তিন চোখ বিশিষ্ট এক বাছুরের পূজা করতে ঝাঁপিয়ে পড়ছে। (লিংক: নিলয় নীল) # ইছলাম ত্যাগের শাস্তি হত্যা – নবীজির এই আদেশ সঠিকভাবে অনুসরণ করতে ব্যর্থ এক মুছলিম তার ধর্মত্যাগী স্ত্রীর বদলে তাদের সাত বছর বয়সী কন্যাকে হত্যা করার পর নিজে আত্মহত্যা করে।
অন্য ধর্মগুলোকে ট্রল করার জন্য উদ্ভাবিত প্যারোডি-ধর্ম পাস্তাফারিয়ানিজম-এর (ঈশ্বরের নাম – ফ্লাইং স্প্যাগেটি মনস্টার) আরও এক অনুসারী ধর্মীয় টুপির আদলে নুডলসের ছাঁকনি মাথায় দেয়া ছবিসহ ড্রাইভিং লাইসেন্স আদায় করতে সক্ষম হয়েছেন।
ঢাকার এক মাদ্রাসা থেকে ১২ বছর বয়সী শিক্ষার্থিনীর লাশ উদ্ধার করার পর থেকে মাদ্রাসাটির কোনও শিক্ষকের নাগাল পাওয়া যাচ্ছে না। (লিংক: টোস্টার)
দুই মেয়েকে (একজন গর্ভবতী) দীর্ঘদিন আটক রেখে ধর্ষণসহ বিবিধ যৌননির্যাতন চালানো এক ব্যক্তি বলেছে, সে ঈশ্বরের বাণী মেনে জীবনযাপন করে এবং ঈশ্বরের শিক্ষার চর্চা করে জীবনে। (লিংক: নিলয় নীল)
এমন কাজ কোনও অবিশ্বাসীর পক্ষে করা সম্ভব নয় কোনওমতেই: এক ব্যক্তি তার তিন বছর বয়সী পুত্রসন্তানকে শয়তানের আছরমুক্ত করতে গিয়ে মেরেই ফেলেছে।
তীব্র সমকামবিদ্বেষী মমিন খ্রিষ্টান ঘুমন্ত সমকামী ফ্ল্যাটমেটের মাথায় হাতুড়ি দিয়ে প্রবল আঘাতকরলেও সে প্রাণে বেঁচে যায় বটে, তবে তার মাথার আকার পাল্টে গেছে ভয়াবহভাবে।
মুছলিমরা রক্তপিপাসু ও কল্লালোলুপ – এ কথা আবারও প্রমাণ করছে এক উচ্চশিক্ষিতা মুছলিমা মমিনা, যে কিনা শিশুদের সামনে কাটা একটি মানবমুণ্ডু হাতে নিয়ে ছবি তুলেছে।
আরবি ভাষায় চটিও লেখা হয়, আবাল মুছলিমগুলো এটা বোঝে না, তাই ফ্যাশন শো’র কোন এক মডেলের পোশাকে আরবি শব্দ লেখা ছিলো বলে মুছিলমদের ঈমানদণ্ড উত্থিত এবং ফলাফল: শো’র উদ্যোক্তা সালমান খান আটক।
#
#
# নামাজ চলা অবস্থায় মসজিদের ভবন ধসে নিহত হয়েছে ২৪ জন নামাজী।
আইসিস অর্থাৎ ইছলামের নবীজির খাছ উম্মতেরা তার দেখানো পথ অনুসরণ করে গনিমতের মালের যথেচ্ছ ব্যবহার ও নারীধর্ষণ (১২ বছর বয়সী মেয়েরাও বাদ পড়ছে না) করে ছুন্নত আদায় করে চলেছে।
মুছলিম ধর্মবাজরা আইসিস-এর প্রশংসা করছে।
অনুমেয় ও জানা কথা, তবু আবারও উচ্চারিত হোক: যে-দেশে ধর্মের প্রকোপ যতো বেশি, সে-দেশে বৈজ্ঞানিক উদ্ভাবন ততো কম।
আমেরিকার এক মেগাচার্চের প্রতিষ্ঠাতা নারীদের ডেকেছে penis homes বলে, কারণ সব ধর্মই নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান।
উইন্ডশিল্ডে God is my co-pilot সাইন সাঁটা এবং ড্যাশবোর্ডে খোলা বাইবেল রাখা একগাড়ির ধাক্কায় নিহত হয়েছে এক ব্যক্তি।
মুছলিমরা সব সময়ই দাবি করে, বন্যা দেয় আল্যা; অথচ এদিকে এক মোল্যা বলছে,কাশ্মীরের বন্যা নাকি ভারতের কীর্তি; অর্থাৎ আল্যা = ভারত?
“হয় ধর্মান্তরিত হও, নইলে কতল”- এই বাণী শুধু ইছলামীদের নয়, এক খ্রিষ্টান মৌলবাদীও এ কথা বলেছে আইসিস-এর মুছলিমদের সম্পর্কে (একটি তুলনামূলক অবশ্যদ্রষ্টব্য ভিডিও)।
আমেরিকার মতো ধর্মকবলিত দেশের তরুণরা ক্রমশ সরে আসছে ধর্মের পথ থেকে।
ক্রিকেট মাঠে ঊর্ধ্বপোঁদে নামাজ পড়া ফাকিস্তানী এক ক্রিকেটার ক্রিকেট মাঠেই শ্রীলংকার ক্রিকেটার তিলকরত্নে দিলশানকে বেহেশতী হুরের প্রলোভন দেখিয়ে ইছলামের পথে আসার দাওয়াত দিয়েছে, কারণ খেলার সঙ্গে রাজনীতি মেশানো না গেলেও ধর্ম নিশ্চয়ই মেশানো যায়।
শাপমোচনের লক্ষ্যে পথের কুকুরকে বিয়ে করেছে আঠারো বছর বয়সী এক হিন্দু বালিকা।
গত আগস্ট মাসে সারা বিশ্ব জুড়ে ইছলামের অবদান: জিহাদী আক্রমণ – ২২২ বার, নিহত – ৪৫৭৩ জন।
ভারতের হিমাচল প্রদেশে পশুবলি ও কোরবানি তথা ধর্মীয় কারণে পশুহত্যা নিষিদ্ধ করা হয়েছে।
তবে মুছলিম জাহানে মানুষের শিরশ্ছেদ নিশ্চিতভাবেই ইছলামসম্মত ও হালাল: দ্বিতীয় আমেরিকান সাংবাদিকের শিরশ্ছেদ করে শান্তি প্রতিষ্ঠায় অগ্রগণ্য ভূমিকা রেখেছে শান্তির ধর্মের শান্তিপ্রিয় জঙ্গি দল আইসিস।
ইছলামে শিশুকামিতা অনুমোদিত কিন্তু সমকামিতা নিষিদ্ধ বলেই গোল পাকিয়ে গেল: বিশ্বের অন্যতম ছহীহ ইছলামী দেশ ফাকিস্তানে শিশুকামীদের যৌননির্যাতনের শিকার হয় শতকরা নব্বই জন গৃহহীন বালক।
ছয় বছর বয়সী শিশুর ওপরে অকথ্য নির্যাতন চালিয়ে পরে তার শিরশ্ছেদ করেছে খাছ ইছলামী জঙ্গিদের দল বোকাচোদা হারামী; শিশুটির অপরাধ ছিলো – সে খ্রিষ্টান।
আত্মঘাতী হামলা করে সিনাগগ (ইহুদিদের মসজিদ) উড়িয়ে দেয়ার পরিকল্পনা করেছিল দুই মুছলিম কিশোরী।
“গণতন্ত্র সমকামিতার চেয়ে খারাপ, নিজের মায়ের সঙ্গে সহবাসের চেয়েও খারাপ… আপনারা পৌত্তলিক এবং আমরা আপনাদের হত্যা করবো… এমনকি আপনারা যদি আমাদের আক্রমণ না-ও করেন, তবু আমরা আপনাদের হত্যা করবো… আল্লাহ হুকুম দিয়েছেন কোনও করুণা ছাড়াই আপনাদের হত্যা করতে…” শান্তির ধর্মের শান্তিকামী জঙ্গি দল বোকাচোদা হারামীদিয়েছে এই বক্তব্য।
বোন ইছলাম ত্যাগ করে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করেছিল বলে ভাই তাকে আগুনে পুড়িয়ে হত্যা করে ইছলামের নবীর হুকুম পালন করেছে।
সমকামী বিবাহ রোধ করতে এক দল খ্রিষ্টান মমিন পালন করছে অদ্ভুত ধরনের ‘উপবাস’, যখন খাদ্রগ্রহণের ওপর কোনও ধরনের নিষেধাজ্ঞা নেই!
অল্পের ওপর দিয়েই গেছে, বলতে হয়; কারণ ইছলাম ত্যাগের শান্তি মৃত্যদণ্ড – নবীজির এই নির্দেশ খেলাপ করে ধর্মান্তরিত হয়ে খ্রিষ্টান বনে যাওয়া এক ব্যক্তিকে মুছলিমরা মারধোর করে চারতলা থেকে নিচে ফেলে দিয়েছে শুধু।
এক মন্দিরে ভিড়ের ভেতরে হুড়োহুড়ি শুরু হয়ে যাওয়ায় চাপা পড়ে মারা গেছে কমপক্ষে দশ জন ও আহত হয়েছে ষাট জন।
চীন ভ্রমণের ইচ্ছে প্রকাশ করা ভ্যাটিকানের পোপকে চীন সতর্ক করে দিয়ে বলেছে তাদের দেশের আভ্যন্তরীণ ব্যাপারে নাক না গলাতে।
তাজ্জব কথা: চৌদি আজবের পররাষ্ট্র মন্ত্রী বলেছেন, ইসরায়েলের প্রতি ঘৃণা ত্যাগ করে ওই দেশের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক স্থাপনের উদ্যোগ নিতে হবে।
ইংল্যান্ডে মুছলিমের সংখ্যা শতকরা পাঁচ ভাগ, তবে অপ্রাপ্তবয়স্ক বালিকাদের ধর্ষকরা প্রায় সকলেই মুছলিম।
ডেনমার্কে গত পাঁচ বছরে শাস্তিপ্রাপ্ত অপরাধীদের পরিসংখ্যান থেকে জানা যাচ্ছে, স্থানীয় বাসিন্দাদের তুলনায় মুছলিমরা প্রায় পাঁচ গুণ বেশি অপরাধপ্রবণ।
শিখরা, বোধহয়, মনে করে, মোটর সাইকেল চালানোর সময় নিরাপত্তার জন্য তাদের ধর্মীয় উৎকট টুপিই যথেষ্ট, হেলমেট পরার কোনও প্রয়োজন নেই।
ধর্মের শিক্ষা সব সময়ই মানবতাবিদ্বেষী, তার আরও একটি উদাহরণ: এক ধর্মযাজক দাবি করেছে, সমকামীদের শাস্তি হওয়া উচিত দশ বছরের কঠোর সশ্রম কারাদণ্ড।
“ছিল রুমাল, হয়ে গেল একটা বেড়াল” – সুকুমার রায়ের হযবরল-র মতোই ঘটনা: এক হিন্দু মেয়ে বিয়ে করলো রনজিৎ কুমার কোহলিকে, পরে দেখা গেল তার নাম আসলে রকিবুল হাসান খান, যে মেয়েকে এক মাস ধরে অত্যাচার করেছে ইছলাম ধর্মগ্রহণের জন্য। (লিংক সৌজন্য: সংহিতা)
“নারী ও শিশু ধর্ষণ করেছে জিহাদিরা” – অবাক হবার কিছুই নেই; জিহাদির কাজ জিহাদি করেছে, নবীজির মতোই গনিমতের যায়েজ মাল ভোগ করে সুন্নত পালন করেছে তারা।
আইসিস-এর বর্বরতা সম্পূর্নভাবেই ইছলাম- ও ইছলামী আইনসম্মত বলে মত প্রকাশ করেছে শতকরা ৯২ জন চৌদি।
মুছলিম-মুছলিম ভাই-ভাই: এবার শিয়া মসজিদে সুন্নী জিহাদীর আত্মঘাতী হামলায় কমপক্ষে নয় জন নিহত।
ইসরায়েল-প্যালেস্টাইনের সাম্প্রতিকতম সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়েছিল তিন ইহুদি কিশোরকে অপহরণ ও হত্যার পর; এবং এখন হামাস স্বীকার করেছে, তারাই ওই তরুণদের অপহরণ ও হত্যা করেছিল।
“ব্যক্তিগতভাবে আমি বিশ্বাস করি, ঈশ্বর যিশু আমার ত্রাণকর্তা, তবে আমি একজন খুনীও বটে– আমি অনেক খুন করেছি এবং প্রয়োজন হলে আরও অজস্র খুন করবো” – ধর্ম- ও ঈশ্বরবিশ্বাস নিশ্চিতভাবেই হত্যাকর্মে সহায়ক।
পশ্চিমা বন্দীদের শিরোশ্ছেদকারিণী প্রথম মহিলা হবার শপথ নিয়েছে এক ব্রিটিশ মুছলিমা।
শান্তির ধর্মের প্রধান দুই শান্তিবাদী শাখা তাদের পারস্পরিক পোন্দনের শান্তিময় ঐতিহ্য বজায় রেখেছে: ইরাকে সুন্নি মসজিদে শিয়াদের গুলি, নিহত ৭৩।
মোটর-সাইকেলবাহককে চাপা দেয়া গাড়ির চালিকা তার অপরাধের দায় চাপিয়ে দিয়েছে ঈশ্বরের ওপরে, কারণ গাড়ি চালানোর ভার ঈশ্বর নাকি তার কাছ থেকে নিয়ে নিয়েছিল।
চৌদি আজবে গাড়ি চালানোর অধিকার নারীদের না থাকলেও তাদের উৎসাহিত করা হচ্ছে সাইকেল চালনায়, তবে সাইকেলে চেপে কোথাও যাওয়া যাবে না, শুধু পার্কে সাইকেল চালানো যাবে সম্পূর্ণ ছহীহ উপায়ে পর্দাবৃত হয়ে এবং পুরুষ আত্মীয়ের উপস্থিতিতে; কারণ ইছলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ অধিকার।
সিগারেট খাবার ‘অপরাধে’ ইছলামী বোকাচোদা হারামিরা (বোকো হারাম) দু’জনকে হত্যা করেছে।
‘শান্তির ধর্ম’ খেতাবের আরেক দাবিদার বৌদ্ধধর্ম এবং এই ধর্মের অনুসারী জঙ্গিদের শান্তিকামিতার নমুনা।
ইছলাম স্পষ্টতই জ্ঞানবিমুখ – কোরান-হাদিসের কোত্থাও জ্ঞান অর্জন বিষয়ে কোনও বাণী নেই (জ্ঞানার্জনের জন্য চীনে যাওয়া বিষয়ক লোকমুখে প্রচলিত হাদিসটি বস্তুত অস্তিত্বহীন), তাই ইছলামী যোদ্ধারা সিরিয়ার একটি শহরে আল্যার আইন-পরিপন্থী বলে দর্শন ও রসায়ন শিক্ষা নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে।
এক স্ট্রিপ ক্লাব বন্ধের দাবিতে নয় বছর ধরে পিকেট করেছে এক চার্চের মমিনেরা, অবশেষে ক্লাব সেটার উত্তর দিয়েছে চার্চের সামনে টপলেস নর্তকীসহ ক্লাব সংশ্লিষ্ট অনেকের প্রতিবাদের মাধ্যমে।
গ্রহণযোগ্য শরীর ও সৌন্দর্যের অধিকারিণী মেয়ের গোসল করার দৃশ্য গোপনে অবলোকন করা পুরুষের জন্য যায়েজ, যদি সেই নারীকে বিয়ে করার উদ্দেশ্য থাকে সেই পুরুষের – আরও একটি ইছলামী ফতোয়া।
নিশ্চয়ই ধর্ষণরোধে বোরখার ভূমিকা অনস্বীকার্য, আর তাই তো ভারতে “ধর্ষিতা নারীদের মধ্যে ৪৮% নারী বোরকা পরিধানকারী, ৪১% নারী সালোয়ার কামিজ বা শাড়ি পরিধানকারী এবং বাকি ১০% অন্যান্য পোষাক পরিধানকারী।”
সুনামির মাধ্যমে প্রায় তিন লক্ষ মানুষকে হত্যা করা ঈশ্বরকে কেউ অভিযুক্ত করে না, তবে সুনামির সময়ে হারিয়ে যাওয়া খুদে বালিকা দশ বছর পরে তার পরিবারের সন্ধান পেলে সেটা নিশ্চিতভাবেই ঈশ্বরের ঘটানো অলৌকিক ঘটনা হিসেবে বর্ণিত হয়।
কুকুরের সঙ্গে সঙ্গমের অদম্য আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ করতে অন্য শহরে পর্যন্ত গিয়েছিল ব্যাপটিস্ট চার্চের নেতা।
হিউমার – নব্য নাস্তিক্যবাদের প্রধান অস্ত্র, অর্থাৎ ধর্মকারী সঠিক পথেই আছে।
শিশুধর্ষণের ঘটনা মিটমাট করে নিতে ভুক্তভোগীদেরকে কুড়ি মিলিয়ন ডলার দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের বৃহত্তম শিশুকামী সংগঠন ক্যাথলিক চার্চ।
আস্তিকীয় অজুহাত বরাবরই প্রভূত বিনোদনদায়ী – এই যেমন, আমেরিকান খ্রিষ্টানদের কাছে প্রায় পয়গম্বরপ্রতিম প্যাট রবার্টসন বলেছে, প্রার্থনানির্ভর চিকিৎসায় (faith healing) কাজ না হলে বুঝতে হবে, রোগীর ঈমানের জোর কম অথবা সে তার অসুস্থতা উপভোগ করছে।
যেহেতু সর্বশক্তিমান আল্যা নাস্তিকদের একটি কেশও উৎপাটন করতে পারে না, তাই চৌদি আজবে নাস্তিকদের গ্রেপ্তার করার আহ্বান জানানো হয়েছে রাষ্ট্রকে।
ইছলামী জঙ্গিরা কোনওরকম জোরজবরদস্তি ছাড়া শান্তিপূর্ণ উপায়ে খ্রিষ্টান পুরুষদের খতনা করে দিচ্ছে অ্যানিসথিজিয়া ব্যবহার না করেই, এবং ইয়াজিদি গোত্রের মেয়েদের বিক্রি করে দিচ্ছে ১৫০ ডলার মূল্যে।
ইরানের প্রধান নেতা বলেছে, ইমাম মেহদির আগমন ঘটবে অচিরেই এবং সে এসে সব অমুছলিম ও নাস্তিককে হত্যা করে সারা বিশ্বকে ইছলামের সায়াতলে নিয়ে আসবে।
শরীরের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ দান করার মতো মহৎ ও মানবিক কাজে, যা অন্য মানুষের জীবন বাঁচাতে পারে বা সুস্থতর জীবনযাপন করতে সাহায্য করে, বাগড়া বাধায় ধর্মই।
অনেক হাদিস সাক্ষ্য দেয়, নবীজি সঙ্গীত ও বাদ্যযন্ত্র ঘোর অপছন্দ করতো, তবু ইছলামে গানবাজনা হারাম নাকি হালাল – এ নিয়ে মুছলিমরা নিজেদের ভেতরেই পোন্দাপুন্দি করে।
এক তরুণী যাজিকার ভেতর থেকে অশুভ আত্মা দূর করার ধর্মীয় প্রক্রিয়ার এক পর্যায়ে তাকে ক্রুশবিদ্ধ করা হয় এবং যাজিকাকে হত্যার অভিযোগে ধর্মযাজক এখন জেলখানায়।
আগে যেটা ছিলো ঈশ্বরের ঘর, এখন সেখানে আল্লাহর আনাগোনা – ইরাকের ৪৫ টি চার্চ এখন মসজিদ ও ইছলামিক সেন্টার।
# ইছলামী যোদ্ধারা মাত্র দু’সপ্তাহে ৩০০০-এরও বেশি রমণী ও বালিকাকে অপহরণ করেছে গনিমতের মাল হিসেবে।
মুছলিম-মুছলিম ভাই-ভাই – এই কথাটা প্রমাণ করে সুন্নি মুছলিম জঙ্গিরা শিয়াদের মসজিদ গুঁড়িয়ে দিয়েছে ও জনসমক্ষে হত্যা করেছে মুয়াজজিনকে।
ঘোর সমকামিতাবিরোধী এক ক্যাথলিক ধর্মযাজক তার সহকর্মীদের সঙ্গে সমকামী সম্পর্ক স্থাপন করে ধরা পড়ার পরও চার্চ নিজ খরচে তাকে দুই লাখ আট হাজার পাউন্ড মূল্যের আলিশান বাড়িতে অবসর জীবনযাপনের ব্যবস্থা করে দিয়েছে।
উত্তর ইরাকের একটি গ্রামে ৮০ জন ইয়াজিদিকে হত্যা করে সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠা করেছে ইছলামীরা।
ইছলাম ধর্মে দীক্ষিত হবার কয়েক সপ্তাহের মধ্যে এক নব্য মুছলিম তার স্ত্রীকে হত্যা করেছে আল্যার কাছ থেকে নির্দেশ পেয়ে।
নয় বছর বয়সী বালককে যৌননির্যাতনের দায়ে অভিযুক্ত হবার পরেও এক ধর্মযাজককে তার চার্চের ভেড়া-অনুসারীরা দাঁড়িয়ে করতালির মাধ্যমে অভ্যর্থনা জানিয়েছে।
মৃত্যুপরবর্তী দেহ- বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গদানের মতো মানবিক ও পরোপকারিতার বিষয়েধর্মবিশ্বাসীদের অনীহা কাটিয়ে ওঠার উপায় আছে। (লিংক: সংহিতা)
ইয়াজিদি গোত্রের রমণীদের ধর্ষণ করে তাদের বংশগতভাবে পাওয়া সোনালী চুল ও নীল চোখের ঐতিহ্য ধ্বংস করতে চায় ইছলামী জঙ্গিরা।
ইছলামে জোরাজুরি বলে কিছু নেই, তবে ইয়াজিদিরা ইছলাম ধর্ম গ্রহণ না করলে তাদেরকে কোনও জোরাজুরি ছাড়াই শান্তিপূর্ণ উপায়ে কতল করা হবে বলে জানিয়েছে শান্তির ধর্মের যোদ্ধারা।
I’ve got all of heavens riches >Thanks to all you stupid bitches – আমেরিকার আর্চবিশপরা তাদের ভেড়াগোত্রীয় অনুসারীদের উদ্দেশে এমন গান গাইতেই পারে, কারণ তাদের একেকজনের বাড়ির মূল্য এক মিলিয়ন ডলারেরও বেশি।
চৌদি আজবের সরকারী টিভির খবর-পাঠিকা বেহিজাবী অবস্থায় টিভি-পর্দায় হাজির হয়ে স্ক্যান্ডালের জন্ম দিয়েছেন।
ইছলামী জঙ্গিদের হাত থেকে বাঁচতে পলায়নরত ইয়াজিদি শরণার্থীদের মধ্যে অনেক বাবা-মা তাদের তৃষ্ণার্ত সন্তানদের জীবন বাঁচাতে নিজেদের হাত কেটে রক্ত পান করতে দিচ্ছে তাদের। # চার্চে পর্নো ছবির শুটিং (এমবেড করা ভিডিও দেখে বোঝা গেল, একেবারেই সফটকোর) করায় এক মেয়েকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। # দু’বছর ধরে চার্চে মেয়েদের বাথরুমে গোপনে মেয়েদের ভিডিও করে নিজের চার বছরের জেলবাস নিশ্চিত করেছে এক ধর্মযাজক। # তরুণদের ভেতরে কুসংস্কারবিমুখতা ও বিজ্ঞানমনস্কতা জাগানোর মতো মহৎ কাজে ব্যাপৃত এক মহিলার কর্মকাণ্ড সনাতন ধর্মের জন্য হুমকির কারণ বলে ফেসবুক-মন্তব্যে তাকে গণধর্ষণের হুমকি দিয়ে গ্রেপ্তার হয়েছে এক হিন্দু পাঁঠা। (লিংক: কৌস্তুভ) # এক বালিকার ভেতর থেকে অশুভ আত্মা দূর করতে ব্যর্থ এক ধর্মযাজক শয়তানের কাছ থেকে ডিজিটাল মেসেজ পাচ্ছে বলে দাবি করেছে # বিশ্বে শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের একটি শাখা প্রমাণিত শিশুধর্ষকের নাম প্রকাশের কোনও প্রয়োজনীয়তা নেই বলে জানিয়েছে। # ইছলামী বিগ্যানের পাশাপাশি এবার সনাতনী বিগ্যান: স্টেম সেলস-এর কথা আছে মহাভারতে, আর বেদ-এ আছে গাড়ির কথা। (লিংক: সুনন্দ পাত্র) # “ইছলামী আইন অনুসারে নয় বছর বয়সী মেয়েও বিবাহযোগ্যা হতে পারে” – নবীজির এই সুন্নত পালনোন্মুখ মমিনদের আবার স্মরণ করিয়ে দিয়েছে নাইজেরীয় ইছলামবাজ। # প্রাক্তন স্ত্রীকে হতভম্ব করে দিয়ে নিজের ১০ ও ১১ বছর বয়সী দুই পুত্রসন্তানকে জিহাদে অংশগ্রহণের জন্য সিরিয়া নিয়ে গেছে এক চৌদি পিতা। # প্রয়াত অভিনেতা রবিন উইলিয়ামস দু’মিনিটের ভিডিওতে বলছেন জিহাদ বিষয়ে। # সোয়া এক মিনিটের ভিডিওতে ছহীহ ইছলামী উপায়ে শিরোশ্ছেদ করার তরিকা বর্ণণা করছে এক মোল্লা। # শান্তির ধর্মে জোরাজুরির স্থান নেই, তবে ইছলামের সায়াতলে আসতে অস্বীকৃতি জানানোয়তিনজন খ্রিষ্টান ধর্মযাজকের কল্লা নামিয়ে ফেলা হয়েছে। # ইছলাম গ্রহণের প্রস্তাবে সম্মতি না দেয়ায় এক খ্রিষ্টান পরিবারের আটজনকে শান্তিকামী ইছলামীরা হত্যা করেছে। # সিরিয়ার সৈন্যের কাটা মাথা নিজের শিশুপুত্রের হাতে ধরিয়ে দিয়ে ছবি তুলে “এই না হলে আমার ছেলে!” ক্যাপশনসহ পোস্ট করেছে গর্বিত মুছলিম পিতা। # সমকামীদের পাথর ছুঁড়ে হত্যা করা উচিত – ইংল্যান্ডের স্কুলে ইছলামী শিক্ষা। # এক গৃহহীন ব্যক্তি চার্চ থেকে রুটি চুরি করলে চার্চ তাকে জেলে পোরার ব্যবস্থা করেছে। # Stop Being Gay নামের বইয়ের লেখক-ধর্মযাজক এক কিশোর বালককে ধর্ষণের দায়ে গ্রেপ্তার হয়েছে। # “ভারত হিন্দু রাষ্ট্র, দেশের সব নাগরিক হিন্দু!” – হিন্দু পাঁঠার ম্যাৎকার। # ইছলামী জঙ্গিরা শিশুদেরও শিরোশ্ছেদ করছে।
তালিবানরা কীভাবে শিশু-কিশোরদের গড়ে তোলে আত্মঘাতী বোমারু হিসেবে, সে বিষয়ে বিবিসি-র বিশদ রিপোর্ট।
সিরিয়ার আর ইরাকে যুদ্ধ করার জন্য আইসিস শিশু-কিশোরদের প্রলুব্ধ করে কী উপায়ে, তার বিস্তারিত কাহিনী এখানে।
আল কায়েদাই বা পিছিয়ে থাকবে কেন! তারা এমনকি চার বছরের শিশুকেও গুলি চালানোর শিক্ষা দেয়। শিশুযোদ্ধাদের কাহিনী পড়ুন।
মগজধোলাই বা ঘুষ দিয়ে কাজ না হলে অপহরণ – এই হচ্ছে আরেক ইছলামী জঙ্গিদল আল শাবাব-এর শিশুযোদ্ধা নিয়োগ-পদ্ধতি।
বোকো হারাম (মতান্তরে বোকাচোদা হারামজাদা) নামের ইছলামী জঙ্গিদল শিশুদের ব্যবহার করে শুধু গুপ্তচর হিসেবেই নয়, অনেক সহিংস কাজেও।
বিশেষ যুদ্ধশিক্ষা ক্যাম্পে যোগ দিতে শিশুদের প্রলুব্ধ করে ধাপে ধাপে প্রশিক্ষণ দেয় ইছলামিক স্টেট।
কোরান পাঠ থেকে শুরু করে যুদ্ধ – সবকিছু শেখার ব্যবস্থা রেখেছে আইসিস। একটি বিস্তারিত রিপোর্ট।
ছয় বছর বয়সী শিশুদেরও ইছলামীরা দিচ্ছে আত্মঘাতী বোমারু হবার প্রশিক্ষণ। অন্যদের ব্যবহার করছে মানবঢাল হিসেবে।
শরিয়াসম্মতভাবে শিরশ্ছেদ করার শিক্ষা দেয়া হচ্ছে ছয় বছর বয়সী শিশুদেরও। এছাড়া কালাশনিকভ চালানোর প্রশিক্ষণ তো আছেই।
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
মুছলিম বুড়া ভাম কোনও কিশোরের ওষ্ঠচুম্বন করলে (উদাহরণ: ছবি ১, ছবি ২) ইছলাম তাতে সমস্যা দেখে না। তবে পুরুষের গালে নারী চুম্বন করলে সেটা শরিয়াবিরোধী। অতএব নারীকে জনসমক্ষে বেত্রাঘাত করতে হবে।
#
নারীদের নিয়েই ইছলামে যতো সমস্যা। ইন্দোনেশিয়ার এক অঞ্চলে আইন করা হয়েছে: বিপজ্জনক হলেও মোটর সাইকেলে মেয়েদের বসতে হবে দু’পা এক পাশে দিয়ে। দু’পাশে পা দিয়ে বসলে মমিনীয় ঈমানদণ্ড নিয়ন্ত্রণহীন হয়ে পড়ে নিশ্চয়ই!
#
আমেরিকান বা ইয়োরোপীয় যাত্রীবহুল উড়ন্ত বিমানে হঠাৎ কোনও মুছলিম উঠে দাঁড়িয়ে ‘আল্লাহু আকবর’ বলে চিৎকার করে উঠলে বাকি যাত্রীরা কীভাবে আঁতকে উঠবে, সেটা কল্পনা করতে পারেন? ঠিক তেমনই ঘটেছে আমেরিকার এক বিমানে। দু’মিনিটের ভিডিও-রিপোর্ট। এক সুইস বিমানেও ঘটেছে অনুরূপ ঘটনা।
#
উগ্র ‘মানবাধিকারতন্ত্র’ ইছলামকে নাকি পরীক্ষার মুখোমুখি ফেলে দিয়েছে, বলেছেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী। কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন অকপট সত্যটি, মানবাধিকার ইছলামপরিপন্থী। তাই মানবাধিকারের মতো মৌলিক ব্যাপারকে টিটকারি মেরে ‘তন্ত্র’ হিসেবে প্রচারের চেষ্টা তার।
#
ইছলামী জঙ্গিদের দল বোকো হারাম-এর কীর্তিকাণ্ডে আর যা-ই হোক মডারেট বা কট্টর মুছলিমদের কোনও প্রতিক্রিয়া নেই। হয়তো প্রচ্ছন্ন বা নীরব সমর্থন আছে, কে জানে! এক দল ‘ইহা ছহীহ ইছলাম নহে’ বলে দায়িত্ব সেরে ফেলেছে, আরেক দল হয়েছে উটপাখি। অর্থাৎ প্রতিবাদ নেই কোনও পক্ষ থেকেই। থাকবেই বা কেন! নবীজির কার্টুন তো প্রকাশ হয়নি কোনও পত্রিকায়! হলে শ’দুয়েক লাশ ফেলে দিয়ে (২০০৬ সালে যেমন) সক্রিয় প্রতিবাদ জানাতে পারতো মুছলিমেরা। এখন বোকো হারামের এতোসব ঘটনার পরেও আমেরিকার মুছলিম সংগঠনগুলোও ‘ইহা ছহীহ ইছলাম নহে’ বাণী জিকির করছে। তাদের কথা যদি সত্যিই হয়, তাহলে গলা খুলে প্রতিবাদে এতো অনীহা কেন? গঠনা কী?
#
এক মুছলিম চিকিৎসা নিতে গেছে এক ক্যাথলিক হাসপাতালে। হঠাৎ করে চিকিৎসা-সেবা নেয়ার বাসনা তার উবে গেল। কারণ – হাসপাতালের দেয়ালে ক্রুশের আধিক্য। সে উপস্থিত এক নার্সকে বিনা কারণে বিচ, ফ্যাসিস্ট বলে গালিগালাজও করলো। সবই ছহীহ কাজ, কিন্তু একটা ব্যাপার বুঝলাম না, খ্রিষ্টানদের হাসপাতালে তাকে কে বলেছে যেতে? মহাকবিরাজ মহানবী বর্ণিত সর্বরোগহরী কালিজিরা কোনও কাজে দেয়নি? গুগল-অনুবাদ।
#
নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ডে শান্তিকামী দুই মুছলিম দলের মহব্বত প্রবল আকার ধারণ করায় মসজিদটি বন্ধ করে দিতে হয়েছে।
#
এদিকে ফাকিস্তানে এক মসজিদের নাম রাখা হয়েছে এক হত্যাকারীর সম্মানে। ব্ল্যাসফেমি আইন সংস্কারের আহ্বান জানানো রাজনীতিবিদকে হত্যা করে বীর বনে যাওয়া সেই ব্যক্তি এই সম্মানে ভূষিত হয়েছে। খুনি, হত্যাকারী, ধর্ষক, শিশুকামী, যুদ্ধবাজ ও ইছলাম ছাড়া সকল ধর্মবিদ্বেষী নবীর অনুসারীদের পক্ষে এমন কাজ নিশ্চিতভাবেই শোভন এবং নবীর প্রতি সম্মানসূচকও বটে।
#
নবীজি নয় বছর বয়সী মেয়ের সঙ্গে ছহবত করে কোটি কোটি মুছলিমের সবচেয়ে শ্রদ্ধেয় ব্যক্তি বনে যেতে পারলে তারই উম্মত, এক মসজিদের ইমাম দশ বছর বয়সী মেয়ের সঙ্গে ছহবত করে প্রেপ্তার হবে কেন? সুন্নত পালন করা কি অপরাধ?
#
ইছলামবাজেরা ব্যাপক বিনোদনী সব ফতোয়া দেবে, কিন্তু সেসব নিয়ে হাসাহাসি করলে মুছলিমেরা মাইন্ড করে। মহাবিপদ! একটা ফতোয়ায় বলা হয়েছিল, মুছলিমদের জন্য মঙ্গলগ্রহে যাওয়া নিষেধ। তো এ নিয়ে দুই সুইস কমেডিয়ান মন্তব্য করেছিলেন যে, মঙ্গলগ্রহ ভ্রমণে মুছলিমদের প্রধান সমস্যা হবে: কাবা কোনদিকে অবস্থিত, সেটা বুঝে ওঠা সম্ভব হবে না। তবে মুছলিমদের জন্য সুবিধেও যে নেই তা নয়। যেমন, পাথর নিক্ষেপ করে হত্যার জন্য পাথরের অভাব সেখানে হবে না। শুনে ইছলামীরা মাইন্ড খেয়েছে। গুগল-অনুবাদ।
#
ইছলামের নবীর আরেক খাছ উম্মত, এক মসজিদের ইমাম, তার তিন অপ্রাপ্তবয়স্ক ভ্রাতুষ্পুত্রী/ভাগ্নির ওপরে যৌননির্যাতন চালিয়েছে। সবচেয়ে কৌতূহলোদ্দীপক ব্যাপার হচ্ছে, তার নিজের সন্তানেরাও তার যৌননির্যাতনের শিকার হয়েছে – এই মর্মে তার স্ত্রী অভিযোগ দাখিল করলে এই তিনজন মুখ খোলার সাহস পায়।
#
ফাকিস্তানে কোরান শিক্ষার স্কুলের শিক্ষক দুই বন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে জামাতে ধর্ষণ (হয়তো ভেবেছিল, জামাত করে ধর্ষণ করলে ২৭ গুণ বেশি ছওয়াব) করে ধরা পড়ে।
#
ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের ইছলামের সায়াতলে আনতে ইছলামী স্টাইলে অর্থাৎ শান্তিপূর্ণ উপায়ে জোরাজুরির মাধ্যমে ধর্মান্তরকরণের প্রতিবাদ করতে গিয়ে আহত হন এক নামাজী। ব্যাটায় মাইর তো খাবেই! ছওয়াব কামানোর সময় ডিশটাপ দিলে কার মেজাজ ঠিক থাকে?
# আরও এক ইমামদোবাজীর ঘটনা। মিষ্টি খাওয়ানোর লোভ দেখিয়ে আট বছর বয়সী বালিকাকে মসজিদে নিয়ে এসে তার ওপরে চড়াও হবার সময় লোকজনের হাতে ধরা পড়ে যায় এক ফাকিস্তানী ইমাম। # চেক প্রজাতন্ত্রের দুই-তৃতীয়াংশ লোক ইছলামকে ভয় পায়। নাহ্, চেকরা, দেখা যাচ্ছে, একেবারেই শান্তিকামী নয়। # মানবজীবনে শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা বিষয়ক কোনও বাণী বা আহ্বান কোরান-হাদিসের কোথাও আছে কি? আমার জানা নেই। তবে জ্ঞানার্জনের-জন্য-সুদূর-চীন-দেশে যাবার উপদেশসূচক তথাকথিত হাদিসের কোনও অস্তিত্ব নেই কিন্তু। নিশ্চয়ই কোনও ইছলামবাজের মস্তিষ্কপ্রসূত বাণী এটা। তো ইছলাম যে শিক্ষাবিরোধী হবে, সেটাই তো স্বাভাবিক। যেহেতু নবীজি লেখাপড়া করেনি, তাই লেখাপড়া না করাটা নিশ্চয়ই সুন্নত। সঙ্গত কারণেই ইছলামী জঙ্গি দলগুলো সব সময়ই শিক্ষা তথা জ্ঞানবিরোধী। ধর্মব্যবসা সবচেয়ে ভালো চলে নূরানী অন্ধকারে। ফাকিস্তানের এক ইংরেজি স্কুল বন্ধের হুমকি দিয়েছে ইছলামী ষণ্ডরা। # নবীজি নিজে ছিলো মরুদস্যু, ডাকাত। তার লুটতরাজ ও ডাকাতির অজস্র নিদর্শন পাওয়া যায় ইছলামী তথ্যসূত্রগুলোতেই। এখন কথা হচ্ছে, কোরানের আয়াত (সুরা ৫, আয়াত ৩৮) অনুযায়ী, তার হাত কেন কেটে ফেলা হয়নি? নাকি চুরি করলে হাত কাটা, তবে ডাকাতি সুন্নত? এদিকে তুচ্ছ ভেড়া চুরির কারণে তারই জন্মভূমি চৌদি আজবে দু’জনের হাত কেটে ফেলার আদেশ দিয়েছে আদালত। # চৌদি আদালত আসলে এমনই। নিজের পাঁচ বছর বয়সী কন্যাকে ধর্ষণের পরে হত্যা করেও এক ইছলামবাজ আইনের হাত থেকে ছাড়া পেয়ে যায়, কিন্তু Free Saudi Liberals নামের ওয়েবসাইটে চৌদি ইছলামী ব্যক্তিত্বদের সমালোচনার অপরাধে আদালত এক যুবকের শাস্তি নির্ধারণ করেছে: ১০ বছরের জেল, ১০০০ বেত্রাঘাত ও ২৬৬৬০০ ডলার। # চৌদি তথা ইছলামী বিচারবিধির আরও একটি নমুনা। সর্বমোট ৩২ বছরের জেল ও ৪৫০০ বেত্রাঘাত – পাঁচজন পুরুষের জন্য এই শাস্তি নির্ধারণ করা হয়েছে। তাদের অপরাধ? না, খুন-ধর্ষণ-ডাকাতি-হত্যা এসব নয়। তাদের অপরাধ ছিলো, তারা উদযাপন করেছিলো ভ্যালেন্টাইন ডে। # ইছলামী জ্ঞানবিরোধিতার আরেকটি উদাহরণ: মালয়েশিয়ায় চার্লস ডারউইনের The Origin Of Species সহ বেশ কিছু বইয়ের অনুবাদ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # ইছলামী বেহেশত বিষয়ে বিল মার বলেছিলেন: Promising pussy in the afterlife is the lowest thing I’ve ever heard in my life. তবে এই প্রতিশ্রুতি প্রলুব্ধকর বলেই মনে হয়। হুর পরীর লোভ দেখিয়ে নির্মগজ (নির্ঘিলু-ও বলা যেতে পারে) গর্দভদের ইছলামের সায়াতলে আনা খুব কঠিন নয়, বোধহয়। এমন একটি উদারহরণ। তবে এই খবরের গর্দভটিকে কেন জানি মাত্র ৪৪ হুরের প্রতিশ্রুতি দেয়া হয়েছিল। ৭২ নয় কেন? বাকি ২৮ টি হুর কি তাহলে কন্ট্রাক্টর অর্থাৎ মধ্যস্বত্বভোগীর পাওনা?
‘ইরান বেশিমাত্রায় ইছলামী’ বলে ফেসবুকে মন্তব্য করে ইরানী মেয়ে গ্রেপ্তার হয়েছে।
হায়, নবীর দেশ চৌদি আজবেরও মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়াইসে নাস্তিকেরা। আর তাই আধুনিক চৌদি আইন অনুযায়ী, নাস্তিক্যবাদ = সন্ত্রাসবাদ।
ইছলামের ত্রানকর্তা হিসেবে আবির্ভূত হয়ে ইমাম মেহদী পশ্চিমা ইহুদি-নাছারা নেতাদের কতল করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে ইরানের অন্যতম আয়াতুল্লাহ। আসলে নিজেরা অক্ষম বলেেই ঐশী সহায়তার দিকে তাকিয়ে থাকতে হয়।
এক স্কুলের ধর্মীয় শিক্ষক, সম্ভবত, নিজেকে মহাম্মক ও দ্বিতীয় শ্রেণীর এক ছাত্রীকে আয়েশা কল্পনা করে ছুন্নত পালনের লক্ষ্যে নিজের খাড়াদণ্ড ব্যবহার করতে উদ্যত হয়ে কারাদণ্ড উপহার পেয়েছে। (লিংক: নিলয় নীল) # আরবি পড়তে আসা শিশুদের ওপর যৌননির্যাতন চালাতো এক মাওলানা। # নবী মহাম্মকের আরেক খাছ উম্মত ৭৫ বছর বয়সে ৯ বছর বয়সী বালিকাকে ধর্ষণ ছুন্নত পালন করেছে। এহেন ঈর্ষণীয় ঈমানদণ্ডের মালিক – এক মসজিদের ইমাম। গুগল-অনুবাদ। # ঢাকার এক আরবি শিক্ষক মহাম্মককেও ছাড়িয়ে গেছে। সে ধর্ষণ করেছে পাঁচ বছরের মেয়েকে। # পরকালে প্রতিশ্রুত মদের অপেক্ষায় না থেকে ছহীহ ইছলামী দেশ ইরান ইহকালেই অ্যালকোহল-বহুল হয়ে পড়ছে? # কোরানে লেখা আছে, আল্যাফাক সর্বক্ষমতাবান, অতএব প্রমাণিত হয় যে, সে সর্বক্ষমতাবান। এই ইছলামী জুক্তি প্রয়োগ করে বলা যায়: যেহেতু কমিক বই ‘আলট্রাম্যান’-এ নায়ককে দেখানো হয়েছে মহাক্ষমতাধর হিসেবে, তাই সে-ও মহাক্ষমতাধর। ফলে শিশুরা তাকে আল্যার সাথে গুলিয়ে ফেলতে পারে। তাই এই কমিক নিষিদ্ধ করা হয়েছে মালয়েশিয়ায়। (লিংক: দাঁড়িপাল্লা) # চৌদি আজবের মতো রক্ষণশীল দেশের জন্য হুমকির কারণ হতে পারে বলে সে দেশে শয়ে শয়ে বই নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। খ্যাতনামা প্যালেস্টাইনী কবির বইও বাদ পড়েনি। # মেয়েদের জন্য বিয়ের সর্বনিম্ন বয়সের ব্যাপারটি ইছলামে কোথাও উল্লেখ করা হয়নি। তবে ঋতুমতী হয়নি, এমন মেয়ের বিয়েও কোরান অনুমোদন করেছে। সুরা ৬৫, আয়াত ৪-এ বলা আছে: “তোমাদের স্ত্রীদের মধ্যে যাদের ঋতুবর্তী হওয়ার আশা নেই, তাদের ব্যাপারে সন্দেহ হলে তাদের ইদ্দত হবে তিন মাস। আর যারা এখনও ঋতুর বয়সে পৌঁছেনি, তাদেরও অনুরূপ ইদ্দতকাল হবে।” আর তাই আইন করে মেয়েদের বিয়ের সর্বনিম্ন বয়স বেঁধে দেয়াটা নিশ্চয়ই অনৈছলামিক। # এদিকে ইরাকে নয় বছর বয়সী মেয়ের বিয়ে আইনসম্মত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। # দ্বিতীয় শাদীর জন্য প্রথম বিবির অনুমতি নেয়াটাও অনৈছলামিক। নারীকে সর্বোচ্চ সম্মান দিতে চাইলে এ ছাড়া আর উপায় কী! # মুছলিম পিতা তার মেয়েকে হত্যা করেছে। মেয়েটি ছিলো সমকামী। পিতার শোবার ঘরে একটি কোরান পাওয়া গেছে খোলা অবস্থায়। সেই পৃষ্ঠায় বর্ণনা করা আছে, ইছলামে সমকামিতা গুনাহ্। # রেস্টুরেন্ট বা ক্যাফেতে একটি নির্দিষ্ট মূল্যের বিনিময়ে all you can eat পদ্ধতির বুফে ইছলামসম্মত নয় বলে ফতোয়া জারি করা হয়েছে। # কেউ ইছলাম ত্যাগ করলে মৃত্যুদণ্ডই তার প্রাপ্য – ছহীহ বুখারিতে (৯.৮৪.৫৭) ইছলামের নবীই দিয়ে গেছে এই ঘোষণা। আর তাই ইছলাম ত্যাগ করে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ (অর্থাৎ মাদকের ব্র্যান্ড পরিবর্তন) করায় কন্যাকে হত্যা ইছলামের দৃষ্টিতে অপরাধ নয়। ঘটনা নাইজেরিয়ায়। ঠিক একই রকম আরেকটি ঘটনা ঘটেছে উগান্ডায়: মেয়ে ইছলাম ত্যাগ করে খ্রিষ্টান হওয়ায় পিতা তাকে হত্যা করেছে। # স্ত্রী ছহীহ ইছলামী উপায়ে জীবনযাপন করতো না বলে স্বামী তাকে হত্যা করেছে। # ঠাণ্ডা পানির শাওয়ারের নিচে তিন বছর বয়সী শিশুকে দাঁড় করিয়ে পিতা তাকে জেরা করছে: “তুমি কি মানো একমাত্র আল্লাহকে?” অবুঝ, অবোধ শিশু উত্তর দিলো, “না।” তখন পিতা শিশুর চোখ জোর করে খুলে ধরলো, যাতে শাওয়ারের শীতল পানিতে তার চোখ পূর্ণ হয়ে যায়। শিশুর ওপরে শয়তানের আছর হয়েছে ধরে নিয়ে পিতা বাড়িয়ে দেয় অত্যাচারের মাত্রা। এক সময় শিশুটি মারা যায়। # ফাকিস্তানে এক লাইব্রেরির নাম বদলে দিয়ে রাখা হয়েছে ‘ওসামা বিন লাদেন লাইব্রেরি’; শুনে আপনি খুব অবাক হয়েছেন? আমি হইনি। বিন লাদেন – অসংখ্য মুছলিমের আদর্শ। # চৌদি আজবের স্কুলবালিকাদের জন্য শরীরচর্চার ক্লাস চালু করার সিদ্ধান্তের মাধ্যমে নারীজাতির সম্মানহানির ব্যবস্থার প্রতিবাদ জানিয়েছে কিছু খাছ মুছলিম। # ইহুদি-নাছারাদের দেশে গিয়ে সুউচ্চ গম্বুজসম্পন্ন অতিকায় মসজিদ নির্মাণ করাটা মুছলিমদের অধিকার, তাই বলে মুছলিম দেশে অমুছলিমরা এমন দাবি করে কোন মুখে? # নবী মহাম্মক লেখাপড়া করেনি। আর তাই লেখাপড়া না করা মুছলিমদের জন্য ছুন্নত। ইছলামী জঙ্গিরা তাই স্কুলে হামলা করে ১০৩ জন ছাত্রীকে ধরে নিয়ে গেছে। গনিমতের মাল হিসেবে? কে জানে! # কার্টুনে চুমুর দৃশ্য দেখানোর কারণে চৌদি আজবে কার্টুন নেটওয়ার্কের প্রচার বন্ধ করে দেয়ার দাবি উঠেছে। এসব দেখলে শিশুদের নৈতিকতা ধ্বসে পড়বে। কারণ টিভিতে হত্যা, ধর্ষণসহ অন্যান্য সহিংসতার দৃশ্য, বাস্তব জীবনে শিরশ্ছেদ, পাথর ছুঁড়ে হত্যা, ফাঁসি, পশু-জবাই বা বেত্রাঘাতের দৃশ্যের চেয়ে চুম্বনদৃশ্য অ-নে-ক বেশি ভয়ঙ্কর। # ফাকিস্তানে প্রতি বছর গড়ে এক হাজার হিন্দু ও খ্রিষ্টান মেয়েকে জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করে মুছলিম বানিয়ে বিয়ে করতে বাধ্য করা হচ্ছে। খোদ ফাকিস্তানের পত্রিকাই এ কথা লিখছে। # নাইজেরিয়ায় ইছলামীরা মসজিদে আক্রমণ করে ৫ জনকে হত্যা করেছে। সর্বমোট মৃতের সংখ্যা ১৭। # সন্ত্রাসী কার্যক্রমের পরিকল্পনা করা ও বোমা বানানোর জন্য সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান হচ্ছে মসজিদ – আদর্শগতভাবে তো বটেই! কিন্তু আফগানিস্তানের এক মসজিদে তালিবানরা বোমা বানাতে গিয়ে নিজেরা তো মরেইছে, ধ্বংস করেছে মসজিদের দালানও। তাই মান্না দে’র গানের মতো করে গাওয়া যেতে পারে: “বোম বানাতে গিয়ে আমি শহীদ হয়ে গিয়েছি…” # চৌদি আজবে জেলখানার মসজিদের নিযুক্ত ইমাম ও কোরান শিক্ষক কোরান শিক্ষার ক্লাসের পরই কয়েদিদের ড্রাগস চালান দিতে গিয়ে ধরা পড়েছে। # চেক প্রজাতন্ত্রের Organized Crime Detection Unit-এর গোয়েন্দারা স্থানীয় এক ইছলামিক সেন্টার থেকে ঘৃণা ও বিদ্বেষমূলক বাণীসমৃদ্ধ কিছু বই উদ্ধার করেছে। বইগুলোয় বর্ণবাদ, ইহুদিবিদ্বেষ, জেনোফোবিয়া (বহিরাগতদের সম্পর্কে অহেতুক ভীতি বা ঘৃণা) ও ‘নিচুশ্রেণীর’ জাতিদের প্রতি সহিংসতা ছড়ানোর কথা বলা আছে। হায়! গোয়েন্দারা জানে না, ইছলামের প্রধানতম বই কোরানই তো এই ধরনের বাণী প্রচার করে সবচেয়ে বেশি।
নাইজেরিয়ায় একটি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ ও দুটি গ্রামে হামলা চালিয়ে ইছলামী জঙ্গিরা হত্যা করেছে ১৩৫ জনকে। নবীজির খাছ উম্মত এই জঙ্গিরা নবীজি স্টাইলে কয়েকজন নারীকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। (লিংক: টোস্টার)
দাঁড়িপাল্লা সাধেই লেখেননি: “বাংলাদেশে মুসলমান ছাড়া অন্যান্য ধর্মাবলম্বীদের ধর্মানুনুভোদা নাই; তাগো খালি ‘পূর্ণিমা’ আছে।” মসজিদে, খুতবায়, ওয়াজ মাহফিলে, ইছালে ছওয়াবে বা অন্য যে কোনও মোল্লাস্থানে বিশেষ করে হিন্দুধর্ম সম্পর্কে অহোরাত্র কুৎসিত মন্তব্য করা হচ্ছে মাইক লাগিয়ে, তাতে হিন্দুদের ধর্মানুভূতি আহত হবার প্রশ্ন নেই। কিন্তু ইছলামী ঈমানদণ্ড সদাউত্থিত। নবী মহাম্মক সম্পর্কে কটূক্তির গুজব ছড়িয়ে হিন্দু সম্প্রদায়ের ৩৫টি বাড়িঘর ও একটি মন্দির ভাঙচুর করেছে বিক্ষুব্ধ লোকজন ও মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা।
নাইজেরিয়ায় গত তিন মাসে ইছলামী জিহাদীদের হাতে নিহত হয়েছে মাত্র ২৫৯৬ জন। # আধুনিক শিল্প-সাহিত্য-বিজ্ঞানে আরবীয় মুছলিমদের বিস্ময়জাগানিয়া অগাধ অবদানের কারণটা কী, জানেন? এরা ভয়াবহ রকমের বইপড়ুয়া। ‘আল-আরবিয়া নিউজ’ থেকে জানা যাচ্ছে, একজন আরব গড়পড়তাভাবে এক বছরে পড়ে এক পৃষ্ঠার এক-চতুর্থাংশ! না, ভুল পড়েননি – এক বছরে এক পৃষ্ঠার এক-চতুর্থাংশ। একজন আমেরিকান পড়ে এগারোটি বই। # এখন দেখা যাক, আরবীয়দের এহেন অদম্য পাঠপ্রীতির রহস্যটা কী: সারা আরব জাহানে গত এক হাজার বছরে যতো বই অনূদিত হয়েছে, পুঁচকে স্পেনেই ততোগুলো অনূদিত বই প্রকাশিত হয় মাত্র এক বছরে। আসলে গুচ্ছের বই পড়ার প্রয়োজনও এদের নেই। কারণ কোরান নামের একখানা কিতাবই তো ধারণ করে বিশ্বের সমস্ত গ্যান-বিগ্যান।
কোরানে (সুরা ৫, আয়াত ৩৮) স্পষ্টভাবে লেখা আছে চুরির অপরাধে চোরের হাত কেটে নেয়ার বিধান। এই আইনের সাম্প্রতিক একটি প্রয়োগ চৌদি আজবে। # সমকামী ইমামের সংখ্যা পৃথিবীতে অগণ্য। তবে তাদের ক’জন সেটা মুখে স্বীকার করে? আমেরিকার এক ইমাম করেছে। # চৌদি আজবের ঘটনা। এক ছিলো ছহীহ মুছলিম। তার ছিলো চার বিবি। একদিন আরেকটা বিবাহের খায়েশ হলো তার। কিন্তু খাছ মুছলিমের অধিকার তো নেই পাঁচ বিবি ঘরে রাখার! কী করবে সে? তাই সে স্থির করলো, এক বিবিকে তালাক দেবে । কিন্তু চারের ভেতর এক স্থির করা কি সহজ কথা? সে তো সব বিবিকেই সমান মহব্বত করে। তাই সে লটারি করার সিদ্ধান্ত নিলো। # ভারতের হায়দারাবাদে এক পুলিশ ইন্সপেক্টর স্থানীয় পাবলিক পার্কে প্রেমরত জুটিদের ধরে ওঠ-বস করিয়েছে। সমর্থনের অযোগ্য এই ঘটনাটি অবশ্য ভিন্ন একটি কারণে তাৎপর্যপূর্ণ। খবরে এমবেড করা ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, শাস্তিপ্রাপ্তদের বেশ কয়েকজন বোরখা ও হিজাব পরিহিতা। # মাত্র ছয় বছর বয়সী এক মেয়ে এক জামে মসজিদের ইমামের যৌন হয়রানীর (বা বলা চলে – ইমামদোবাজীর) শিকার হয়েছে। স্বীকার করতেই হয়, নবীজির খাছ উম্মত সে! তবে আদালত তাকে কারাদণ্ড দিয়েছে তার খাড়াদণ্ডের কারণে। # ইছলামের বীর যোদ্ধারা ইয়েমেনে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাধা সৃষ্টিকারী ৫২ জন ব্যক্তিকে হত্যা করেছে। বলুন, আলহামদুলিল্যা। # ৭০ বছর বয়সী চৌদি ইমাম ৮ বছর বয়সী শিশুবালিকাকে ধর্ষণ করতে গিয়ে হাতেনাতে ধরা পড়েছে। # ইছলামী স্কুলের হেডমাস্টার-মোল্লা আল্যার ওয়াস্তে তার ছাত্রীদের ধর্ষণ করে আসছিল দীর্ঘ দিন ধরে। ঘটনা ঘানায়। # বাংলাদেশের পীর ধর্ষণ করেছে ৮ বছরের শিশুকে। # ইছলামময় কুয়ালালামপুর শহরে যতো ম্যাসাজ পার্লার ও দেহব্যবসায়ী আছে, ততো নেই ইহুদি-নাছারাময় সিডনি, মেলবোর্ন ও লন্ডন নামের তিনটি শহর মিলেও। # ইছলামে জোর-জবরদস্তি বলে কিছু নেই, আর তাই নামাজ না পড়ার অভিযোগে সন্তানদের প্রহার করাটা নিশ্চয়ই জোর-জবরদস্তির মধ্যে পড়ে না। অথচ এক মুছলিম দম্পতি শরিয়াসম্মত এই কর্মটি করে এখন আইনের মুখোমুখি দাঁড়িয়েছে নাস্তেকপ্রধান দেশ সুইডেনে। নাস্তেকরা নিপাত যাক! # মেয়েদেরকে বোরখা পরিয়েও মোমিনেরা নিজেদের কাম দমনে কামিয়াব হতে পারছে না পুরোপুরি। কারণ মেয়েরা দোলনায় দুললে আন্দোলিত হয়ে উঠছে মোমিনীয় ঈমানদণ্ড। ঘটনা চৌদি আজবে। # ইছলামী নীতি অনুযায়ী, চাহিবামাত্র স্ত্রী তার স্বামীকে দিতে বাধ্য থাকিবে। যেহেতু স্ত্রীর নিজস্ব মতামত, ইচ্ছে ও শারীরিক প্রস্তুতির বিষয়গুলো ধর্তব্যের মধ্যেই পড়ে না, ফলে সংজ্ঞানুসারেই স্বামীর পক্ষে স্ত্রী-ধর্ষণ কোনওভাবেই সম্ভব নয়। আর তাই দাম্পত্য-ধর্ষণ বিষয়ক বিলে ভেটো দিয়ে ছহীহ কর্মটিই করেছেন মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট। # ব্রিটেনের জনসংখ্যার শতকরা ৪.৬ ভাগ মুছলিম। তবে শিশুধর্ষণ ও শিশু-নির্যাতনের দায়ে অভিযুক্তদের ৯৫ শতাংশই মুছলিম! # ভোরে ঘুম থেকে উঠতে পারেনি বলে ছয় বছর বয়সী মাদ্রাসা-ছাত্রকে মাদ্রাসা-শিক্ষক ছ্যাঁকা দিয়েছে লোহার দণ্ড দিয়ে। হায়! শিশুদের কিছুতেই রেহাই নেই এদের হাত থেকে। হয় ঈমানদণ্ড, নয় লোহার দণ্ড… # অন্ধকারকে আরও প্রবলভাবে আলিঙ্গনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ব্রুনেই। সে দেশে পরনারী- বা পরপুরুষগমনের শাস্তি – পাথর ছুঁড়ে মৃত্যুদণ্ড, চুরির সাজা – হাতের কব্জি কর্তন ও ইত্যাকার শরিয়া আইনসম্মত শাস্তি সরকারীভাবে প্রয়োগ করার ঘোষণা দেয়া হয়েছে। # নিচের খবরটা পড়ে জানতে কৌতূহল হলো: এই চুতিয়ার মাইন্ডসেটটাই জঙ্গি-টাইপ বলে সে ধর্মান্তরিত হয়ে মুছলিম হয়েছে? নাকি মুছলিম হবার পরে তার মাইন্ডসেট বদলে সে জঙ্গিতে পরিণত হয়েছে? # ১৯ জনকে হত্যা করে শান্তি প্রতিষ্ঠার পথে আরও এগিয়ে গেল নাইজেরিয়ার ইছলামীদের দল। # বাগদাদে একটি শান্তিময় আত্মঘাতী বোমা হামলায় মারা গেছে কমপক্ষে ৩৮ জন। # পৃথিবীর সবচেয়ে শান্তিময় দেশ ফাকিস্তানে ট্রেন হামলায় শান্তিবিরোধী ৭ জনকে পরপারে পাঠিয়ে দেয়া হয়েছে। # মিসরের এক চার্চে চলছিল বিয়ের অনুষ্ঠান। সেখানে হামলা চালিয়ে ২ জন শিশুসহ চারজনকে হত্যা করার মাধ্যমে খ্রিষ্টানদেরকে শান্তির পথে আসার দাওয়াত দিলো ইছলামীরা। # সরকারী গুপ্তচর সন্দেহে আট ও দশ বছরের দুই বালককে হত্যা করেছে ইছলামী তালেবানরা। # “বোন, তুমি বেহেশতে যাবে” – এমন প্রতিশ্রুতি পেয়ে একশো বাহান্নজন পুরুষের শয্যাসঙ্গিনী হয়েছে যৌন জিহাদে অংশ নেয়া এক মেয়ে। মূল সংবাদের গুগল-অনুবাদ। # হালাল সেক্স শপ এবার প্যালেস্টাইনে! অপেক্ষায় আছি, কবে হালাল পর্ন, হালাল হুইস্কি, হালাল বরাহমাংস পাবো… # চৌদি আজবে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি কল্পবিজ্ঞানকাহিনীর বিক্রি বন্ধ করার আদেশ দেয়া হয়েছে। বিজ্ঞানভিত্তিক কল্পকাহিনীর এই বইটির বিষয়বস্তু: জ্বীনের সঙ্গে মানুষের প্রেম (হাসি চেপে রাখা প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়ছে)! অবশ্য যে দেশে বিজ্ঞানের যেমন হাল, সে দেশের বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী তেমন পদেরই হবার কথা, তাই না? # বর্তমানে পৃথিবীতে ‘অনার কিলিং’ বা পরিবারের সম্মান রক্ষার্থে পরিবারে সদস্যকে হত্যার শতকরা নব্বই ভাগেরও বেশি সংঘটিত হয় মুছলিম সমাজে। এবং কলঙ্ক-আনয়নকারীরা অবধারিতভাবে সব সময়ই মেয়ে। ছেলেরা কি কখনও পরিবারের কলঙ্কের কারণ হতে পারে? অবশ্যই না। এই যেমন, প্যালেস্টাইনে এক পিতা সমাজের দাবির মুখে নিজ হাতে হত্যা করেছে তার কন্যাকে। # ফাকিস্তানেও এক পিতা তার কন্যা ও কন্যার প্রেমিককে গুলি করে হত্যা করে নিশ্চিত করেছে তার পরিবারের সম্মান। # পরিসংখ্যান অনুসারে, ছহীহ ইছলামী দেশগুলোয় ধর্ষণের সংখ্যা খুবই কম বলে নিরন্তর প্রচার চালায় ছাগুবাহিনী। কিন্তু ইছলামী আইন অনুযায়ী, চারজন পুরুষ সাক্ষী ছাড়া ধর্ষণের অভিযোগ করলে উল্টো ধর্ষিতাকেই শাস্তিভোগ করতে হয়, ফলে ইছলামী দেশগুলোয় ধর্ষিতারা নীরব থাকাটাই শ্রেয় মনে করেন – এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যটি ছাগুকুল উল্লেখ করতে ভুলে যায়। ইছলামী শাসনব্যবস্থায় ধর্ষিতার শান্তি পাবার উদাহরণ অগণ্য। এখানে আরও একটি।
মিসরে মুছলিম ও খ্রিষ্টান ধর্মগুরুরা নাস্তিকদের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হবার ঘোষণা দিয়েছে। সে দেশে তরুণ-যুবকদের মধ্যে নাস্তিক্যবাদের ক্রমবর্ধমান প্রবণতায় তারা এতোটাই আতঙ্কিত যে, ধর্মীয় ভেদাভেদ পাশে ঠেলে কমন শত্রু নাস্তিকদের উত্থান রোধ করতে তারা একাট্টা হয়েছে।
অস্ট্রেলিয়ায় ইছলামবিরোধী একটি সংগঠন তাদের আন্দোলন চালানোর জন্য অর্থোপার্জনের লক্ষ্যে এক ধরনের ওয়াইন বিক্রি করতে শুরু করেছে, যেটার নাম: Hal & Al’s 72 Virgins.
দশ ও ষোলো বছর বয়সী দুই বালকের শিরোশ্ছেদ করেছে ইছলামী জঙ্গিরা। # হত্যা পরিকল্পনার অভিযোগে ছয়জন ইছলামী ষণ্ডের কারাবাস। # ‘আল্লাহু আকবর’ ও ‘লা ইলাহা’ সহযোগে গনিমতের মাল কাফের নারীকে ধর্ষণ নিশ্চয়ই ছওয়াবের কাজ। ঘটনা মিসরে। এক মিনিটের ভিডিও দেখুন। # ধর্মবিরোধী মন্তব্য করার অভিযোগে ১৫ বছর বয়সী বালককে তার পিতা-মাতার সামনে হত্যা করেছে ইছলামীরা। # স্কুলছাত্রীকে যৌন হয়রানির অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষক আটক # কওমী (মতান্তরে ‘সমকওমী’) মাদ্রাসার শিক্ষক পার্থিব গেলমানগমনচর্চার অঙ্গ হিসেবে প্রথম শ্রেণীর ছাত্রকে বলাৎকার করেছে। # হিজাব পরতে অনিচ্ছুক কিশোরী আত্মহত্যা করেছে পরিবারের অত্যাচার সহ্য করতে না পেরে। # এক হামলায় ৪৬ জন ছাত্র হত্যার সফলতায় উজ্জীবিত ইছলামী জঙ্গিরা আরও স্কুলে আক্রমণ পরিচালনার নির্দেশনা পেয়েছে। # ফাকিস্তানে এক মসজিদের ইমাম ও কোরান শিক্ষক তার স্ত্রীকে কেটে টুকরো টুকরো করেছে। স্ত্রীর অপরাধ – সে বাইরে যাবার সময় মুখমণ্ডল অনাবৃত রাখতো। মোল্লার দাবি, তার বউ আল্লার আদেশকে চ্যালেঞ্জ করার দুঃসাহস দেখিয়েছে বলে তাকে হত্যা করাটাই সমীচীন হয়েছে। # নিউ ইয়র্কের পুলিশ ডিপার্টমেন্ট মসজিদগুলোকে আখ্যা দিয়েছে সন্ত্রাসবাদী সংগঠন হিসেবে। # সমকামবিদ্বেষী ফাকিস্তানেই সমকামিতার আখড়া! নাউজুবিল্লাহ! # ফাকিস্তান তো কোন ছাড়! ইছলামের পবিত্রতম ভূমি চৌদি আজবই তো সমকামী-আকীর্ণ একটি দেশ। পুরনো একটি দীর্ঘ নিবন্ধ পড়ুন। অতীব কৌতূহলোদ্দীপক। # নাইজেরিয়ায় ইছলামী জিহাদীরা শান্তি প্রতিষ্ঠার সময় ৪৪ জন গ্রামবাসীর গলা কেটে ফেলেছে। # জিহাদের ছওয়াব শুধু পুরুষেরাই পাবে, তা তো হতে পারে না। আর যেহেতু ইছলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ মর্যাদা, তাই নতুন ফতোয়া: আল কায়েদার নিহত সদস্যদের বিধবা স্ত্রীরা সংগঠনের অন্য পুরুষ সদস্যদের ইছলামী জোশ অটুট রাখতে তাদের সঙ্গে যৌনমিলন করে জিহাদে যৌন-অবদান রেখে অশেষ ছওয়াবের ভাগী হতে পারবে।
মানুষরূপী হনুমান দেবতার সন্ধান পাইয়া গাঁড়োলগুলান ঝাঁপাইয়া পড়সে। # গুরু মইরা ভূত হইসে সেই ফেব্রুয়ারির তিন তারিখে, কিন্তুক তার আবাল ভক্তগুলান বিশ্বাস করে, গুরু মরে নাই, সে আছে অলৌকিক ধ্যানে। এবং ধ্যান শেষ হইলেই সে আবার স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরা আসবে। (লিংক: নিলয় নীল) # গোমূত্রপায়ীদের দাবি, টাটকা গোমূত্র সেবনে ক্যান্সারসহ সব ধরনের রোগমুক্তি সম্ভব। গোমূত্র সংগ্রহ ও তৃপ্তিভরে পানের অজস্র ছবি ও ভিডিও দেখুন। # মন্দিরের প্রধান পুরোহিত শ্লীলতাহানি করেছে গর্ভবতী মহিলার।
এক যাজিকা (nun), যৌনসংযম যার জন্য নিষিদ্ধ, সন্তান প্রসব করে পত্রিকার শিরোনামে এসেছে। সন্তানজন্মদানের পর সে বলেছে, সে যে অন্তঃসত্ত্বা ছিলো, সেটা সে জানতো না। খবরটা পড়ে একটা কৌতুকের কথা স্মরণে এলো: এক যাজিকা মোমবাতিতে কনডম পরাতে পরাতে বলছিল, ‘আজকাল মোমবাতিকেও বিশ্বাস নেই।’ # যার মনে যা, ফাল দিয়া ওঠে তা। বিশ্বে শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের বর্তমান প্রধান জনসমক্ষে বক্তৃতার সময় ‘ফাক’ কইয়া ফালাইসে। ধারণা করা যায়, সে কইতে চাইসিল ‘ফাক চিলড্রেন’। (লিংক: কৌস্তুভ) # গত এক দশকে আম্রিকার একখান চার্চ তার যাজকগো অসদাচরণ ধামাচাপা দিতে বা অপরাধের ক্ষতিপূরণ দিতে ব্যয় করসে মাত্র ৮.৮ মিলিয়ন ডলার। এর মধ্যে ১.৫ মিলিয়ন ডলার দিতে হইসে শিশুধর্ষণের ক্ষতিপূরণ হিসাবে। # এদিকে শিশুধর্ষণ অভিযোগের মামলাগুলা সামলাইতে গিয়া হিমশিম খাইতেসে আরেক চার্চ। উপায়ান্তর না দেইখা নিজেদেরকে দেউলিয়া ঘোষণার জন্যে অ্যাপ্লাই করসে। করারই কথা। ১৫ মিলিয়ন ডলারের ধাক্কা। # ভুয়া কু-রূপকথা নুহ নবীর মহাপ্লাবনের নৌকার (অনুরূপ কপি) রেপ্লিকা বানাইতে ধর্মগাধারা ব্যয় করতেসে ৭৫ মিলিয়ন ডলার! অথচ এই টাকাগুলান কতো প্রয়োজনীয় খাতে ব্যয় করা যাইতো! # ঈশ্বরের বেশি কাছে পৌঁছাইতে চাইলে মাইয়াগো উচিত ব্রা-প্যান্টি না পরা – ঘোষণা দিসে এক ধর্মযাজক। নিশ্চয়ই ঈশ্বর অন্তর্বাসহীন নারী পছন্দ করে। # শতকরা ৬০ ভাগ মুসলিমদের দেশ লেবাননের আদালত ঘোষণা দিয়েছে: সমকামিতা কোনও অপরাধ তো নয়ই, এমনকি প্রকৃতিবিরুদ্ধও নয়। # চৌদি আজবে বার্ষিক ফ্যাশন সপ্তাহ সফলভাবে শেষ হয়েছে। অনুষ্ঠান চলাকালে নারী-মডেল, তাদের সহকারিণী, নারী-ডিজাইনার ও ১৯ জন নারী-দর্শকসহ (যাদের পোশাক তাদের হাত ও চোখ ছাড়াও অন্য কোনও অঙ্গ প্রদর্শন করছিল) সর্বমোট ৫৭ জনকে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করা হয়েছে। আমেরিকার মতিকণ্ঠ ‘দ্য অনিয়ন’-এর খবর। # ভ্যাটিকানের বর্তমান পোপ আগেরগুলার মতোনই আস্ত একটা চুদির্ভাই। তফাত খালি একটাই: তার মুখখান হাসিহাসি। তার সাম্প্রতিক ক্ষুব্ধ বাণী: পরিবার ও সমাজে শিশুদের নিপীড়িত হওযার ঘটনা চার্চের চাইতে বেশি হইলেও বেবাকেই খালি চার্চের পিছে লাগে! আরে হালা, চার্চের তোরা নাকি নৈতিকতার ধ্বজাধারী (বাস্তবে ধ্বজভঙ্গ-নৈতিকতার ব্যাপারী), তোরাই নাকি সদাচরণের পরাকাষ্ঠা, তাইলে তোগো ভিত্রে এতো শিশুধর্ষক আসে কইত্তে? # পুরুষাঙ্গের দৈর্ঘ্য বৃদ্ধি আর কোনও সমস্যা নয়! জিম্বাবুয়ের ধর্মযাজক ঐশী তরিকায় এই কাজ করতে সক্ষম হয়েছে। # বাইবেলের ‘মার্ক লিখিত সুসমাচার’-এ (১৬:১৮) বিশ্বাসীদের সম্পর্কে বলা আছে, “হাতে করে সাপ তুলবে এবং মারাত্মক কিছু খেলেও তাদের কোন ক্ষতি হবে না; আর তারা অসুস্থ লোকের ওপর হাত রাখলে তারা সুস্থ হবে।” তো একদল বোকচোদ খ্রিষ্টান হাতে বিষাক্ত সাপ নিয়া প্রার্থনা করে। তাগো বিশ্বাস, এই সাপে কামড় দিলেও কিছু হবে না। ঈশ্বর তাদের রক্ষাকর্তা। এই টাইপ সাপুড়েগো চার্চ আম্রিকায় আছে অনেকগুলান। সাপের কামড়ে ইতোমধ্যে মরসে অনেকেই। কয়দিন আগেও তারকা-খ্যাতির এক সাপুড়ে-ধর্মযাজক ঈশ্বরের কাছে পৌঁছাইসে সাপের কামড় খাইয়া। কামড় খাওয়ার পরেও সে ঈশ্বরের উপ্রে আস্থা রাখসে এবং ডাক্তারের চিকিৎসা নিতে অস্বীকৃতি হানাইসে। অদৃশ্য অক্ষম ঈশ্বর সঙ্গত কারণেই তারে বাঁচাইতে পারে নাই। নীতিকথা: ধর্মবিশ্বাস পাবলিকরে আসলেই ছাগল বানায়। # বুলগেরিয়ার বিশপ এক সাথে চারজন মেয়ের সাথে সেক্স করসে এবং সেইটার ভিডিও ফাঁস হইয়া গেলে তার বিশপত্ব খারিজ কইরা দেওয়া হইসে। # ইহুদি মোল্লা ফতোয়া দিসে: মেয়েদের মাথায় চুল থাকা চলবে না। পুরা কামায়া ফেলতে হবে। # ৬০ বছর বয়সী খ্রিষ্টান ধর্মযাজক ধর্ষণ করেছে ১৩ থেকে ১৬ বছর বয়সী পাঁচ মেয়েকে। এদের মধ্যে দু’জন অন্তঃসত্ত্বা। ধর্মযাজককে গ্রেফতার করা হয়েছে। কিন্তু এই প্রেপ্তারের বিরোধিতা করছে… কারা, বলুন দেখি? অনুমানও করতে পারবে না। এই পাঁচ মেয়ে এবং তাদের পিতামাতা। অন্তঃসত্ত্বা দু’জন তো বটেই এবং প্রতিবাদকারী বাকি সকলেরই বিশ্বাস, মেয়েগুলো সঙ্গম করেছে যিশুর সঙ্গে, ফলে অনাগত সন্তানদের পিতাও যিশু। খবরের গুগল অনুবাদ। # ভ্যাটিকানে সমকামীদের একটি নেটওয়ার্ক আছে বলে দাবি করেছে সেখানকার প্রাক্তন রক্ষী। # এক ধর্মযাজক তার প্রেমিকের (ভুল পড়েননি, প্রেমিকই) সঙ্গে নতুন জীবন শুরু করার অন্তরায় দূর করেছে স্ত্রীকে হত্যা করে। # নিজের ১ ও ২ বছর বয়সী দুই সন্তানকে শয়তানের আছরমুক্ত করার প্রক্রিয়াকালে হত্যা করেছে তাদের মা। এমন ঘটনার জন্ম দেয়া সম্ভব কেবল ধর্মাক্রান্ত মগজের অধিকারীদের পক্ষেই। # ক্যামনে কী! সমকামিতাবিরোধী দেশগুলোই বেশি গে-পর্নাসক্ত। # বিলাসবহুল অতিকায় অট্টালিকা – ঈশ্বরের উপহার, বলেছে এক ধর্মযাজক। আসলে প্রকৃত সত্যটি অকপটে সে বলতে পারেনি। চার্চগামীদের উদ্দেশে সে বরং গাইতে পারতো: I’ve got all of heavens riches Thanks to all you stupid bitches # শিশুদের অপরিণত মস্তিষ্কে ধর্ম ও ঈশ্বর নামের গাঁজাখুরি গল্প, প্রলোভন ও ভীতি সেঁধিয়ে দেয়াটা নিশ্চিতভাবেই অপরাধতূল্য। কেন? একটি উদাহরণ: মৃত বাবাকে খুব মিস করছিল ১২ বছর বয়সী এক মেয়ে। তার ভারি ইচ্ছে করছিল বাবার সঙ্গে স্বর্গে বাস করতে। সে জানতো, তার ইচ্ছে পূরণের জন্য তাকে মরতে হবে। আর তাই সে গলায় দড়ি দেয় বাবার সঙ্গে দেখা করতে, বাবার সঙ্গে স্বর্গে থাকতে… # ইছলামী শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রধান প্রতিবন্ধক শিক্ষা। তাই নাইজেরিয়ার ইছলামী যোদ্ধারা বোর্ডিং-স্কুলে আগুন জ্বালিয়ে ১১ থেকে ১৮ বছর বয়সী আনুমানিক চল্লিশজন ঘুমন্ত ছাত্রকে হত্যা করে অশেষ ছওয়াব হাছিল করেছে। কয়েকজন ছাত্র জানালা দিয়ে পালানোর চেষ্টা করে তাদের গলা কেটে শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাধা দেয়ার পথ বন্ধ করা হয়। # আল্যার ঘর মসজিদে ১০ বছরের শিশুরে চারজন মিলা ধর্ষণ করলো, সেইটা আল্যা নীরবে দেইখা গেল? হালায় তো পুরাই voyeur! # আরেক হালায় নিজের বউ আর চার সন্তানরে খুন কইরা নামাজ আদায় করতে গেল মসজিদে। নিশ্চয়ই আল্যা ক্ষমাশীল। # – সুদানে এক ইথিওপিয়ান মেয়েকে সাত জন মিলে গণধর্ষণ করে। – গণধর্ষণের শিকার হওয়ার সময় মেয়েটি ৩ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিল। – গণধর্ষণের দৃশ্য ভিডিও করা হয়, এবং পরে সোশাল মিডিয়াতেও ছড়িয়ে দেয়া হয়। – ভিডিও দেখে মেয়েটিকে গ্রেফতার করা হয়েছে। – আদালত মেয়েটিকে মৃত্যুদণ্ডের আদেশ দিতে পারে। – মেয়েটির অপরাধ: মেয়েটি ৭ পুরুষের সাথে জেনা করেছে। – ইহাই ছহিহ ইছলাম! (ভূমিকা: দাঁড়িপাল্লা) # কোরানে (৫:৪৫) বলা আছে: “আমি এ গ্রন্থে তাদের প্রতি লিখে দিয়েছি যে, প্রাণের বিনিময়ে প্রাণ, চক্ষুর বিনিময়ে চক্ষু, নাকের বিনিময়ে নাক, কানের বিনিময়ে কান, দাঁতের বিনিময়ে দাঁত এবং যখম সমূহের বিনিময়ে সমান যখম।” অতএব ঘুষি মাইরা নিজের মায়ের দাঁত ভাইঙ্গা ফেলার চৌদি স্টাইল শাস্তি পাইসে পুত্র – মায়ের যে-দাঁত যেমনে ভাঙসে, তার ঠিক সেই দাঁত ঠিক সেইভাবেই ভাঙ্গা হবে। # পৃথিবীর এক নম্বর দুই নম্বরী দেশ ফাকিস্তান সন্ত্রাসী ঘটনার সংখ্যার বিচারে আছে দুই নম্বর স্থানে। প্রথম স্থান দখলে রাখসে অপর মুছলিম দেশ ইরাক। তবে সন্ত্রাসের ভয়াবহতা ও ক্ষয়ক্ষতির বিচারে ইরাকরে পিছে ফালায়া দিসে ফাকিস্তান। খোদ ফাকিস্তানী পত্রিকাতেই এই কথা বলা হইতেসে। # ঊনিশখান খাছ ইছলামী শব্দ ব্যবহারের ব্যাপারে ব্রুনেইয়ের অমুছলিমগোর উপ্রে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হইসে। মালয়েশিয়ার এক মুফতি অবশ্য এইরম চল্লিশখান ইছলামী শব্দ ব্যবহার করতে নিষেধ করছে অমুছলিমগোরে। # চৌদি জেলখানার ইমাম এক কয়েদীর গণধর্ষণ মোবারকে অংশ নিছে। আরও তিন কয়েদীর লগে জামায়াত কইরা ধর্ষণ করলে অধিক ছওয়াব পাওয়া যাবে ভাবছিল মনে হয়। # আরেক টার্কিশ ইমাম নিজের বোনরে ধর্ষণ করসে। ইহারে ছহীহ ইনছেস্ট মোবারক বলা যাইতে পারে। গুগল-অনুবাদ। # ‘ইছলামী শিক্ষা’-র শিক্ষক ধর্ষণ করসে সতেরো বছরের মেয়েরে। নিশ্চয়ই ইহা ছহীহ ইছলামী শিক্ষা! # ইছলামে জোরাজুরির কুনো স্থান নাই। হয় ভালোয় ভালোয় ইছলাম গ্রহণ করবা, নাইলে স্রেফ মাইরালামু। এর ভিত্রে জোরাজুরির কিছু নাই। # ভুদাই আল্যা কুরানে মঙ্গলগ্রহের কথা উল্লেখই করে নাই! জানলে তো! তাইলে ইছলামবাজেরা সেখানে যাইতে মানা কইরা ফতোয়া দেয় কোন মুখে? # পোলিও রোগের এক নম্বর ঘাঁটি ফাকিস্তান। তয় এইটা ব্যাপার না। আল্যায় রোগ দিসে, দরকার হইলে সে-ই সারাবে। আর তাই পোলিওর টিকা ইছলামবিরোধী, এইটা না বুইঝাও ক্যান যে কিছু পাবলিক তড়পায়! বারোজন জান দিলো বেহুদা! # চুরির শাস্তি হাত কাইটা ফেলা – এই কথা কুরানে পষ্ট লেখা আছে। আর তাই সিরিয়ার জিহাদীরা এক লোকের হাত কাটসে। পুরাই ছহীহ ইছলামী শাস্তি। কিন্তু এই ঘটনার দৃশ্য টুইটারে সরাসরি লাইভ দেখানোটাও শরিয়াসম্মত কি না, কে জানে! তবে এইটা যে রিয়াল ইছলামী রিয়ালিটি শো, তাতে সন্দেহ নাই। সাহস থাকলে খবরে এমবেড করা ভিডিওটা দেইখেন। আমি ক্লিকও করতারি নাই। # এদিকে হাতকাটা ও পাথর ছুঁড়ে হত্যার বিধান বাতিল করা এক বিচারককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। নিশ্চয়ই তার রায় ইছলামবিরোধী! ঘটনা ঘটেছে মালিতে। # অমুছলিমদের মধ্যে ত্রাস সৃষ্টি করা মুছলিম বীরদের পিঠ চাপড়াইয়া দেওয়া দরকার, বলসে লন্ডনবাসী ইছলামবাজ। # ইতালিতে মুছলিমদের সংখ্যা শতকরা দুই ভাগ হলেও সেখানকার জেলখানায় কয়েদীদের ৩৫ শতাংশই মুছলিম। # ইরানে জেলখানার কয়েদীদের শাস্তি মওকুফ হইয়া যাবে, যদি তারা পুরা কুরান মুখস্থ কইতারে। নবীজি যেমন কইসিল, যে যতো গুনাহই করুন না ক্যান, সে যদি মৃত্যুর আগেও দ্বীনের পথে আসে, তার সমস্ত গুনাহ মাফ হয়ে যাবে। তো ইরানের এই বিচার ব্যবস্থায় খুব সুবিধা হবে কুরানের হাফেজগো। যে কুনো অপরাধ কইরা জেলের বাসিন্দা হওয়ার কয়দিন পরে কুরান মুখস্থের প্রমাণ দিয়া বাইর হইয়া আসতে পারবে। # নিশ্চয়ই ইছলাম শান্তির ধর্ম। নাইজেরিয়ার একটি গ্রামে শান্তি প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে শতাধিক নিরীহ মানুষকে হত্যা করেছে মুছলিম জঙ্গিরা। # নারীর মর্যাদা সমুন্নত রাখতে ইছলাম সদা তৎপর। চৌদি আজবের এক বিশ্ববিদ্যালয়-ছাত্রী নারীদের জন্য নির্ধারিত ক্যাম্পাসে অবস্থানকালে হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে পড়লে তাকে চিকিৎসাবঞ্চিত রাখা হয়েছিল প্রায় দু’ঘণ্টা। কারণ চিকিৎসা করতে প্রস্তুত ডাক্তারেরা ছিলো পুরুষ। তাদেরকে নারী-ক্যাম্পাসে ঢোকার অনুমতি দেয়নি কর্তৃপক্ষ। মেয়েটি এই সময়ের ভেতরেই মারা যায়। তাতে কী! ঘোরতর সংকটের সময়েও নারীর প্রাণের চেয়ে তার ইজ্জতের মূল্য ঢের বেশি না! # ধর্ষণ থেকে রক্ষা করতে শিশুবালিকাদেরকে বোরখাবৃত করা উচিত বলে মন্তব্য করেছে এক চৌদি ইছলামবাজ। শিশুবালিকাদের দেখে শিশুকামী নবীর অনুসারীদের ঈমানদণ্ড বিচলিত হওয়াটা নিশ্চয়ই সুন্নত! # ইছলাম নারীকে দিয়েছে পুরুষের সমান মর্যাদা। ভোগের ব্যাপারটাই ধরা যাক। মুছলিম ধর্ষক কোনও নারীকে ভোগ করলে সমতা রক্ষার জন্য ইছলাম নারীর জন্যও রেখেছে ভোগের ব্যবস্থা। নারী ভোগ করে শাস্তি। সাম্প্রতিক একটি উদাহরণ। # মুছলিমদের রেপুটেশন কোন পর্যায়ে গেলে জাপানের মতো একটি দেশে মুছলিমদের ওপরে স্পাইং করার অনুমতি পুলিশকে দেয়া হতে পারে? # ইছলাম আবার নারীকে দিলো পুরুষের সমান অধিকার। বর্তমানে তালিবানের এখতিয়ারে রয়েছে ৫০০ নারী, যারা যে কোনও মুহূর্তে আত্মঘাতী বোমারুর ভূমিকায় অবতীর্ণ হতে প্রস্তুত। # কিয়ামতের আর দেরি নাই! গত ৩০ বছরের মধ্যে এই প্রথম ইরানের টিভিতে বাদ্যযন্ত্র দেখানো হয়েছে! এ ক্ষেত্রে বলে রাখা দরকার, নবীজি নিজেও সঙ্গীত ও বাদ্যযন্ত্র পছন্দ করতো না। # ইহুদি-নাছারাদের দেশগুলোয় অভিবাসী হবার পর মুছলিমরা তাদের সমস্ত ইছলামী অধিকার আদায়ে মাঠে নেমে পড়ে। কিন্তু মুছলিমপ্রধান দেশগুলোয় ভিন্নধর্মাবলম্বীদের মামুলি অধিকার কেড়ে নিতেও এই মুছলিমরাই সক্রিয়। মালয়েশিয়ার পেনাং-এর খোলা বাজারে বরাহমাংস বিক্রয় নিষিদ্ধ করার দাবি তুলেছে একটি মুছলিম গ্রুপ। # পোলিও রোগের সবচেয়ে বড়ো ‘সংরক্ষণাধার’ হচ্ছে ফাকিস্তানের পেশোয়ার। এ তথ্য জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এই রোগের এমন প্রাদুর্ভাবের পেছনে রয়েছে ইছলামের হাত। পোলিও টিকা নেয়ার মতো অনৈছলামিক কাজ প্রতিহত করতে তালিবানের অবদান অপরিসীম। # বউ পেটানোর অধিকার মুছলিম স্বামীকে দিয়েছে কোরান। প্রহারের ধরন বিষয়ে অবশ্য ইছলামবাজদের ভেতরে মতভেদ আছে। সম্প্রতি মিসরীয় এক ইছলামবাজ বলেছে, প্রহারের সময় স্ত্রীর মুখে আঘাত করা চলবে না। কারণ ইছলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান। # মুছলিম দম্পতির দায়ের করা মামলায় আদালতে বাল বিষয়ক বিতর্কের পেছনে খরচ হয়েছে সাড়ে তিন লাখ পাউন্ড! # কোদালকে কোদাল বললেই দোষ! ‘অনার কিলিং’ শব্দবন্ধটি কানাডার মুছলিমদের পছন্দ হয়নি। না হবারই কথা অবশ্য। কারণ বর্তমান জগতে অনার কিলিং মানেই তা প্রায় অবধারিতভাবে মুছলিমদের ঘটানো। # ফাকিস্তানে প্রতি বছর অনার কিলিং-এর শিকার হয়ে প্রাণ হারায় ৫০০ জন! এবং এদের প্রত্যেকেই মেয়ে। কারণ পরিবারের কলঙ্কের কারণ হবার কোনও যোগ্যতা পুরুষদের নেই। এই সম্মান ও মর্যাদাও ইছলাম দিয়েছে নারীকে। # ইরানের ইতিহাসে সবচেয়ে বড়ো পরজীবী ও জোঁক হিসেবে মোল্লাদের নাম আসে কেন? দশটি কারণ পড়ুন। # লেখক সালমান রুশদির বিরুদ্ধে ২৫ বছর আগে জারি করা ফতোয়া এখনও সতেজ বলে ঘোষণা করেছে ইরানের মোল্লা। বুঝে পাই না, মুছলিমেরা এই দীর্ঘ সময়ে তাকে হত্যা করতে ব্যর্থ হলো কীভাবে? আল্যাফাক কি তাদের পক্ষে নেই? # রাশিয়ায় বর্তমানে ঘটমান শীতকালীন অলিম্পিকের সোচি-তে ভূমিকম্প চেয়ে দোয়া করেছে মুছলিমদের একটি দল। # মুছলিম-মুছলিম ভাই ভাই, তবে মুছলিমের হাতেই মুছলিম মারা পড়ে সবচেয়ে বেশি। ইরাকে সুন্নিরা কী বীভৎস উপায়ে হত্যা করছে শিয়াদের, পড়ুন এই খবরে। # ধর্মবাজরা জানে, ধর্মের চেয়ে ভালো ব্যবসা আর নেই। আর ব্যবসা মানেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা। তাই অর্থোপার্জনে ব্যাঘাত ঘটানো বা লাভে ভাগ বসাতে চাওয়া প্রতিদ্বন্দ্বীকে শায়েস্তাও করতে হয় কখনও-কখনও। (লিংক: কৌস্তুভ) # ভারতে হালের ‘গডম্যান’ আর ‘পাওয়ার গুরু’দের ইন্দ্রিয়পরায়ণ জীবনযাপন-এর কিছু নিদর্শনসম্বলিত নিবন্ধ। (লিংক: কৌস্তুভ) # সব ক্ষারক ক্ষার নয়, তবে সব ক্ষারই ক্ষারক। সব নবী রসুল নয়, তবে সব রসুলই নবী। সব মুসলিম টেরোরিস্ট নয়, তবে (প্রায়) সব টেরোরিস্টই মুসলিম। … বিশ্বের শীর্ষ দশ সন্ত্রাসীর তালিকা দেখুন। শান্তির ধর্মের প্রতিনিধিরা এখানে অপ্রতিদ্বন্দ্বী। তালিকার দশজনই মুসলিম। # আব্রাহাম্মক ধর্মগুলোর আদি পিতা নবী ইব্রাহিম বর্তমান যুগে বাস করলে পুত্র হত্যাচেষ্টার অভিযোগে তাকে নির্ঘাত গ্রেপ্তার করা হতো। সেক্ষেত্রে পুলিশী জেরা কেমন হতে পারতো, পড়ুন। মজাদার। # বিশ্বে শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের হেড অফিস ভ্যাটিকান প্রবর্তিত স্মারক মুদ্রায় খোদ যিশুর নামের বানানে ভুল করা হয়েছে। Jesus-এর বদলে লেখা হয়েছে Lesus. # হিন্ধুধর্মের দেবি কালির উদ্দেশে নিজের আট মাস বয়সী পুত্রকে বলি দিয়েছে এক ধর্মপ্রাণ হিন্দু। আবারও প্রমাণিত হলো, মানুষের সুস্থ বোধ-বুদ্ধি বিকল করে দিতে ধর্ম অদ্বিতীয়। # শকুনের দোয়ায় গরু মরে না। হাজির পাথরে শয়তান মরে না। … অদ্যাবধি কতো শতো কোটি হাজী শয়তানকে পাথর মেরেছে, তার হিসেব নেই। তবে এই প্রবল প্রস্তরাক্রমণও শয়তানের কোনও যৌনকেশ স্খলিত করতে সক্ষম হয়নি। সে বরাবরের মতোই শক্তিশালী ও সক্রিয়। পাথর ছুঁড়ে নারী হত্যায় পারদর্শী মুছলিমরা শয়তানের ক্ষেত্রে শোচনীয়ভাবে ব্যর্থ। এর কারণ, স্বয়ং আল্যাফাকই শয়তানের রক্ষাকর্তা। এবং শুধু তা-ই নয়, মোমিনদের ইচ্ছে-অনিচ্ছে আল্যা পুছেও দেখে না। # লম্পট, দুশ্চরিত্র হিন্দু ধর্মবাজদের অগণ্য কুকীর্তির কয়েকটি। # এবং আরও একটি। # বিশ্বে শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চ তাদের কুকীর্তির কাহিনী জাতিসংঘকে জানাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। # সম্প্রতি আমেরিকার ক্যালিফোর্নিয়ায় ঝোলানো ৫৪টি নিরীশ্বরবাদী বিলবোর্ডের ছবি দিয়ে বানানো স্লাইড শো।
ইছলাম ক্রমশ মানবিক হয়ে উঠছে। যে কোনও ধরনের চুরির অভিযোগে চোরের হাত কব্জি থেকে কেটে ফেলার বিধান কোরানেই আছে। তবে ইরানে চোরের হাত না কেটে আঙুল কাটা হবে। মানবিকতার পথে এক কদম। তারপর দেখুন দ্বিতীয় কদম: এই আঙুল কাটার কাজ কোনও জল্লাদকে দিয়ে করানোর মতো বর্বরতা থেকেও সরে এসেছে ইরান। এই কাজটি করার জন্য ইছলামী বিগ্যানীরা আবিষ্কার করেছে অঙ্গুলিকর্তক যন্ত্র। এই যন্ত্র দিয়ে আঙুল কাটার উদাহরণসহ ছবিও প্রকাশ করেছে ইরানের অফিসিয়াল প্রেস এজেন্সি।
মালিতে একটি অমূল্য পাঠাগার ধ্বংস করেছে ইছলামীরা। রিচার্ড ডকিন্স টুইটারে এই ঘটনাকে ইছলামী বর্বরদের কাজ বলায় মুছলিমদের ধর্মানুনুভূতি বেতা পেয়েছে।
অনেক ইছলামী দেশে প্রচলিত নারী-খতনা প্রথা সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করার পরিকল্পনা নিয়েছে জাতিসংঘ। কিন্তু নারীরা স্বস্তিতে থাকবে, পূর্ণাঙ্গ যৌনতৃপ্তি পাবে, ইছলামী পুরুষেরা তা মেনে নেবে কেন! বৃহত্তম মুছলিম দেশ ইন্দোনেশিয়ার ইছলামীরা সম্ভাব্য এই নিষেধাজ্ঞার বিরোধিতা করেছে। আরেক দল ইছলামবাজ বলছে, নারী-খতনা নাকি মানবাধিকার!
‘আল্লাহ’ বা অন্য কোনও আরবি শব্দয়ুক্ত যতো বাইবেল আছে, সব জব্দ করে পুড়িয়ে ফেলার দাবি তোলা হয়েছে মালয়েশিয়ায়।
তার নবী নয় বছর বয়সী মেয়েকে শয্যাসঙ্গী করেছে, তাই সে ভাবতেই পারেনি তেরো বছরের মেয়ের সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপন করা আইনবিরুদ্ধ। আসামী নিজেই বলেছে, ইছলামী কায়দায় পাওয়া শিক্ষার কারণে সে জানতো না, তেরো বছর বয়সী মেয়ের সঙ্গে যৌনসঙ্গম আইনত দণ্ডনীয়। (লিংক: ধ্রুবনীল)
খ্যাতনামা চৌদি ধর্মপ্রচারক নিজের পাঁচ বছর বয়সী কন্যাকে ধর্ষণ করার পরে হত্যা করেছিল। তার বিচারের ফল: অল্প কিছুদিন কারাবাসের পর মেয়ের মাকে ‘ব্লাড মানি’ দিতে হবে। ইছলামী আইন অনুসারে, সন্তান হত্যার কারণে পিতার এবং স্ত্রী হত্যার কারণে স্বামীর মৃত্যুদণ্ড হতে পারে না। ছহীহ ইছলামী বিচার!
কাতারের বালক বিদ্যালয়গুলো শিক্ষিকাহীন করার নির্দেশ দেয়া হয়েছে। নিশ্চিতভাবেই কামমত্ত ইছলামী মস্তিষ্কপ্রসূত একটি সিদ্ধান্ত।
নিজ গৃহে পরবাসী। মুছলিম অভিবাসীদের আলাদা হয়ে গোষ্ঠীবদ্ধ থাকার প্রবণতায় অদি বাসিন্দাদের কেমন অনুভূতি হয়, সে বিষয়ে এক লন্ডনবাসীর লেখা নিবন্ধ। (লিংক: ধ্রুবনীল)
ইছলাম যাদেরকে শস্যক্ষেত্র বলে মনে করে, সেই নারীরা সমঅধিকার চাইলে ইছলামীরা মানবে কেন? শস্যক্ষেত্র আর পুরুষের অধিকার কি সমান হতে পারে কখনও? পারে না। সে কথাই বলেছে এক ইছলামবাজ। তার ভাষায়, নারী-পুরুষের সমতা প্রকৃতিবিরুদ্ধ।
ফেসবুকে ইছলামকে অপমান করার অভিযোগে একজনের পাঁচ বছরের কারাদণ্ড।
মুছলিম-মুছলিম ভাই-ভাই। ইরাকে শিয়া মসজিদে আত্মঘাতী হামলা। বিয়াল্লিশজন নিহত।
ভারতের কাশ্মীরে মেয়েদের একটি সঙ্গীতদল ভেঙে গেছে, কারণ শীর্ষস্থানীয় এক ইছলামবাজ তাদের আচরণকে অনৈসলামিক আখ্যা দিয়েছে। নবীজি নিজে গান-বাজনা ও বাদ্যযন্ত্র পছন্দ করতো না – অনেক হাদিস থেকেই এ কথা জানা যায়। এই ইছলামবাজ তাই ছহীহ কাজটিই করেছে।
মমিনদের ঈমানদণ্ড এতো স্পর্শকাতর (বা ‘স্পর্শের জন্য কাতর’-ও বলা চলে) যে, একেবারে খুদে, শিশুবালিকাদর্শনেও তাদের কামভাব জাগ্রত হয় বলে বোধ হয়। তাই এক চৌদি ইছলামবাজ (এবং নির্ঘাত কামাতুর) ফতোয়া দিয়েছে শিশুবালিকাদেরও ঢাকতে হবে বোরখা নামের বস্তা দিয়ে।
ইছলামী দেশগুলোয় বসবাসকারী ইয়োরোপীয় বা আমেরিকান মেয়েরা যদি মিনি-স্কার্ট পরে অফিস করার অধিকার দাবি করে, সেটা কি মঞ্জুর হবে? তা হবে না বটে, তবে মুছলিমরা কিন্তু ভিনদেশে গিয়ে কর্মস্থলে হিজাব পরার অধিকার দাবি জানাতে কুণ্ঠিত হয় না।
ইছলামে সমকামিতা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ হলেও আরব দেশগুলোর ধনবান সমকামী বা উভকামী পুরুষেরা অর্থের বিনিময়ে কেনীয় পুরুষদের ব্যবহার করছে ‘রক্ষিত’ হিসেবে।
সিরিয়ায় যুদ্ধের সুযোগে মুতাহ্ বিবাহের (ইছলামী মোড়কে ছহীহ দেহব্যবসা) বাজার জমে উঠেছে। বাদ পড়ছে না অপ্রাপ্তবয়স্কা বালিকারাও।
ফ্লোরিডার এক মসজিদের যুবক দলের নেতা চাইল্ড পর্নোগ্রাফি ধারণ ও সংরক্ষণের অভিযোগে অভিযুক্ত। চোদ্দ বছর বয়সী এক বালকের স্বমেহন করার দৃশ্য সে নিজে ভিডিও করেছে।
মুছলিমরা তাদের যাবতীয় অপকর্ম ও ব্যর্থতার দায় ইহুদিদের ওপরে চাপাতে বড়োই পারদর্শী। মুছলিমদের কলুষিত রেপুটেশনের জন্য দায়ী ইহুদি-নিয়ন্ত্রিত প্রচারমাধ্যম, বলেছে দুই ইছলামবাজ। তা তো বটেই! মুছলিমদের ইতরামির সমস্ত খবরই ইহুদিদের মস্তিষ্কজাত। ওপরের কোনও খবরই সত্য নয়, সব ইহুদিদের ষড়যন্ত্র। # সরকারী অর্থে পরিচালিত ‘সামাজিক জীবনে ধর্মের ভূমিকা’ নামক গবেষণায় দেখা গেছে, ধর্মবিশ্বাসীরা একই ধর্মানুসারীদের প্রতি সাহায্যপরায়ণ বা নিঃস্বার্থ হয়তো হতে পারে, তবে ধর্ম সামগ্রিকভাবে সমস্ত মানুষের প্রতি সদয় ও সহানুভূতিশীল হতে সহায়তা করে না। আরেকটি গবেষণার ফলাফল: নাস্তিক ও অজ্ঞেয়বাদীদের চেয়ে ধার্মিকেরা কম সহানুভূতিশীল। # গর্ভধারণের সম্ভাবনা আছে বলে ধর্ষণের শিকার এক মেয়েকে ক্যাথলিকদের পরিচালিত দু’টি হাসপাতাল সাহায্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে। # এই ধরনের খবর পড়লে মনটা ভালো হয় যায়। ধর্মের গোঁড়ামি ত্যাগ করে ইসরায়েলে এক মুসলিম আর এক ইহুদির ‘সুমিষ্ট ও সুস্বাদু’ যৌথ ব্যবসাপ্রকল্প সফলভাবে সমৃদ্ধি লাভ করে চলেছে। আইসক্রিম পার্লার খুলেছে তারা। # ডানপন্থী খ্রিষ্টান সংগঠনের সমকামবিরোধী মহিলা আইনজীবী শিশু পর্নোগ্রাফির অভিযোগে ধরা পড়েছে। এমনকি সে তার নিজের চোদ্দ বছর বয়সী কন্যার সঙ্গে দুই পুরুষের যৌনসঙ্গমের দৃশ্যের ভিডিও করেছে একাধিকবার। এবং মোবাইলের ভিডিওতে ধারণ করেছে নিজের কন্যার সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপনের দৃশ্য। # ধর্মমনাদের বড়ো একটি অংশ নিজেদের ঈমানদণ্ড নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ এবং তারা মনে করে, ধর্ষণের পেছনে সব সময়ই মেয়েদের উস্কানি, ইঙ্গিত বা পরোক্ষ আমন্ত্রণ থাকে। যেভাবেই হোক, ধর্ষণের দায়ভার তারা মেয়েদের ওপরে চাপিয়ে দিতে ব্যগ্র। মেয়েদের পোশাক, আচরণ ইত্যাদি কারণে ধর্ষণ ঘটে বলে যারা দাবি করে, তাদের উদ্দেশে বাংলায় লেখা একটি বিধ্বংসী পোস্ট। # রসায়নে নোবেল পুরস্কারপ্রাপ্ত ভারতীয় বংশোদ্ভুত আমেরিকান বৈজ্ঞানিক ভেঙ্কটরমণ রামকৃষ্ণন বলেছেন, জ্যোতিষবিদ্যা ও আলকেমি একেবারেই প্রতারণামূলক বিষয় এবং হোমিওপ্যাথি সম্পূর্ণভাবেই বিশ্বাসনির্ভর। (লিংক: সুনন্দ পাত্র) # ধর্মযাজকদের দ্বারা ধর্ষিত শিশুদের পক্ষ চার্চ কখনওই নেয় না। বরং চার্চের সুনাম অক্ষুণ্ণ রাখতে যে কোনও অপকর্ম সাধনে দ্বিধা করে না ধর্মবাজেরা। এই ঘটনাগুলো সযত্নে গোপন রাখা হয়, ধর্ষকদের সার্বিক নিরাপত্তার ব্যবস্থাও করা হয়। লস এঞ্জেলেসের চার্চও সেটার ব্যতিক্রম নয়। # আমেরিকার অ্যারিজোনায় রিপাবলিকান দলের ধর্মপীড়িত মস্তিষ্কজাত প্রস্তাবটি বাস্তবায়িত হলে সেখানে নাস্তিকদের উচ্চশিক্ষা লাভের পথ রুদ্ধ হয়ে যাবে। # ক্যাথলিক চার্চ গর্ভপাতের বিরোধী, কারণ তারা মনে করে প্রতিটি বীর্যকণাই পবিত্র। তবে ঠ্যালায় পড়লে তারা সাত মাসের ভ্রূণকেও জীবন বলে মানতে রাজি হয় না। সংবাদের বিশদ বিশ্লেষণ। (লিংক: Turna Ember Bornofhatred Exitium) # পঙ্গু মহিলাকে ধর্ষণ করে জেল খাটা ধর্মযাজক আবার ফিরে গিছে চার্চে। তার আগের দায়িত্বে। # শ্রদ্ধাভাজন এক ইহুদি ধর্মবাজের ১০৩ বছরের জেল হয়েছে। কারণটা বৈচিত্র্যহীন – ধর্মবাজদের চিরাচরিত শিশুকামিতা। # ভ্যাটিকান শিশুকামীদের সবচেয়ে বড়ো সংগঠনই শুধু নয়, বিপুল সম্পত্তির অধিকারী একটি ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানও। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের খলনায়ক মুসোলিনির লক্ষ-কোটি ডলার ব্যবহার করে বিশাল প্রতিপত্তির মালিক হয়েছে ভ্যাটিকান। আবারও নিশ্চিত হোন, ধর্মব্যবসার চেয়ে লাভজনক ও ঝুঁকিহীন কোনও ব্যবসা নেই। # ঊনিশ বছর বয়সী এক তরুণ আমেরিকার লুজিয়ানার সৃষ্টিতত্ত্ববাদীদের জীবন নরকে পরিণত করে দিচ্ছেন। # উগান্ডায় ‘সমকামীদের হত্যা করো’ নামের বিল উত্থাপনকারী আইনপ্রণেতাকে আশীর্বাদ করেছে ভ্যাটিকানের পাপী পোপ।
শতকরা চুয়াত্তরজন ফরাসী মনে করে, ইছলাম একটি অসহিষ্ণু ধর্ম এবং তা তাদের সমাজের জন্য সঙ্গতিপূর্ণ নয়। শতকরা আশিজন মনে করে, ইছলাম তার দৃষ্টিভঙ্গি অন্যদের ওপরে চাপিয়ে দিতে চায়। সব মুছলিম মৌলবাদী নয়, তবে মৌলবাদীর সংখ্যা তাদের ভেতরে প্রচুর – এমন মনে করে শতকরা চুয়াল্লিশজন। # জার্মান সমাজের জন্য ইছলাম সঙ্গতিপূর্ণ বলে মনে করে মাত্র ঊনিশ শতাংশ জার্মান। শতকরা ছেচল্লিশজন মনে করে, জার্মানিতে বড্ডো বেশি মুছলিম। আর শতকরা তিরিশজন সন্ত্রাসবাদী জাতীয় আক্রমণের সম্ভাবনায় উদ্বিগ্ন। # ব্রিটিশ জীবনযাত্রার সঙ্গে মুছলিমরা সঙ্গতিপূর্ণ – এ কথা মনে করে শতকরা চব্বিশ শতাংশ ব্রিটিশ। আর প্রায় অর্ধেক ব্রিটিশ মনে করে, মুছলিমরা ব্রিটিশ সমাজে বসবাসের উপযুক্ত নয়। সাতাত্তর শতাংশের মত, পশ্চিমা সভ্যতার জন্য ইছলাম হুমকি।
মুছলিম পুরুষেরা তাদের ঈমানদণ্ড নিয়ন্ত্রণের দায় কখনও নেয় না, সেই ভার সব সময়ই বর্তায় মেয়েদের ওপরে। ধর্ষণ এড়ানোর জন্য মেয়েদের মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। ‘নিজের দুটি চরণ ঢাকো, তবে > ধরণী আর ঢাকিতে নাহি হবে” – এই সরল কথাটি মুছলিম মগজে কখনও সেঁধোবে না। # দুনিয়াজোড়া এখন অগণ্য ইছলামপোন্দক। দোয়া-মোনাজাত-প্রার্থনা করে তাদের ঠেকানো যাচ্ছে না। আল্যাফাক কোনও এক রহস্যময় কারণে ইছলাম-আল্যা-নবী ন্যাংটাকারীদের ব্যাপারে সম্পূর্ণ নিষ্ক্রিয়। বাধ্য হয়ে মানুষের তৈরি আইন-আদালতের শরণ নিতে হচ্ছে। মালয়েশিয়ায় ফেসবুক ব্যবহারকারী একজনের বিরুদ্ধে মামলা করা হলো এ কারণে। # ইন্দোনেশীয় মুভিটার মূল কাহিনী এরকম: এক ক্যাথলিক মেয়ে আর মুসলিম ছেলে তাদের পিতামাতাদের সম্মতি আদায়ের জন্য সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে। তো মুভির এক জায়গায় ক্যাথলিক মেয়েটি বলে, সে মশলাযুক্ত শুয়োরের মাংস খেতে খুব পছন্দ করে। ব্যস, অমনি আহত হলো ধর্মানুনভূতি, উত্থিত হলো ঈমানদণ্ড। # সারা ভারতে শরিয়া আইন প্রতিষ্ঠার স্বপ্নদোষে আক্রান্ত এক ইছলামী নেতা কাশ্মীরে ইছলামী যোদ্ধা পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। # পারিবারিক সহিংসতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে মুছলিম পুরুষ ও নারীদের আহ্বান জানানো প্রচারকার্য শুরু হয়েছে স্কটল্যান্ডে। হায়! মুছলিম নারীরাই যদি জোর গলায় দাবি করে, ‘ওতে দোষের কিছু নেই, কারণ আমার স্বামী বলেছে, কোরানে এটার অনুমোদন দেয়া আছে,’ তাহলে প্রচারকার্যের সম্ভাব্য সাফল্য নিয়ে সন্দিহান হতেই হয়। # কোরানের আয়াত পড়ে ‘চিকিৎসা’ করা ইছলামী ডাক্তার তার রোগিনীদের ওপরে যৌননির্যাতন করে ধরা পড়েছে। একজন ছহীহ মুছলিম তার অপকর্মের দায় সচরাচর কার ওপরে বর্তায়, বলুন দেখি? হ্যাঁ, সব দোষ শয়তানের। সর্বশক্তিমান আল্যাফাক তো যৌনকেশোৎপাটনমগ্ন থাকে সব সময়। # ইছলামী ছুন্নত পালনে প্রায়ই বাধা হয়ে দাঁড়ায় আধুনিক আইন-কানুন। এক মসজিদের সত্তর বছর বয়সী trustee (এর বাংলা কী?), যে আরবিও পড়াতো, নবীজির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে তেরো বছর বয়সী এক মেয়ের সঙ্গে ‘অস্বাভাবিক’ যৌনাচার করে এবং এই ঘটনা ভিডিও-ক্যামেরায় ধারণ করে (ছহবতের দৃশ্যধারণ করা কি ছুন্নত?), তবে মোবাইলটা হারিয়ে ফেলে সে ধরা খেয়েছে। আপডেট: এটাই তার একমাত্র কীর্তি নয়। আরও ছ’টি ভিডিও পাওয়া গেছে, যেগুলোয় তাকে দেখা গেছে অন্য এক কিশোরীর সঙ্গে ছহবতরত অবস্থায়। এ ছাড়া আরও কয়েক শিশুর পিতামাতাও দাবি করেছে, তাদের সন্তানদেরকেও যৌননির্যাতন করেছে এই ধারাবাহিক ধর্ষক। # মালয়েশিয়ার এক হোটেলের লিফটের সামনে লেখা: ‘এই লিফট কেবলমাত্র হালাল দ্রব্য বহনের জন্য। অ-হালাল দ্রব্যের জন্য সিঁড়ি ব্যবহার করুন।’ লিফটটাই তো (শুধুই কি লিফট!) ইহুদি-নাছারাদের তৈরি, অতএব হারাম – এ কথা এই স্থূলমস্তিষ্কদের কে বোঝাবে! # ইছলামবাজদের সেক্স আর্জ কি বরাবরই মাত্রাছাড়া? এক ইমামের কীর্তি। শিকার – যথারীতি শিশু। # মালির ইছলামীরা শিশুদের ব্যবহার করছে জিহাদের কাজে। তাদের কারো কারো বয়স এগারো। # চৌদি আজবের বাদশাহর তিরিশজন নারীকে শুরা কাউন্সিলে (সর্বমোট সদস্য একশো পঞ্চাশজন) অন্তর্ভুক্ত করার সিদ্ধান্ত (লোকদেখানো হলেও অভিনন্দনযোগ্য) নিলে নাখোশ হয় কিছু ইছলামবাজ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হচ্ছে, মেয়েদের ইছলামী অধিকারগুলো (ঘরে বন্দী হয়ে থাকার অধিকার, পুরুষের অনুগত থাকার অধিকার, নীরব থাকার অধিকার) খর্ব হওয়ার আশঙ্কায় এরা উদ্বিগ্ন। # মিসরে ইছলাম গ্রহণকারী এককালীন খ্রিষ্টান ইছলাম ত্যাগ করে আবার খ্রিষ্টধর্মে ফিরে গেলে এক মা ও তার সাত সন্তানকে পনেরো বছরের জেল দেয়া হয়েছে। আমি তো মনে করি, মহিলা ও তাঁর সন্তানদের ভাগ্য ভালো। কারণ ছহীহ ইছলামী উপায়ে বিচার হলে তাদের প্রাপ্য হতো মৃত্যুদণ্ড। # রাষ্ট্রপতি নির্বাচন বা নির্বাচনের মাধ্যমে অন্য কোনও নেতা স্থির করা ইছলামবিরোধী। ইছলামে নির্বাচনের স্থান নেই। বলেছে চৌদি এক খ্যাতনামা ইছলামবাজ। # ঠিক ইছলাম সংক্রান্ত খবর নয়, তবে কর্মসন্ধানে চৌদি আজব গমনেচ্ছু বাংলাদেশী নারীদের জন্য জরুরি: শুধু রিয়াদ শহরে ছয়দিনে তিনজন গৃহপরিচারিকা আত্মহত্যা করেছে।
ধর্ষণের প্রধান দায় নারীর – এটা ধর্মপুস্তক, ধর্মবাজ ও ধর্মদুর্গতদের দুষিত মস্তিষ্কজাত বাণী। ভারতের এক আধ্যাত্মিক গুরু এবার বলেছে, ধর্ষিতাও ধর্ষকের মতো সমান অপরাধী। # চৌদি আজবের শরিয়া পুলিশের সঙ্গে কিছু মুহূর্ত – এক মেয়ের অভিজ্ঞতা। (লিংকম্যান: Suirauqa) # যিশুর জন্ম কবে, বাইবেলের কোথাও বলা নেই সে কথা। তাহলে কিসের ভিত্তিতে ২৫ ডিসেম্বরে তার জন্মদিন পালন করা হয়? # McDonald’s-কে অস্ট্রেলীয়রা প্রায়ই Macca’s নামে ডাকে। তো McDonald’s-এর নাম সাময়িকভাবে পাল্টিয়ে Macca’s রাখার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ভাবছেন, এই খবর ধর্মকারীতে কেন? এই মজাদার ভিডিওর কথা মনে পড়ে গেল যে! # মার্কামারা এক যৌনঅপরাধীকে টেক্সাসের এক চার্চের প্রধান প্যাস্টর হিসেবে নির্বাচন করা হয়েছে। # দেশের ধর্মবাজকুল ও তাদের চ্যালারা যাবতীয় ভাস্কর্যবিরোধী। কারণ তা নাকি ইছলামের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। কিন্তু ইছলামের আঁতুরঘর, নবীজির জন্মস্থান এবং সব ইছলামী দেশের আদর্শ খোদ চৌদি আজবে ভাস্কর্য কিন্তু বিরল নয় একেবারেই! এ বিষয়ে একটি সচিত্র বাংলা নিবন্ধ। # ইয়োরোপের অনেক দেশেই চার্চগুলোর ধর্মব্যবসা পড়তির দিকে। পোপের দেয়া সমকামিতা বিরোধী বক্তব্যের পরে হল্যান্ডের ক্যাথলিকরা দলে দলে চার্চ ত্যাগ করতে শুরু করেছে। একটি চার্চ তো ধর্মত্যাগেচ্ছুদের ছবি টাঙিয়েছে এই আশায়, যদি তাদের ধর্মানুসারী পরিচিতরা এই হবু-কাফেরদের ধর্মত্যাগ রোধ করতে পারে কোনওভাবে। # মানসিক সমস্যায় ভোগার সম্ভাবনা আধ্যাত্মবাদীদের বেশি থাকে। # ধর্মের কঠোর সমালোচনা করি বলে আমরা অসহিষ্ণু। আর ধর্মের নামে অগণ্য অপকর্ম করাটা নিশ্চয়ই সহিষ্ণুতার পরিচায়ক। তাই বিশ্বে শিশুকামীদের বৃহত্তম সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের প্রধান এই অসিহষ্ণুতার বিরুদ্ধে দৃঢ় অবস্থান গ্রহণ করার আহ্বান জানিয়েছে। # নতুন বছরের প্রাক্কালে শান্তিকামী মুছলিমরা ফ্রান্সে শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে মাত্র বারোশো গাড়ি পুড়িয়েছে। # চৌদি আজবের উচ্চপদস্থ ধর্মবাজ বলেছে, বিপরীত লিঙ্গের প্রতিনিধিদের মধ্যে মেলামেশার সুযোগ কঠোরতর করতে হবে। এই আইন শিথিল করার চেষ্টা করলে নারীদের কুমারিত্ব ও শুদ্ধতার জন্য তা হবে হানিকর এবং সমাজও পড়বে হুমকির মুখে।… হের লাইগাই তো চৌদি আজবে সমকামিতা ছাড়া গতি নাই। # আম্রিকায় ইছলামবাজদের সংগঠন CAIR সংবাদমাধ্যমকে Islamist শব্দটি ব্যবহার না করার সুপারিশ করেছে। কানাকে কানা বলিয়ো না। # একজন মেয়ে কীভাবে মোটরসাইকেলচালকের পেছনে বসবে, নিরন্তর কামগ্রস্ত ইছলাম সেটাও নির্ধারণ করে দেয়: নারী দু’পা ছড়িয়ে বসতে পারবে না। (লিংক: ধ্রুবনীল) # দেখুন, ইছলাম কতো মহান, কী অপূর্ব তার মহিমা… ইছলাম সম্পর্কে অন্যদের এই জাতীয় ধারণা দেয়ার লক্ষ্যে প্রচার শুরু করছে ফ্লোরিডার এক ইছলামী সংগঠন। এই স্থূলমস্তিষ্কদের কে বোঝাবে, এই ধরনের প্রচার একেবারেই নিরর্থক। ফল পেতে চাইলে বদলাতে হবে আচরণ, কর্মপদ্ধতি। নইলে এসব নেহাতই অর্থ অপচয়। আর আল্যাফাক এরশাদ করেছেন, যারা অপব্যয় করে, তারা শয়তানের ভাই। # চিত্রকর্মে নারীর শরীরের চামড়া ও মুখ অনেকখানি দেখা যাচ্ছে বলে ঘ্যানঘ্যান করছে… বলুন তো, দেখি, কারা? # সৎ পিতা (আসলে অসৎ) উপর্যুপরি ধর্ষণ করেছে মেয়েকে। তদন্তে বলা হয়েছে, মেয়েটি আরও একটি পুরুষের শয্যাসঙ্গিনীও হয়েছিল। তাই এখন বিবাহবহির্ভূত যৌনসম্পর্ক স্থাপনের ‘অপরাধে’ শরিয়া আইনমতে মেয়েকে জনসমক্ষে বেত্রাঘাত করা হতে পারে।
ইছলামে আপন বোনের সঙ্গে বিয়েও কি হালাল? অন্তত এই ইছলামবাজের দেয়া ফতোয়া তো সেটাই বলছে! এক মিনিট চল্লিশ সেকেন্ডের অ-ইউটিউব ভিডিও।
বিনুদুন রে বিনুদুন! এখনকার পিচ্চিরাও অনেক বেশি চালু। তারা বেহেশতের হুরপরীর বেকুবি গল্পরে পাত্তা দেয় না। তাই নামাজ-কালামের দিকে তাদের মন নাই। বায়বীয় অর্থাৎ আসমানী পুরস্কারের প্রলোভন ব্যর্থ হচ্ছে বলে শিশুদের জন্য পার্থিব পুরস্কারে ব্যবস্থা করছে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত মুছলিমরা। ১৮০ বার নামাজ পড়লে একজন শিশু পাবে একটি ট্যাবলেট পিসি। অনেকটা এরকম: pray and get paid. এখন প্রশ্ন হইতেসে, কাফেরদের তৈরি জিনিসের লোভে পড়ে পড়া নামাজ আল্যাফাক কবুল করবে তো? # আরেকখান বিনুদুন। জন্মসূত্রে ইহুদি তবে নাস্তিক পোলার বানানো ফেসবুকের নকল করে (মুছলিমদের ক্রিয়েটিভিটির দৌড় ওই পর্যন্তই) বানানো হালাল ছহীহ ফেছবুক বানিয়ে সেটার নাম দেয়া হয়েছিল মিল্লাত ফেছবুক। তো সেটার এখন জীর্ণ দশা। কর্তৃপক্ষ এখন ইউজারদের কাছে অর্থভিক্ষা চাইছে। সাড়া না পেলে খোমাখাতা বোরখায় ঢেকে দিতে হবে।
তয় আজকের সেরা বিনুদুন হইলো গিয়া প্রায় দুই মিনিটের এই ভিডিও। আমরা ঘুমায় পড়লে শয়তান আমাদের সঙ্গে কী করে এবং শয়তানের শয়তানি দূর করার উপায় কী, সে বিষয়ে পরম উপভোগ্য বর্ণনা। বিকল্প অ-ইউটউব লিংক। # মেয়ের কোনও সম্মতি নেই, তবু তার বিয়ে দিতে বড়োই ব্যগ্র এক মৌলভী। দায়সারা গোছের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সেরেও ফেললো সে। মেয়ের স্বামী এক বিবাহিত পুরুষ, যে মেয়েটিকে ধর্ষণও করেছে উপর্যুপরি। ঘটনা গড়ালো আদালত অব্দি। আদালত মোল্লা-পুরোহিত-পাদ্রীদের পরামর্শ দিলো ধর্মের নামে মেয়েদের এক্সপ্লয়েট না করতে। # মহানবী মুহাম্মদের হারেম পরিচিতি। চমৎকার বাংলা নিবন্ধ।
ক্রিসমাসের ঠিক আগে যেদিন সমকামিতাবিরোধী বক্তব্য দিয়েছে ভ্যাটিকানের পোপ, ঠিক সেদিনই তার অধীনস্থ এক ধর্মযাজক ধরা পড়েছে চাইল্ড পর্নোগ্রাফি নির্মাণ ও প্রসারের অভিযোগে। বছর দুই আগে এই অজস্র শিশুকামীকে নিরাপদ আশ্রয় দেয়ার পাপে পাপী পোপ চাইল্ড পর্নোগ্রাফিকে ‘নরমাল’ বলেছিল।
#
আমেরিকার মতিকণ্ঠ দ্য অনিয়ন-এর সংবাদ: ১৯৮২ সালের পরে এই প্রথম ভ্যাটিকানে হার্ডকোর পর্নো মুভির শুটিং শুরু হয়েছে। সাইটের ভিডিওটা দেখতে ভুলবেন না। (এই ভিডিও দেখা শেষ হলে পরে যে-ভিডিওটি চালু হয়ে যায়, সেটিও পরম বিনোদনী) # ধর্মীয় দৃষ্টিতে ধর্ষণের দায় বর্তায় ধর্ষিতা নারীর ওপরে। আবার দেখুন, পরিবারে নারীর ওপরে পুরুষের সহিংসতার জন্য দায়ী কে? কে আবার! অবশ্যই নারী। বলেছে এক ইতালীয় ক্যাথলিক ধর্মযাজক। # সত্যি কথায় ‘বেতা’ পায় ইছলামীরা। মোল্লা-মৌলভীদের কিশোর-বালকপ্রীতির কথা কে না জানে! সেই ব্যাপারটার প্রতি ইঙ্গিত করা কয়েকটি চিত্রকর্মের ওপরে বড়োই নাখোশ হয়েছে ফাকিস্তানের ইছলামীরা। কয়েকটি ছবি দেখুন। # ধর্মবাজেরা তাদের অনুসারীদের ধর্মগর্দভ বানিয়ে রাখতে যে কোনও মিথ্যার আশ্রয় নিতে পারে। এই ছবিক’টি দেখার পর মনে হলো, ফ্লিনস্টোনজ নামের কার্টুন সিরিজটি (যেখানে দেখানো হয় ডাইনোসর ও মানুষের সহাবস্থান) ধর্মবিশ্বাসীদের জন্য সত্যিই একটি ডকুমেন্টারি সিরিজ। # ডক্টর খেতাবধারী এক ইছলামী জ্যোতির্বিদ বলেছে, বিশ্ব কবে ধ্বংস হবে সেটা কোনওভাবেই নির্ধারণ করা সম্ভব হবে না। কারণ এই গোপন তথ্যটি আছে আল্যাফাকের এখতিয়ারে। তবে সবচেয়ে মজার কথা এই ইছলামী বিগ্যানী বলেছে এর পরে: বৈজ্ঞানিকেরা অন্য অনেক গ্রহে নানাবিধ প্রাণীর অস্তিত্বের প্রমাণ পেয়েছে। সেসব পৃথিবীর প্রাণীগুলোর চেয়ে আলাদা। এই যেমন, জুপিটার পৃথিবীর চেয়ে আকারে বারোশো গুণ বড়ো, ওখানকার জীবজন্তুর আকারও তেমন। # ক্রিসমাসের প্রাক্কালে মধ্যরাতে চার্চে ঢুকে খ্রিষ্টান ধর্মযাজকসহ ছয়জনকে গুলি করে হত্যা করে ইছলামীরা। # ঈদ বা অন্য কোনও ইছলামী উৎসবের দিন মসজিদের পাশে গিয়ে ভিন্ন ধর্মের প্রচার করতে শুরু করলে কী ফলাফলটা কী হবে, তা তো সহজেই অনুমেয়। তবে ক্রিসমাসের প্রাক্কালে ইংল্যান্ডের সেইন্ট পল ক্যাথিড্রালের সামনে গিয়ে ইছলামীরা দিব্যি ধর্মপ্রচার করলো। ১.৪ মিনিটের ভিডিও। # চৌদি আজবে ঘরোয়াভাবে ক্রিসমাস পালনের প্রস্তুতি নিয়েছিল বিদেশীরা, কিন্তু আল্লাহর রহমতে তারা কামিয়াব হতে পারেনি। তাদেরকে আটক করা হয়েছে। # শ’খানেক খ্রিষ্টান নির্মিতব্য চার্চের জন্য নির্ধারিত এলাকায় একত্র হয়েছিল ক্রিসমাস উদযাপনের লক্ষ্যে। সেখানে শ’দুয়েক মুছলিম হাজির হয়ে খ্রিষ্টানদের লক্ষ্য করে পচা ডিম ছুঁড়তে শুরু করে। অনেক জেনানাও তাতে অংশ নেয়। # ইজরাইলে ক্রিসমাসের সময় এক দল মুছলিম চার্চে ঢুকে পড়ে খ্রিষ্টানদের লক্ষ্য করে ডিম ছুঁড়তে থাকে। বিশদ সংবাদ গুগল-অনুবাদে। # ইছলামবিরোধী চলচ্চিত্রের প্রতিবাদে যেমন প্রতিক্রিয়া হয় মুছলিমদের, ‘মেরি ক্রিসমাস’ শুনে তাদের প্রতিক্রিয়া হওয়া উচিত তার চেয়েও বেশি এক্সট্রিম। ৩.৩৩ মিনিটের ভিডিও। # অস্ট্রেলিয়ার সবচেয়ে বড়ো মসজিদ থেকে ফতোয়া জারি করা হয়েছিল: কাউকে ‘মেরি ক্রিসমাস’ বলে অভিনন্দন জানানো গুনাহর কাজ। পরে অবশ্য মসজিদের সাইট থেকে ফতোয়াটি সরিয়ে নেয়া হয়। (লিংকম্যান: সুকান্ত বিশ্বাস)
একটি কার্টুন: মেঘের ওপরে আপেল গাছের তলে দাঁড়িয়ে আছে আদম আর হাওয়া। তাদের সামনে ফেরেশতার পাখা ও জ্যোতিশ্চক্র সম্বলিত এক মিসরীয় তাদেরকে বলছে, ‘গণভোটের পক্ষে ভোট দিলে তাদেরকে কখনওই বেহেশত থেকে বহিষ্কার করা হতো না।’ এই কার্টুনে আহত ধর্মানুনুভূতির ধারকেরা মামলা দায়ের করেছে কার্টুনিস্টের বিরুদ্ধে। # ইসলাম ধর্ম সংশোধনের পরামর্শ দিয়ে টুইট করার অভিযোগে চৌদি আজবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে এক বুদ্ধিজীবীকে। # ইছলামী শিক্ষার পরিপন্থী বলে বিল্ট-ইন ক্যামরা সম্বলিত মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে ইছলামী যোদ্ধাদের গ্রুপ তালিবান। # স্কুলের ড্রেস-কোড সম্পর্কে সম্পূর্ণ অবগত থাকা সত্ত্বেও গ্রিসে একটি মুছলিম পরিবার স্কুলের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে মামলা করেছে, কারণ স্কুল তার মেয়েকে হিজাব পরতে দিচ্ছে না। বুঝি না, এরা মেয়েকে মাদ্রাসায় না পাঠিয়ে কাফেরদের স্কুলে পাঠায় কেন? # চৌদি আজবে ইছলামকে অপমান করার অভিযোগে এক ওয়েব পোর্টালের সম্পাদকের মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। # ‘আল্লাহপাক ইহুদিদের বংশবৃদ্ধি রোধ করতে চান এবং তিনি ইহুদি নারীদের সন্তানজন্মদানঅক্ষম (sterilized) বানিয়ে দেয়াটা সমর্থন করেন’ – টিভিতে বললো তিউনিসিয়ার ইমাম। # এশিয়া-আফ্রিকার লক্ষ-কোটি মুসলিম অনাহারে-অর্ধাহারে দিনযাপন করে, তবে মুছলিমরা বিশ্বব্যাপী মিলিয়ন-মিলিয়ন ডলারের মসজিদ বানাতে ব্যগ্র। এবার তারা এক বিলিয়ন (হ্যাঁ, বিলিয়ন) ডলার ব্যয় করবে নবীজিকে নিয়ে সাতটি মুভির একটি সিরিজ বানানোর পেছনে। কাফেরদের বানানো সেই বিতর্কিত ছবির উত্তর হিসেবে। অবস্থাদৃষ্টে এটাই প্রতীয়মান হয়ে ওঠে, অনাহারকিল্ষ্ট মানুষের চেয়ে নবীর ন্যাংটো পশ্চাদ্দেশ তাদেরকে অনেক বেশি পীড়িত করে। # মিসরবাসী খ্রিষ্টানদের উদ্দেশে শান্তিকামী ও সহনশীল মুছলিম আহ্বান: “যে কোনও একটি বেছে নাও: হয় ইছলাম, নয় মৃত্যু।” আটচল্লিশ সেকেন্ডর ভিডিও। # ‘আমরা প্রয়োজনে ভীতি প্রদর্শন করে বিধর্মীদের নিয়ে আসবো ইছলামের পথে। তবে আমাদের কাউকে অন্য ধর্মে দীক্ষিত করলে তোমাদের খবরাছে!’ মুছলিমকে ধর্মান্তরিত করার অভিযোগে খ্রিষ্টান ধর্মযাজক গ্রেপ্তার। # ফেসবুকে ইশ্বরের অস্তিত্ব বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে স্ট্যাটাস দেয়ার ‘অপরাধে’ ইন্দোনেশীয় একজনের জেল হলো আড়াই বছরের। আবার সেই দেশেই মুছলিম মোল্লারা একাধিক শিশুকে যৌন নির্যাতন করলেও তাদের আটক পর্যন্ত করা হয় না। ইছলামী দেশ বলে কথা!
জুতারও হারাম-হালাল আছে, ঝানতাম না! # আজানের সময় বিমান উড্ডয়ন নিষিদ্ধ করেছে ইরান। এ ব্যাপারে ধর্মকারীর লেখক লুক্স মন্তব্য করেছেন: শরিয়া আইন বেশিদিন থাকলে মানুষ পাগল হইতে বাধ্য। # গ্রামবাসীরা পিটিয়ে জখম করে ওই ব্যক্তিকে পুলিশের হাতে তুলে দিয়েছিল। কিন্তু আজ শনিবার সকালেই শ দুয়েক সশস্ত্র লোক থানায় চড়াও হয়। তারা লক আপ খুলিয়ে জোর করে ওই ব্যক্তিকে তুলে নিয়ে যায়। তারপর পেট্রল ঢেলে আগুন জ্বালিয়ে দেয়। লোকটি যখন পুড়ছে তখন জনতা ‘আল্লা হো আকবর’ ধ্বনি দিচ্ছিল। জীবন্ত পুড়িয়ে মারা হয় লোকটিকে।
পত্রিকার হেডিং-এ লিখছে – ইসলামের নকল নবী গ্রেপ্তার। আর আমি ভাবি, আসল নবী বলে কিছু আছে নাকি! সব নবীই তো নকল ও ভণ্ড। ঘটনাটা ছিলো এরকম: ইসলামের আত্মঘোষিত নবীজির পদাঙ্ক অনুসরণ করতে চেয়েছিল তারই এক উম্মত। তবে স্ট্র্যাটেজিটা দুর্বল ছিলো বলে ধরা খেতে হয়েছে তাকে। অনুসারীদের পাপস্খলনের নামে নিজের বীর্যস্খলনের ব্যবস্থা করে ফেলেছিল সে। বেহেশতে যেতে চাইলে সে টাকা দাবি করতো। অর্থপ্রদানে অপারগদের সে ‘সাহায্য করতো’ তাদের স্ত্রী-কন্যাদের সঙ্গে ছহবত করে। # কোনও মুসলিম আল্যাফাক, কোরান, সব নবী ও মহাম্মকের স্ত্রীদের কোনওরকম সমালোচনা করলে তার মৃত্যুদণ্ড অবধারিত। ঠিক এই আইনটিই সম্প্রতি গৃহীত হয়েছে কুয়েতে। তবে অমুসলিমদেরকে যথেষ্ট কৃপা করা হয়েছে এই আইনে। ওপরোক্ত অপরাধে অভিযুক্ত অমুসলিমের সাজা হবে নিদেনপক্ষে দশ বছরের কারাবাস। # খতনা প্রথাটাই বর্বর, আর সেটা নারীর ওপরে প্রয়োগ করাটা বর্বরতার চূড়ান্ত। আপনি কি জানেন, উদারপন্থী মুসলিম দেশ হিসেবে নাম কুড়নো মালয়েশিয়ার নব্বই শতাংশ মুসলিম নারী খতনা প্রথার শিকার? # আল্যাফাকের নির্বীর্যতা ও অক্ষমতা সম্পর্কে মুছলিমদের পরিষ্কার উপলব্ধি এসেছে বলেই মনে হয়। দোয়া-মোনাজাত করে নবীজির ন্যাংটো কার্টুন প্রকাশ করা ফরাসী পত্রিকার একটি কেশও স্পর্শ করতে না পেরে উপায়ন্তর না দেখে দুই মমিন আদালতের আশ্রয় নিচ্ছে। # অনেক প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব ড্রেস কোড থাকে। সেখানে কর্মরত সবাইকে সেটা মেনে চলতে হয়। সেটাই সভ্য রীতি। কিন্তু অসভ্য মুছলিমরা তা মানবে কেন! এক মুছলিম ক্যাব-ড্রাইভার অভিযোগ করেছে, কর্মস্থলে ইছলামী পোশাক পরার কারণে কী হেনস্থাই না তাকে হতে হয়েছে! ভাবছিলাম, সামরিক বাহিনীতে কর্মরত মুছলিমরা এমন ঘ্যানঘ্যানানি শুরু করার দুঃসাহস পাবে কি? # ইংল্যান্ড ও ওয়েলসে মুছলিমদের সংখ্যা শতকরা পাঁচ জনেরও কম। কিন্তু জেলখানায় তরুণ কয়েদিদের শতকরা কুড়ি ভাগ মুছলিম। কী বুঝলেন? মুছলিম অভিবাসীবহুল অধিকাংশ ইয়োরোপীয় দেশেই এই অবস্থা। # ‘ইছলাম ও বিবর্তনবাদ’ বিষয়ক অনুষ্ঠিতব্য বিতর্ক বাতিল করতে হয়েছে মমিন মুছলিমদের জোর প্রতিবাদের মুখে। সভ্য উপায়ে আলোচনার পথও ইছলাম খোলা রাখতে চায় না। # শত প্রচার সত্ত্বেও ‘ইছলাম – শান্তির ধর্ম’ শুনলে হাসি চেপে রাখা দায় হয়ে পড়ে। এখন বক্রহাস্যজাগানিয়া আরও একটি ইছলামী প্রচারাভিযান শুরু হবে আমেরিকায়। সেটির নাম – আমার জিহাদ। জিহাদ বস্তুটি কতো নিরীহ, কতো শান্তিকামী, কতো বন্ধুবৎসল (হাইসেন না!), সেটা প্রমাণ করার ব্যর্থ উদ্যোগই হবে এই প্রচারাভিযানের লক্ষ্য। # পাস্তাফারিয়ানিজম নামের প্যারোডি-ধর্মের (তাদের ঈশ্বর – ফ্লাইং স্প্যাগেটি মনস্টার) অনুসারীরা সমান অধিকার দাবি করে হতচকিত করে ফেলেছিল কর্তৃপক্ষকে। লিংকে একটি ভিডিওও আছে, তাতে এক পাস্তাফারিয়ান কী গম্ভীর মুখে তাদের দাবি পেশ করছে দেখে হাসি চেপে রাখা দুষ্কর। # মমিন ইহুদিদের শিশুকামিতার একটি ঘটনা। # কোরান মুখস্থ করতে না পারায় শিশুবালককে হত্যা করেছে তার মা – এমন খবর মাত্র কিছুদিন আগেই প্রকাশিত হয়েছিল ধর্মকারীতে। এখন পড়ুন সেই খবরের খ্রিষ্টান সংস্করণ: বাইবেল না পড়ার কারণে সাত বছর বয়সী বালককে পিটিয়ে হত্যা করেছে তার মা ও সৎ পিতা। (লিংক: Mosammot Rinee Khatun) # আমেরিকায় রাষ্ট্রসংশ্লেষ থেকে ধর্ম ঝেঁটিয়ে দূর করার প্রক্রিয়া সফলভাবে চলছে। সরকারী প্রতিষ্ঠান বা স্থানে খ্রিষ্টধর্মীয় কোনও উপকরণ পেলেই নাস্তিকেরা দাবি করে বসছে: হয় এটাকে সরাতে হবে, নয়তো বাকি সমস্ত ধর্ম ও মতধারার উপকরণগুলোকেও ঠাঁই দিতে হবে। আর এই দাবি না মানলে মামলা ঠুকে দেয়া হবে। যেহেতু দাবিটি সংবিধানসম্মত, তাই জয়ের সম্ভাবনাও প্রায় নিশ্চিত। # মুছলিমদের নিজস্ব উদ্ভাবনী ক্ষমতা বড়োই দরিদ্র, তবে ইহুদি-নাছারাদের উদ্ভাবিত পণ্য ও টেকনোলজি তারা নির্লজ্জের মতো ব্যবহার তো করেই, এমনকি সেসবের ছহীহ রূপ দিতেও তারা বড়োই তৎপর। ইছলামী মোবাইল ফোন, হালাল ফেসবুক… এবার হালাল ইউটিউব। ইরানে ইউটিউবের বিকল্প হিসেবে এসেছে মেহের। # নাস্তিকদের সন্তানদের জন্য চমৎকার ওয়েবসাইট। তিনটি ভাগ আছে এতে: kids, teens এবং parents. # রোওয়ান অ্যাটকিনসন সমধিক পরিচিত ‘মিস্টার বিন’ নামে। ব্যক্তিগত জীবনে তিনি বেশ সক্রিয় নাস্তিক। তিনি ‘অপমানসূচক কথা ও আচরণ’ নিষিদ্ধকারী আইনের বিরোধিতা করতে প্রচারে নেমেছেন। তাঁর দাবি: পরস্পরকে অপমান করার অধিকার আমাদের দিতে হবে। # বিশ্বজুড়ে নাস্তিকেরা হয়রানের শিকার। # ভ্যাটিকানের পোপ সমকামী বিয়ে পড়াচ্ছে – নিউজিল্যান্ডের ইলেকট্রিসিটি কম্পানি পাওয়ারশপ তাদের একটি বিলবোর্ডে এমন ছবি চিত্রিত করেছে। # বোরখা না পরা, দাড়ি না রাখা, মদ্যপান করা ইছলামে শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আর অপরাধীদেরকে জনসমক্ষে বেত্রাঘাত করা ছহীহ ইছলামী বিনোদন। তেত্রিশ সেকেন্ডের ভিডিও। # জিহাদ নামের তিন বছরের শিশুকে তার মা নার্সারিতে পাঠায় একটি টপ পরিয়ে। টপের সামনে লেখা: I am a bomb, এবং পেছনে: Born on the 11 September. # নাইজেরিয়ায় সক্রিয় ইছলামী জঙ্গিদের সংগঠন ‘বোকো হারাম’ (যার অর্থ – পশ্চিমা শিক্ষা নিষিদ্ধ) সম্পর্কে সিএনএন-এর রিপোর্ট। সাড়ে তিন মিনিট দীর্ঘ। #
# আরও একটি পরিসংখ্যান: হিন্দু অধ্যুষিত পশ্চিম বাংলার জেলখানাগুলোয় কয়েদিদের প্রায় অর্ধেক মুসলিম। # জার্মানির জনসংখ্যার শতকরা চৌষট্টি ভাগ মনে করে, ইছলাম জার্মান সমাজের অংশ নয়। ইছলামের পক্ষে মাত্র বাইশ শতাংশ। প্রশ্ন জাগে, শান্তির ধর্মের সমর্থক এতো কম কেন? দেড় মিনিট দীর্ঘ ভিডিও। # ইছলামী জঙ্গিদের সরব/নীরব সমর্থকের সংখ্যা মুছলিমদের মধ্যে কম নয়। বিন লাদেন তাদের আদর্শ। তাকে ও অন্যান্য জঙ্গিদের নিয়ে তাদের রীতিমতো গর্ববোধও আছে। তিন মিনিটের ভিডিওতে ছোট্ট একটি উদাহরণ। # আহমেদিয়া সম্প্রদায়ের মুছলিমদের সমাধিক্ষেত্রে ব্যাপক ভাঙচুর করেছে সুন্নী মুছলিমেরা। তাদের বিশেষ লক্ষ্য ছিলো কোরানের আয়াত-খচিত সমাধিফলকগুলো। কোরানের আয়াত ব্যবহারের অধিকার আহমেদিয়াদের নেই বলে মনে করে সুন্নীরা। # মালিতে তিন অবিবাহিত জুটির প্রত্যেককে জনসমক্ষে একশোটি করে বেত্রাঘাত করেছে ইছলামীরা। এখন এই জঙ্গিরা আরেক অভিযানে নেমেছে। বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে স্যাটেলাইট ডিশ খুলে নিয়ে আসছে। # সন্ত্রাসী হওয়া মুছলিমদের ভেতরে একটি গর্বের ব্যাপার। ধরা পরা তিন ব্যর্থ আত্মঘাতী বোমারুর একজন সে কথাই বলেছে। তাদের নূরানী খোমা মোবারক দর্শনের সুযোগ হারাবেন না।
পরিবারের সম্মান সমুন্নত রাখতে ভাই মেহতাব আলম জনসমক্ষে তরবারির কোপে শিরোশ্ছেদ করেছে তার আপন বোনের। তারপর তরবারি ও ধড় থেকে আলাদা করা মাথা হাতে নিয়ে সে পুলিশ স্টেশনে যায়। বোনের মাথাহীন লাশ পড়ে থাকে রাস্তার ওপরে। অতীব বীভৎস এই ছবি পোস্টের একেবারে নিচে গিয়ে নিজ দায়িত্বে দেখুন। ঘটনা ঘটেছে কোলকাতায়। (লিংক: পাদুকা)
কুৎসিত, বর্বর ধর্মীয় প্রথা খতনা পদ্ধতি প্রয়োগের পর এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে ম্যানচেষ্টারে। # ফ্রান্সের জনপ্রিয় পত্রিকা Le Point পত্রিকার নভেম্বরের প্রথম সংখ্যার প্রচ্ছদ কাহিনী ছিলো: নির্লজ্জ ইসলাম। # আমেরিকার এক খ্রিষ্টান ‘মাদ্রাসা’-য় ছাত্রী সেজে ঢুকেছিলেন এক জার্মান সাংবাদিকা। তাঁর ভয়াবহ অভিজ্ঞতা ও পর্যবেক্ষণের কথা পড়ুন। # বাংলাদেশের মমিন মুছলিম-মুছলিমাদের জন্য ছহীহ ছাদী ছাইট। # এক ক্যাথলিক ধর্মযাজকের মতে, ঈশ্বরের অস্তিত্বের প্রমাণ – নাস্তিকেরা! # চৌদি আজবে মসজিদ ছাড়া অন্য কোনও ধর্মের উপাসনালয় নির্মাণ নিষিদ্ধ, সে তো সকলেই জানে। তবে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে মসজিদ নির্মাণের লক্ষ্যে অর্থদানে চৌদি সরকার অকাতর। তো এবার তারা রুশ সরকারকে মস্কোতে একটি মসজিদ নির্মাণের আহ্বান জানিয়েছে। রুশ সরকার বলেছে, তারা সম্মতি দেবে যদি চৌদি সরকার মক্কায় একটি রুশ অর্থোডক্স চার্চ খোলার অনুমতি দেয়। লাগ ভেলকি! # যিশু সর্বত্র। মজাদার কুড়িটি ছবির সংকলন।
জন্মকালে আমার সম্মতির তোয়াক্কা না করে আমার ওপরে ইছলাম চাপানো হয়েছে, কিন্তু প্রাপ্তমনস্ক হয়ে ওঠার পরে ইছলাম ত্যাগ করলে আমাকে হত্যা করা হবে। সেটাই ইছলামের মানবিক বিধান। ১৪০০ বছর আগের তুলনায় পৃথিবী অনেক সভ্য হয়েছে বটে, কিন্তু ইছলাম তার অসভ্যতা ত্যাগে বড়োই অনীহ। ‘দি ইকোনমিস্ট’ পত্রিকায় ইছলামত্যাগীদের নিয়ে বিশদ নিবন্ধ: No God, not even Allah. # সাম্প্রতিক উদাহরণ: ইছলাম ত্যাগের ‘অপরাধে’ এক খ্রিষ্টানের শিরোশ্ছেদ করেছে ইছলামীরা। # ইন্টারনেট ব্যবহারকারী মমিন মুছলিম ভাইয়েরা, আপনার কি জানেন, অন্যতম প্রধান গুনাহর নাম ইন্টারনেট? আপনাদের জ্ঞাতার্থে আরও জানিয়ে রাখা প্রয়োজন, বিবাহবহির্ভূত ভালোবাসাও (শারীরিক সম্পর্ক তো অনেক পরের কথা) হারাম – অর্থাৎ স্ত্রী ছাড়া অন্য কোনও নারীকে ভালোবাসা জেনা করার সমতূল্য। # মালয়েশিয়ায় বারো বছরের মেয়ের সঙ্গে ঊনিশ বছরের বিয়ের প্রতিবাদে শোরগোল তুলেছে এক নারী সংগঠন। খুবই যুক্তিসঙ্গত পদক্ষেপ। কিন্তু খটকা লাগলো সংগঠনটির নাম দেখে: Sisters in Islam. প্রশ্ন জাগে: একান্ন বছর বয়সের বৃদ্ধ নবীর ছয় বছরের বালিকাকে বিয়ে করা তারা সমর্থন করে? করলে আলোচ্য বিয়েতে তাদের আপত্তির যৌক্তিকতা কোথায়? আর সমর্থন না করলে তাদের সংগঠনের নামে ‘ইসলাম’ স্থান পায় কীভাবে? নবীর কর্মের বিরোধিতা করে ইছলামী হওয়া যায়? # ইছলামীদের স্বভাবটাই এমন: তারা যেখানে যাবে, সেখানে তাদের অসভ্য বর্বর আইন প্রতিষ্ঠায় ব্যস্ত হয়ে পড়বে। ব্রিটেনের এক মুছলিম রেডিও স্টেশনে সমকামীদের ওপরে অত্যাচারের ইছলামী তরিকার কথা প্রচার করা হয়েছিল। # ইরানে নারীদের মর্যাদা বৃদ্ধির উপর্যুপরি পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে। চল্লিশ বছরের কম বয়সী অবিবাহিত মেয়েদের একাকী বিদেশভ্রমণ সংক্রান্ত কাগজপত্র আহরণের জন্য পিতা অথবা পুরুষ অভিভাবকের আনুষ্ঠানিক অনুমতি নিতে হবে। বর্তমান আইন অনুযায়ী, প্রাপ্তবয়স্ক অবিবাহিত মেয়েদের জন্য এমন অনুমতির প্রয়োজন নেই। # নাটোরে ইছলামের শান্তি ছড়িয়েছে জামায়াত। মিছিল শেষে মন্দিরে আগুন লাগিয়ে দেয় এই ইছলামী ষণ্ডরা। # নবীজির বিরুদ্ধে কথা বলেছে – এমন গুজব তুলে ইছলামীরা হত্যা করেছে চারজনকে, লুট করেছে দোকানপাট। ঘটনা নাইজেরিয়ার বিচি শহরে। (লিংক: কৌস্তুভ) # আর পাকিস্তানে একই অভিযোগে ব্ল্যাসফেমি আইনে একজনের বিচার হয়েছে। সাজা – মৃত্যুদণ্ড। # ইছলামবাজদের কীর্তি দেখুন। তারা দু’পা এগিয়ে দিয়ে বসে আছে, আর তাদের পায়ে চুমু খাচ্ছে নারী-পুরুষ। পোনে দুই মিনিটের অ-ইউটিউব ভিডিও। (লিংক: N.c. Neel) # মালি-তে ইছলামীরা পথে-ঘাটে বোরখাহীন নারীদের প্রেপ্তার করছে তো বটেই, এমনকি তারা বাড়ি বাড়ি গিয়েও বোরখাহীন বেলাজ মেয়েদের ধরে নিয়ে আসছে। # আমেরিকান রাজনীতি-বক্তা ও খ্রিষ্টান ধর্মবাজ দীনেশ ডিসুজা’র একজন বিবাহবহির্ভূত মিস্ট্রেস নিয়ে এক হোটেলে রাত্রিযাপনের কথা ফাঁস হয়ে গেছে। ক্যাথলিক ডিসুজার এই স্ক্যান্ডাল ফাঁস করেছে এক প্রোটেস্ট্যান্ট পত্রিকা। ধর্মগুলির মত ধর্ম-শাখাগুলির পরস্পর পুন্দাপুন্দিও পরম বিনোদনী। এর চেয়েও মজার ব্যাপার, চাউর হয়ে যাবার পর সে নিরীহভাবে বলেছে, “ওহ, ডিভোর্স হওয়ার আগে পর্যন্ত এসব করা ধর্মে মানা বুঝি? আমি ঠিক জানতাম না তো!” (স-ভূমিকা লিংক: কৌস্তুভ) # ‘এথেইস্ট এক্সপিরিয়েন্স’-এ দারুণ প্রত্যয় নিয়ে পত্রাঘাত করা এক ক্রিশ্চান ছাগলের ইমেলখানি ব্যবচ্ছেদ করেছে সাইটের একজন। ভারি বিনোদনী। (স-ভূমিকা লিংক: কৌস্তুভ) # ঈশ্বরের অস্তিত্বের পক্ষে নতুন প্রমাণ – কদলী! দুই ক্রিশ্চান ধর্মবাজ একটি কলা নিয়ে একখানা ‘অকাট্য যুক্তিসম্বলিত’ ভিডিও বানিয়েছিল। সেই বাঁদরামো চটকে দেওয়া হয়েছে এই লেখাটায়। (স-ভূমিকা লিংক: কৌস্তুভ) # ফ্রান্সে এক মুসলিম একটি মসজিদ খুলতে চায়। সমকামীদের জন্য। না, ভুল পড়েননি। সমকামী মুসলিমদের জন্য মসজিদ। অচিরেই এক বা একাধিক ফতোয়া নাজিল হবে নিশ্চয়ই। # মর্গে কর্মরত এক বাংলাদেশীর বিরুদ্ধে মৃত মহিলাকে ধর্ষণের অভিযোগ আনা হয়েছে চৌদি আজবে। সে অবশ্য অভিযোগ অস্বীকার করে বলেছে, সে নেহাত কৌতূহলবশত মৃত সেই নারীর যৌনাঙ্গ দেখতে চেয়েছিল। এবং সাচ্চা মুসলিমের মতো নিজের এই অপকর্মের দায় যথারীতি চাপিয়েছে শয়তানের ওপরে। # কবুতরেরাও বোঝে, বিষ্ঠাত্যাগ করার সবচেয়ে উপযুক্ত স্থান কোনটা। সুইডেনের এক এক চার্চের টাওয়ারে গত তিরিশ বছরে দুই টন বিষ্ঠার তিরিশ সেন্টিমিটার স্তর বানিয়েছে তারা। চিন্তা করছি, নাস্তিকপ্রধান দেশের কবুতরগুলোও নাস্তিক নাকি! # ইসলাম কেবলই আরবদের জন্য, অনারবদের জন্য নয়: আল-কোরান। বাঙালি মমিনেরা পড়ে খুবই ধাক্কা খাবে। চমৎকার নিবন্ধ। বাংলায়। # ঐশী ভ্রান্তি! বিশ্বের বৃহত্তম শিশুকামী সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের হোতা তার সাম্প্রতিক বইয়ে লিখেছে, যিশুর জন্মসালে ভুল করা হয়েছে! এতোদিন ধরে বলা হয়েছে, যিশুর জন্ম ১ সালে, কিন্তু পোপ বলছে, তার জন্ম হয়েছে আরও কয়েক বছর আগে। # হিন্দু জঙ্গিদের দল শিব সেনার প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান বাল ঠাকরের (গালি দিই নাই কিন্তু! ওইটাই নাম) মৃত্যুর পর পুরো মুম্বাই শহর বন্ধ করে দেয়া হলে এর বিরোধিতা জানিয়ে ফেসবুকে স্ট্যাটাস দিয়েছিল এক মেয়ে। পুলিশ সেই স্ট্যাটাসদাত্রীকে ও স্ট্যাটাসে লাইকদাত্রীকে প্রেপ্তার করে পরে জামিনে ছেড়ে দেয়। তবে ২০০০ শিবসেনা স্ট্যাটাসদাত্রীর চাচা/মামার ক্লিনিক আক্রমণ করে সেখানে বিপুল ভাঙচুর সাধন করে। # নবীজির জন্মস্থান মক্কায় নিজের নামের একটি দোকান উদ্বোধন করেছেন ইন্টারনেটে সেক্স ভিডিও প্রকাশ করে বিপুল পরিচিতি পাওয়া প্যারিস হিলটন। এটাকে ‘মক্কার অপমান’ বলে আখ্যায়িত করছে অনেক মমিন মুছলিম। # সুসংবাদ। মেয়েদের গাড়ি চালানোর অধিকার নিষিদ্ধ থাকার বিরুদ্ধে আইনী পদক্ষেপ নিয়েছেন দুঃসাহসী এক সৌদি মহিলা। তিনি কেস ঠুকে দিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিরুদ্ধে। তবে দেশটা যেহেতু চৌদি আজব, তাঁকে উল্টো জেলে পুরে দেয়া হয় কি না, কে জানে! # অভিযুক্ত ও শাস্তিপ্রাপ্ত শিশুকামী এক ধর্মযাজকের নসিহত দানের সময়গুলোয় চার্চে শিশুদের উপস্থিতি নিষিদ্ধ করেছে চার্চ কর্তৃপক্ষ। শিশুকামীর সুরক্ষা ও তার নিয়মিত উপার্জনের নিশ্চয়তা বিধান বরাবরই চার্চের কাছে সর্বাগ্রে প্রাধান্য পেয়ে থাকে। # ‘বিশ্বে শিশুকামীদের সবচেয়ে বড়ো সংগঠনের নাম ক্যাথলিক চার্চ’ – সাধেই কি এ কথা বারবার বলি! বাকি সমস্ত চার্চ মিলে শিশুদের ওপরে যতোটা যৌননির্যাতন করে থাকে, তার চেয়ে ছয় গুণ বেশি করে থাকে ক্যাথলিক চার্চ। একক ভাবে। # মুছলিম জাহানে পর্নোর জনপ্রিয়তা অপ্রতিরোধ্য। যে দেশগুলোয় পর্নোসাইট ফিল্টারের ব্যবস্থা নেই, সেসব দেশের অনলাইন র্যাংকিং-এ পর্নোসাইটগুলোর অবস্থান খুব মজবুত। # এক বিশ্বাসাক্রান্ত মহিলা তার স্বামীকে ছুরিকাঘাত করেছে। কারণ তার স্বামী নাকি শয়তানের spawn (জুতসই বাংলা করতে পারলাম না), আর সে কথা তাকে বলেছে যিশু আর মাতা মেরি। # কুকাম করে ধরা পড়লে ধর্মবিশ্বাসীরা অনেক সময় সেটার দায়ভার শয়তানের ওপরে চাপাতে পছন্দ করে। একটা ব্যতিক্রম চোখে পড়লো। এক শিশুকামী প্রাক্তন ধর্মযাজক তার শিশুকামিতার জন্য অভিযুক্ত করেছে ঈশ্বরকে। ‘তিনি আমাকে সেভাবে বানিয়েছেন, এটা তার দোষ,’ বলেছে সে। # মালয়েশিয়ায় এক হাসপাতালের জানালায় মাতা মেরি ‘দেখা’ দিয়েছে। এবং আবাল ভক্তগুলো ছুটে আসছে সেখানে, প্রার্থনা করছে! হায়, pareidolia নামের টার্মটির সঙ্গে কেউ যদি পরিচয় করিয়ে দিতো তাদের! এক মিনিটের ইউটিউব ভিডিও-রিপোর্ট দেখতে এখানে ক্লিক করুন। # গুটিকয়েক নামাজীর নামাজ পড়বে বলে বাসভর্তি যাত্রী অপেক্ষা করছে, এমন ঘটনা বাংলাদেশে একেবারেই বিরল নয়। ইংল্যান্ডে একটি বাস যাত্রী নিয়ে ঠায় দাঁড়িয়ে ছিলো কুড়ি মিনিট। না, নামাজের কারণে নয়। বাসটির ড্রাইভার ছিলো মমিন খ্রিষ্টান। সে বাস চালাতে অস্বীকৃতি জানাচ্ছিল, কারণ, বাসের গায়ে বিজ্ঞাপনে লেখা ছিলো: Some people are gay. Get over it! # এক ডাচ শিল্পীর তৈরি বিমূর্ত ভাস্কর্য ‘দ্য হোলি ট্রুথ’ মমিন খ্রিষ্টানদের ধর্মানুনুভূতি উত্থিত করেছে। ভাস্কর্যটিতে বিশ্বের বৃহত্তম শিশুকামী সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের প্রধান তথা ভ্যাটিকানের পোপকে চিত্রিত করা হয়েছে যৌনউত্তেজিত অবস্থায় এবং তার একটি হাত রাখা আছে দুই শিশুর কাঁধে।
ইছলামী যুক্তি অনুযায়ী – কাবার মতো জড়বস্তুকে ভক্তি করা বা কালো পাথরে চুম্বন করার ভেতরে মূর্তিপূজার লেশমাত্র নেই। তবে পিরামিডগুলো সব ধ্বংস করে ফেলতে হবে, কারণ ওসব হচ্ছে মূর্তিমান মূর্তি। # চৌদি আজবের খ্যাতিমান এক ইছলামবাজ তার পাঁচ বছরের কন্যাকে অত্যাচার করে মেরে ফেলেছে। একটি সূত্র জানাচ্ছে, মেয়েটির ধর্মবিশ্বাস (পাঁচ বছরের মেয়ের ধর্মবিশ্বাস!) নিয়ে তার সংশয় ছিলো বলেই সে এই কর্মটি সাধন করেছে। # চৌদি আজবের গ্র্যান্ড মুফতি বিদেশী মিডিয়ার সঙ্গে কথা বলা ‘হারাম’ ঘোষণা করেছে। # হোয়াইট হাউস পর্যন্ত শরিয়া আইন না পৌঁছানো অব্দি থামবে না বলে ঘোষণা দিয়েছে ইছলামী ষণ্ডরা। দেড় মিনিটের ইউটিউব-ভিডিও। # ধর্মনিরপেক্ষ ও উদারপন্থীরা সবচেয়ে ঘৃণ্য মশককুল, তা কি আপনারা জানেন? জানেন না। জানে এক ইছলামবাজ। # তিউনিসিয়ার শিশুদের পত্রিকায় মলোটভ ককটেল তৈরির স্টেপ-বাই-স্টেপ বিশদ বর্ণণা প্রকাশ করা হয়েছে। সে দেশে ইছলামবিরোধী বিক্ষোভ ও হামলায় এই ককটেল বিপুলভাবে ব্যবহৃত হয়। # খ্রিষ্টান ধর্মযাজককে হত্যার হুমকি দেয়া হলো মসজিদের মাইকে এবং ইছলামী শান্তি ছড়িয়ে পড়লো চারপাশে। # দ্বিতীয় বিয়ের সুন্নত পালন করার পর করার পর প্রথম স্ত্রীকে ঘরে বন্দী করে রেখে স্বামী গুনাহশূন্য হতে হজ্বে যায়। # কোরবানির মাংসের এক-তৃতীয়াংশ মসজিদে না দেয়ায় এক ব্যক্তিকে সমাজচ্যুত করেছে মসজিদ কমিটি। # ইছলাম নারীকে দিয়েছে প্রকৃত মর্যাদা ও সম্মান। সেই ঐতিহ্য ধরেই ভারতের একটি দরগায় নারীদের প্রবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। # বলিউডের স্বল্প বাজেটের বিদ্রূপাত্মক ছবি Le Gaye Saddam-এ নাকি ইছলাম-বিরোধী, সাগরেদদের মুখে এ কথা শুনে এবং ছবিটা না দেখেই এই ছবি ও তার পরিচালকের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করেছে এক মোল্লা। # ষোলো বছরের এক বালিকা এক ‘ছেলের কাছে’ দাঁড়িয়ে ছিলো বলে তার পরিবারের সম্মান ধুলোয় মিশে যায়। এবং তা পুনরুদ্ধার করতে মেয়েটাকে হত্যা করা ছাড়া আর কোনও উপায় ছিলো না পিতা-মাতার। (লিংক: ধ্রুবনীল) # পরকালে গেলমান-ছহবতের স্বপ্নে বিভোর পাঁচ ইছলামী ষণ্ড গে ক্লাবে হামলা চালিয়েছে। (লিংক: দ্রোহী) # ইসলামী প্রজাতন্ত্র ইরানের সমালোচনা করায় এক সপ্তাহ আগে গ্রেপ্তারকৃত এক ইরানী ব্লগারকে অত্যাচার করে মেরে ফেলা হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। # মিসরে এখন অনলাইন পর্নো হারাম। হালাল রইলো শুধু কোরান-হাদিসে উল্লেখিত বেহেশতী পর্নো।
মানুষের জীবনের চেয়ে তথাকথিত সম্মান বড়ো। তাই স্কাইপে চ্যাট করার ‘অপরাধে’ জর্ডানে এক টিনেজার মেয়েকে হত্যা করেছে তার পিতা ও ভাই। # ইয়েমেনে দশ বছর বয়সী এক কিশোরী তিরিশ বছর বয়সী এক পুরুষকে সুন্নত পালনে বাধা দিয়েছে। নয় বছর বয়সে (ঠিক আয়েশার বয়সে) বিয়ে হওয়া মেয়েটি পালিয়ে এসেছে তার স্বামীর বাসা ছেড়ে। # পাকিস্তানের এক মহিলার স্বামী মহানবীর পথ অনুসরণ করে বহুগামী সম্পর্ক স্থাপনের মানত করেছিল। কিন্তু এই সুন্নত পালনে তার স্ত্রী বাধা হয়ে দাঁড়ালে সে তার গায়ে আগুন ধরিয়ে দেয়। # ইছলাম নারীকে দিয়েছে প্রকৃত সম্মান ও মর্যাদা। একটি প্রমাণ: ইছলামে ভার্জিন ছেলে হত্যা বিষয়ে কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই, তবে কুমারী হত্যা নিষিদ্ধ। আর এই কারণে ইরানে কোনও অক্ষতযোনী মেয়ের শাস্তি যদি হয় মৃত্যুদণ্ড, তাহলে সেই রায় বাস্তবায়নের আগে তাকে ধর্ষণ করে তার কুমারীত্ব হরণ করা হয়। # মাদ্রাসার জিহাদী ছাত্রদের উদ্যোগে বাউলদের গানের আসর পণ্ড হয়েছে সিলেটে। # ‘আজ তুমি স্বর্গে যাচ্ছো,’ বলতে বলতে মা তার সাত বছর বয়সী বালকসন্তানকে একশোবার আঘাত করে ছুরি দিয়ে। ফলাফল – শিশুর মৃত্যু। সেই মহিলা একই সঙ্গে হত্যা করে তার বেবিসিট করা পাঁচ বছরের মেয়েকেও। কারণ ‘তাদের ভেতরে শয়তান ভর করেছিল।’ # যেসব মেয়ে অবাধ্য, কথা শোনে না, তাদেরকে থাপড়িয়ে বশ মানাতে হবে, এটা সব ধর্মেরই শিক্ষা, তবু আরও একটি নিদর্শন। # বিদেশ ভ্রমণকালে ইরানী অভিনেত্রীদেরকে ছহীহ ইছলামী লেবাছ পরতে হবে, এমন একটি আইন প্রণয়নের উদ্যোগ চলছে। # ধর্মবিশ্বাস মানুষকে হিতাহিত জ্ঞানহীন বানিয়ে ফেলে। তার বিশ্বাসের কাছে নিজের প্রিয়তম জনও তুচ্ছ ও নগণ্য হয়ে পড়ে। ধর্মকারীতেই এমন অজস্র ঘটনার উল্লেখ আছে, যখন ধর্মবিশ্বাসের বশবর্তী হয়ে কতো পিতা-মাতা তাদের সন্তানদের হত্যা করেছে অবলীলায় অথবা নির্বিকারভাবে ঠেলে দিয়েছে মৃত্যুর মুখে! এই তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন – সাত বছরের এক শিশু। কোরান ঠিকমতো মুখস্থ করতে না পারলে তার মা তাকে কুকুরের মতো পেটাতো। সেই প্রহার এতোটাই পাশবিক ছিলো যে, একদিন মারের চোটে আহত হয়ে সে মৃত্যুবরণ করলো। ধর্মবিশ্বাসী মা তার মৃতদেহ পুড়িয়ে ফেলার চেষ্টা করেছিল। বাঙালি বাবু-র সৌজন্যে পাওয়া এই সংবাদ প্রসঙ্গে কজমিক ডাস্ট-এর মন্তব্য প্রণিধানযোগ্য: “কোরআন পড়তে না পারার কারণে দোজখে আল্লাহ্পাক ওই বাচ্চাটিকে অনন্তকাল আগুনে পোড়াবে হয়তো। বলা যায় না, শিশু বলে আল্লাহ্র রহম হলে ছাড়ও পেতে পারে শিশুটি। কিন্তু এত বড় ত্যাগের কারণে মায়ের জান্নাত নিশ্চিত। নবীজি বলে গিয়েছিলেন, প্রকৃত মুমিন হতে গেলে একজনকে আল্লাহ্ ও তার রাসুলকে নিজের পিতা অথবা সন্তানের চেয়েও বেশী ভালবাসতে হবে।” # যুক্তরাষ্ট্রের পেন্টাগন ও কংগ্রেস ভবনে হামলার ষড়যন্ত্রের দায়ে বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক নূরের পথের পথিক রেজোয়ান ফেরদৌসকে ১৭ বছরের কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। তার দৃষ্টি মোবারক লক্ষণীয়। # এক বছর আগের সংবাদ; কীভাবে যেন চোখ এড়িয়ে গিয়েছিল। মমিন ভাইয়েরা কি জানে, নবীজির প্রথম স্ত্রী খালাসদৃশ খাদিজার বাসভবন এখন পাবলিক টয়লেট? ইনডিপেনডেন্ট পত্রিকার রিপোর্টে বলা হয়েছে: At the other end of the Grand Mosque complex, the house of the Prophet’s first wife Khadijah has been turned into a toilet block. # ইছলামী ছাইট ‘মুছলিম মছলা’ (Muslim Spice) প্রকাশ করেছে দীর্ঘ একটি তালিকা, যেখানে বলা হচ্ছে, কোন ধরনের জেনানাকে ছাদি মোবারকে আবদ্ধ করা খাছ মমিনদের জন্য হারাম। পুরাই হাহাপগে। পরম বিনুদুনী এই লেখাটি পড়ে মনে হলো, শর্তগুলো পালন করতে গেলে পৃথিবীর সমস্ত মমিনকে ব্যাচেলর হয়েই থাকতে হবে। (লিংক: Suirauqa) # মস্তিষ্কপ্রক্ষালণের উৎকৃষ্টতম সময় শৈশব। তাই চৌদি আজবে শিশুদের শিক্ষাব্যবস্থায় ব্যবহৃত পাঠ্যপুস্তকগুলো শিশুদেরকে উদ্বুদ্ধ করে ভিন্ন ধর্মাবলম্বীদের প্রতি ঘৃণাবোধ জাগিয়ে তুলতে। এই শিক্ষাব্যবস্থায় পরিবর্তন আনার প্রতিশ্রুতি কর্তৃপক্ষ দিলেও অবস্থার কোনও উন্নতি হয়নি। ‘ইহুদি ও খ্রিষ্টানেরা মুসলিমদের শত্রু’, ‘ইহুদিরা বানর, খ্রিষ্টানেরা শূকর’ – এই জাতীয় অজস্র ছহীহ ইছলামী বাণী পাঠ্যপুস্তকগুলোয় স্থান পেয়েই চলেছে। (লিংক: Suirauqa) # গুজব ছড়িয়ে পাঁচটি চার্চ পোড়াতে মদদ জুগিয়েছে এক ইছলামবাজ। পরে তাকে প্রেপ্তার করা হয়। # মুছলিমদের জন্য পবিত্রতম দেশের পবিত্রতম শহরে বছরের পবিত্রতম সময়ে কয়েকজন মহিলা হজ্বযাত্রীকে উপর্যুপরি ধর্ষণ করা হয়েছে। নির্বিকার ও voyeurist (‘দর্শনকামী’ বলা যায় কি?) আল্যা নিশ্চয়ই উপভোগ করেছে এই দৃশ্য। #
#
#
# নাচ-গান-অভিনয় ছহীহ নয়। তাই হামলা চালানো হয়েছিল তিন আফগানী অভিনেত্রীর ওপরে। তাদের একজন প্রচণ্ড রক্তক্ষরণের পর মারা যায় এক মসজিদের পাশে। বাকি দু’জনকে পুলিশ ধরে নিয়ে যায়। তাদের কুমারীত্ব পরীক্ষা করে পুলিশ নিশ্চিত হতে চায়, মেয়ে দু’টি অন্য কোনও ‘কর্মকাণ্ডে’ লিপ্ত নয়। # ইছলামের বীরযোদ্ধারা নাইন ইলেভেন স্টাইলে ইংল্যান্ড আক্রমণ করে অজস্র কাফের হত্যা করে আল্যাকে তুষ্ট করার মাধ্যমে পরকালে হুরি- ও গেলমান-ছহবত নিশ্চিত করার প্রস্তুতি নিচ্ছিলো। প্রেপ্তারকৃতদের নূরানী খোমা মোবারক অবলোকন করে অশেষ ছওয়াব হাছিল করুন। # ইছলাম শান্তির ধর্ম। এতে জোর-জবরদস্তি বলে কিছু নেই। এই যেমন, ভিন্ন ধর্মাবলম্বী কেউ ইছলামের সুশীতল ছায়াতলে আসতে সম্মত না হলে তার দু’বছরের কন্যাকে ধর্ষণ করতে গেলে জোর খাটানোর প্রয়োজনই পড়ে না। তিন মিনিটের ভিডিও। # মদ্যপানের বিরুদ্ধে সরব ইছলামী নেতা ধরা পড়েছে মদমত্ত অবস্থায়। সাড়ে চার মিনিটের উর্দু ভিডিও-রিপোর্ট এখানে। # আট বছরের বালিকা, যার মগজ উত্তমরূপে ধোলাই করা হয়েছে, মুছলিম তরুণ-যুবকদের আহ্বান জানাচ্ছে জিহাদে অংশ নিতে। # নিউজিল্যান্ডের Chapel Bar and Bistro নামের একটি পাব তার সপ্তম জন্মদিন উপলক্ষে কয়েকটি কৌতূহলোদ্দীপক ও সৃজনশীল (এক দল বলবে – উস্কানিমূলক) বিজ্ঞাপন-বোর্ড তৈরি করেছে।
কীভাবে যেন খবরটা মিস করে গিয়েছিলাম। এক মাস আগে ফাকিস্তানে নবীজি বিষয়ক সেই মুভির ট্রেইলার বিষয়ক প্রতিবাদ সভায় কাফেরদের দেশ আমেরিকার পতাকা পোড়ানো হয়। তো সেই পোড়া পতাকার ধোঁয়ায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে এক মমিন বান্দা। আল্যার এ কেমন বিচার! # নিউজিল্যান্ডের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বিয়ে করেছিলেন ১৯৮৫ সালে। তবে চার্চ তাদের বিয়ে পরিচালনায় অসম্মতি জানায়। কারণ তাঁর মা ছিলেন ইহুদি। # সম্পূর্ণ বাংলায় রচিত ছোট্ট একটি পোস্টের বঙ্গানুবাদ কেউ আমাকে করে দেবেন কি? আরও বিনুদুন: ১. সিসি ক্যামেরা ইছলামে কেন হারাম, ২. ছবিভিত্তিক আইডি কেন বেশরীয়তী। (লিংক: ঠোঁট কাটা বন্ধু) # গীতা: ধর্মের পরিবর্তে অধর্মের জয়। # হালাল ভালোবাসা বনাম হারাম প্রেম – ছহী ইছলামের নূরে আলোকিত হোন। কাফেররা অবশ্য এটাকে ‘বিনুদুন’ বলে হেসে গড়াগড়ি যাবে। (লিংক: কৌস্তুভ) # মুসলিমদেরকে অনুভূতিপ্রবণ না বলে অনুভূতিবাজ বলাটাই উচিত আসলে। তারা কাফেরদের দেশগুলোর সমস্ত সুযোগ-সুবিধে দু’হাতে লুটবে, কিন্তু সেই দেশগুলোর রীতি-নীতি, ঐতিহ্য তাদের অনুভূতিকে আহত করবে নিরন্তর। এবং তারা শুরু করবে অনধিকার ঘ্যানরঘ্যানর। একটি ঘটনা: ১৯৯৭ সাল থেকে ব্যবসা চালানো এক সেক্স শপের উইন্ডোতে স্বল্পবসনা মডেলগুলো সরানোর দাবি তুলেছিল মুসলিমরা। কিন্তু, আল্যার অসীম করুণা, সিদ্ধান্ত গেছে সেক্স শপের অনুকূলে। কারণ ধর্ম অপেক্ষা সেক্স সব সময়ই উত্তম।
গত ৩০ সেপ্টেম্বর ছিলো ব্ল্যাসফেমি অধিকার দিবস। ধর্মকারীতে এই দিনটি আলাদা করে পালন করা হয়নি, কারণ এখানে প্রতিদিনই ব্ল্যাসফেমি অধিকার দিবস। তবে এই অধিকার ধর্মবাজেরা কোনওদিনই আমাদেরকে দেবে না। তাই আমাদেরকেই তা প্রতিষ্ঠা করে নিতে হবে। নাস্তিক্যবাদ ও ব্ল্যাসফেমির বিরুদ্ধে ধর্মবাজদের চিরন্তন ক্রোধ। ১৬৯৭ সালের ব্ল্যাসফেমি আইন সংক্রান্ত একটি পৃষ্ঠা এবং বর্তমানে এই আইনের চর্চা চালানো দেশগুলোর একটি তালিকা দেখুন এখানে। তালিকায় বাংলাদেশের নামও আছে। # একটি সচিত্র রিচার্ড ডকিন্স বাণী। অত্যন্ত চমৎকার। # মসজিদের মোয়াজ্জিন যখন ইয়া আল্লাহ ও ইয়া নবী জিকির করার বদলে ইয়াবা নিয়ে ব্যস্ত থাকে… # পারিবারিক কলহের কারণে প্রতিবেশীরা এক গৃহবধূকে নগ্ন করে গাছে বেঁধে রাখায় তিনি যৌন হয়রানির মামলা করেছিলেন, সেই ‘অপরাধে’ মসজিদিয়া ফোরকানিয়া মাদ্রাসায় অনুষ্ঠিত শরিয়তী বিচারে তাঁকে মাটিতে পুঁতে পাথর ছোঁড়ার ফতোয়া দেয়া হয়েছে। একেবারেই ছহীহ ইছলামী বিচার! মনে হচ্ছে, অচিরেই বালিবহুল ইছলামী দেশগুলো থেকে ছহীহ বালি আমদানী করে দেশজুড়ে তা ছড়িয়ে দিয়ে কিছু খর্জ্জুরবৃক্ষ রোপণ করা আবশ্যক হয়ে পড়েছে। # আইনস্টাইনকে নিজেদের দলে ভেড়ানোর জন্য মরিয়া আস্তিকেরা বৃথা কাঠ-খড় পোড়ায়। মুক্তমনার এই পোস্ট এবং তাতে অভিজিৎ-এর মন্তব্য দ্রষ্টব্য। # বলাৎকার, নিপীড়ন ও ধর্ষণের মাধ্যমে ধর্মান্তর: পাকিস্তানে ইসলামের জয়জয়কার। # ধর্ম মানেই অত্যাচার, নিপীড়ন, যুদ্ধ, রক্তপাত, হত্যা… খ্রিষ্টধর্মের এই জাতীয় মহান কর্মকাণ্ডের একটি খতিয়ান। # আমেরিকার কোন প্রদেশে কোন ধর্মের অনুসারীর সংখ্যা কতো? এবং তার প্রেক্ষাপটে নির্ধার্মিকদের সংখ্যা কি একেবারেই তুচ্ছ? মোটেই তা নয়। প্রতিটি প্রদেশের নামের ওপরে ক্লিক করে জেনে নিন। বেশ কৌতূহলোদ্দীপক। # যুগে যুগে নবীজির খোমামোবারক। (লিংক: Nirmitobbyo Nirmi) # এক জঙ্গি ইছলামবাজকে বিচারের জন্য ইংল্যান্ড থেকে আমেরিকায় পাঠানোর বিরোধিতা করলো এক দল মুছলিম নারী-পুরুষ। দেখে ঘেন্না ধরে গেল! (লিংক: ধ্রুবনীল) # অনুভূতিতে আঘাত পেতে উন্মুখ মুছলিমদের অনুভূতিমালার সুদীর্ঘ তালিকায় সর্বশেষ সংযোজন – আনারস। এক বিশ্ববিদ্যালয়ের নবীনবরণ মেলায় এক দল নাস্তিক তাদের স্টলে একটি আনারসের গায়ে ‘মুহম্মদ’ লিখে রেখেছিল। এবং এতেই আহত হলো মুছলিমদের আনারসানুভূতি। (লিংক: ধ্রুবনীল) # ভারতে এক পিতা আধ্যাত্মিক শক্তি ও ধনসম্পদ লাভের আশায় তান্ত্রিক গুরুর পরামর্শে নিজের শিশুকে উৎসর্গ করেছে।
বিশ্বাসনির্ভর চিকিৎসক (faith healer) দম্পতি তাদের অসুস্থ পুত্রকে প্রার্থনার জোরে সুস্থ করতে চেয়েছিল বলে তাকে হাসপাতালে নিতে অস্বীকৃতি জানালে সে মারা যায়। হায়, দোয়া-মোনাজাত-প্রার্থনায় কোনও বালটাই হয় না, এই সত্যটি এই জাতীয় চুদির্ভাইদের মাথায় কখনওই ঢুকবে না।
অনৈসলামিক আচরণের কারণে মা তার নিজের কন্যাকে হত্যা করার উদ্দেশ্যে মাংস কাটার ছুরি দিয়ে আঘাত করে আহত করতে সমর্থ হয় শুধু। ছুরিখানা যথেষ্ট ধারালো ছিলো না বলে পরে আক্ষেপ করেছে মা। # বিশ্বজুড়ে শান্তি প্রতিষ্ঠায় ইছলাম নিরলস। এবার তাদের শান্তির পরশ পেয়েছে কক্সবাজারের বৌদ্ধরা। শান্তিকামী মুছলিমদের দল বৌদ্ধদের বসতিতে শান্তিপূর্ণ অগ্নিসংযোগ, শান্তিমণ্ডিত হামলা, শান্তিময় ভাংচুর ও শান্তির নামে লুটপাট করেছে। মাত্র ছ’টি বৌদ্ধ মন্দির ও কুড়িটি বাড়িতে শান্তির আগুন জ্বালানো হয়েছে।
নিউইয়র্কের পথেঘাটে ধর্মীয় ও নিধর্মীয় বিলবোর্ড নিয়ে রেষারেষি। একটায় দেখলাম, ম্যানহাটানে ঢোকার মুখে গোঁড়া ইহুদীরা পোস্টার দিয়েছে, “আপনি একটি পাপপূর্ণ স্থানে প্রবেশ করছেন।” (লিংক: কৌস্তুভ) # ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন যৌথ বিবৃতি দিয়েছে ইসলামবাজ দেশগুলোর সঙ্গে মিলে যে, সব নবীদের সম্মান করা প্রয়োজন (লিংক: কৌস্তুভ) # চৌদি আজবের ঘটনা। সঙ্গে মাহরাম অর্থাৎ পুরুষ অভিভাবক ছিল না বলে ৪০০ নাইজিরীয় হজযাত্রী মহিলাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। (লিংক: কৌস্তুভ) # তুরষ্কে হারুন ইয়াহিয়া’র বিরুদ্ধে মামলা করার উদ্যোগ নিয়েছে একদল বিবর্তন-সমর্থক। (সাইট তুর্কীতে) (লিংক: কৌস্তুভ) # গ্রীসে নাস্তিক ফেসবুক পেজ চালানোর দায়ে ‘অমুক সাধুর স্মৃতিকে অপমান করা হয়েছে’ বলে ধর্মবাজ ক্রিশ্চানরা তাকে গ্রেপ্তার করিয়েছে। (লিংক: কৌস্তুভ) # একটি ভারতীয় নাটক, ‘কৃষ্ণ ভার্সেস কানহাইয়া’: ভূমিকম্পের পর ব্যবসায়ী কৃষ্ণ’কে ইনসিওরেন্স কোম্পানি টাকা দিতে অস্বীকার করে এই বলে, যে এ সবই ঈশ্বরের ইচ্ছা। সে আবার একজন নাস্তিক। তখন সে ঈশ্বর ‘কানহাইয়া’র বিরুদ্ধে উঠেপড়ে লাগে। (লিংক: কৌস্তুভ)
ফাকিস্তানে বিবাহিতা পররাষ্টমন্ত্রীর পরকীয়া প্রেমের খবর তো সকলেই পড়েছেন। এখন আমার প্রশ্ন: শরিয়া আইন মোতাবেক সংশ্লিষ্ট দু’জনের বিচার হবে না কেন? প্রায় প্রাসঙ্গিক আরও একটি সংবাদ: প্রেমিকপ্রবর বিলাওয়াল ভুট্টোর কিছু সচিত্র কীর্তিকলাপ। (লিংক: শয়তানের চ্যালা)
# আল্লাহর ফেসবুক পেজ। বাংলায়। অসহায় মমিন বান্দাদের ঐতিহ্যবাহী আস্তিকীয় খিস্তিখেউড়ের আরও কিছু নিদর্শন পাওয়া যাবে সেখানে। তবে সবচেয়ে উপভোগ্য – আল্লাহর নির্বিকার ভাব। ক্ষিপ্ত মমিনদেরকে সে বুদ্ধিদীপ্তভাবে নাচাচ্ছে। (লিংক: শয়তানের চ্যালা) # শিশু যৌন নির্যাতনের কথা স্বীকার করল অস্ট্রেলিয়ার গির্জা। গত ৮০ বছরে নির্যাতিত হয়েছে ৬২০ জন শিশু – এটা গির্জা কর্তৃপক্ষের দেয়া তথ্য। তাহলে কল্পনা করে দেখুন, প্রকৃত সংখ্যাটি কতো হতে পারে। # নবীজি-পচানো ছবির জবাবে এবারে আসছে নবীজি-বন্দনার ছবি। কাতারে নির্মিতব্য তিন পর্বের এই ছবির পেছনে ব্যয় হবে মাত্র ৪৫০ মিলিয়ন ডলার। #
#
#
ক্যাথলিক চার্চকে কঠোর বিদ্রূপ করে খ্যাতি কুড়ানো জার্মানির স্যাটায়ারধর্মী পত্রিকা Titanic তাদের পরের সংখ্যায় নবীজিকে নিয়ে কার্টুন প্রকাশ করবে। # এতোদিন ধরে প্রচার করা হয়েছে, যিশু ছিলো অকৃতদার। কিন্তু সম্প্রতি এক প্যাপিরাসে প্রাচীন মিশরের কোনো এক খ্রিষ্টান পুরোহিতের লেখা একটি অসমাপ্ত বাক্য এই ধারণাকে টলে দিচ্ছে। (লিংক: শিশির) # এক ক্যাথলিক ধর্মযাজক নিজের পায়ে ক্রিম মাখিয়ে বালক-বালিকাদের বাধ্য করেছে সেটা চাটতে! সচিত্র সংবাদ এখানে। (লিংক: Galib True Blue) # লেডি গাগা বোরখা জাতীয় একটি পোশাক পরে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলেন। মুছলিমদের ধর্মানুনুভূতি এতেই উত্থিত হয়ে গেছে।
এই ইরানী মোল্লার ভাষ্য থেকে: “আমি মাইয়াটারে ভদ্রভাবে কইলাম ঠিকমতোন পর্দাপ্রথা মাইনা চলতে। সে আমারে উল্টা ঝাড়ি দিয়া আমারে চোখ বন্ধ কইরা রাখতে কয়। আমি তারে আবার তার শরিয়তবিরুদ্ধ হিজাবের কথা বইলা সতর্ক করলাম। সে হিজাব ঠিক তো করলেই না, উল্টা আমারে অপমান করলো, চিৎকার করতে শুরু করলো, আমারে হুমকিও দিলো। তারপর আমারে এমুন এক ধাক্কা দিলো, আমি চিৎ পইড়া গেলাম মাটির উপ্রে। তার পর থিকা আর কিছু মনে নাই আমার। আমি তার লাত্থি ফিল করতেসিলাম।” এর পর বেচারাকে তিনদিন হাসপাতালে কাটাতে হয়।… কেউ এভাবে প্রহৃত হলে (আরবি থেকে গুগল অনুবাদ) তা সমবেদনা জাগায়। কিন্তু আমার স্বীকার করতে লজ্জা নেই, আমি স্পষ্টতই পুলক বোধ করেছি। এই মোল্লা-চুদির্ভাইয়েরা এবং এদের প্রশ্রয়ে ধর্মীয় পুলিশেরা কিছু ইছলামিক দেশে নারী জাতির যতোটা মর্যাদাহানি করেছে, যতোটা অপমান করেছে তাদেরকে এবং এখনও করে চলেছে, সে তুলনায় এই ঘটনা একেবারেই নস্যি। # ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেওয়ার ক্ষেত্রে পাকিস্তানের সরকারগুলোর সীমাহীন ব্যর্থতার আখ্যান উল্লেখ করে ফাকিস্তানের বিখ্যাত ইংরেজি পত্রিকা ‘দ্য ডন’-এর একজন সাংবাদিক একটি খোলা চিঠি লিখেছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রীর উদ্দেশে। # সেই ডন পত্রিকার ব্লগেই পাকিস্তানবাসী এক হিন্দু মেয়ের একটি মর্মবিদারী রচনা। # ফাকিস্তানে ব্ল্যাসফেমির অভিযোগে অভিযুক্ত হবার কয়েকটি তরিকা। # ইসলাম সমকামিতা সম্পর্কে কী বলে? একটি তথ্যবহুল, বিশদ বাংলা রচনা। # শিয়া-সুন্নি সংঘর্ষ আদিকাল ধরে চলে আসছে। এই সহিংসতা রোধকল্পে ‘শ্রেষ্ঠতম’ সমাধান প্রস্তাব করেছে ইন্দোনেশীয় ধর্মমন্ত্রী: সব শিয়া মুসলিমকে সুন্নি মুসলিম বানিয়ে ফেলা হোক। # উচ্চপদস্থ ক্যাথলিক ধর্মযাজকের কিছুটা বোধোদয় হয়েছে বলে বোধ হয়। সে মন্তব্য করেছে, ক্যাথলিক চার্চ বর্তমান সময়ের চেয়ে দু’শো বছর পিছিয়ে আছে। # যিশু যথাতথা নামের একটি মজাদার সাইট। বেশ বিনোদনী। # ক্রুশ উল্টো করে পরার কারণে একজনকে চিকিৎসা থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে কানাডার এক হাসপাতালে।
একদল ইছলামী আচোদা আছে, যারা মনে করে, ইভ টিজিং বা অন্যান্য যৌনহয়রানি এমনকি ধর্ষণের পেছনে নারীর খোলামেলা পোশাক মদদ যোগায়। আসলে নিজেদের ঈমানদণ্ডের ওপরে এদের কোনও নিয়ন্ত্রণ নেই; তাই নিজেদের এই হীনমন্যতা ঢাকতে তারা এই কুযুক্তির আশ্রয় নেয়। তাদের দাবি সত্য হলে পশ্চিমা দেশগুলোয় প্রতিদিন কোটি-কোটি ধর্ষণ ও বিবিধ যৌনহয়রানির ঘটনা ঘটতো এবং পক্ষান্তরে হিজাব-নিকাব-বোরখাময় ইছলামী দেশগুলো হতো সম্পূর্ণরূপে যৌনহয়রানি ও ধর্ষণমুক্ত। বিবিসি’র গতকালকের রিপোর্ট: ইছলামপন্থী সরকার প্রশাসিত ইছলামী দেশ মিসরে যৌনহয়রানি মহামারীর আকার ধারণ করেছে। (লিংক: রিমা) # ষাট বছর পরে মিসরের সরকারী টিভিতে হিজাব পরিহিত সংবাদ উপস্থাপিকাকে দেখা গেছে। আবহাওয়ার পূর্বাভাস ঘোষণাকারী মহিলাদেরকেও হিজাব পরার কথা বলা হয়েছে। # বিস্মিত হবেন না; চৌদি আজব বলে কথা! সে দেশে এই প্রথম নির্মিত হলো পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র। আরও একটি বিস্ময়জাগানিয়া তথ্য হচ্ছে: এই ছবির পরিচালনা করেছেন এক নারী। তিনি বলেছেন, ‘ছবির শুটিং করতে গিয়েও আমাকে নানা ঝক্কি পোহাতে হয়েছে। পুরুষ অভিনেতা ও ক্রুদের সঙ্গে জনসমক্ষে কাজ করতে পারিনি। একটি ভ্যানের ভেতর থেকে ওয়াকিটকি দিয়ে সব নির্দেশনা দিতে হয়েছে। কয়েকটি এলাকায় তো রীতিমতো হট্টগোল পাকিয়ে গিয়েছিল। ওই সব এলাকার বাসিন্দারা চিত্কার-চেঁচামেচি করে শুটিং বন্ধ করে দিয়েছিল।’ # ধর্ষণের দায়ভার ধর্ষিতার ওপরে চাপাতে ইছলাম বড়োই তৎপর। তবে এক ক্যাথলিক ধর্মযাজকের কথা শুনে মনে হলো, যাবতীয় ধর্ম ও ধর্মবাজদের ভেতরে এই প্রবণতা বিরল নয়। ক্যাথলিক শিশুকামী ধর্মযাজকদের পক্ষ নিয়ে এই প্রভাবশালী ধর্মযাজক শালা যা বলেছে, তা অনেকটা এরকম: ধর্মযাজকদের দোষ নেই তো! তাদেরকে টিনএজাররা যৌনকর্মে প্রলুব্ধ করে। এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক বালক-বালিকাদের সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপনকারী ধর্মযাজকদেরকে জেলে পাঠানো উচিত নয়।
প্রিয় কমিক গ্রুপ ‘দ্য চেসার’ ধর্মবাজ ও তাদের ভক্তদের নির্বুদ্ধিতা প্রসঙ্গে দুর্দান্ত একটি গান গেয়েছিল। তাতে দুটো চরণ ছিলো এরকম: I’ve got all of heavens riches > Thanks to all you stupid bitches! স্টুপিড ভক্তদের অনুদান ব্যবহার করে পৃথিবীতে স্বর্গীয় জীবন যাপনকারী এক জার্মান বিশপের কাহিনী পড়ুন। (লিংক: কৌস্তুভ) # ধর্মকারীতে এতোদিন ধরে অযথাই বলা হয়েছে বারবার: প্রার্থনায় কোনও কাজ হয় না। হয়। ১৬৭৮ সাল থেকে শুরু করে কয়েক শতাব্দী ধরে করা হিমবাহ গলার প্রার্থনা এতোদিনে মঞ্জুর হয়েছে। সুইজারল্যান্ডের সেই হিমবাহ গলতে শুরু করেছে। তবে প্রার্থনাকারীরা কি এই ফলাফল চেয়েছিল? (লিংক: কৌস্তুভ) # সমকামীদের বিয়ে দিতে অস্বীকার করায় ডিসক্রিমিনেশন-বিরোধী নিয়মে ইংল্যান্ডে এক খ্রীষ্টান মুমিনাকে পদচ্যুত করা হয়েছিল। সে নিজের ‘ধর্মাধিকার’ বজায় রাখতে ইউরোপের আদালতে নালিশ করেছে। (স-ভূমিকা লিংক: কৌস্তুভ) # তুরষ্কে তৈরি হল মুমিনদের জন্য ইসলামি মতে সহীহ ফেসবুক – সালামওয়ার্ল্ড। ফেসবুকের দুষ্টু জিনিসপত্র, গ্যাম্বলিং এর অ্যাপ ইত্যাদি সব থেকে মুমিনদের নিরাপদে রাখার জন্য। সমগ্র মুসলিম জাহান জুড়ে এর ব্যবহার ছড়িয়ে পড়বে এমন আশা করছে নির্মাতারা। একেক দেশ যাতে তাদের নিজেদের মত করে ইসলামের ব্যাখ্যা অনুসারে রেস্ট্রিকশন বসাতে পারে, তার ব্যবস্থা রাখা হবে, যেমন ইন্দোনেশিয়ায় শেয়ার করা হিজাববিহীন মহিলার ছবি সৌদিতে ব্লক করে দেওয়া যাবে। (স-ভূমিকা লিংক: কৌস্তুভ) # তিউনিশিয়ার হোটেলে মদ্যপান হচ্ছিল বলে (সেখানে মদ বেচাকেনা বৈধ) সেখানে ইসলামবাজ বিক্ষোভকারীরা গিয়ে ভাংচুর করেছে। আরব বসন্তের পরে মিশরের মত সেখানেও ইসলামের উত্থান চলছে। (স-ভূমিকা লিংক: কৌস্তুভ) # জার্মানির কাসেল শহরের একটি গ্যালারিতে প্রদর্শিত একটি কার্টুন মমিন খ্রিষ্টানদের ধর্মানুনুভূতিতে আঘাত হেনেছে। কার্টুনে ক্রুশবিদ্ধ যিশুকে লক্ষ্য করে ঈশ্বর বলছে: Hey… you… I fucked your mother (বাংলায় বললে কেমন শোনাতো, ভেবে হাসি পাচ্ছে) আমি ভাবতেসি, এরা চেতসে ক্যান? ঈশ্বরে ভুল তো কয় নাই!
হিন্দুধর্মের কুৎসিত বর্ণপ্রথার আরেরকটি নিদর্শন: তাঁদের হাতের রান্না খেলে ‘অন্নপাপ’ হয়! # শুধু মন্ত্রপাঠ করলেই পার্থিব সকল মুশকিল আসান হয়ে যাবে, পূরণ হবে যাবতীয় কামনা চাহিদা। কিছু নমুনা দেখুন এখানে। তবে এগুলো গরুপূজারি গাধাদের জন্য। ইছলামীদেরও কিন্তু পদে পদে দোয়ার ব্যবস্থা আছে। চাইকি হাগা-মোতার দোয়া পর্যন্ত। # বিশ্বাসনির্ভর নিরাময়ের (faith healing) একটি বিশেষ পদ্ধতি ব্যবহার করে এক আমেরিকান ধর্মবাজ। রোগাক্রান্তদেরকে সে শারীরিকভাবে আঘাত করে, লাথি দেয়। কিছু নিদর্শনসহ একটি ভিডিও দেখুন। তো এই ধর্মবাজকে ব্রিটেনে ঢোকার অনুমতি দেয়া হয়নি। ঠিক হয়েছে! সে একাই লাথি দিয়ে যাবে, তা তো হতে পারে না। সে এবার নিজের মুখে লাথি খেয়েছে।
ইছলামের নবী ছিলো ঘোর ইহুদিবিদ্বেষী। সে কারণে কোরানও ইহুদিবিদ্বেষআকীর্ণ। তাই ইহুদিদের প্রতি কোনও ধরনের সহানুভূতি পোষণ বা সুসম্পর্ক রক্ষা করা যে কোনও ছহীহ মুছলিমের জন্য নিশ্চিতভাবেই গুনাহর সামিল। আর তাই ইহুদিদের উপাসনালয় সিনাগগে মুছলিমরা শুক্রবারের নামাজ আদায় করছে – কারুর কল্পনায় এমন দৃশ্য আসা সম্ভব নয়। অথচ তেমনটিই ঘটছে আমেরিকার ভার্জিনিয়া প্রদেশে। উভয়পক্ষের বক্তব্য শুনে মনে হলো, এদের বন্ধুত্ব চিরকালীন। সীমাহীন কপটতা আর ভণ্ডামির উৎকৃষ্ট নমুনা যাকে বলে! অবশ্য স্বার্থ উদ্ধারের প্রয়োজনে মিথ্যে বলার অনুমতি কোরানে আছে। এই ধূর্ত ভণ্ডামিকে তাকিয়া (Taqiyya) বলা হয়ে থাকে। # ঘূর্ণিঝড়, ভূমিকম্প, সুনামি জাতীয় যে কোনও প্রাকৃতিক বিপর্যয়েও নাকি আল্লাহর ঘর মসজিদ নাকি বুক-টান দাঁড়িয়ে থাকে। কারণ একটাই – রক্ষাকর্তা আল্লাহ। কিন্তু লিবিয়ায় মসজিদ ভাঙার সময় সর্বক্ষমতাময় আল্লাহপাক নির্বিকার কেন? # ব্ল্যাসফেমি কোনও অর্থেই শাস্তিযোগ্য অপরাধ পদবাচ্য নয়। তবু সেটাকে অপরাধ বানানো হয়েছে গায়ের জোরে। আরও সঠিকভাবে বলতে গেলে – ধর্মবিশ্বাসীদের সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে। সে কারণেই ‘অপরাধীদের’ বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো প্রায় ক্ষেত্রেই হয় অবাস্তব, উৎকট, এমনকি হাস্যেদ্রেককারীও। পাঁচটি উদ্ভট ব্ল্যাসফেমি মামলার বর্ণনা। (লিংক: কৌস্তুভ) # মুছলমানদের ওপরে আছর করে জ্বিন, আর ভূত ভর করে হিন্দুদের ওপরে। বড়োই মজাদার ব্যাপার। তো এক হিন্দু যুবকের ওপরে আছর করা ভূত তাড়াতে তাকে ৪০১ বার পানিতে চোবাতে হবে বলে জানিয়েছিল তান্ত্রিক। ২২৪ বার চোবানোর পর যুবকের মৃত্যু হয়। # বিবর্তনবাদে আস্থা আনলে ধর্মবিশ্বাসের ভিত্তি হুড়মুড় করে ধ্বসে পড়ে বলে মমিনেরা যে-কোনও মূল্যে বিবর্তনবাদ বিরোধিতা বজায় রাখতে ব্যতিব্যস্ত। আর তাই আধুনিক মানুষের শরীরে বিবর্তনবাদের দশটি প্রমাণ দেখে বিশ্বাসের বালুতে মুখ গুঁজে থাকা ধর্মাক্রান্ত ব্যক্তিদের কোনও প্রতিক্রিয়া হবে বলে মনে হয় না। (লিংক: বোকা কাক) # কোরান, হাদিস ও ইমাম গাজ্জালীর বিশদ বর্ণনায় ইছলামী দোজখ সম্পর্কে ধারণা নিন এবং নূরের পথে আসুন। নইলে পরকালে রোস্ট হওয়াই আপনার নিয়তি। # বারো বছরের বালক ঊর্ধ্বশ্বাসে দৌড়ে পালোচ্ছে, আর তার পেছনে ছুটছে শুধু আন্ডারওয়্যার পরা এক ক্যাথলিক ধর্মযাজক… না, কোনও কমেডি ছবির দৃশ্য নয়, বাস্তব ঘটনা। # বেলজিয়ামের খ্রিষ্টান ধর্মযাজকদের জন্য একটি প্রশিক্ষণ কোর্সের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সেখানে তাদের শিশুকামী প্রবণতা দূর করতে সহায়তা করবে সাইকায়াট্রিস্টরা। খবরটা পড়ে আমার মনে হলো, ধুলো এড়াতে পৃথিবী চামড়ায় না ঢেকে পদযুগল চামড়াচ্ছাদিত করলেই তো ল্যাঠা চুকে যেতো। ধর্মযাজকদের ঐতিহ্যবাহী মহামারী-গোত্রীয় শিশুকামিতার কথা জেনেও যে-সব পিতা-মাতা তাদের শিশুদেরকে পাঠান চার্চে – যাজকদের সান্নিধ্যে, তাদের প্রয়োজন সাইকায়াট্রিস্টের। # ইছলাম সঙ্গত কারণেই জ্ঞানবিদ্বেষী। জ্ঞানের আলোয় ইছলামী নূর বিলুপ্ত হয়ে যায় যে! আর সে কারণেই প্রাচীন বিশ্বের সর্ববৃহৎ ও সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থসংগ্রহের অধিকারী Library of Alexandria পুড়িয়ে ফেলা হয়েছিল ইছলামের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি, নবীজির অতি নিকটজন খলিফা ওমরের নির্দেশে।
আপনি কি দশ বছরের চেয়ে ছোট মেয়েকে বিয়ে করে সুন্নতী হতে চান? বাংলাদেশে এটা করতে গিয়ে মার খেয়ে কেঁদেছেন? আর চিন্তা নেই!! চলে যান ইরানে। সেখানে এখন আইন করেই এসব পেডোফিলিয়া হালাল করার এন্তেজাম চলছে!! সুন্নতী হৌন, শিশুনির্যাতক হৌন। সবই ইসলামিক। (স-ভূমিকা লিংক: আরিফুর রহমান) # মানুষের জীবনের চেয়ে তথাকথিত ধর্মীয় রীতিনীতি পালন অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। ধনুর্ভঙ্গ অ্যাবোরশন-বিরোধিতার শিকার হয়ে প্রাণ দিতে হয়েছে ষোলো বছর বয়সী মেয়েকে। # হিন্দুধর্মের বীভৎস, কুৎসিত ও বর্বর বর্ণপ্রথার আরও একটি মহিমা: নিম্নবর্ণের এক বালক ভুল করে ফোন করে বসে উচ্চবর্ণীয় ছেলের নাম্বারে এবং এতেই ‘জাত গেছে’ বেজাতদের! ফলাফল – দলিত শ্রেণীর ৫০টি পরিবারকে একঘরে করা হয়েছে। # কোরানশিক্ষার জন্য সহায়িকা পুস্তিকা Noorani Qaida-র পাতা পুড়িয়ে ফেলেছে বলে বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী এগারো বছরের খ্রিষ্টান বালিকাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে ব্ল্যাসফেমির অভিযোগে। ঘটনা ফাকিস্তানে।
এক নজরে স্ট্রিং থেকে দৃশ্যযোগ্য মহাবিশ্ব। লিংকে যান > স্টার্ট বাটনে ক্লিক করুন > এরপর নিচে একটা হালকা টাস্ক বার আসবে- সেটাকে সামনে বা পেছনে নিন > সামনে নিলে ক্রমশ মহাবিশ্বের বড় কিছুর দিকে যাবে, আর পেছনে ক্ষুদ্রতর। (স-ভূমিকা লিংক: অমার্জনীয়) # “পারস্পরিক সম্মতিক্রমে সুপারিশকৃত দান” নামে জনগণের সঙ্গে অর্থ ও পণ্য বিনিময়ের অভূতপূর্ব ও বিজ্ঞানের অজানা একটি পদ্ধতি আবিষ্কার করার কৃতিত্বের কারণে রাশিয়ার অর্থোডক্স চার্চের প্রধানকে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য মনোনয়ন দিয়েছে সে দেশের ‘ক্রেতা স্বার্থ রক্ষা কমিটি’। # The Church of Jesus Christ of Latter-day Saints-এর (সংক্ষেপে LDS) প্রধানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ: এক মা ও মেয়ে তার যৌনলাঞ্ছনার শিকার এবং মেয়ের ভাইয়ের পুরুষাঙ্গ কামড়ে সে প্রায় ছিঁড়ে ফেলেছিল। # পরকালের বর্ণনা একেক ধর্মে একেক রকম। শীর্ষ পাঁচ হাস্যকর রকমের অন্যায্য পরকালের তালিকা দেখুন। বড়োই উপভোগ্য নিবন্ধ। (লিংক: Fallen Angel) # ইসলামী বেশেহত সম্পর্কে কোরান-হাদিসসম্মত বিশদ ধারণা পেতে চাইলে বাংলায় অনূদিত এই রচনাটি পড়া ফরজে আইন। # বিদেশে ক্রিশ্চান মিশনারীদের কেমন কষ্টের মুখে পড়তে হয়, সেটা বোঝাতে গিয়ে এক চার্চ সেখানে আসা স্কুলপড়ুয়া বাচ্চাদেরই কিডন্যাপ করে! নকল গুন্ডা দিয়ে তারা একটা অপহরণের নাটক সাজায়, যেখানে ওই চার্চের পাদ্রীকে মারধর করারও একটা সাজানো দৃশ্য ছিল। ট্রমাটাইজড এক বালিকার পরিবার অভিযোগ করায় সরকার ওই পাদ্রী ও চার্চের বিরুদ্ধে মামলা করেছে। (স-ভূমিকা লিংক: কৌস্তুভ) # প্রধান প্রতিটি ধর্মেই নারীকে চিত্রিত করা হয়েছে নিকৃষ্ট, অধঃস্তন প্রাণী হিসেবে। নারীকে ভয় পায় বলেই কি তাদের নিয়ন্ত্রণ করতে ধর্মগুলোর এতো ব্যগ্রতা? ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশিত একটি নিবন্ধ। # How to suck at your religion নামের স্রেফ অতুলনীয় একটি দীর্ঘ কমিক। অতি অতি অতি অবশ্যদ্রষ্টব্য। মনে আশা পুষে রেখেছি, কোনওদিন হয়তো অনুবাদ করে ফেলার সময় জুটে যাবে… (লিংক: অসুর, Fallen Angel) # আমেরিকার ছবিঘরে ছবি চলাকালীন এক আততায়ী সেখানে ঢুকে গুলি করে হত্যা করেছিল ১২ জন দর্শককে। ‘এই সময় ঈশ্বর কোথায় ছিলো’ – এই প্রশ্নের মারফতী অর্থাৎ ভুয়া ও অবোধ্য একটি বিশ্লেষণ দিয়েছিল এক ধর্মযাজক। সেই লেখার নিচে এক পাঠক মারদাঙ্গা উত্তর দিয়েছিলেন ঈশ্বরের হয়ে। উত্তরটা এখনও নিবন্ধের নিচেই আছে, তবু সাবধানতার খাতিরে সেটির স্ক্রিনশট জুড়ে দিচ্ছি।
শান্তির ধর্ম টপ ফর্মে বরাবরের মতোই। “হিন্দু অধ্যুষিত এলাকায় একটি মসজিদ নির্মাণকে কেন্দ্র করে দিনাজপুরের চিরির বন্দর উপজেলায় হিন্দুদের অন্তত ২০টি বাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে। ভাঙচুর ও লুটপাট হয়েছে আরো কয়েকটি বাড়িতে।” # মুসলিমদের কি বোধোদয় হচ্ছে অল্পস্বল্প করে? “বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল মুসলিম রাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ায় মসজিদের মাইক নিয়ে বিতর্ক শুরু হয়েছে। শব্দ দূষণ কমাতে নিয়ম পরিবর্তনের ডাক দিচ্ছেন অনেকে।” # যৌন হয়রানির অভিযোগে খুবি শিক্ষক চাকরিচ্যুত। তার খোমা মোবারকখানা দেখা ফরজে আইন। # চীনের একটি অংশে রমজান পালন নিয়ে বাড়াবাড়ির ওপরে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। এক বাক্যে বললে এভাবে বলতে হয়: রোজা রাখা যাবে না, সে কথা কেউ বলছে না, তবে সমস্ত রেস্টুরেন্ট (মুসলিম মালিকদেরও) খোলা রাখতে হবে স্বাভাবিক দিনের মতো। # সম্ভবত, বিপরীত লিঙ্গের প্রতিনিধিদের সঙ্গে মেলামেশা নিষিদ্ধ হবার কারণেই চৌদি আজবে সমকামিতার ব্যাপক প্রচলন অনিবার্য বলে মনে করা হয়। এ প্রসঙ্গে আরও একটি নিবন্ধ। # লাঙ্গুল-পুরাণ, আবার সে এসেছে ফিরে। “খুশি হলেই ছোট্ট মেয়েটা টুকটুক করে লেজ নাড়ত। বাবার ভালই লাগত। কিন্তু লোকলজ্জা ও মেয়ের ভবিষ্যতের কথা ভেবে হাসপাতালে গিয়ে লেজটা কাটিয়ে আসতে হল।” (লিংক: দীপঙ্কর বন্দ্যোপাধ্যায়) # সহীহ সুন্দরী প্রতিযোগিতা। ২০১১ সালের মিস পাকিস্তানের ২১টি ছবি। কঠোরভাবে শরিয়তসম্মত পোশাকে। (লিংক: থাবা বাবা) # যিশুর কাহিনী নিয়ে লিওনার্দো দা ভিঞ্চির আঁকা ‘দ্য লাস্ট সাপার’-এর ২৬টি মজাদার রিমেইক। (লিংক: শয়তানের চ্যালা)
ইছলামীদের ইহকালীন গেলমানচর্চার আরও একটি নমুনা। ১২ বছর বয়সী শিক্ষার্থীকে যৌননির্যাতন করার অভিযোগে মাদ্রাসার অধ্যক্ষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
ঠাকুরগাঁওয়ে মসজিদে সংঘর্ষ, ইমামসহ আহত ১০।
ইছলাম শান্তির ধর্ম, অন্য ধর্মবিশ্বাসের প্রতি সহনশীল, ইছলামে জোরাজুরির স্থান নেই… এই জাতীয় মমিনীয় চাপাবাজিতে কান ঝালাপালা। তো নবীজির জন্মস্থান, ইছলামের আঁতুরঘর ও প্রধান ধারক-বাহক দেশ চৌদি আজবের সাম্প্রতিক একটি সংবাদ নজরে পড়লো। সে দেশে বসবাস- বা কর্মরত ভিন্নধর্মানুসারীদের হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলা হয়েছে, সূর্যাস্ত থেকে সূর্যাস্ত অব্দি প্রকাশ্যে পান, ভক্ষণ ও ধূমপান কঠোরভাবে নিষিদ্ধ। এই আইন অমান্যকারীদের কর্মচুক্তি বাতিল করে দেশ থেকে বহিষ্কার করা হবে। # বাংলাদেশী বংশোদ্ভুত এক মমিন পেন্টাগন ও ক্যাপিটল উড়িয়ে দেয়ার লক্ষ্যে সন্ত্রাসবাদী এক পরিকল্পনার সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলো।
পায়ুকাম ইছলামে হারাম হলেও জিহাদের পথে চলতে গেলে কিছু সময়ের জন্য এই ধরনের যৌনচর্চা যায়েজ। ভাবছেন, কেন? জিহাদ সফল করতে গেলে অবধারিতভাবে আত্মঘাতী হামলার প্রয়োজন আছে। আর আত্মঘাতী হামলা চালাতে গেলে শরীরের বিভিন্ন অঙ্গে বিস্ফোরক বহন করার ব্যাপার আছে। তেমন একটি অঙ্গ হতে পারে পায়ুপথ। তো সেখানে বিস্ফোরক সহজভাবে প্রবেশের পথ সুগম করতে অর্থাৎ মলদ্বারের প্রসারণ ঘটাতে হবু আত্মঘাতী বোমারুর সঙ্গে পায়ুকামে লিপ্ত হওয়া আবশ্যক। ইছলামবাজের ফতোয়া।
পরকালে বেহেশতী গেলমানদের নিয়ে কী করণীয়, তা নির্ধারণ করতে পার্থিব গেলমানচর্চায় মশগুল মোল্লাদের খবর এভাবে ফাঁস করা কি উচিত? গৌরনদীতে ছাত্রকে যৌন নির্যাতন, মাদ্রাসা শিক্ষক গ্রেপ্তার।
# আল্লার ঘরেও চুরি হয়, আর তার বিচার চাওয়ার জন্য আল্লার বান্দারা দুনিয়ার থানা-পুলিশে বিচারও দেয়… আল্লা বলেছেন ধৈর্য্য ধারন করতে, কিন্তু মুমিনরা বড়ই বেচেইন… রোজ হাশর পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরতে পারলো না! (স-ভূমিকা লিংক: থাবা বাবা) # প্রতিবাদ… আমি কারো সম্মান নই… (স-ভূমিকা লিংক: থাবা বাবা) # থ্রী-স্টুজেস… অনেক পুরনো খবর, তবে ছবিটা মজার! (স-ভূমিকা লিংক: থাবা বাবা) # ধর্মে ভালবাসা নিষিদ্ধ… ধর্মে কেবল শষ্যক্ষেত্র অনুমোদিত! (স-ভূমিকা লিংক: থাবা বাবা)
খবরটা না, নির্বোধ ধর্মপ্রাণদের মন্তব্যগুলো দেখুন! (স-ভূমিকা লিংক: থাবা বাবা)
ঈশ্বর ও বিশ্বাস তাকে রক্ষা করলো না। (স-ভূমিকা লিংক: থাবা বাবা)
শিশুমস্তিষ্কপ্রক্ষালক। ভিডিও। (স-ভূমিকা লিংক: থাবা বাবা)
শান্তির দেশ পাকিস্তানের অস্ত্র প্রস্তুতকারকেরা। (লিংক: শয়তানের চ্যালা)
হিল্লা বিয়েতে বাধ্য করা হচ্ছে এক নারীকে। (লিংক: শুভ চৌধুরী)
নাস্তিক আর্টিস্টের হাতে যিশু, ক্রুশ আর যিশুর রক্ত (হোলি ওয়াইন) দিয়ে তৈরি আইসক্রিম। (লিংক: কৌস্তুভ)
গোমাতা ক্ষিপ্ত হলো কেন ভক্তদের ওপরে? সচিত্র প্রতিবেদন।
# ‘নাস্তিকেরা নরকের আগুনে পুড়বে’ – এমন বিলবোর্ড ঝলমল করে আমেরিকায়, তবে বোস্টনবাসী এক বৃদ্ধ ‘ধর্ম হচ্ছে বড়োদের রূপকথা’ লেখা পোস্টার টাঙাতে চাইলেই আইন চোখ রাঙাতে শুরু করলো। # শালা অ্যাত্তো বড়ো শঠ, প্রতারক, ভণ্ড! ক্যাথলিক ধর্মযাজকদের শিশুধর্ষণকে সে অপরাধ বলে স্বীকার করবেই না! শিশুকমীদের সবচেয়ে বড়ো সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের প্রধান বলে কি না, এটা একটা ‘রহস্য’! ব্যাটা আস্ত এক চুদির্ভাই! # ভ্যাটিকানের সঙ্গে মাফিয়ার যোগাযোগ? এ তো ওপেন সিক্রেট। #
পুত্র নাস্তিক বলে ধর্মাক্রান্ত মা তাকে ত্যাজ্য করেছে। মায়ের লেখা সর্বশেষ চিঠি। বড়োই মর্মান্তিক। অন্ধবিশ্বাস মানুষকে দিয়ে কী না করাতে পারে!
# রমণী, মদিরা ও সঙ্গীত – এই তিন প্রলোভন পরীক্ষায় ফেলে দিয়েছে মালি’র ইসলামবাজদের। # সহীহ বডি আর্ট, কিন্তু কেউ বুঝলোই না… (লিংক: থাবা বাবা) # ‘লাস্ট সাপার’ মানে বারোজন শিষ্য নিয়ে যীশুর শেষ খানাদানা’র ছবি (জুডাসের প্রবঞ্চনা করে সৈন্যদের হাতে ধরিয়ে দেওয়ার আগে) খ্রীষ্টধর্মে অতি সম্মানিত একটা জিনিস, লিওনার্দো দা ভিঞ্চির মত বহু নামী শিল্পী তা এঁকেছেন। গত হাজার বছরের এমন অনেকগুলো ছবি দেখে বিজ্ঞানীরা একটা মজার সিদ্ধান্তে এসেছেন – এই সময়ের সাথে সাথে আমাদের জীবনযাপন যেমন উন্নততর হয়েছে, তার সঙ্গে পাল্লা দিয়েই খাবারের পরিমাণ ও থালাবাসনের আকারও কেবলই বেড়েছে ওই ছবিগুলোয়! (স-ভূমিকা লিংক: কৌস্তুভ)
এতোদিন জানতাম যে পশুপাখিদের মধ্যে হারাম হালাল আছে, মানুষের মধ্যে বৌদ্ধ-খ্রিষ্টান আছে, এখন দেখি সাকসব্জীও সাম্প্রদায়িক… টমেটো নাকি খ্রিষ্টান ফল এবং তা খাওয়া হারাম – ঘোষণা দিয়েছে মিসরের ইসলামিস্ট অ্যাসোসিয়েশন। (স-ভূমিকা লিংক: থাবা বাবা) # সমকামীদের সংখ্যা কোন দেশে সবচেয়ে বেশি? নিশ্চয়ই পশ্চিমা কোনও উন্নত দেশের নাম আপনার মাথায় আসছে, তাই না? আপনার ধারণা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত। সমকামীতে সয়লাব দেশটি হচ্ছে নবীজি ও ইসলামের জন্মস্থান চৌদি আজব। এই ওপেন সিক্রেট বিষয়ে ২০০৭ সালে প্রকাশিত একটি বিশদ নিবন্ধ (হায়! কেউ যদি বাংলায় অনুবাদ করে দিতেন!) পড়ে দেখুন। পাশাপাশি প্যাট্রিক কন্ডেলের প্রাসঙ্গিক ভিডিওও দেখে নেয়াটা উচিত হবে। #
# ৫ জুনের খবর: মিয়ানমারে মুসলিমরা এক বৌদ্ধ মেয়েকে ধর্ষণ করে হত্যা করেছে অভিযোগে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা পিটিয়ে হত্যা করেছে দশজন মুসলিমকে। ৯ জুনের খবর: মুসলিম ও বৌদ্ধদের সংঘর্ষে ৪ জন বৌদ্ধ নিহত। একই দিনের আরেকটি খবরে দেখা যাচ্ছে, নিহতের সংখ্যা সাত (কোন ধর্মাবলম্বী, তা উল্লেখ করা হয়নি), আহত – ১৭ এবং ভস্মীভূত হয়েছে ৪৯৪টি বাড়ি, ১৯টি দোকান ও একটি গেস্ট হাউস। এবং দাঙ্গায় অংশগ্রহণকারী মুসলিমরা সেখানে অবৈধভাবে বসবাসরত বাংলাদেশী! # এক ধর্মযাজক নিজের ৬৪ বছর বয়সে চার্চ ত্যাগ করে এলভিস প্রিসলির বেশ ধারণ করে রক অ্যান্ড রোলের রাজার বাণী প্রচারে মনোনিবেশ করেছে। তবে সবচেয়ে কৌতূহলোদ্দীপক ব্যাপার হলো, কাজটি সে করছে ঈশ্বরের নির্দেশে। # প্রেসিডেন্ট ওবামা প্রবর্তিত জন্মনিয়ন্ত্রণ নীতিমালা চার্চের পছন্দ হয়নি বলে তারা প্রতিবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছে। দাবি মানা না হলে তারা তাদের জনসেবামূলক কর্মকাণ্ড স্থগিত করে দরিদ্রদেরকে অনাহারে রাখবে। # নিজের বহন করা বোমা বিস্ফোরণে মারা গেল যে হতে-পারতো-আত্মঘাতী-শহীদ-বোমারু, তাকে কি বেহেশতে আত্মঘাতী বোমারুর মর্যাদা দিয়ে ৭২ খানা কুমারী সরবরাহ করা হবে? তার তো খাস নিয়ত ছিলো; কিন্তু কোনও এক কারণে সে কামিয়াব হতে পারেনি। প্রশ্নটা মাথায় এলো এই খবর পড়ে।
ব্রিটেনে সাম্প্রতিককালে কমবয়সী ব্রিটিশ বালিকাদের ওপরে ছলে-বলে যৌননিপীড়ন ও ক্ষেত্রবিশেষে যৌনব্যবসায় বাধ্য করার দায়ে অভিযুক্তদের সকলেই কেন যে মুসলিম, সে এক রহস্য। অজস্র উদাহরণের একটি। (লিংক: নাস্তিক আলী) # বিবাহবহির্ভুত যৌনসম্পর্ক স্থাপনের অভিযোগে ২০ বছর বয়সী এক মেয়েকে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করার রায় দিয়েছে সুদানের আদালত। ছহীহ ইছলামী বিচার। বলুন, সোবহানাল্লাহ। # What if there is raki (traditional anisette drink) in paradise but not in hell, while there is Chivas Regal (scotch) in hell and not in paradise? – এই মর্মে একটি টুইটারের মাধ্যমে এক খ্যাতনামা মুসলিম পিয়ানোবাদক মমিনদের ধর্মানুনুভূতিতে নির্মম আঘাত হেনেছে বলে তাঁকে দাঁড় করানো হচ্ছে আদালতের মুখোমুখি। # মেয়ের বয়স দশ? অবশ্যই সে বিবাহযোগ্যা। নবীজি তো নয় বছর বয়সী মেয়ের সঙ্গে সহবাস করেছে। তাই চৌদি মুফতি দশ বছর বয়সী মেয়ের বিয়ে করা হালাল ঘোষণা করতেই পারে। তাছাড়া বিয়ের উপযুক্ত বয়সসীমা বাড়ানোর পক্ষপাতীদের কঠোর সমালোচনাও করেছে সে। # ধর্মোন্মত্ত পিতা-মাতা নিজ হাতে হত্যা করেছে তাদের ১৭ বছর বয়সীকে কন্যাকে। ব্রিটেনবাসী এই মেয়ের অপরাধ ছিলো – অনৈসলামিক পোশাক পরিধান, ছেলেদের সঙ্গে কথা বলা… (লিংক: টোস্টার) # ‘শিক্ষালাভের জন্য সুদূর চীন পর্যন্ত যাও’ – এমন কথা নবীজি বলেছিল বলে মমিনেরা দাবি করে ইছলামের শিক্ষাভীতি চাপা দেয়ার চেষ্টা করে থাকে। মজার ব্যাপার হচ্ছে, অমন বাণীর অস্তিত্ব কোরান-হাদিসে নেই। ভুয়া একটা প্রচার মাত্র। প্রকৃত শিক্ষার আলো ইসলামী নূর দূরীভূত করে দেয় এবং, সবচেয়ে বড়ো কথা, নারীদেরকে শিক্ষিত করে। তাই ইছলামী ষণ্ডদের ক্ষোভ বালিকা বিদ্যালয়গুলোর ওপরেই বেশি। (লিংক: হযরত নালায়েক) # বিয়ের অনুষ্ঠানে একসঙ্গে নাচ-গান করার অপরাধে চার নারী ও দুই পুরুষকে মৃত্যুদণ্ড দেয়া হয়েছে ইসলামে আকণ্ঠ নিমজ্জিত দেশ ফাকিস্তানে। (লিংক: হযরত নালায়েক) # শিশুকামপ্রবৃত্তি ছহীহ উপায়ে চরিতার্থ করতে চাইলে ইছলামগ্রহণই সঠিক পথ। হয়তো সেটাই ভেবেছিল ধর্মান্তরিত হয়ে মুসলিম বনে যাওয়া ইব্রাহিম এলাহি। কিন্তু তার জন্যে দুঃখের কথা এই যে, বাংলাদেশের আইন আর ইছলামী আইন-রীতি-ঐতিহ্য এক নয়। তাই সে ১০ বছর বয়সী আদিবাসী শিশু সুজাতা চাকমাকে ধর্ষণ করে হত্যা করার পরে গ্রেপ্তার হয়। সুজাতা চাকমার দু’টি মর্মবিদারী ছবি দেখুন। (লিংক ও ছবি: টোস্টার) # ইছলামী জোশে বলীয়ান মমিনেরা তাঞ্জানিয়ার জানজিবারে দুটো চার্চে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। # কাফেরদের দেশে গিয়ে মসজিদ নির্মাণসহ ধর্মচর্চার সমস্ত সুযোগ আদায় করতে না পারলে মুসলিমরা উচ্চকণ্ঠ হয় বটে, তবে মুসলিম দেশে অন্য ধর্মগুলোর চর্চা ব্যাহত বা বিড়ম্বিত করতে তারা সদা সক্রিয়। ইন্দোনেশিয়ায় এক চার্চের রীতিসিদ্ধ ধর্মপালনে বাধা দিতে মুসলিমরা প্রথমে প্রবল শব্দদুষণের আয়োজন করে। এর পরেও কাফেররা নিরস্ত না হলে তাদের ওপরে বর্ষণ করা হচ্ছে মূত্র, নর্দমার ময়লা, ব্যাঙ। সে দেশের মমিন পুলিশেরা সঙ্গত কারণেই নিষ্ক্রিয়। # পৃথিবীজুড়ে অসংখ্য মসজিদের সঙ্গে সন্ত্রাসবাদের প্রত্যক্ষ যোগাযোগ। এ প্রসঙ্গে পূর্ব লন্ডনের একটি মসজিদ সম্পর্কিত সাম্প্রতিক ভিডিও-রিপোর্ট। # গত পাঁচ বছরে অসংখ্য চেচেন নারীর পরিত্যাক্ত লাশ পাওয়া গেছে গ্রোজনির বনে, পথে-ঘাটে। চেচেন প্রেসিডেন্ট রামজান কাদিরভ বলেছে, এরা ছিলো দুশ্চরিত্রা নারী এবং তাদেরকে খুব ন্যায়সঙ্গত কারণে হত্যা করেছে তাদের আত্মীয়স্বজনেরা। সে আরও বলেছে, নারীরা তাদের স্বামীদের সম্পত্তি। সুবহানাল্লাহ। একেবারে ছহীহ ইছলামী বাণী।
গত মে মাসে বিশ্বজুড়ে ইসলামী জিহাদীরা আক্রমণ করেছে ১৮৫ বার (অর্থাৎ দিনে গড়ে ছয়বার), হত্যা করেছে ৯৩৫ জনকে (অর্থাৎ দিনে তিরিশজনেরও বেশি), ভয়াবহভাবে আহত করেছে ২২৩৫ জনকে। আলহামদুলিল্লাহ। বিস্তারিত দেখুন এখানে।
মুভি থিয়েটারগুলোতে ইউরো ২০১২-র ফুটবল ম্যাচগুলো সরাসরি প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছে ইরান। তবে সেখানে নারীর স্থান নেই। সেখানে পুরুষদের সঙ্গে বসে ফুটবল দেখা নারীদের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। এবং এমন একটি মহৎ পদক্ষেপের জন্য নারীদের ধন্যবাদ পুলিশের পাওনা বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়েছে। # বেলজিয়ামে এক স্কুলবালক হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়লে তার শুশ্রূষার জন্য অ্যাম্বেুলেন্স না ডেকে কোরানের আয়াত পড়ে তাকে সুস্থ করে তোলার প্রয়াস নেয় এক মুসলিম শিক্ষক। তাকে চাকরি থেকে ছাঁটাই করা হয়েছে। বুঝি না, মুসলিমদের জন্য ডাক্তার-ওষুধ-হাসপাতাল-ক্লিনিকের প্রয়োজন হবে কেন! তাদের জন্য তো সর্বরোগহরী, সকল মুশকিল আসানকারী কোরান রয়েছে! # কাফেরদের দেশ ব্রিটেন ২০০৭ সালে সেই যে শুরু করলো প্রতিভা-অন্বেষণমূলক টিভি-অনুষ্ঠান Britain’s Got Talent, এর পর পৃথিবীর বহু দেশ এই আইডিয়াটা লুফে নিয়ে অমুক’s Got Talent, তমুক’s Got Talent নামের অনুষ্ঠান চালু করেছে। এমনকি দুবাইভিত্তিক চৌদি টিভি চ্যানেলে আছে Arab’s Got Talent. এবারে এক চৌদি শহরে সম্পূর্ণ ছহীহ কায়দায় শুরু হতে যাচ্ছে Buraydah’s Got Talent. এতে নাচ-গান-বাজনা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ তো বটেই, এবং এতে অংশ নিতে পারবে না নারীরা।
“পৃথিবীর সমস্ত গে আর লেসবিয়ানকে বিদ্যুতায়িত কাঁটাতারের দেয়ালের অপর পাশে আটকে রাখা দরকার, যাতে তারা বেরোতে না পারে সেখান থেকে। তারপর কয়েক বছর পেরিয়ে গেলে সমকামীরা এমনিতেই নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে পৃথিবীর বুক থেকে। কারণ তারা সন্তানোৎপাদন করতে পারবে না যে!” – এ বিশ্বকে সমকামীমুক্ত করার এমন হিটলারী রেসিপি প্রস্তাব করেছে এক ধর্মবাজ। নিশ্চয়ই ধর্ম সব সময়ই মানবতামণ্ডিত। # অনেক গোপন দলিল ফাঁস হয়ে গেছে বলে ভ্যাটিকান স্পষ্টতই বিব্রত। খোদ পোপের এক কর্মচারীকে গ্রেপ্তার করেছে ভ্যাটিকানের পুলিশ। ভারি অবাক হলাম পড়ে। ঈশ্বর এতো নিষ্ক্রিয় কেন? তার দূতাবাসকে কেলেংকারির মুখোমুখি হওয়া সে রহিত করতে পারলো না? আর ঈশ্বরময় দেশে পুলিশের প্রয়োজনটা কোথায়, তা-ও ঠিক বোধগম্য নয়। # কোরানে সুরা নিসায় স্ত্রী-প্রহারের অনুমতি দেয়া হয়েছে স্বামীকে। এ বিষয়ে এতো বিশদ বিশ্লেষণ ও গবেষণা অন্তত আমার চোখে আর পড়েনি। আরও অবশ্যদ্রষ্টব্য: স্ত্রী-প্রহারের ইসলামী তরিকাগুচ্ছ। # এমন অনেক বর্বর, নৃশংস কাজ আছে, যেগুলো অবিশ্বাসীদের পক্ষে ঘটানো কোনওভাবেই সম্ভব নয়। কারণ সেসব করতে গেলে সর্বাগ্রে প্রয়োজন বিশ্বাস। এই যেমন মেক্সিকোর এক মহিলা উপবাস পালন ও প্রার্থনাপাঠের পর তার নিজের পাঁচ বছর বয়সী পুত্রসন্তানের চোখ উপড়ে ফেলেছে। তার বিশ্বাস ছিলো, এভাবে ‘পৃথিবীকে ধ্বংসের মুখ থেকে রক্ষা করা সম্ভব।’ বদ্ধোন্মাদ ইব্রাহিম নবীর ছেলে হত্যার উদ্যোগের সঙ্গে এই ঘটনার চরিত্রগত কোনও পার্থক্য দেখি না। # আল্যার প্যাঁদানি খাওয়া আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে। অথচ কোনও এক রহস্যজনক কারণে সে সর্বশক্তিমান হয়েও কারোর একটি যৌনকেশও উৎপাটন করতে পারছে না। ফলে এগিয়ে আসতে হচ্ছে তার অনুসারীদের। কুয়েতের সংসদ ‘ব্ল্যাসফেমির অপরাধ মৃত্যুদণ্ড’ আইনটি পাশ করেছে। কারণ হিসেবে আল্যা-পচানির হার বৃদ্ধির কথাই বলা হয়েছে। # লেসবিয়ান জীবনযাপনের ‘অপরাধে’ এক মহিলার অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠান পরিচালনায় অস্বীকৃতি জানিয়েছে ধর্মযাজক। শিশুধর্ষক ধর্মযাজকদের মৃত্যুর পর তাদের এই ‘নৈতিকতা’ কোথায় লুকিয়ে থাকে?
ধর্মীয় গাধামির সীমা-পরিসীমা আসলেই নেই। ভারতে হিন্দু ধর্মাবলম্বী নিঃসন্তান দম্পতিদের মধ্যে এখন ব্রাহ্মণ-বীর্য বহুল বাঞ্ছিত বস্তু। এ প্রসঙ্গে ফেসবুকে হাঁটুপানির জলদস্যু ব্রাহ্মণদের জন্য একটি ব্যবসায়িক প্রকল্প প্রস্তাব করেছেন। প্রতিষ্ঠানের নাম ও স্লোগান হবে: “আদি শুক্রাচার্য স্পার্মাসিউটিক্যালস। আমরা সারা সপ্তাহ শুক্রবার করি।” (লিংক: ব্রাহ্মণ কুলাঙ্গার কৌস্তুভ) # ধর্মবিশ্বাস প্রবল হলে মগজ নিশ্চয়ই নিষ্ক্রিয় হয়ে পড়ে, নইলে নিরন্তর এতো বোধবুদ্ধিহীন কর্ম ধর্মবিশ্বাসীরা কী করে করতে পারে! ধর্মগুরুর পরামর্শে নিজ সন্তানকে জীবন্ত কবর দেয়ার সিদ্ধান্ত নিতে পারে কেবল তারাই। এই খবর প্রসঙ্গে ফেসবুকে রঞ্জন নন্দী মন্তব্য করেছেন, ধর্মগরুরা পরামর্শ দেয় – আর ধর্মগাধারাও সেই পরামর্শ শুনে সন্তানকে হত্যা করে! (লিংক: পাদুকা) # ৩৫০ পাউন্ড ওজনের কালো মার্বেলের তৈরি শিবলিঙ্গ (আকারটি অনুমান করুন ) কে বা কাহারা উপাসনালয়ের বাইরে ফেলে রেখেছে বলে মমিন হিন্দুদের শিবলিঙ্গ… থুক্কু, ধর্মানুনুভূতি উত্থিত হয়েছে।
বৌদ্ধধর্মের রেপুটেশনের লুঙ্গি থেকে থেকেই দমকা বাতাসে উড়ে গিয়ে অনেক অপ্রিয় বিষয় জনদৃষ্টিগোচর করে ফেলে। সম্প্রতি কোরিয়ায় ফাঁস হওয়া এক ভিডিওতে এ জগতের পার্থিব চাহিদা, বাসনা-কামনা থেকে মুক্ত কয়েকজন বৌদ্ধ ভিক্ষুকে এক হোটেল রুমে ধূমপান, মদ্যপান ও বিপুল পরিমাণ অর্থ নিয়ে জুয়া খেলায় মত্ত অবস্থায় দেখা গেছে। টাকাগুলো বৌদ্ধধর্মবিশ্বাসীদের দান করা বলে ধারণা করা হচ্ছে। আরও বলা হচ্ছে, এটা বৌদ্ধ ধর্মগুরুদের দুর্নীতির বিশাল হিমশৈলের ছোট্ট উপরিভাগ মাত্র।
# অতি রক্ষণশীল ইহুদি সম্প্রদায়ে শিশুদের ওপরে যৌন নির্যাতন বিরল নয় একেবারেই, এবং তেমন ঘটনাগুলো ধামাচাপা দিতে ধর্মগুরুরা ব্যতিব্যস্তও বটে। (লিংক: ছাগলনাইয়ার বনলতা সেন) # আস্তিক ভাইসকল, আপনারা কখনও বিশ্লেষণমূলক ও সমালোচনাধর্মী চিন্তার পাশ ঘেঁষবেন না! ঈমান হারানোর সমূহ সম্ভাবনা। (লিংক: ছাগলনাইয়ার বনলতা সেন) # মনে হচ্ছে, আধ্যাত্মিক শুদ্ধিকরণ প্রক্রিয়ায় ধর্ষণ একটি অনিবার্য উপাদান। # অনুসারীদের কাছে রক্তমাংসের ঈশ্বর হিসেবে পরিচিত এক ধর্মগুরু পনেরো বছর বয়সী বালিকার সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপন করেছিল নিজেকে the Holy Ghost বলে পরিচয় দিয়ে তাকে “great blessings”-এর প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। ঈশ্বর এখন জেলে। # ইরানে ওয়েব সেন্সরশিপ ফিল্টারে আটকা পড়েছে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লা আলী খামেনির বাণী # গত শতাব্দীর তিরিশের দশক থেকে শুরু করে এ যাবত দেড় লক্ষ আইরিশ শিশু ক্যাথলিক ধর্মযাজকদের যৌননির্যাতনের শিকার হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে চার্চ এসব ঘটনা ধামাচাপা দিতে অতিশয় দক্ষ। # ধর্মগুলোও কি ক্রমশ ডিজিটাল হয়ে পড়বে? কাবার সাইটে চক্কর দিয়ে, শয়তানকে ভার্চুয়াল পাথর মেরে, নারী-যৌনাঙ্গসদৃশ কালো পাথরে ভার্চুয়াল চুমু খেয়ে ভার্চুয়াল হাজি কি হওয়া যাবে অচিরেই? কে জানে! তবে ভারতে সামান্য অর্থের বিনিময়ে অনলাইনে পূজা করার ব্যবস্থা চালু হয়েছে। #
হোমিওপ্যাথিতে আস্থা – ধর্মবিশ্বাসের ভিন্ন একটি ধরন মাত্র। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা হোমিওপ্যাথি চিকিৎসার বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি জানিয়ে বলেছে, “হোমিওপ্যাথি এইসব রোগ প্রতিরোধ ও চিকিৎসায় কোনো ভূমিকা রাখে না এবং এ পদ্ধতির চিকিৎসার কারণে এসব রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা মারাও যেতে পারেন। … আমরা এ পর্যন্ত হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতির কার্যকারীতা ও উপকারীতার কোনো প্রমাণ এখন পর্যন্ত দেখি নি। হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসা পদ্ধতি ডায়ারিয়া রোগ প্রতিরোধে ও এর চিকিৎসায় কোনো ভূমিকা রাখে না এবং এ রোগের চিকিৎসায় হোমিওপ্যাথি পদ্ধতি বৈজ্ঞানিক পথ-নির্দেশনা ও পরামর্শের পরিপন্থি।”
#
সাম্প্রতিক কিছু ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে মনে হচ্ছে, আমাদের অঞ্চলের হাইকোর্টগুলোর স্পষ্টতই মস্তিষ্কবিকৃতি দেখা দিয়েছে। ভারতের হাইকোর্ট বলেছে, মেয়েদেরকে হতে হবে সীতার মতো।
ইন্টারনেট নামের অশুভ শক্তির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে নামছে ইহুদি-আবালেরা
#
# পর্নো সাইটগুলোয় বিচরণ করলে ভাইরাসসহ নানাবিধ ক্ষতিকারক উপকরণে কম্পিউটার আক্রান্ত হতে পারে, সে তো জানা কথা। কিন্তু আপনারা কি জানেন যে, ধর্মীয় সাইটগুলো পর্নো সাইটগুলোর চেয়ে বেশি ভাইরাস- হুমকিজনক? এক পাঠক মন্তব্য করেছেন: Religious people are probably more prone to real viruses too, since Catholicism forbids the use of a condom (লিংক: হযরত নালায়েক)
ফেসবুকে তিনি লিখেছিলেন, “ঈশ্বরের অস্তিত্ব নেই”, এবং এ কারণে তাঁর এগারো বছরের জেল হতে পারে। সবচেয়ে বড়ো মুসলিম দেশ ইন্দোনেশিয়ার ঘটনা। # প্রথম আলো নামের পত্রিকাটি, মনে হচ্ছে, স্পষ্টতই লাদেন-বান্ধব। এই স্বীকৃত জঙ্গির মৃত্যবার্ষিকীতে বেঁচে আছে হাজার লাদেন! নামের আবেগেমাখা একটি বিশদ নিবন্ধ প্রকাশ করেছে। শিরোনামটির সত্যতা প্রমাণ করতে বেশ কিছু বাংলাদেশী লাদেনের করা আহাজারি-মন্তব্যগুলো পড়ে দেখুন।
বিশ্লেষণী চিন্তা ধর্মবিশ্বাস দুর্বল করে দিতে পারে, জানাচ্ছেন বিজ্ঞানীরা।
আধ্যাত্মিকতা ধর্মের মতোই ভুয়া। উদাহরণ: এক মহিলা আধ্যাত্মিক ডায়েট অনুসরণ করার সিদ্ধান্ত নিলেন। খাদ্য-পানীয়হীন এবং সূর্যের আলো-নির্ভর সে ডায়েট। কোন এক ভারতীয় গুরু নাকি সত্তর বছর ধরে এই ডায়েট অনুসরণ করে দিব্যি বেঁচে ছিলো (এই জাতীয় ভুংভাং-এ বিশ্বাস করার মতো গবেটের অভাব কখনওই হয় না); এবং তাতে উদ্বুদ্ধ এই মহিলা ভুলে গেলেন (বিশ্বাসের ঠুলি চোখে পরলে যেমনটি হয়): শুধু হাওয়া খেয়ে বেঁচে থাকা যেমন যায় না, যায় না শুধু সূর্যালোক খেয়েও। ফলাফল: তিনি মারা গেলেন।
ইছলামী বিনুদুনপাঠ: ইছলামী দৃষ্টিতে হস্তমৈথুন
রাজধানীর মাদ্রাসায় ১৪ শিশুকে খুন্তির ছ্যাকা।
যাঁরা খবরটি এখন শোনেননি, তাঁদের জন্য: স্ত্রী মারা যাবার পরবর্তী ছয় ঘন্টা পর্যন্ত তার স্বামী তার সঙ্গে যৌনমিলন করতে পারবে। এমন একটি আইন গ্রহণের প্রস্তাব করেছে আরব-বসন্তোত্তর মিসরের সংসদ। অবস্থাদৃষ্টে মনে হয়, মুসলিমদের সেক্স ছাড়া আর কিছু চিন্তা করার সামর্থ্য নেই… যেখানে পারছে সেক্স ঢোকাচ্ছে। বিয়ে মানে যে দায়িত্বশীলতা সেটা তাদের কে বোঝাবে? স্ত্রী মানে যে একজন মানুষ, বন্ধু, নির্ভরতার স্থান কে বোঝাবে তাদের… আল্লা মুমিনদের জন্য স্ত্রী পাঠিয়েছে শুধুমাত্র সেক্স করার জন্য… তাই মৃত স্ত্রীদেরও ছাড় দিতে রাজী না মুমিন মুসলমানরা! (স-ভূমিকা লিংক: থাবা বাবা) # বারো বছর বয়সেই মেয়েরা বিয়ের উপযুক্ত হয়ে পড়ে – বলেছে চৌদি গ্র্যান্ড মুফতি। একটা ব্যাপার বুঝলাম না: তার মানে, সে কি স্বীকার করলো যে, নয় বছর বয়সী আয়েশাকে শয্যাসঙ্গিনী করা ইছলামের নবীর উচিত হয়নি? # বুজতার্লাম্না: জঙ্গি মনোবৃত্তির বলেই সে ইসলাম গ্রহণ করেছে? নাকি ইসলাম গ্রহণ করেছে বলে তার জঙ্গি মনোবৃত্তি জেগে উঠেছে? # বর্তমান বিশ্বে নব্বই শতাংশেরও বেশি অনার কিলিং সংঘটিত হয় মুসলিম পরিবারে। মানুষের জীবনের চেয়ে পরিবারের সম্মান বড়ো – মনে হয় এটা ইসলামী সমাজের সংস্কৃতি। নামাজ ও কোরান থেরাপির মাধ্যমে মেয়েকে সুপথে আনতে ব্যর্থ হয়ে মা ঠাণ্ডা মাথায় হত্যা করেছে তার কন্যাকে (মেয়েরাই বরাবর অনার কিলিং-এর শিকার হয়) এবং বলেছে, সে মোটেও অনুতপ্ত নয়। # “শরিয়া আইন প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা কেউ করলে মস্কো শহর রক্তে ডুবিয়ে দেয়া হবে” – ভাবছেন, কোনও ইসলামী জঙ্গির হুমকি? না, বলেছে এক মুসলিম-চেচেন, রাশিয়ার Assistant to the Chairman of the Federation Council Committee on Social Policy and Public Health. সংবাদের গুগল-অনুবাদ। # ইসলামের শিক্ষাভীতি তো সর্বজনবিদিত। শিক্ষা অর্জনের জন্য সুদূর চীন দেশে যাওয়া বিষয়ক হাদিসের কথা মুসলিমরা বারবার বলে বটে, তবে তাদেরকে শুধু হাদিসটা দেখাতে বলবেন। দেখাতে তারা পারবে না। কারণ অমন কোনও হাদিস কখনও ছিলো না। এটা স্রেফ ছড়ানো কানকথা। আর নারীশিক্ষা তো ইসলামীদের কাছে আতঙ্কের মতো। ফাকিস্তান, আফগানিস্তানে মেয়েদেরকে অন্ধকারে রাখতে ইসলামী জঙ্গিরা বহু বছর ধরে নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছে। সাম্প্রতিক একটি নমুনা: শতাধিক ছাত্রীকে বিষ খাইয়ে মারার চেষ্টা। # বেহেশতী গেলমান-ব্যবহারবিধির পার্থিব চর্চা মোল্লারা অব্যাহত রেখেছে। খবর বাংলাদেশের। গেলমানবিভোর আরেক বিলেতী ইমামের কাহিনী পড়ুন। # শান্তির ধর্মের অনুসারীরা শান্তি প্রচারের জন্য নয় টন শান্তি বয়ে নিয়ে যাচ্ছিলো। আফগানিস্তানে বড় ধরনের জঙ্গি হামলা ব্যর্থ। # ইসলাম নারীকে দিয়েছে সর্বোচ্চ সম্মান ও সুরক্ষা। তাই চৌদি আজব অলিম্পিক দল হবে সম্পূর্ণভাবে নারীবিবর্জিত। # ছহীহ মমিনীয় গালি মোবারক। দেখে-দেখে, শুনে-শুনে, পড়ে-পড়ে আশ না মেটে। ফেসবুকের একটা পেইজে কোনও সূত্র উল্লেখ ছাড়া ধর্মকারীর একটি পোস্ট প্রকাশিত (প্রকাশে ও প্রচারে কোনও আপত্তি নেই, তবে ধর্মকারীর নাম না দেখলে একটু খারাপ লাগে বৈকি!) হয়েছিল। লেখাটায় একটি হাদিস উল্লেখ করে একটি সরল প্রশ্ন করা হয়েছিল। সেটির নিচে গালিকামিল মমিনদের গালিধারা একটি কথাই প্রমাণ করে, প্রশ্নটির উত্তর তারা দিতে অক্ষম।
নাহয় ৫১ বছর বয়সী ইরানী কুটনীতিবিদ ৯ থেকে ১৪ বছর বয়সী ব্রাজিলীয় বালক-বালিকাদের সঙ্গে ফষ্টিনষ্টি করেইছে! তাই বলে তাকে দেশে ফিরিয়ে নিতে হবে? সে কি নবীজির দেখানো পথ অনুসরণ করার অধিকার রাখে না? (লিংক: হযরত নালায়েক)
আচ্ছা, ইসলামের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট শিক্ষকেরা (কোরান পড়ানোর হুজুর, আরবি-ইসলামিয়াতের টিচার, মাদ্রাসার শিক্ষকেরা) এতো প্রহারানুরাগী হয় কেন? এর পেছনে কোনও যুক্তি আছে? ফুল ছেঁড়ার অপরাধে চার ও পাঁচ বছর বয়সী দুই বালককে মাদ্রাসা শিক্ষক বেত দিয়ে পেটানোর পর তাদের বুক ও পায়ের ওপর তিনটি করে ইট দিয়ে রোদের ভেতরে শুইয়ে রেখেছিল। বালক দু’টি বলেছে, তারা ফুল তুলেছিল তাদের শিক্ষিকাকে দেয়ার জন্য। # ফুলের মতো পবিত্র চরিত্রের অধিকারী নবীজিকে নিয়ে কটুক্তি করায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
ইহুদি-, খ্রিষ্ট- ও ইসলাম ধর্মের প্রতীকগুলোর চমৎকার বিশ্লেষণ। লক্ষ্য করুন, উল্লেখিত শব্দগুলোর ওপরে মাউস নিয়ে গেলে সেসব নড়েচড়ে ওঠে, আকার পরিবর্তন করে। # আল্যা-নবীর দেশে নবীর অনুসারীরা এইসব কী করে! # ক্যাথলিক ধর্মযাজকদের শিশুকামিতা (নিশ্চয়ই মোল্লারা এ ব্যাপারে সমধিক দক্ষ, স্রেফ প্রকাশ কম) এবং অপরাধীদের সর্বোতভাবে রক্ষা করার চার্চীয় চেষ্টা এবং প্রয়োজনে অন্য কোনও চার্চে পাঠিয়ে দেয়ার কথা সকলেরই জানা। তেমন একটি সংবাদ। এবং আরও একটি (আড়াই মিনিটের ভিডিও) দেখুন। অনেকে দাবি করে, ধর্মযাজকদের সেক্স-স্ক্যান্ডাল কমতির দিকে। তাই নাকি? শুধু আমেরিকাতেই ২০১১ সালে এমন ঘটনা ঘটেছে মাত্র সাতশোবার! এবং এটি সরকারী তথ্য। নিশ্চিতভাবেই বলা যায়, অজানা ও অপ্রকাশিত রয়ে গেছে এর চেয়ে ঢের গুণ বেশি ঘটনার কথা। অনেকেই হয়তো জানেন না, ধর্মযাজকদের দ্বারা ধর্ষিতদের অনেকে বেছে নেয় আত্মহননের পথ। # ধর্মযাজক কেন ড্রাগ-চোরাচালানী? অবশ্য টেক্সাস ক্রিশ্চিয়ান ইউনিভার্সিটির ধর্মপ্রাণ ছাত্ররা অবৈধ ড্রাগের বড়োই ভক্ত। দুই মিনিটের ভিডিও দেখুন। # শিশুদের খ্রিষ্টান চার্চের প্যাস্টর ও তার স্ত্রী তাদের তিন সন্তানকে প্রহার করে ও অনাহারে রেখেছে দিনের পর দিন। সন্তানদেরকে ‘শয়তানের কবল’ থেকে মুক্তি দিতে তারা এই বাইবেলীয় পদ্ধতির আশ্রয় নিয়েছিল। ফলাফল? তিন সন্তানেরই মৃত্যু। # ব্রাজিলে একটি ধর্মীয় সম্প্রদায় আছে, যারা “পৃথিবীর শুদ্ধিকরণ ও জনসংখ্যা হ্রাস” নীতি প্রচার করে। তো এই সম্প্রদায়ের তিনজন, খুব সম্ভব, জনসংখ্যা হ্রাস করে পৃথিবী শুদ্ধিকরণের লক্ষ্যে মানুষ হত্যা করে তাদের মাংস খেতো, এমনকি প্যাস্ট্রিতে স্টাফিং হিসেবে ব্যবহার করে বিক্রি করতো প্রতিবেশীদের কাছে। দেড় মিনিটের ভিডিও-রিপোর্ট দেখুন।
প্রার্থনা করে তুচ্ছ যৌনকেশ উৎপাটনও সম্ভব নয় – এই উপলব্ধি কবে যে হবে মানুষের! অথচ অনেক বিশ্বাসী প্রকৃত ও কার্যকরী পথ অবলম্বন করার চেয়ে প্রার্থনাকেই প্রাধান্য দিয়ে থাকে। ‘চিকিৎসা অপেক্ষা প্রার্থনা উত্তম’ নীতিতে বিশ্বাসী পিতামাতার ষোলো বছরের সন্তান মারা গেছে চিকিৎসার অভাবে। নির্বোধের দল! # প্রাণ সৃষ্টি ও বিবর্তন নিয়ে নতুন তথ্য জোগাল ‘কৃত্রিম’ ডিএনএ। এবং ধর্মবাজদের কাজ বেড়ে গেল। এখন কোরান ঘেঁটে বের করতে হবে কোন আয়াতে এই কথা আগেই বলা ছিলো, অবশ্যম্ভাবীভাবে আবিষ্কার করতে হবে নানান শব্দের নতুন অর্থ… # এক আইরিশ ধর্মযাজক এক অনুষ্ঠানে পাওয়ারপয়েন্ট প্রেজেন্টেশন শুরু করলে পর্দায় ভেসে ওঠে গে পর্নের ছবি # ‘তৃতীয় নয়নধারী’ নির্মল বাবা নিজেই এবার মুশকিলে। # জ্যোতিষী ও আর ধর্মবাজদের ভেতরে তফাত সেই বড়ো একটা। দু’দলই মানুষের বিশ্বাস নিয়ে খেলা করে। অনুসারীরাও তাদের ‘পরামর্শ’ মেনে নেয় নিঃশর্তভাবে। এক জ্যোতিষীর পরামর্শে নয় বছরের এক শিশুকে জীবন্ত কবর দিয়েছিল তার পিতামাতা। ঘটনাক্রমে শিশুটি প্রাণে বেঁচে যায়।
ইংল্যান্ডে চার্চ থেকে উদ্ভুত উৎকট শব্দে অতিষ্ঠ হয়ে প্রতিবেশিরা অভিযোগ করলে চার্চকে জরিমানা করা হয়। হায়! বঙ্গদেশের ইসলামী শব্দদুষণ (মাইকে পাঁচ ওয়াক্ত আজান, রাতব্যাপী ওয়াজ, তেলওয়াত, মিলাদ, ইছালে ছওয়াব, রোজাকালীন নৈশ নিনাদ…) সম্পর্কে তাদের বিন্দুমাত্র ধারণা থাকলে… # সরাইলে চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রীর বিয়ে রোধ করলেন ইউএনও। আমাদের নবী ৬ বছর বয়সে আয়েশাকে বিয়ে করেছিলেন। সেখানে এভাবে বিয়েতে বাধা দেওয়া অবশ্যই আমার ধর্মানুভূতিতে আঘাত হানে। আজই সেই ইউনওকে বহিষ্কার করে কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হোক। (স-ভূমিকা লিংক: হযরত নালায়েক) # আফগানিস্তানে ৪০০-রও বেশি রমণী ও বালিকা কারাবাসে আছে। তাদের অপরাধ ‘নৈতিক’ । অর্থাৎ তাদের কেউ কেউ বাধ্য বিবাহের কবল থেকে পালিয়েছে, কেউ পালিয়েছে স্বামীর জান্তব প্রহার থেকে রক্ষা পেতে। (লিংক: ছাগলনাইয়ার বনলতা সেন)
ধর্মের সাহায্যে মানুষের চরিত্র ঠিক করা গেলে বাংলাদেশ দুর্নীতিমুক্ত রাষ্ট্রগুলোর মধ্যে অন্যতম হতো। হজ অফিসে দুর্নীতি ঠেকাতে কোরান ছুঁয়ে শপথ! (বিকল্প লিংক)
একটি মমিনীয় বৈশিষ্ট্য: নির্ভুল ও পোক্ত তথ্য-প্রমাণও তারা গ্রহণ করবে না, যদি তা তাদের বিশ্বাসের পরিপন্থী হয়। আর তাদের বিশ্বাসের সপক্ষীয় যে কোনও ঘটনা বা বাণীতে তারা নিঃশর্ত বিশ্বাস স্থাপন করবে। অর্থাৎ ঘটনার সত্যতা ও তথ্যসূত্র পরীক্ষার পেছনে বেহুদা কালক্ষেপণ না করে আপ্লুতভাবে আলহামদুল্লিাহ-সোবহানাল্লাহ বলে ছওয়াব উপার্জনের মওকা সদ্ব্যবহার করবে। ২০০১ সালে ইউক্রেনের একটা কয়লা খনিতে দুর্ঘটনায় বেঁচে যাওয়া এক শ্রমিকের ছবি ব্যবহার করে ফেসবুকে বলা হচ্ছে: নবীকে নিয়ে কার্টুন এঁকে নিজেই এখন কার্টুনে পরিণত হয়েছেন। Tanvir Alam Khan Tanim তাঁর মন্তব্যে খবরের লিংকসহ বিশদ ব্যাখ্যা করলেও মমিনেরা অবিচল থেকেছে। খবরটি লুফে নিয়ে প্রকাশ করেছে একটি ইছলামী ছাইটও। (লিংক: Fallen Angel)
#
বাবা আদম মা হাওয়া নাকি আল্লার ইবাদত করেই তাদের হারনো জান্নাতী রূপ ফেরত পেয়েছিলেন… এখনকার যুগেও এমন হয়… আল্লার হুকুমে হিজাব করলে জান্নাতী রূপ আর সেক্সিনেস এখনও পাওয়া যায়! এখানে কিছু ছবি (৭৩০ কিলোবাইট) আর এখানে ১৫ মেগাবাইটের ভিডিও ডাউনলোড লিংক। (স-ভূমিকা লিংক: থাবা বাবা।)
# আমেরিকার কৃষ্ণাঙ্গরা বলছে, আমেরিকার নাগরিক অধিকার অর্জনের সংগ্রামে নাস্তিকেরা ছিলো অলক্ষিত নায়ক। # ইছলামী বিনুদুন। অন্তত এক নজর না দেখলে বিশাল মিস! (লিংক: দুষ্ট বালিকা) # দোয়া-দরুদ, ঝাড়-ফুঁক, প্রার্থনা-মোনাজাতে একটি কেশ উৎপাটনও অসম্ভব, অথচ এসবের মাধ্যমে যাবতীয় দুরারোগ্য ব্যাধি নিরাময়ের দাবি করা হয়ে থাকে। দাবিদারেরা নিশ্চিতভাবেই ভণ্ড ও প্রতারক, আর তেমন দাবিতে বিশ্বাস স্থাপনকারীরা… থাক, না বলি বরং। ইংল্যান্ড ও নিউজিল্যান্ডের দু’টি ঘটনা। # প্রতিদিনের মতো আজকেও একটা nerdy সাইটে গিয়েছিলাম। পোস্টগুলো দেখতে দেখতে এই পোস্টটায় চোখ আটকে গেলো। সংবাদের মূল উৎস এখানে। ঘটনা হচ্ছে এই: বিবর্তনবাদে অবিশ্বাসী – এমন মানুষদের জন্য nyc education dept. পাঠ্যবই থেকে ‘ডাইনোসর’ শব্দটি বাদ দিতে চায়, যাতে করে তাদের ধর্মবিশ্বাসে কোনো আঘাত না লাগে। অথচ (আমার জানা মতে) নাস্তিকদের অবিশ্বাসের কথা চিন্তা করে কখনো আস্তিকতার সাথে সম্পর্কযুক্ত কোনোকিছু বাদ দেয়া হয়নি। এমনকি Birthday, Halloween-এর মতো শব্দও তারা বাদ দিতে চায় এদের সাথে paganism এবং jehova’s witness-দের ধর্মানুভূতির সম্পর্ক থাকায়। এরকম শব্দের পুরো তালিকা দেখুন একই লিংকে। এদের মধ্যে আবার religion শব্দটাও আছে! (স-ভূমিকা লিংক: Fallen angel) # কানাডার অর্ধেকেরও বেশি লোক মুসলিমদেরকে অবিশ্বাস করে। অবাক হবার কিছুই নেই।
নিদ্রা অপেক্ষা নামাজ উত্তম তো বটেই, এমনকি নামাজ উত্তম মানুষের জীবনের চেয়েও। বিপন্ন বৃদ্ধার মৃত্যু হলো, কারণ দায়িত্বরত মুসলিম সেবক ব্যস্ত ছিলো ফরজ আদায়ে। # নরওয়ে যে অংশগুলো শান্তিকামী মুসলিম অধ্যুষিত, সেসব এলাকায় অপরাধের হার পার্শ্ববর্তী এলাকার চেয়ে মাত্র নয় গুণ বেশি। এবং এই অপরাধগুলোর শিকার হয় মূলত নরওয়েজিয়ান ও অমুসলিমরা। নরওয়েবাসী আরেক মুসলিম তো হল্যান্ডের চিত্রনির্মাতার (ইসলামের সমালোচনামূলক ‘ফিতনা’ ছবির পরিচালক) মুসলিম হত্যাকারীর গুণগান গাইলো প্রকাশ্যে। # মাদ্রাসা ছাত্র-শিক্ষকরা হামলা চালিয়ে বাউলদের মঞ্চ ভাংচুর করে এবং অন্তত ১০ বাউল সাধককে মারধর করে। # ইছলামের শান্তির আদর্শে উজ্জীবিতদের কবল থেকে একচল্লিশজন শিশুকে উদ্ধার করা হয়েছে। ছয় থেকে এগারো বছর বয়সী এই শিশুদেরকে আত্মঘাতী বোমারু বানানোর প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছিল। ভাবছেন, বিচ্ছিন্ন ঘটনা? একেবারেই নয়। আরও দু’টি নমুনা: দশ বছর বয়সী দুই আত্মঘাতী বোমারু গ্রেপ্তার, আত্মঘাতী বোমারু বানাতে শিশুদের ক্রয় করছে তালিবান। # প্রবাসে মুসলিম মেয়েরা অনৈসলামিক পোশাক পরে, অমুসলিম প্রেমিক জোটায়, এবং এতে নাকি পরিবারের সম্মানহানি হয়! আর তাই সেই ‘সম্মান’ রক্ষার্থে সহিংসতার প্রয়োগ গ্রহণযোগ্য বলে মনে করে অধিকাংশ ব্রিটিশ মুসলিমরা। কারণ সহিংসতায় অসম্মানের কিছু নেই তো! এদিকে পাকিস্তানে গত বছরে মাত্র ৯৪৩ জন মেয়ে অনার কিলিং-এ তাদের প্রাণ দিয়েছে এবং এভাবে রক্ষা পেয়েছে ও উন্নীত হয়েছে তাদের পরিবারের সম্মান। # ইহুদিদের উপাসনালয় সিনাগগে হামলা চালিয়ে ছওয়াব কামানোর পরিকল্পনা বৃথা গেল এক মমিনের। ইউরোনিউজ চ্যানেলের কুড়ি সেকেন্ডের ভিডিও। # কাফেরদের দেশে গিয়ে মসজিদ বানাতে মুসলিমরা সদাই তৎপর। তাতে সামান্য বাধা পড়লেও ইছলামের প্রকৃত রূপ প্রকাশ পেয়ে যায়। কিন্তু আরব অঞ্চলের সমস্ত চার্চ ভেঙে গুঁড়িয়ে দেয়ার আহ্বান জানিয়েছে চৌদি আজবের প্রধান মুফতি। অর্থাৎ ‘বিশ্বে শুধু নড়িবেক তারই লেজটুকু’। # পুরুষদের খতনা দেয়ার প্রথাটিই বর্বর। আর নারী-খতনা তো অকল্পনীয় রকমের ভয়াবহ। অথচ এই ভয়াবহ প্রথার চর্চা বেড়ে চলেছে পৃথিবীর সবচেয়ে বড়ো মুসলিম দেশ ইন্দোনেশিয়ায়। # কোনও মমিন যদি এক অমুসলিমকে ইসলামের সুশীতল ছায়াতলে (মরুভূমি সুশীতল? তাতে ছায়াও আছে?) আনতে পারলে সেই মমিনের বেহেশতবাস নিশ্চিত বলে জানা যায়। পাকিস্তানে প্রতি বছর ১৫ থেকে ২০ জন তাদের বেহেশতগমন পোক্ত করতে সক্ষম হচ্ছে: তারা হিন্দু মেয়েদেরকে অপহরণ করে বলপূর্বক আনছে নূরের পথে। # হত্যা করিয়া মমিন নামাজে চলিল। # সব ধর্মই ভয় পায় শিক্ষাকে। তবে ইসলাম এই ভীতিকে সাফল্যের সঙ্গে ক্রোধে রূপান্তর করতে পারে। উত্তর নাইজেরিয়ায় ইসলামীরা একের পর এক স্কুল ধ্বংস করে পাঁচ হাজার স্কুলবালকের শিক্ষাগ্রহণপ্রক্রিয়া রোধ করেছে। # স্ত্রী-প্রহার ইসলামে হালাল। কোরানেই এর স্পষ্ট উল্লেখ আছে। তবে প্রহারপদ্ধতি বিষয়ে নানা মোল্লার নানা মত – এ বিষয়ে স্ত্রী-প্রহারের ইসলামী তরিকাগুচ্ছ নামে খুবই কৌতূহলোদ্দীপক একটি পোস্ট প্রকাশিত হয়েছিল ধর্মকারীতে। তো কানাডায় এখন একটি ইছলামী বই পাওয়া যাচ্ছে: A Gift For Muslim Couple. বইয়ের শুরুতেই স্ত্রী সম্পর্কে বলা আছে: তাকে নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে বলপ্রয়োগ করার বা হুমকি দেয়ার প্রয়োজন হতে পারে। এছাড়া বইয়ে “চাহিবামাত্র স্বামীর চাহিদা মেটাতে স্ত্রী বাধ্য থাকবে”, “স্বামীর অনুমতি ছাড়া বাড়ি ছেড়ে বেরোতে পারবে না” ইত্যাকার স্ত্রী-অধিকারের পাশাআশি উল্লেখ আছে স্ত্রীর প্রহৃত হবার অধিকারের কথা। স্ত্রীকে পেটানো যাবে হাত দিয়ে বা লাঠি ব্যবহার করে। সন্দেহ নেই, মুসলিম স্ত্রীদের জন্য চমৎকার ‘গিফট’। # মুসলিমদেরকে বসতে দিলে নামাজ পড়তে চায়। অর্থাৎ একটু প্রশ্রয় পেলেই এরা ইছলামী কার্যকলাপ প্রচারে ও প্রসারে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। কাফেরদের দেশে বাস করে সেখানকার সমস্ত অনৈসলামিক সুযোগ-সুবিধে নির্লজ্জের মতো ভোগ করে বেহায়ার মতো ইছলামী রীতি-ঐতিহ্য চাপিয়ে দেয়ার প্রয়াস মুসলিমদের সহজাত। দুই ঈদের দিনে স্কুল ছুটির দাবি করেছে এক মমিন। আরেক আবাল শিশুকামী, যুদ্ধবাজ নবীর জন্মদিনে জাতীয় ছুটির দাবি জানিয়েছে। # ইউরোপীয় মুক্ত জীবনধারায় অভ্যস্ত হওয়ায় মেয়ের মৃত্যু কামনা করে মা। অনুমান করুন, মা কোন ধর্মের অনুসারী। # এক ইসলামবাজ বলছে, সন্তানকে আমেরিকান পাবলিক স্কুলে পাঠানোর চেয়ে টয়লেটে পাঠানো ভালো। ওদিকে আরেকটা খবরে দেখা যাচ্ছে, চৌদিরা তাদের সন্তানদেরকে ইন্টারন্যাশনাল স্কুলগুলোতে ভর্তি করাতে উদগ্রীব। লক্ষ্য – ভালো ইংরেজি শেখানো। আল্লাহপাক আর নবীজির ভাষা আরবিরে কেউ পুছেও না! # মুসলিমরা বড়োই শব্দদুষণপটু। মাইক-সংস্কৃতির প্রধান ধারক ও বাহক এরা। ভিডিওতে দেখুন, সংকীর্ণ এক সড়কের এক পাশে খ্রিষ্টানদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান চলছে এবং ঠিক তার উল্টোপাশেই এক গণ্ডা মাইকে উচ্চৈঃস্বরে ইছলামী সঙ্গীত বাজিয়ে কাফেরদের কাজে বাধা দিয়ে অশেষ ছওয়াব হাছিল করছে শান্তিকামীরা।
ঈমানদাঁড়দের ধর্মানুনুভূতি আঘাতপ্রাপ্ত হইসে। এবং আল্যাফাক যেহেতু হুদাই সর্বশক্তিমান (বলা চলে – সর্বshowক্তিমান), তাই তাদের ঈমানদণ্ড আঘাতমুক্ত রাখার দায়িত্ব নিসে হাইকোর্ট। এ বিষয়ে একটি প্রতিক্রিয়া-রচনা। # ক্যাথলিক চার্চ এগারোজন বালককে খোজা বানিয়েছিল। অহো! ধর্মের কী মহিমা! # চৌদি আজবে কোনও চলচ্চিত্র নিষিদ্ধ ঘোষিত হলে চৌদিরা সেই নিষিদ্ধ চলচ্চিত্র থেকে জ্ঞানার্জনের জন্যে সুদূর চীন দুবাই পর্যন্ত ভ্রমণ করে। # প্রবল আস্তিক-পরিবেষ্টিত পরিবেশে বাস করে সমস্ত প্রতিকূলতা উপেক্ষা করে নাস্তিক্যবাদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিরলস এক নির্ভীক নাস্তিকের গল্প। # কদর্য হিন্দুধর্মের কুৎসিত বর্ণপ্রথার করুণ শিকার দুই বালিকা। # নিসফুস সাক্ব ক্বমীছ খাছ ইসলামী ও সুন্নতী পোশাক। কিছু বুঝলেন? সম্পূর্ণ বাংলা ভাষায় রচিত বিশুদ্ধ ইছলামী বিনোদনপাঠ। (লিংক: দুষ্ট বালিকা) # যে অপকর্মগুলো শুধু আস্তিকদের পক্ষেই করা সম্ভব। অভিনব একটি সাইট। # বিবর্তন বিষয়ক ভিডিওর অকল্পনীয় বিশাল সংগ্রহ! আগে একবার লিংকটা দিয়েছিলাম কি? মনে পড়ছে না।
# বুঝে কোরান পড়লে সুস্থবুদ্ধির মানুষের নাস্তিকই হবার কথা।
ইংল্যান্ডে খ্রিষ্টানরা এখনও পর্যন্ত সংখ্যাগরিষ্ঠ। যদিও এদের বড়ো একটি অংশ নামে-মাত্র খ্রিষ্টান। ধর্মকর্ম করে না, মেনে চলে না ধর্মীয় অনুশাসনগুলোও। তবু ধর্মপরিচয় জানতে চাইলে ‘খ্রিষ্টান’-ই বলে। এদিকে ওয়াশিংটন পোস্ট জানাচ্ছে, আগামী কুড়ি বছরের মধ্যে নাস্তিকরাই হবে সে দেশে সংখ্যাগরিষ্ঠ। # ক্রিস্টোফার হিচেন্সের অসংখ্য বক্তৃতা ও বিতর্কের ট্র্যান্সক্রিপ্ট। # গৃহহীনদের জন্য নিংস্বার্থ সেবাদান প্রতিষ্ঠান Francis House-এর বাৎসরিক বাজেট পাঁচ লাখ ডলার। গত কুড়ি বছর ধরে Catholic Diocese of Sacramento এই প্রতিষ্ঠানকে বছরে সাড়ে সাত থেকে দশ হাজার ডলার অনুদান দিয়ে আসছিল। এবারে তারা তাদের সাহায্য বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। কারণ Francis House-এর নতুন পরিচালক অ্যাবোরশনের অধিকার ও সমকামী বিয়ের সপক্ষে। # ধমাধম ধর্মে বিজ্ঞানের সন্ধান – রবীন্দ্র যুগ: মজাদার বাংলা নিবন্ধ। (লিংক: রঙ্গিলা রসুল)
ইছলামী ‘হালাল’ এর ইহুদি সমার্থক ‘কোশের’; এই যেমন, কোশের পদ্ধতিতে জবাই করা গরুর মাংস ইহুদিদের জন্য হালাল। এখন আবিষ্কৃত হয়েছে কোশের-ক্যামেরা এই ক্যামেরা দিয়ে কোনও ইহুদি মেয়ের ছবি তুললে ছবিতে মেয়েটির মুখ স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঢেকে যাবে বাদামী কাগজের ঠোঙা দিয়ে, অথবা ঝাপসা হয়ে যাবে Pixilate পদ্ধতিতে, অথবা কালো আয়তক্ষেত্র দিয়ে চোখ ঢাকা পড়ে যাবে, এবং এভাবে রক্ষিত হবে ইহুদি নারীর মান ও মর্যাদা। # ‘হে ঈশ্বর, আমাদেরকে ব্যবহার করুন’ – চার্চে এমন সম্মিলিত প্রার্থনার পরের সপ্তাহেই সেই চার্চের অধিকাংশ সদস্যের ঘর-বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে প্রবল ঝড়ে। # খ্রিষ্টধর্মে (ইসলামেও) বিবাহপূর্ব যৌনসম্পর্ক নিষিদ্ধ তো বটেই, নিষিদ্ধ হস্তমৈথুনও। অর্থাৎ প্রাকৃতিক ও সহজাত যৌনউত্তেজনা প্রশমনের কোনও উপায় নেই – অবদমন ছাড়া। এই বিষয় নিয়ে আমেরিকান মতিকণ্ঠ দ্য অনিয়ন-এর রিপোর্ট: বীর্যপাত করার দুর্দমনীয় আকাঙ্ক্ষা পূর্ণ করতে এক খিষ্টান বিয়ে করতে উদ্বুদ্ধ। # ক্যান্সার, এইডসসহ যাবতীয় দুরারোগ্য ব্যাধির নিরাময় অসম্ভব মনে করছেন? গোমাতামূত্রই হতে পারে আপনার মুশকিল-আসান। তবে এই দাওয়াই শুধু হিন্দুধর্মানুসারীদের জন্য প্রযোজ্য কি না, নিশ্চিত নই। # ইহুদিদের ‘জুম্মাবার’ Sabbath-এ (শুক্রবার সূর্যাস্তের কয়েক মিনিট আগে থেকে শনিবার রাতে আকাশে তিনটে তারা ওঠা পর্যন্ত) কোনও ধরনের কাজ করা কঠোভাবে নিষেধ। আর তাই দীর্ঘ প্রস্তুতি নিয়েও প্রতিযোগিতা থেকে নাম প্রত্যাহার করলো ইহুদিদের বাস্কেটবল দল। # ক্যাথলিকদের পচানি দিয়ে তোলা কিছু ব্ল্যাসফিমাস ছবির প্রদর্শনীর সচিত্র রিপোর্ট। #
#
# বিশ্বে শিশুকামীদের সর্ববৃহৎ সংগঠন ক্যাথলিক চার্চের বদান্যতায় নিদেনপক্ষে শ’দুয়েক শিশুধর্ষক বহাল তবিয়তে স্বাধীন জীবনযাপন করে চলেছে। #
#
# ছহীহ হস্তমৈথুন: ইসলামের আলোকে বাংলা নিবন্ধ। (লিংক: অবর্ণন রাইমস) # ছহীহ হস্তমৈথুনের পর ছহীহ নামাজশিক্ষা। (লিংক: থাবা বাবা) # ছহীহ উপায়ে নামাজ আদায়ের পরে রুশ ও আরবীয় মেয়েদের নগ্নবক্ষ নৃত্য (সর্বমোট পাঁচটি ছবি) দেখা যেতেই পারে। (লিংকম্যান: থাবা বাবা) # ধার্মিকদের প্রার্থনা যেমন কার্যকরী ও ফলদায়ক, হোমিওপ্যাথিও কিন্তু ঠিক সেরকম। এখানে জেনে নিন, হোমিওপ্যাথি কীভাবে কাজ করে।
মানুষ যখন ঈশ্বরের ভূমিকায়: অত্যন্ত মুগ্ধতাজাগানিয়া ডকুমেন্টারি, এবং যেহেতু বিবিসি-র তৈরি, তার মানে অবধারিতভাবে মানসম্পন্ন।
নিজের একান্ন বছর বয়সে ছয় বছর বয়সী আয়েশাকে বিয়ে করে তিন বছর পরে তাকে শয্যাসঙ্গিনী বানিয়ে মহানবী ইছলামী যে-আদর্শ স্থাপন করে গিয়েছিলেন, তার অনুসারীদের কেন যে অপদস্থ করা হয়! আট বছরের মেয়ের সঙ্গে এই সুন্নত পালন করতে গিয়ে এক ইমামকে গ্রেপ্তার হতে হলো! এটা মেনে নেয়া যায় না। (লিংকম্যান: বোকা বলাকা) # চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রীর সঙ্গে সুন্নত পালনের উদ্যোগ নিয়ে আরেক ইমামকে কেন আইনের মুখোমুখি হতে হবে! ইসলামের চেয়ে বড়ো আইন আছে নাকি! # দশ বছরের শিশুকে পায়ে শেকল আর ঘাড়ে গাছের গুঁড়ি দিয়ে টানা তিন দিন শাস্তি দেওয়া হলো কোথায়? অবশ্যই ছহীহ ইছলামী কুশিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মাদ্রাসায়। # ইছলামের আদর্শে দীক্ষিত শহীদ মিনার ভেঙে পুকুরে ফেলে দিয়েছিল এক ছহীহ ইছলামী কুশিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মাদ্রাসার অধ্যক্ষ। অথচ ইসলাম মেনে চলার কারণেই তাকে গ্রেপ্তার করা হলো! # পরীক্ষার হলে ছাত্রীদের ছবি তুলছিল এক মাওলানা। তাকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়েছে। (লিংক: হাঁটুপানির জলদস্যু) # ইমাম কেন পেশাদার খুনি? (লিংক: হাঁটুপানির জলদস্যু) #
#
টিনেজ মেয়েদেরকে অপহরণ করে গণধর্ষণ করে মুসলিমদের দল। কারণ তারা মনে করে, মেয়েদের ওপরে তাদের এই অধিকার আছে, যা তাদেরকে দিয়েছে ইসলাম। এই লিংকে ১৫ ফেব্রুয়ারির নিবন্ধ দ্রষ্টব্য। বিশদ এখানে। (লিংক: N.c. Neel)
মুসলিম দেশ মালদ্বীপের কোনও মেয়ে বিদেশীকে বিয়ে করতে পারবে না, যদি সেই বিদেশী যথেষ্ট ধনবান না হয়। প্রেম-ভালোবাসার কোনও বেইল নেই।
নারী, তোমার স্থান অন্দরমহলে। বহির্বাটিতে তোমাকে দেখলেই আমরা হামলা চালাবো। আমরা ইসলাম মেনে চলি।
#
নারীদের অধিকার দাবি করে মুসলিমদের তোপের মুখে পড়লেন সুদানীয় বিরোধী দলীয় নেতা।
# চৌদি আজবে নারীদের কাজের অধিকার দেয়া হয়েছে, তবে অভিভাবক গোত্রীয় পুরুষের অনুমতি লাগবে। অনেকটা এই কার্টুনের মতো।
মুসলিম ব্রাদারহুড স্পষ্টতই একটি সন্ত্রাসবাদী সংগঠন। যদিও নিজেদেরকে মডারেট প্রমাণ করায় তুমুল প্রয়াস চালিয়ে যাচ্ছে তারা ইদানীং, তবে তাদের এক প্রাক্তন সদস্যা সংগঠনটির ইতরামির বৈচিত্র্য ও ব্যাপকতা ফাঁস করে দিয়েছে একটি বই লিখে।
এদিকে মুসলিম ব্রাদারহুডের বর্তমান এক নেত্রী দারুণ একটা কথা বলছে: নারীরা কেন মিটিং-মার্চে অংশ নেবে! তাদের ঘরে কি বাপ-ভাই-স্বামী নেই… তাদের রক্ষা করতে? কোনও নারী এসবে অংশ নিলে তার মর্যাদা ক্ষুণ্ণ হয়।
# পুরুষ-নারীর বিচ্ছিন্নকরণে (Segregation) ইসলাম সব সময়ই অতুলনীয়। ছেলে আর মেয়েদের স্কুল-কলেজ আলাদা তো বটেই, এখন তাদের জন্য পাঠ্যপুস্তকও হবে ভিন্ন ভিন্ন। সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইরানের সরকার। # ফতোয়া: প্রমীলা ফুটবল নিষিদ্ধ। # অধিকারবঞ্চিত মুসলিম নারীদের যে-অধিকারগুলো দেয়া হয়েছে দয়া করে, সেগুলোও কাটছাঁট করা হয়েছে ইসলামী দলগুলোর দাবির মুখে।
‘নারায়ে তাকবির’ ধ্বনি তুলে একুশের অনুষ্ঠানে হামলা।
ভেড়ার পাল আছে বলেই মেষপালকেরাও আছে। ভারতের মন্দিরে এক বছরে ভক্তদের দান ৩৬ কেজি সোনা ও, ৪০১ কোটি রুপি! # ইতালীয় সরকার ভ্যাটিকানের বাণিজ্যিক সম্পত্তির ওপরে ট্যাক্স বসানোর পরিকল্পনা করছে। করাই উচিত। ধর্মের নামে এমনিতেই তারা করমুক্ত ডলার কামাচ্ছে বিলিয়ন-বিলিয়ন, তাই বলে ব্যবসা করেও ট্যাক্স দেবে না, সে কেমন কথা! # হিন্দুধর্মের বর্বর বর্ণপ্রথার আরও এক শিকার। # এমন ঘটনা ঘটানো নাস্তিকদের পক্ষে বাই ডিফল্ট সম্ভব নয়। এক খ্রিষ্টান ধর্মযাজক ও তার স্ত্রী তাদের তিন সন্তানকে দিনের পর দিন অভুক্ত রেখেছে এবং পিটিয়েছে বেল্ট দিয়ে। এটা ছিলো সন্তানদের ভেতরে গেঁড়ে বসা অশুভ শক্তি দূর করার পদ্ধতি। এক সময় তিনজনই মারা যায়। # ২০ বছর আগে ইছলামীদের মৃত্যুর হুমকি উপেক্ষা করে অলিম্পিকে অংশ নিয়ে আলজেরীয় এই নারী স্বর্ণপদক অর্জন করেছিলেন। # মডেলিং কি ইছলামসম্মত? পৃথিবীর প্রথম হালাল মডেল এজেন্সি খোলা হয়েছে নিউ ইয়র্কে। # ধর্ম সব সময়ই প্রগতিবিরোধী। বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রায় বাধা সৃষ্টিতে তা অপ্রতিদ্বন্দ্বী। যুগে যুগে ধর্মের হাতে নিগৃহীত হয়েছে প্রগতিবাদীরা, বিজ্ঞানীরা। এমন একজনের কাহিনী: এক মহান নাস্তিকের মৃত্যু দিবসে। # চিকিৎসা ও ওষুধগ্রহণের ফলস্বরূপ রোগমুক্তি ঘটলেও আস্তিকেরা ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানায়। যেন, ঈশ্বর চেয়েছে বলেই আরোগ্যলাভ সম্ভব হয়েছে। প্রশ্ন জাগে, তা-ই যদি হবে, তাহলে চিকিৎসা ও ওষুধের ঝামেলা ও খরচে যাওয়ার প্রয়োজন কী! বিনামূল্যের প্রার্থনাপদ্ধতিতেই তো কাজ হবার কথা। ঈশ্বর যদি আপনাকে ভালোইবাসে, তাহলে ওষুধ খাওয়া কেন নামের একটি নিবন্ধ।
বহুবার বলা হয়েছে, ইহুদির তৈরি ফেসবুক ব্যবহার মমিনদের জন্য কঠোরভাবে হারাম। তাদের জন্য রয়েছে ইছলামী শরিয়তসম্মত মিল্লাত ফেসবুক। তবে মিল্লাতীয়দের সৃজনশীলতা, বোধহয়, শূন্যের কোঠায়! নইলে ইহুদির কীর্তি বেকুবের মতো অনুকরণ করে নামেও “ফেসবুক” শব্দটা রাখতে হয়! এই নেটওয়ার্ক চালু হয়েছে ২০১০ সালে। এখন তারা ব্ল্যাসফিমাস ফেসবুক ত্যাগ করে মিল্লাতী হবার আহ্বান জানিয়েছে মমিনদের উদ্দেশে। তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে দোজাহানের অশেষ ছওয়াব হাছিল করুন। # আমেরিকার সর্বশেষ বড়ো ট্যাবু – নাস্তিক্যবাদ। ফিন্যানশিয়াল টাইমস-এ প্রকাশিত রচনা। # বিশ্বাসব্যবসার চেয়ে লাভজনক আর কিছু নেই। এক ধর্মব্যবসায়ী টিভিতে অলৌকিক অলিভ অয়েল সাবানের বিজ্ঞাপন করে বলেছে, এ সাবান দিয়ে এলেবেলে অসুখসহ ক্যান্সার, ডায়াবেটিস বা হৃদরোগের মতো দুরারোগ্য রোগেরও চিকিৎসাও নাকি করা সম্ভব। শুনে বলতেই হয়, বিশ্বাসে মিলায় সাবান… # সালামের ১১টি মাদানী ফুল। ছহিহ ইছলামী বিনুদুন। (লিংক: থাবা বাবা) # খ্রিষ্টধর্মসম্মত পর্নের নাগাল পাওয়া গেছে। কিন্তু আঁতিপাঁতি করে খুঁজেও কোনও রসালো রসদ না পেয়ে হতাশ হয়ে পড়লেও আশান্বিত হয়ে উঠেছিলাম একটা ইমেইল দেখে, যেখানে চিঠি পাঠালে পর্নের নমুনা ও ট্রেইলর পাওয়া যাবে বলে বলা আছে। আশায় বুক বেঁধে ইমেল পাঠালামও, কিন্তু অমন কোনও অ্যাকাউন্ট নেই বলে মেইলটা ফিরে এলো, প্রার্থনা যেমন ফিরে আসে ঈশ্বরের অস্তিত্ব নেই বলে। সে যা-ই হোক, মুসলিমরা কি এবার পিছিয়ে থাকবে? হালাল পর্ন কি লভ্য হবে না মমিন ভাইদের জন্যে? # ইসলাম ও সমকামিতা। দ্য ইকোনমিস্ট-এ প্রকাশিত নিবন্ধ। # বহু আগে থেকেই ‘শিশুকামী’-র সমার্থক শব্দ ক্যাথলিক ধর্মযাজক। এই ধর্মযাজকেরা তাদের সুনাম ও ঐতিহ্য বজায় রাখতে মাথার কাম ঘাম লিঙ্গে পায়ে ফেলছে। আমেরিকার একটি শহরেই শিশুধর্ষণের আট হাজার ঘটনার সন্ধান পাওয়া গেছে, যেগুলো আগে অপ্রকাশিত ছিলো! আরেকটি সংবাদে দেখা যাচ্ছে, ভ্যাটিকান গত দশ বছরে চার হাজার শিশুনিপীড়নের তদন্ত করেছে! # মমিন ভাইসকল, ভ্যালেন্টাইন দিবস পালন করা ইসলামসম্মত নয়। আপনারা সকলে এই কুফরী উৎসব পালন করা থেকে বিরত থাকুন। কারণ এই মর্মে ফতোয়া দাগিয়েছে চৌদি ইসলামবাজেরা। # স্থানীয় ইহুদি সম্প্রদায়ের সকলের সঙ্গে ধর্মাচার পালনে অংশ নেয় না বলে প্রতিবেশীর গায়ে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে এক ইহুদি। # স্টিভ জবসের আত্মার জন্যে আল্যার অনুগ্রহ প্রার্থনা করা হারাম, জানিয়েছে চৌদি ইসলামবাজ।
ভগবত গীতা একটি বিজ্ঞানসম্মত গ্রন্থ। (লিংক: অজাতশত্রু) # জাপানে একটা উৎসব হয় লিঙ্গ-ঈশ্বর নিয়ে, বিশাল সব গাছের গুড়ি দিয়ে বানানো বিশাল সব নুনু নিয়ে উৎসব। একবার ন্যাট-জিওতে দেখেছিলাম… লিঙ্ক এখনো কোথাও পাই নাই, তবে এটা পড়ে দেখা যেতে পারে! (স-ভূমিকা লিংক: থাবা বাবা) # ইলেকট্রনিক জিহাদের পক্ষে মত দিয়েছে ইসলামবাজেরা। পড়ে একটা চিন্তা এলো: এই জিহাদে কাফিরদের কল্লা নিয়ে ছওয়াব কামানো সম্ভব নয় বলেই কি মমিনেরা কাফিরদেরকে অকথ্য গালিগালাজ করে অশেষ ছওয়াব হাছিল করার চেষ্টা করে? # এটা ঈশ্বর ও নগ্নতা নিয়ে একটা মামুলি রচনা! (লিংক: থাবা বাবা) # মুসলিম জাহান থেকে আলো-ছড়ানো খবর বড়ো একটা পাওয়া যায় না। একটি ব্যতিক্রম: আফগানিস্তানে নারীশিক্ষার হার ক্রমবর্ধমান। # একজন ফ্যাশন ডিজাইনারের কাজ! আরবী ভাষার এ কী অপমান! এই হইলো লিঙ্ক (ছবিতে ক্লিক করে বড়ো করে দেখতে হবে), একখানা খোমাখাতা পৃষ্ঠাও আছে তাদের! (স-ভূমিকা লিংক: থাবা বাবা) # ফ্লাইং স্প্যাগেটি মনস্টার নামের ঈশ্বরে বিশ্বাস করার কারণে সাজা পেলো এক ছাত্র। # মুষ্টিমেয় কিছু লোকের ফোনে বন্ধ হযে গেল তসলিমার বই প্রকাশ অনুষ্ঠান – কলকাতা বইমেলায়৷ যেমন হযেছিল জয়পুর সাহিত্য উত্সবে রুশদির সঙ্গে। আগেও ঠিক একই ভাবে নিষিদ্ধ করা হযেছিল “দ্বিখণ্ডিত” উপন্যাস ৷ সাধারণ মানুষ আর সরকারের মেরুদণ্ডহীনতার ফলেই এই লোকগুলোর এত বাড়বাড়ন্ত। (স-ভূমিকা লিংক: অশোভন) # ঈমানদাঁড় মমিন মুসলিমদের কানে কি সেঁধোয় না এ কথা? কতো ইসলামবাজ কতোবার বলেছে, ফেসবুক সম্পূর্ণই অনৈসলামিক। এক ইরানীয় ইসলামবাজও সেই কথাই জানিয়েছে আবার। এমনকি সে এ-ও বলেছে, ফেসবুকে নিবন্ধন করা গুনাহর কাজ। # আরবীয় নারীদের ভেতরে তাদের শরীরের বিভিন্ন অঙ্গের ছবি ফেসবুকে প্রকাশ করার প্রবণতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। নিজেদের পরিচয় অবশ্য তারা গোপন রাখছে।
গেলমান-ছহবতের পার্থিব চর্চারত এক হুজুরের কাহিনী।
নাস্তিক হবার ‘অপরাধে’ প্রেপ্তারকৃত ইন্দোনেশীয় নাগরিকের শিরশ্ছেদ দাবি করছে শান্তি ও মানবতার ধর্মের অনুসারীরা। # ‘যে পাতে খাই, সে পাতেই বিষ্ঠাত্যাগ করি।’ নরওয়ের মুসলিমরা নরওয়ে ও নরওয়েবাসীদের হুমকি (এক মিনিটের ভিডিও) দিচ্ছে, সঙ্গে আল্লাহু আকবর চিৎকার। # আরেকজন অবশ্য ‘যে পাতে খাই, তার প্রতিবেশীর পাতে বিষ্ঠাত্যাগ করি” নীতিতে বিশ্বাসী। নরওয়ের এক মুসলিম সন্ত্রাসীর পরিকল্পনা ছিলো ডেনমার্কে হামলা চালানোর। # ধর্মান্তরিত হওয়া আর মাদকদ্রব্যের ব্যান্ড বদল করার মধ্যে তফাত নেই। তবু এটা যে কারুর ব্যক্তিগত অভিরুচি ও অধিকারের ব্যাপার। কিন্তু ইছলাম তা মনে করে না। ইসলাম ত্যাগ করলে মৃত্যই শাস্তি – নবীজি নিজমুখে বলে গেছে এই কথা। আর তাই নরওয়েতে ধর্মান্তরিত হয়ে খ্রিষ্টধর্ম গ্রহণ করা দুই ইরানীয়কে সৌভাগ্যবানই বলতে হয়। আল্লাহু আকবর ধ্বনি সহযোগে ছুরিকাঘাতে আহত (গুগল অনুবাদ) হলেও তারা আপাতত প্রাণে বেঁচে গেছে। # কাফেরদের দেশে বসতি গেঁড়ে বসে দমাদ্দম মসজিদ বানিয়ে হেঁটমুণ্ডু ঊর্ধ্বপোঁদ আসনে নিয়ে ফেলতে তারা বড়োই দক্ষ। তবে মসজিদ নির্মাণে কোনও বাধা এলে প্রকাশিত হয়ে পড়ে তাদের শান্তিকামী (peace fucker) রূপ। আপনাদের নিশ্চয়ই জানা, চৌদি আজবে ভিন্নধর্মের উপাসনালয় নির্মাণ নিষিদ্ধ। এমনকি ভিন্ন ধর্মানুসারীদের ব্যক্তিগত প্রার্থনাও প্রায় নিষিদ্ধ। ২০০৬ সালে অবশ্য ঘরোয়া প্রার্থনায় নাক না গলানোর সরকারী প্রতিশ্রুতি দেয়া হএয়ছিল। তবু দেশটার নাম যে চৌদি আজব! ঘরোয়া প্রার্থনার অপরাধে ৩৫ জন ইথিয়োপীয় খ্রিষ্টানকে দেশত্যাগে বাধ্য করা হচ্ছে। # অন্ধ এক ব্যক্তিকে ট্যাক্সিতে বহন করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে মুসলিম ট্যাক্সি ড্রাইভার। কারণ, লোকটির সঙ্গে ছিলো পথপ্রদর্শক কুকুর। তবে ড্রাইভারের দোষ নেই। ইসলামে কুকুর অস্পৃশ্য প্রাণী। নবীজি নিজের মুখে বলে গেছে সে কথা। # হল্যান্ডে ইছলামীদের আব্দার (গুগল অনুবাদ): কুকুর নিষিদ্ধ করতে হবে! শালারা মুসলিম জাহানে গিয়ে বাস করলেই তো পারে! ইহুদি-নাছারাদের দেশগুলোর সমস্ত সুযোগ-সুবিধা পুরোদমে ভোগ করতে কিন্তু তাদের বাধে না!
পুত্র ইসলাম ত্যাগ করে খ্রিষ্টানধর্ম গ্রহণ করায় তার পিতাকে গ্রেপ্তার করা হয় পুত্রকে মমিন মুসলমান হিসেবে গড়ে তুলতে ব্যর্থ হওয়ার অপরাধে। # অনেকেই দাবি করে, ধর্মবিশ্বাস ব্যাপারটি ক্ষতিকর নয়। তাই কি? হুজুর বলেছে বলে নিজের পুত্রকে হত্যা করার মতো কাজ কোনও অবিশ্বাসী কোনওদিন করতে পারতো?
রাতবিরেতে চার বেগানা মেয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছিল বলে তাদের ধর্ষণ করে উপযুক্ত শাস্তি দিয়েছে এক পোক্ত মমিন মুসলিম।
নবীজির কর্মকাণ্ড অনুসরণ করা প্রত্যেক মুসলিমের কর্তব্য। আর তাই খোদ ব্রিটেনেও নবী-আয়েশার পথ অনুসরণ করে ৯ থেকে ১১ বছরের মেয়েদেরও বিয়ে হয়ে যাচ্ছে শরিয়া আইনের আওতায়। খবরটি খ্রিষ্টধর্মীয় সাইটে প্রকাশিত হয়েছে, তবে তাতে এমবেড করা ভিডিওতে ইরানীয় ও কুর্দি Iranian and Kurdish Women’s Rights Organisation-এর ডিরেক্টরের বক্তব্য শুনে সেটির সত্যতা সম্পর্কে নিশ্চিত হোন।
ইছলাম শান্তির ধর্ম। তাই মিশরে শরিয়া আইনের শাসন প্রবর্তন করা হলেও (দু’মিনিটের ভিডিও) প্রথম পাঁচ বছর হাত কেটে ফেলার প্রথাটি থাকবে না। কারণ শরিয়া প্রবর্তন করতে হবে ধাপে ধাপে।
লন্ডন স্টক এক্সচেঞ্জে হামলার ষড়যন্ত্রের কথা স্বীকার ৪ ব্রিটিশ জঙ্গির – প্রথম আলো। এদের মধ্যে দু’জন বাংলাদেশী। এ বিষয়ে বিশদ সংবাদ তাদের খোমাসহ। # গত বছর আগস্ট মাসের ঘটনা। প্রেমিকের সঙ্গে পালিয়ে গিয়েছিল বলে শরিয়া আইন মোতাবেক পাথর ছুঁড়ে তাকে হত্যা করা হয়েছিল। সেই ঘটনার ভিডিও। আমি দেখিনি। সাহস করতে পারিনি বলে। (লিংকম্যান: দিগম্বর পয়গম্বর) # ইছলামী শান্তি প্রতিষ্ঠার ধরন: শরিয়া প্রতিষ্ঠার আগ পর্যন্ত হামলা চালাবে বোকো হারাম। (লিংক: রকিব পারভেজ) # ইসলামী জঙ্গিরা মেয়েদের জন্য ব্রা পরিধান নিষিদ্ধ করে দিয়েছে। তবে তারাই কর্মোদ্ধারের জন্য তাদের সহযোগী মেয়েদেরকে বিস্ফোরকপূর্ণ ব্রা পরিয়ে দেয়। # পুরুষ ডাক্তারের কাছে চেক-আপ করানোর অপরাধে অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর পেটে উপর্যুপরি আঘাত (গুগল অনুবাদ) করে তার আফগানিস্তানী ধর্মপ্রাণ স্বামী। ফলে সন্তান মারা যায় পৃথিবীর আলো দেখা আগেই। (লিংক: N.c. Neel)
সমকামিতা ইসলামে কঠোরভাবে নিষিদ্ধ হলেও মুসলিম জাহানে এর ব্যাপক প্রচলন আছে। সাম্প্রতিক প্রবণতা: আরবীয় গালফ অঞ্চলে কেনীয় সমকামী পুরুষেরা যৌনদাস বনে যাচ্ছে।
পথের পাশে দাঁড়িয়ে ইসলাম প্রচারের দৃশ্য ভিডিও করতে গেলে (আড়াই মিনিটের ভিডিও) এগিয়ে আসে ইছলামী ষণ্ডরা, হুমকি দেয় হত্যার। অবশ্য ইসলামের ইতিহাস বলে, একেবারে আদিকাল থেকে ইসলাম প্রচারের অন্যতম মাধ্যম ছিলো হত্যা, হুমকি…
ক্লোনিং-বৈজ্ঞানিকেরা মানুষের মগজের কোষ আবিষ্কার করতে সক্ষম হয়েছে। নিশ্চয়ই তারা এই জ্ঞান চুরি করেছে কোরান থেকে! # স্বামী বিবেকানন্দ সম্পর্কে জানতে যাদের আগ্রহ আছে, তাদের জন্য অতি অবশ্যপাঠ্য একটি বাংলা রচনা। এবং সেটির ফলো-আপ। # মানব বিবর্তনে রান্নার ভূমিকা কতোটা? এই প্রশ্নটা আগে কখনও মাথায় আসেনি, তবে বিবিসি-র তৈরি দারুণ এক ডকুমেন্টারি দেখে স্পষ্ট উপলব্ধি হলো, রান্না আবিষ্কৃত না হলে আমরা নিশ্চিতভাবেই খুবই পশ্চাদপদ থাকতাম। # টোস্ট, ফ্রাইং প্যান, দরজার কাঠসহ সম্ভব-অসম্ভব সব জায়গায় যিশু আর মেরি দেখা দেয় বলে মমিন খ্রিষ্টানেরা দাবি করে থাকে। এবার যিশুর বদনখানি দেখা গেছে মোজায়! # ‘আগে যেসব প্রশ্ন মানুষ কখনও করেনি, এখন সেই প্রশ্নগুলোর বিবিধ উত্তর তারা পেয়ে যাচ্ছে’ – ইন্টারনেটের ওপরে রাগ ঝেড়ে এই কথা বলেছে ভ্যাটিকানের ভণ্ড পোপ। ইন্টারনেট এসে ধর্মগুলোর মলমণ্ডিত পোঁদের কাপড় তুলে সবাইকে দেখিয়ে দিচ্ছে, আর তাই এমন অভিযোগ ধর্মবাজদের কাছ থেকে আসারই কথা। # ব্রিটিশ শিক্ষাকার্যক্রমে বিবর্তনবাদের পাশাপাশি সৃষ্টিতত্ত্ব ঢোকানোর ষড়যন্ত্র ঠেকাতে পেরেছেন রিচার্ড ডকিন্স, রিচার্ড অ্যাটেনবরোরা। # না, এই খবরের সঙ্গে ধর্মের কোনও সংশ্লেষ সেই। তবে মুহম্মদ নামের কেউ ৭ বছরের শিশুকন্যাকে ধর্ষণ করেছে শুনলে অবধারিতভাবে নবীজির কথা মনে পড়ে যায় যে! # অনেক মমিনের ধারণা, বিজ্ঞান নাকি বিশ্বাসনির্ভর। আসলে তারা বিজ্ঞানকে ধর্মের স্তরে নামিয়ে আনতে পারলে স্বস্তি পেতো, কিন্তু তা কি হবার? সহজ ভাষায় লেখা একটি চমৎকার নিবন্ধ। # জিনেটিক উজানযাত্রার কাহিনী। দু’ঘণ্টার ডকুমেন্টারি। এ বিষয়ে উৎসাহ বা কৌতূহল থাকলে সময় নিয়ে দেখতে বসুন, শেষ না করে উঠতে পারবেন না। # ফাকিস্তানের মতো দেশেও নাস্তিকেরা অল্পস্বল্প করে উঁকি দিচ্ছে। ফেসবুকে তাদের যে পেইজটা আছে, সেটির প্রতিষ্ঠাতার সঙ্গে সাক্ষাৎকার। # ধর্মবিশ্বাসী দম্পতিরা এখন সেক্সশপের সেবা গ্রহণ করছে। খ্রিষ্টধর্মী সেক্সশপও চালু হয়েছে। # Fundies Say the Darndest Things নামে একটি সাইট! Fundy শব্দটি Fundamentalist-এর সংক্ষিপ্ত রূপ, যার বাংলা প্রতিশব্দ নিশ্চিতভাবেই ছাগু। এই সাইটে ছাগুমুখনিঃসৃত ল্যাদানি সংগ্রহ করা হয়। বাংলায় এমন সাইট কেন যে নেই! # ভারতের Jaipur Literature Festival-এ যোগ দিয়েছিলেন রিচার্ড ডকিন্স। দ্য টাইমস অভ ইন্ডিয়া পত্রিকায় প্রকাশিত সাক্ষাৎকারে তিনি স্বভাবসুলভ স্পষ্টবাদিতা ও যুক্তিনিষ্ঠতা বজায় রেখেছেন। (লিংক: কৌস্তুভ) # স্কুলে ঝোলানো প্রার্থনাবোর্ড স্কুলছাড়া করতে আদালতের আশ্রয় নিয়ে সফলকাম হওয়া আমেরিকার ১৬ বছর বয়সী নাস্তিক স্কুলবালিকা এখন ক্যাথলিক মমিন-আকীর্ণ শহরে তীব্র রোষের সম্মুখীন। নিউ ইয়র্ক টাইমসের রিপোর্ট।
ধর্ম ও ধার্মিকদের মানবিকতা! (লিংক: থাবা বাবা) # সত্যি কথা কইলে পাবলিকে বেজার তো হয়ই, অনেক সময় কথকরে জরিমানাও দিতে হয়। এক পোলিশ গায়িকা বাইবেলরে মাতাল ও গাঁজাখোরদের লেখা বই কইসিল বইলা আদালত ১৪৫০ ডলার ফাইন করসে তারে। # ডিভোর্স: ইরানিয়ান স্টাইল। সোয়া এক ঘণ্টার ডকুমেন্টারি। মূলত স্ত্রীর অধিকার (পড়ুন স্ত্রীর অধিকারহীনতা) নিয়ে এই ছবি ১৯৯৮ সালে নির্মিত হলেও তা এখনও বাস্তব, কারণ ইরানে দ্বীনের আলো আরও গাঢ়তর হয়ে উঠেছে এই সময়ে।
মানুষের বুদ্ধির বিকাশে নিয়মিত নামাজ আদায়ের ভূমিকা। পরম বিনোদন-পাঠ। # বৌদ্ধধর্ম বিষয়ে যাদের পুতুপুতু দুর্বলতা আছে, তাদের উচিত হবে এই লেখাটি এবং অতি অবশ্য সেটির মন্তব্যগুলো পড়ে জেনে নেয়া। আরেকটা ব্যাপার লক্ষ্য করলাম: বিশ্বাস বিষয়ক গোঁড়ামির ক্ষেত্রে মমিন বৌদ্ধদের সঙ্গে অন্য ধর্মের গড়পগড়তা মমিনদের কোনও পার্থক্য নেই। তারাও বাকিদের মতোই গোঁড়া ও অন্ধভক্তিতৃপ্ত। # পরকালে বিশ্বাস নেই বলে নাস্তিকদের কাছে এই জীবনের কোনও অর্থ নেই: এমন উৎকট ধারণা পোষণ করে থাকে বিশ্বাসীরা। প্রাসঙ্গিক একটি রচনা ওয়াশিংটন পোস্ট থেকে। # চার্চের ওপরে বজ্রনিরোধক দণ্ড লাগালে নাস্তিকেরা হাসাহাসি করে বলে, ঈশ্বরের ঘরে এতো সতর্কতার প্রয়োজন কী! ঈশ্বর কি নিজের ঘরে বজ্র নিক্ষেপ করবে? কিছু চার্চ নাস্তিকদের খুকখুক হাসি উপেক্ষা করে বজ্রনিরোধক দণ্ড স্থাপন করে চার্চের ওপরে। বাকি চার্চগুলোর ঈশ্বর-আস্থা অগাধ। কিন্তু গুগল করে দেখলাম, এমন চার্চে বজ্রপাতের ঘটনা খুব বিরল নয়! সাম্প্রতিকতম উদাহরণ। বজ্রপাতোত্তর আগুনে চার্চ পুড়ে ছাই! সংবাদটির লিংক পাঠিয়ে দিগম্বর পয়গম্বর মন্তব্য করেছেন: “নিশ্চয় এই চার্চে কোন শিশুকামী যাজক ছিল না। তাই জেসাস খুশি না হয়ে বীর্যপাত থুক্কু বর্জ্যপাত থুক্কু বজ্রপাত করেছেন।” # ক্যাথলিক ধর্মযাজকদের স্বভাবসিদ্ধ, ঐতিহ্যবাহী ও অপ্রতিরোধ্য বালকপ্রীতি আর বিস্ময় জাগায় না। কিন্তু ২৮০ বার বালকগমনের কথা স্বীকার করা এক ধর্মযাজক যখন বলে, সে জানতো না এটা ভুল কাজ, তখন চমকে উঠে বলতেই হয়, “হালায় কয় কী!” তবে আরেক ধর্মযাজক আর যা-ই হোক, শিশুধর্ষণ করেনি। যৌনচর্চার কঠোর নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে গোপনে এক মেয়ের সঙ্গে মিশে দুই সন্তানের পিতা হয়েছে। # ইসলামে জোর-জুলুম বলে কিছু নেই। ইসলাম শান্তি ও সহনশীলতার ধর্ম। আরও একটি উদাহরণ। (লিংক: মুসাফির) # ঈশ্বর বনাম নাস্তিকেরা। মজাদার ভিডিও-কার্টুন। (লিংক: অবর্ণন রাইমস) # বোন! তুমি কি পুরুষের সঙ্গে কাজ করছ? হে মুসলিমাসকল, তোমাদিগের কল্যাণ কামনার উত্তেজনায় (কামনা শব্দটার উৎপত্তি কিন্তু ‘কাম’ থিকা! অতএব খুব খিয়াল কৈরা!) থিরথির করিয়া কাঁপিতেছে এক ঈমানদাঁড় মমিন। (লিংক: দুষ্ট বালিকা) # ভামদেবের ওই হাবা মুখে মারলো কালি > শিশু, তরুণ, বৃদ্ধ লাগাও জোরসে তালি। (লিংক: মুসাফির) # খ্যাতনামা ব্লগিং প্ল্যাটফর্ম ওয়ার্ডপ্রেসের লিড ডেভেলপার Mark Jaquith একটি দীর্ঘ নিবন্ধে বর্ণনা করেছেন ধর্মবিশ্বাস ত্যাগ করে নাস্তিক হবার কাহিনী। অত্যন্ত সুখপাঠ্য এই লেখার শুরুর দিকে সম্ভাব্য আস্তিক পাঠকদেরকে তিনি সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন: I should warn you that if you are a person of faith, I’ll probably offend you gravely with this tome. Make no mistake: I have no compunctions about doing so. I’m not one to hide the truth behind deferential embroidery. Still, if you are the type who is likely to take offense and refuse to continue reading, it would be most courteous of me to offend you early on, so as to respect your valuable time. To that end: God is almost certainly a lie, religion is a scourge upon the world, and you are wasting your life with a cultish devotion to nonsensical superstitions and soul-crushing dogmas. Also, you don’t have a soul. # খুবই দুর্গন্ধযুক্ত ছবি। চোখ-বন্ধ-করলে-প্রলয়-বন্ধ-হয়ে-যায় ধাঁচের বক্তব্য। নিশ্চয়ই মমিন কেবলামুখী হয়ে নেই এই ছবিতে। (লিংক: থাবা বাবা) # নাস্তিকদের বিরুদ্ধে মুসলিমদের নিত্য অভিযোগ: আপনারা ধর্ম বা আল্লায় বিশ্বাস করেন না, ভালো কথা, কিন্তু ইসলামের বিরুদ্ধে যুদ্ধ কেন করেন? এই প্রশ্নের দন্ত-বিধ্বংসী জবাব দিয়েছেন খ্যাতনামা ব্লগার আলি সিনা। # আরেকটি কাজের কাজ করেছেন কাজের ছেলে কৌস্তুভ। ডাকসাইটে নাস্তিক, চার অশ্বারোহীর একজন, Daniel Dennett-এর সঙ্গে সাক্ষাৎ করে সাক্ষাৎকার নিয়েছেন। সেটির ইংরেজি ভার্শন প্রকাশিত হয়েছে নামকরা বিজ্ঞান ব্লগ ফারিঙ্গুলায়, আর বাংলা – অনলাইন বাংলা পত্রিকা পালকি-তে। # কুকুরের ইসলামগ্রহণ? একুশ সেকেন্ডের ভিডিও। # পশ্চিমবঙ্গে মুসলমান ছেলেকে বিয়ে করে মানসিকভাবে নিগৃহীত হচ্ছে এক হিন্দু মেয়ে। (লিংক: অশোভন) # Authors@Google- এ ক্রিস্টোফার হিচেন্সের দেয়া বক্তৃতা। বস্তুত আমার কাছে বক্তৃতা-পরবর্তী প্রশ্নোত্তর পর্বটি বেশি আকর্ষণীয় মনে হয়েছে। তখনও সম্পূর্ণ সুস্থ হিচেন্স মৃত্যুর আগে আস্তিক বনে যাওয়া বিষয়ক একটি প্রশ্নের উত্তরে যা বলেছিলেন, সেটাই পালন করে গেছেন জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত। # যে দশটি কাজ ঈশ্বরের করা উচিত। # মুসলিম জাহানে অনুষ্ঠিত এক বিউটি কনটেস্ট বিষয়ক রিপোর্টের একটি অংশ: “… female with big eyelashes and pouty lips…” …সুইম স্যুট-এর ব্যবস্থা অবশ্য ছিলো না। তবু দেখে নিন, চমৎকৃত হবেন। # সাম্প্রতিককালে নাস্তিকদের চ্যারিটি-কর্ম উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। # ইহুদিদের ইসলামপচানি গান। Jingle bells-এর প্যারোডি। গান শুরু ১.২২ মিনিট থেকে। Jihad Bells, Jihad Bells Jihad All The Way! “Oh what fun with a knife or gun a Christian guy to slay — hey!” # খ্যাতিমান নাস্তিকদের বিতর্ক ও বক্তৃতার বিপুল সংগ্রহ!
চৌদি আজবে নাইজেরীয় নাগরিকের হাত কেটে ফেলা হয়েছে চুরির অভিযোগে। # এবং সে দেশেই শিশুদেরকে হাত কাটার শিক্ষা দেয়া হচ্ছে স্কুলে। পাঠ্যপুস্তকে আছে সচিত্র বর্ণনা। অবশ্য এটা কোরানশিক্ষারই একটা অংশ, বোধহয়। কারণ তস্করের হস্তকর্তনের বিধান তো কোরানেই (সুরা ৫, আয়াত ৩৮) আছে। # মহানুভবতার পরিচয় দিলো (নাকি নবীজির আদেশ অমান্য করলো?) মুসলিমরা। ইসলামত্যাগের শাস্তি – মৃত্যু, সে কথা নবীজিই বলে গেছে। অথচ ধর্মান্তরিত হওয়া প্রাক্তন মুসলিমকে তারা হত্যা না করে তার মুখে এসিড ছুঁড়ে দিয়েছে মাত্র। # ইসলামে কাফের হত্যা যায়েজ। অতএব তাজিকিস্তানে সান্টা ক্লজের রুশ ভার্শন ফাদার ফ্রস্টকে তৌহিদী জনতা “শালা, কাফের!” চিৎকার তুলে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেছে। # “ইসলামী আইন অনুসারে কাফের হত্যার অধিকার আমার আছে।” ভুল কথা নয়। কোরানের নির্দেশনাই কো সে কথাই বলে। # অন্য ধর্মের বয়ফ্রেন্ড থাকায় মুসলিম পিতা তার মেয়েকে পিটিয়ে হত্যা করেছে। # যে-ডাক্তারেরা তার প্রাণ বাঁচিয়েছে, তারা যেহেতু ইহুদি, আর তাই তাদেরকেই হত্যা করতে আত্মঘাতী হামলার উদ্যোগ নিয়েছিল এক মুসলিমা। কিন্তু পরিকল্পনা ব্যর্থ হওয়ায় সে ধরা পড়ে যায়। কারাবাসের পর এখন ছাড়া পেয়ে জানিয়েছে, সুযোগ পেলেই সে আবার চেষ্টা করবে সফল হামলা করতে। সে শিশুসহ অন্যদেরকেও তার পথ অনুসরণ করতে উদ্বুদ্ধ করছে। ব্যর্থ হামলার স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে সে বলেছে, ‘আমি বেহেশতের এতোটা কাছে পৌঁছে গিয়েছিলাম!’ আর এখানে তার ব্যর্থ উদ্যোগের ভিডিও-কাহিনী। # আখেরাতে বেহেশতে গেলমানদের সঙ্গে যা করণীয়, তার চর্চা ইহকালেই করতে চেয়ে ধরা পড়লো এক আমেরিকান ইমাম। # এক খ্রিষ্টান তার ফেসবুক পাতায় ইসলামকে ব্যঙ্গ করা কার্টুন প্রকাশ করেছে বলে অভিযোগ ওঠার পরে তৌহিদী জনতা খ্রিষ্টানদের তিনটি বাড়ি পুড়িয়ে দিলো। # নারীরা শিক্ষিত হবে, প্রকৃত ইসলাম সেটা সহ্য করে না। ইসলামী রীতি-নীতি-প্রথা-ঐতিহ্যের দোহাই দিয়ে বাধা দেয়া হয়। এক ইসলামবাজ বলছে, যে-স্বামী তার স্ত্রীকে ‘অনৈসলামিক’ উপায়ে পড়াশোনা করার অনুমতি বা সুযোগ দেয় দেয়, সে ব্যভিচারী স্ত্রীর স্বামী। কীভাবে? আড়াই মিনিটের ভিডিও দেখে জেনে নিন। # ইসলামের দৃষ্টিতে প্রকৃত শিক্ষা, বোধহয়, এমন হবার কথা।
জীবন বাঁচাতে নিজের চেহারা করে তুলতে হচ্ছে তালিবান-সদৃশ (মাথায় পাগড়ি, চোখে সুরমা, মুখে দাড়ি), রিংটোন হিসেবে বেছে নিতে হচ্ছে আত্মাহুতি দিয়ে বেহেশতে যাবার আহ্বান সম্বলিত তালিবানী সঙ্গীত – এই খবরটি প্রথম আলোতে প্রকাশিত হয়েছিল বটে, তবে এই লিংকে পাওয়া যাবে বিশদতর সংবাদ এবং বেহেশতী রিংটোন। মমিন ভাইয়েরা ডাউনলোড করে নিতে পারেন। প্রতিবার বেজে উঠলে অশেষ নেকি হাসিল হবে
কীভাবে যে ভুললাম! ক্রিসমাসের সময় এই দুটো ভিডিও রিপোস্ট করবো, ভেবে রেখেছিলাম; সঠিক সময়ে মনে পড়েনি। প্রথমটি কিংবদন্তীর ব্রিটিশ কমেডি গ্রুপ মন্টি পাইথনের একেবারে রাখঢাকহীন গান। নাম – ফাক ক্রিসমাস। প্রভূত আনন্দদায়ী। দ্বিতীয় ভিডিও – কয়েকটি ছোট ছোট গানের সংকলন। বলা হচ্ছে, নাস্তিকদের জন্য ক্রিসমাসের গান। একেবারে হাহাপগে। # তথ্য-প্রমাণহীন ভিত্তিহীন বিশ্বাস অনিবার্যভাবে ক্ষতিকর। তবু অনেককেই বলতে শোনা যায়, বিশ্বাস একটা নিরীহ ব্যাপার এবং সেটা নিয়ে অনর্থক তর্ক-বিতর্ক অপ্রয়োজনীয়। নিরীহই বটে! লক্ষ-কোটি নিরীহ উদাহরণের একটি পড়ুন। একেবারে সাম্প্রতিক। শস্যের উৎপাদন বাড়াতে ভারতে সাত বছরের বাচ্চা মেয়েকে হত্যা করে ঈশ্বরকে উৎসর্গ করা হয়েছে। (লিংক: দ্রোহী)
কেমন হতো, যদি জেমস বন্ডকে দায়িত্ব দেয়া হতো ধর্মগুলোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করতে?
ধর্মবিশ্বাসের সামনে ডারউইন একটি আতঙ্কের নাম। তাই তাঁকে আমি প্রধান ধর্ম- ও ঈশ্বরঘাতক বলে থাকি। এই দেখুন না, ইন্টারনেটে সন্তানদের অবাধ ব্রাউজিং নিয়ন্ত্রণ করতে পিতামাতা যদি শিশুবান্ধব ফিল্টার বেছে নেয় সেটিংসে, তাহলে সেই ফিল্টার শুধু পর্নোগ্রাফিক সাইটগুলোই ব্লক করবে না, করবে ‘ডারউইন’ বা ‘বিবর্তনবাদ’ শব্দযুক্ত সাইটগুলোও! সিদ্ধান্ত তুরস্ক সরকারের। (লিংক: দ্রোহী, মৌনতা)
স্পা হইলো ইছলাম-বিরোধী ব্যাপারস্যাপার। অতএব মমিন-মমিনাগণ, খিয়াল কৈরা! (লিংক: শান্তনু বণিক)
চৌদি আজবের নাম শুনলে বাংলাদেশের অজস্র লোক শ্রদ্ধা-প্রেম-মুগ্ধতায় বিগলিত হয়ে নুয়ে পড়ে। আরও এক দল লোকের অনুরূপ প্রতিক্রিয়া হয় ফাকিস্তানের নাম শুনলে। তাদেরকে বাংপাকি বলে ডাকা হয় বটে, তবে আমি পছন্দ করি ‘পাকচোদ’ বলতে। ‘সেক্স’ বেশি খোঁজেন পাকিস্তানিরা শীর্ষক খবর পড়ে পাকচোদদের প্রতিক্রিয়া কেমন, জানতে ইচ্ছে করে খুব। ২০১০ সালের জুলাই মাসে এ বিষয়ে আগে একটি বিশদ (প্রায় গবেষণামূলক) পোস্ট দেয়া হয়েছিল ধর্মকারীতে: সবচেয়ে যৌনবঞ্চিত, এবং সে-কারণেই সবচেয়ে যৌনক্ষুধার্ত, জাতির নাম – মুসলমান। # বলিউডের ছবিতে হরদম দেখানো হলেও বাস্তবে ভারতের আদালতে সাক্ষীদেরকে গীতা বা অন্য কোনও তথাকথিত পবিত্র কিতাব ছুঁয়ে শপথ করতে হয় না বহু বছর ধরেই। তবে কোনও ধর্মোল্লেখ না করে সর্বজনীন ঈশ্বরের নামে শপথ করার আইন বহাল আছে ১৯৬৯ সাল থেকে। কিন্তু নাস্তিকেরা ঈশ্বরের নাম নেবে কোন যুক্তিতে? এক নাস্তিকের অভিজ্ঞতা। (লিংক: কৌস্তুভ)
ক্রিস্টোফার হিচেন্স সম্পর্কে প্রথম আলোয় প্রকাশিত নিবন্ধ। (লিংক: দুই দিনের মুসাফির) # হুমায়ূন আহমেদের পুরনো লেখাগুলো পড়ে অন্তত আমার ধারণা হয়েছিল, তিনি নাস্তিক, খুব সরব যদিও নন। কিন্তু এখনকার লেখাগুলো এ কথাই বলে দেয়, এককালের প্রবল যুক্তিবাদী এখন যুক্তির পথ ত্যাগ করে ঈমান্দার মমিন। পদে পদে কোরান থেকে উদ্ধৃতি দিতে এবং নবীজির জীবনাচরণ স্মরণ করতে পছন্দ করেন তিনি। ওদিকে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় কিন্তু প্রৌঢ়ত্বে পৌঁছেও অটল আছেন তাঁর নির্ধার্মিকতায়। সক্রিয় ও সরব নাস্তিক না হলেও তাঁর গল্প-উপন্যাসে স্পষ্ট ধর্মবিমুখতা, ধর্মাচারবিরোধিতা ও ঈশ্বরবিশ্বাসের অলীকতা স্থান পেয়েছে বরাবরই। আত্মজীবনীমূল রচনা “অর্ধেক জীবন”-এ তো রাখঢাক ছাড়াই তিনি অনেক কথা বলেছেন ধর্মগুলোর বিরুদ্ধে। গত ২৮ ডিসেম্বর আনন্দবাজারে তাঁর লেখা উপসম্পাদকীয় পড়ুন। (লিংক: অশোভন, আসামী মজানন্দ পরমঘুঘু) # উটমূত্র পানের বিধান আছে শান্তির ধর্মে, আর পবিত্র গোমূত্র পানচর্চার প্রচলন আছে ওম শান্তির ধর্মে। (লিংক: শেষনবী আমিনী) # ধর্মগুলোকে পরস্পরের সঙ্গে পোন্দাপুন্দি করতে দেখলে বড়োই পুল্কিৎ হই। (লিংক: হাঁটুপানির জলদস্যু) # নাস্তিকেরা দেখতে কেমন? এ বিষয়ে অভিনব একটি সাইট। অটো-স্লাইড-শো। # হল্যাণ্ডে যাজকদের হাতে হাজার হাজার শিশু যৌন নির্যাতনের শিকার। (লিংক: Mobasser Hosain) # ইহুদি ইতরামি। সাত বছর বয়সী বালিকার স্কুলের পোশাক ‘খুব বেশি খোলামেলা’ বলে তাকে গোঁড়া ইহুদিদের সহিংসতার মুখোমুখি হতে হয়েছে। তার উদ্দেশে শুধু কটুক্তি নয়, থুতু নিক্ষেপ করা হয়েছে, এমনকি পাথরও ছোঁড়া হয়েছে। (লিংক: দ্রোহী) # বিবর্তনবাদ মেনে নিতে আস্তিকীয় অনীহার এতো চমৎকার বিশ্লেষণ! ছোট্ট ভিডিও। # হিচেন্স মারা যাবার পর তার মৃতদেহ কী পরিণতি লাভ করেছে? # এক নাস্তিক কীভাবে আইনানুগ অধিকার আদায় করে নিয়েছেন, সেই কাহিনী।
রাশিয়ায় ভগবত গীতা পড়েছে বিচারের মুখে। অভিযোগ – উগ্রপন্থা। গীতা পড়িনি, তাই তা কতোটা উগ্রপন্থী, ধারণা নেই। তবে উগ্রপন্থার দায়ে কিন্তু অবলীলায় দায়ী করা যেতে পারে বাইবেল ও কোরানকেও। (লিংক: শান্তনু বণিক) # ধর্মকারীতে চরমোনাইয়ের পীরের মুরিদদের কাণ্ড বিষয়ক পোস্টটির কথা উল্লেখ করে ব্লগার আইজাক নিউটন একটি পোস্ট দিয়েছিলেন সামু ব্লগে। সেখানে তৃতীয় মন্তব্য ও সেটির উত্তর দেখে নিন। # ফাকিস্তানে এ বছরের প্রথম নয় মাসে তথাকথিত অনার কিলিং-এর শিকার হয়েছে ৬৭৫ জন। অর্থাৎ মাসে ৭৫ জন, দিনে ২/৩ জন! # আরব বসন্ত আরব নারীদের জন্যে সুফল বয়ে আনবে কি? সিরিয়ার লেখিকার সাক্ষাৎকার। # ভারতীয় পত্রিকায় নগ্ন ছবি প্রকাশের পর ফাকিস্তানী অভিনেত্রীর মাথার ওপরে ফতোয়া ঝুলবে, সেটা তো অনুমিতই ছিলো। # ইহুদি ইতরামি। একেবারেই ইছলামী ধাঁচের। পুরুষদের জন্য উত্তেজক হতে পারে বলে জনসমক্ষে মেয়েদের গান গাওয়া নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে কিছু ইহুদি মোল্লা। # আইন ইছলাম বা ধর্মানুভূতি বোঝে না। ফ্রান্সে বোরখা পরা নিষেধ। আইন ভেঙেছে এক মুসলিমা। তার জন্যে পনেরো দিনের জেলবাস নিশ্চিত বলেই মনে করা হচ্ছে। # মডারেট মুসলিম বস্তুটা কী? ‘কিছুটা অন্তঃসত্ত্বা’-র মতো কিছু? আমার মতে, ‘মডারেট মুসলিম’ হচ্ছে পরম সুবিধাবাদী একটি অবস্থান। ইহজগতে ভোগের সুযোগ সদ্ব্যবহার করা, আবার মুসলিম তকমা লাগিয়ে আখেরাতে হুরি লাভের সম্ভাবনাটিও জিইয়ে রাখা – এটাই হচ্ছে মডারেট মুসলিম মানস। আলজেরীয় বংশোদ্ভুত ফরাসী মন্ত্রী বললেন, মডারেট মুসলিম বলে কিছু নেই।
কানাডায় নাগরিকত্বের শপথ গ্রহণে নেকাব নিষিদ্ধ। # ভ্যাট ‘ফাঁকি’ দেয়া ব্যাংকগুলোর মধ্যে ইসলামী ব্যাংক সর্বাগ্রে। # বুদ্ধিখেকো বিশ্বাসমানুষকে কতোটা হ্যাবলাকান্ত বানিয়ে দিতে পারে, তার আরও একটি নিদর্শন দেখুন। ডলারের মূল্য বেড়ে যাওয়ায় দুর্বল হয়ে পড়া ভারতীয় রুপিকে প্রার্থনার জোরে বলবান করে তোলার প্রয়াস। # পর্নো-ডোমেইন .xxx-এ নিবন্ধন শুরু হয়েছে খুব বেশিদিন হয়নি। সম্প্রতি vatican.xxx ডোমেইনটি নাম না জানা ব্যক্তি/প্রতিষ্ঠান কিনে নিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ভ্যাটিকানের নাম ব্যবহার করে যাতে কেউ পর্নোসাইট চালাতে না পারে, তাই ভ্যাটিকানই তা কিনে নিয়েছে। যদিও ভ্যাটিকান সে কথা অস্বীকার করেছে। আচ্ছা, যদি ভ্যাটিকান ওই ডোমেইনে পর্নো সাইট চালু করে সত্যি সত্যি (কল্পনা করতে দোষ কী!), তাহলে কি সেটির বিশেষত্ব হবে চাইল্ড-পর্ন? # সহস্র ঈশ্বরের দেশ ভারতে নাস্তিক্যবাদ বিষয়ে গত জুন মাসে প্রকাশিত একটি নিবন্ধ। # ক্রিস্টোফার হিচেন্সের দেয়া শেষ সাক্ষাৎকার। নিয়েছেন রিচার্ড ডকিন্স। # চার্লস ডারউইনের সমস্ত রচনা এখন অনলাইনে লভ্য। লিংকটি আগেও একবার প্রকাশ করা হয়েছিল।
মুসলিম নারীদের মুখ আবৃত রাখা প্রয়োজন (গুগল-অনুবাদ) কেন, জানেন? কারণ তাদের মুখ তাদের যৌনাঙ্গের মতো দেখতে; বলেছে এক ইসলামবাজ। একটি সমন্তব্য ছোট্ট ভিডিও-ও দেখে নেয়া যেতে পারে। # একাত্তর সালে শুধু এক দল মুসলিমই বিরোধিতা করেছিল বাংলাদেশের স্বাধীনতার। তারা ধর্মের নামে আল্লার ওয়াস্তে রাজাকার, আলবদর জাতীয় বাহিনীর হয়ে জিহাদে নেমেছিল। তারা এবং তাদের উত্তরসূরিরা আজও বাংলাদেশের বিরোধী। আর তাই বিজয় দিবসের অনুষ্ঠান বানচাল করতে তারা এখনও তৎপর। একটু পুরনো খবর হলেও তাৎপর্যপূর্ণ। # শিশুকে স্তন্যদুগ্ধ পান করানোর সময় মায়ের স্তন কেটে ফেললো ইসলামের তালিবানী যোদ্ধারা। # ইছলামী শান্তিপ্রিয়তার আরেকটি নিদর্শন। আগামী ২৩ ডিসেম্বর মালদ্বীপে ইছলামীদের কী একটা গণ-প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হবে। এ উপলক্ষে আয়োজকদের ওয়েবসাইটে কিছু ইছলামী স্লোগান প্রকাশ করা হয়েছিল। সেসবে বলা হয়েছিল, যারা ইসলামের বিরোধিতা করে, যারা ইসলামকে চ্যালেঞ্জ করে ও যথাযথ সম্মান দেখায় না, তাদেরকে হত্যা করতে হবে। পরে অবশ্য স্লোগানগুলো সরিয়ে ফেলা হয়। তবে সেসবের স্ক্রিনশটসহ সংবাদ প্রকাশিত হয় এখানে। # ফাকিস্তানের ইছলামী শিক্ষাশ্রমে ছহী নির্যাতনের ভিডিও। # মুসলিম নারীরা তাদের অধিকারের ব্যাপারে সচেতন হয়ে উঠেছে/উঠছে পশ্চিমা প্রভাবে। এটা ঠিক না। পশ্চিমা দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মুসলিম নারীদের অবস্থান বিচার করা উচিত নয়। বলছে ইসলামবাজেরা। তারা তো চাইবেই নারীকে বস্তাবন্দী করে রেখে শুধু শস্যক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করতে! # ইছলামে জোর-জবরদস্তি নেই। ভিন্নধর্মাবলম্বীদেরকে ধর্মান্তরিত করে মুসলমান বানানো হয় তাদের অনুরোধ-উপরোধ উপেক্ষা করতে না পেরে! # এমনকি ইছলাম ছেড়ে ভিন্ন ধর্মে দীক্ষা নিতে যাচ্ছে কেউ – এমন সন্দেহ মনে জাগলেও ইছলাম জোর-জবরদস্তি খাটায় না। স্রেফ তাকে হত্যা করে। # বাকস্বাধীনতা – ইসলামের অন্যতম শত্রু। এর প্রধান কারণ, আলোচনা-সমালোচনা-ব্যঙ্গ-রসিকতা-বিদ্রূপে তাদের পেয়ারে নবী ও তার প্রবর্তিত ধর্ম আক্রান্ত বোধ করে এবং এই ধর্মানুসারীদের ধর্মানুনুভূতি উত্থিত হয়। জরিপে দেখা গেছে, একশোজন মুসলিমের আটাত্তরজনই বাকস্বাধীনতার বিরুদ্ধে! না, এই জরিপ আরব জাহানের কোনও দেশে নয়, ব্রিটেনে। # ইসলামী অনার কিলিং-এর আরেক শিকার। ভিন্নধর্মবলম্বী বয়ফ্রেন্ড থাকার কারণে আইনের ছাত্রীকে হত্যা করেছে তার পিতা, মাতা, ভাই ও বোন মিলে একসঙ্গে! ঘটনা ২০০৭ সালের। হত্যাকারীদের প্রত্যেককেই এখন দীর্ঘদিনব্যাপী কারাগারান্নে অভ্যস্ত হয়ে উঠতে হবে। # ‘আল্লাহু আকবর’ ধ্বনি তুলে চার্চ পুড়িয়ে দিয়ে ছওয়াব কামাই করলো মুসলিম ষণ্ডরা। # টাইট স্কার্ট পরার কারণে চার মেয়েকে পরীক্ষা দিতে দেয়া হয়নি চৌদি বিশ্ববিদ্যালয়ে। # ২০০০ আফগানের প্রাণ বাঁচিয়েছেন যে ব্রিটিশ ডাক্তার, তাঁকে তালিবানেরা গুলি করে মেরে ফেলেছে। জানা গেছে, মৃত্যুর কিছুক্ষণ আগেও তিনি শ্বাসকষ্টে ভোগা এক আফগান শিশুর প্রাণ রক্ষা করেছেন।
খর্বশক্তিমান ঈশ্বরের শক্তিহীনতার আরো একটি প্রমাণ ৷ মন্দির থেকে ঠাকুরের গয়নাসহ জিনিসপত্র চুরি৷ প্রতিবাদে ভক্তদের পথ অবরোধ। (লিংক: অশোভন) # যে-কোনও ঐশী কিতাব পাঠ একটি পরম ক্লান্তিকর ও বিরক্ত উৎপাদনকারী ব্যাপার। কিতাবগুলোকে আকর্ষণীয় করে তুলতে কিছু আধুনিক পদক্ষেপ নিতে হবে। খুবই মজাদার ভিডিও। # প্যারিসের ‘ব্লাসফেমাস’ নাটক নিয়ে ক্যাথলিকদের হাল্লা। (লিংক: কৌস্তুভ) # অবিশ্বাসীর সৎকর্মের পেছনে “সৎকর্মে পুণ্যলাভ হবে, যা পরকালে স্বর্গবাসের নিশ্চয়তা বিধানে ভূমিকা রাখবে” – এই লোভ সক্রিয় থাকে না কখনওই। Doctors Without Borders নামের ত্রাণসংস্থাকে নাস্তিকদের সবচেয়ে বড়ো অনলাইন-আড্ডাস্থল www.reddit.com/r/atheism-এর পক্ষ থেকে অর্থসাহায্যের উদ্যোগ নেয়া হয়েছিল। এতে প্রভুত সাড়া পাওয়া গেছে। গত বারো তারিখের সংবাদ অনুযায়ী, ইতোমধ্যে এক লাখ আশি হাজার ডলার সংগ্রহ করা সম্ভব হয়েছে। ৫-১০ ডলার করেও দান করেছে কেউ কেউ। অনেকে মেসেজ জুড়ে দিয়েছে সঙ্গে: “Because god won’t”,” “Good without god” অথবা “Good without Zeus”।
ধর্মশিক্ষা দেওয়ার স্কুল, এমন তো হতেই পারে… (লিংক: কৌস্তুভ) # ভারতের “সিলিকন ভ্যালি” বাঙ্গালোরের অদূরে যে ঘটনা ঘটেছে, শুনে তাজ্জব হয়ে যেতে হয় ৷ ব্রাহ্মণদের খেয়ে ফেলে যাওয়া খাবারের ওপর তথাকথিত নিম্নবর্ণের “দলিত” সম্প্রদাযের তিন হাজার লোক গড়াগড়ি খেল! এতে নাকি পুণ্যঅর্জন আর চর্মরোগেরও নিরাময় হবে ৷ সাতশ বছরের এই রীতি নিষিদ্ধ ছিল এতদিন ৷ সম্প্রতি স্থানীয় সরকার সেই নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছে ৷ সুখের কথা চারদিকে প্রতিবাদও শোনা যাচ্ছে ৷ (লিংক: অশোভন) # মমিন মুসলিমের পক্ষে কি সত্যিকারের আমেরিকান হওয়া সম্ভব? চিন্তা-জাগানিয়া প্রশ্ন। # এবারে ইছলামী জীববিজ্ঞান। “পেঙ্গুইন পাখি” ও প্রাণীজগৎ নিয়ে অনেক নতুন তথ্য দিলো যে কোনও প্রাণীর চেয়ে অধম দেলু সাঈদী!! আমি কল্পনা করার চেষ্টা করছিলাম, ওয়াইল্ড লাইফ ডকুমেন্টারিগুলোর ধারাবর্ণনা ইসলামবাজদের দিয়ে করালে সেটা কেমন লাগতো শুনতে। (লিংক: থাবা বাবা) # শুধু লন্ডনেই প্রতি বছর কমপক্ষে তিন হাজার মুসলিম বালিকার ওপরে প্রয়োগ করা হয় বর্বর খতনা-পদ্ধতি! #
# আমাকে মেরি ক্রিসমাসের শুভেচ্ছা জানাবেন না – এই নামের একটি গান। # সহীহ ইছলামী পদ্ধতিতে স্ত্রী-প্রহারের তরিকা অনেকেই জানেন। এবারে দেখুন, খ্রিষ্টীয় পদ্ধতিকে সন্তান-প্রহার তরিকা। বর্ণনা করছে To Train Up A Child নামের বইয়ের লেখক ও ধর্মযাজক। # ১৯ বছর বয়সী বালক। বড়ো হয়েছে লেসবিয়ান দম্পতির ঘরে। তার দেয়া একটি বক্তৃতা। ইতোমধ্যে এক লক্ষ ষাট হাজার বার দর্শিত! # ব্যাপ্টিস্ট ধর্মযাজক পিতা তার ১৩ বছরের কন্যাকে ধর্ষণ করেছে। # এক শ্বেতাঙ্গ মেয়ে কৃষ্ণাঙ্গ পুরুষকে বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নিলে তার চার্চ তাকে জানিয়েছে, দুই বর্ণের মানুষের মধ্যে বিয়ে নিষিদ্ধ! # পরিবারের সম্মান নিয়ে বাতিকগ্রস্ত ধর্মবিশ্বাসীরা তাদের পরিবারে ‘কলঙ্ক’ আনয়নকারীদের সদস্যদের (মূলত সদস্যা) হত্যা করে অথবা নির্যাতন করে শারীরিক ও মানসিকভাবে। সরকারী হিসেব অনুযায়ী, ব্রিটেনে এমন ঘটনা ঘটে বছরে প্রায় তিন হাজার বার। সরকারী হিসেবের অগোচরে আরও কতো হাজার ঘটনা ঘটে, কে জানে!
চৌদি আজব পরম নিষ্ঠার সঙ্গে গোটা বিশ্বকে ন্যায়বিচার ও ইছলামী শাস্তির নমুনা দেখিয়ে চলেছে। এবারে তারা শিরশ্ছেদ করেছে এক মহিলার। তার অপরাধ, সে ছিলো ‘ডাইনি’ এবং সে জাদুবিদ্যার চর্চা করতো। চৌদিতে এ বছরে এ নিয়ে মাত্র ৭৩ জনের (মাসে ৬ জনেরও বেশি) শিরশ্ছেদ কার্যকর করা হলো।
ইসলাম তো নারীকে দিয়েইছে সর্বোচ্চ স্থান। তারপরও তাকে হাই হিল পরে আরও উঁচু হতে হবে কেন? ঘরের বাইরে হাই হিল পরার অধিকার মুসলিম নারীর নেই – সে কথা জানালো এক ইসলামবাজ! এই খবর পড়ে আরও জানুন, মিসরে আসন্ন ভোটে খ্রিষ্টান প্রার্থীকে ভোট দেয়া নিষেধ (এমনকি প্রার্থী মুসলিম হলেও যদি যথেষ্ট পরিমাণে ঈমান্দার না হয়, তাকেও ভোট দেয়া যাবে না); সেখানকার সাম্প্রতিক বিপ্লব ইসলাম সমর্থন করে না, কারণ ইসলামে শাসকের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ হারাম; তফাত নেই গণতন্ত্রকে সমর্থন ও ধর্মত্যাগের মধ্যে; নোবেল পুরস্কার বিজয়ী নাগিব মাহফুজের সাহিত্যকর্ম “নাস্তিক্যবাদী”… # অনেক মুসলিমা নিজেরাই তাদের মাথায় হিজাব নামের বস্তা চাপাতে আগ্রহী। এদের জন্যেই, বোধহয়, প্রতিমা বন্দ্যোপাধ্যায় গেয়েছিলেন: আঁধার আমার ভালো লাগে। হিজাব-পরা কিছু মেয়েকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লাস করতে দেয়া হয়নি বলে তারা আদালতের শরণ নেবে।
আধুনিক কোনও আবিষ্কারে মুসলিমদের কোনও অবদান না থাকলেও ইহুদি-নাসারাদের আবিষ্কারগুলোর সুফল ব্যবহারে পিছুপা তারা তো নয়ই, বরং সেগুলোর ‘মুসলমানি’ করতে বিপুল আগ্রহী। বাজারে আসছে ইসলামিক স্মার্টফোন।
আল্যাফাকের প্রিয়তম বান্দাদের অঞ্চল আরব জাহানে কেন ব্যাপক হারে এইডস ছড়াবে! আর এ কী শুনি! এসব দেশে সমকামীও আছে নাকি! নাউজুবিল্লাহ!
হে মমিন মুসলিমাগণ! তোমরা কদাপি কদলি বা শশা স্পর্শ করিয়ো না; কারণ উহারা পুরুষাঙ্গ-সদৃশ। তোমাদিগের ঈমান অটুট রাখিতে ইসলামবাজেরা অনিদ্র। (লিংক: সৈয়দ ফায়েজ আহমেদ)
মমিন মুসলিম কেন ইহুদি-নাসারাদের তৈরি স্কাইপ, ওয়েবক্যাম ব্যবহার করবে? তবে এসবের ব্যবহারে মমিনদের দাম্পত্যজীবন হুমকির মুখে পড়তে দেখে একটি ব্যাপার স্পষ্ট হয়ে ওঠে, এসবই ইসলামের বিরুদ্ধে ইহুদি-নাসারাদের ষড়যন্ত্রের একটি অংশ। (লিংক: সুনন্দ পাত্র) # “হজ্ব করতে গিয়ে আমি ৫০০ দোররা খেয়েছি”।
আফগানিস্তানে আশুরা পালনরত শিয়া মুসলিমদের ওপরে হামলা চালিয়ে কমপক্ষে ৬০ জনকে হত্যা করেছে… কারা, অনুমান করুন দেখি? (লিংক: অদিতি অন্তরা) # নারীরা এখন কবরেও নিরাপদ নয়! এই নামে একটি সংবাদ (ভিডিওসহ) খুবই প্রচার পেয়েছে নেটে। ফাকিস্তানবাসী এক কবরখোদক প্রায় ৬৫ জন মৃত নারীর সাথে শারীরিক মিলনের জন্য গ্রেফতার হয়েছে। এই ঘটনার সঙ্গে ইসলামের প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততা হয়তো নেই, তবে কয়েকটি ব্যাপার লক্ষণীয়: এক. ইসলামে শবকাম হালাল দাবি করা সংবাদ ও স্লাইড শো-সহ একটি পোস্ট দেয়া হয়েছিল ধর্মকারীতে। দুই. ফাকিস্তানী শবকামী পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে বলে জানিয়েছে। তিন. প্রেপ্তারের পরে সে অনুশোচনা জানিয়ে বলেছে, “হ্যাঁ ভুল হয়েছিলো। কিন্তু আল্লাহ’র কাছে তওবা করেছি ফলে দোষ মাফ হয়ে গেছে।” (লিংক: ভৌমিক দা, অদিতি অন্তরা, নাবিক) # ইসলামে পুরুষদের ঈমান রক্ষায় মেয়েদের পোশাকের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। মডারেট মুসলিম দেশ হিসেবে পরিচয় পেতে উদগ্রীব মালয়েশিয়ায় এক কফিশপের মালিকের জরিমানা হয়েছে, কারণ তার এক মহিলা কর্মচারীর পরনে ছিলো হাফহাতা শার্ট।
মুচলিম পুরুষ হয়ে জন্মানোর মজাই আলাদা। আখেরাতে ৭২ হুর তো হিসেবেই পাওনা, উপর্যুপরি ইহকালে দ্বিতীয় বিয়ে করতে চাইলে প্রথম স্ত্রীর অনুমতির তোয়াক্কা করতে হবে না, ১০ মিনিট থেকে শুরু করে ৯৯ বছর পর্যন্ত স্থায়ী অস্থায়ী বিয়ে করা যাবে যতোবার শরীর ও মন চায়… হ্যাঁ, শরিয়া আইনের এই অংশগুলোকে রাষ্ট্রীয় আইনে পরিণত করার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে ইরানে। (লিংক: দাঁড়িপাল্লা) # ডারউইনের তত্ত্ব কোরানের বাণীর সঙ্গে সাংঘর্ষিক বলে চিকিৎসা বিজ্ঞানের মুসলিম ছাত্ররা ক্লাস বর্জন করেছে। গর্দভের দল জানে না, আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞান বিবর্তনবাদ ছাড়া অচল। আরেকটা ব্যাপার বুঝি না, এরা কেন ডাক্তারি পড়তে যায়? কোরান-হাদিসেই তো সমস্ত রোগের চিকিৎসা পদ্ধতি বর্ণিত আছে (“মহাকবিরাজ মহানবী” সিরিজ দ্রষ্টব্য)! আরও একটি প্রশ্ন এলো মাথায়, কোরানে তো বলা আছে, পৃথিবী গোলাকৃতি নয়, সমতল, এবং সূর্য তার চারপাশে ঘুরছে। তো এই গবেটগুলো স্কুলে ভূগোল ক্লাস ছেড়েও কি বেরিয়ে গিয়েছিল? (লিংক: আসিফ মহিউদ্দীন) # ইছলামী বিজ্ঞানের আরও একটি অভূতপূর্ব অর্জন! চৌদি আজবে নারীদেরকে গাড়ি চালানোর অনুমতি দেয়া হলে সেই দেশে কুমারী মেয়ের অস্তিত্ব থাকবে না, এবং নারী-পুরুষ উভয়েই সমকামিতা ও পর্নোগ্রাফির দিকে ঝুঁকে পড়বে। শুরু হবে পতিতাবৃত্তি, বেড়ে যাবে বিবাহবিচ্ছেদের হার… # “তালিবান” অর্থ ছাত্র, কিন্তু এই নামের ইসলামী সংগঠন স্পষ্টতই শিক্ষার বিরুদ্ধে। বিশেষ করে নারীশিক্ষা তাদের দু’চোখের বিষ। নারীজাতিকে ধর্মীয় নূরানী অন্ধকারে রাখার চেষ্টায় তারা অক্লান্ত। # সোমালিয়া থেকে শরণার্থী হয়ে আমেরিকায় বসবাস করলেই সোমালীয় ইসলামী জঙ্গি সংগঠনের জন্য অর্থ সংগ্রহ করে তা পাঠানো যাবে না, এমন কথা তো কোরান-হাদিসের কোথাও লেখা নেই। বরং ঈমানের পথে যুদ্ধ করতে যারা নিরলস, তাদেরকে সহযোগিতা করার পুরস্কার নিশ্চয়ই আল্লাহপাক দেবেন। তিনি পরম করুণাময়। তাই এক মুসলিমা পালন করেছে তার দ্বীনী দায়িত্ব। # সোমালিয়ার এই জঙ্গি সংগঠন প্রবাসী মুসলিমদের পাঠানো অর্থ সাদরে গ্রহণ করে, তবে স্থানীয় দুর্ভিক্ষপীড়িত মানুষদের জন্য পাঠানো বিদেশী সাহায্য প্রত্যাখ্যান করে বন্ধ করে দেয় সাহায্য সংস্থাগুলো। # মুসলিমদের সহজাত ইহুদিবিদ্বেষের উৎস অবশ্যই কোরান ও হাদিস তথা নবীজির শিক্ষা। তবে মুসলিমদের হীনমন্যতাও কি একটি কারণ নয়? সারা বিশ্বে ১.৫৭ বিলিয়ন (বিশ্বের জনসংখ্যার ২৩%) মুসলিম, আর ইহুদিদের সংখ্যা দেড় কোটিরও কম। বাংলাদেশের জনসংখ্যাও এর চেয়ে কমপক্ষে দশগুণ বেশি! এই পুঁচকে সম্প্রদায়ের ঈর্ষণীয় সাফল্যের প্রেক্ষাপটে ইসলামী অন্ধকারময় অনগ্রসরতাও কি মুসলিমদের মনে জন্ম দিতে পারে না হীনমনত্যতার? যদিও এই ইহুদিদেরকে আল্লাহপাক বানর ও শুয়োরে পরিণত করেছেন (ইছলামী মতে), তবু তাদেরকে ঠেকানো যাচ্ছে না! # সহজাত ইহুদিবিদ্বেষের কথা বলছিলাম না? এই দেখুন, পাঁচ মুসলিম বালিকা মিলে তেরো বছরের এক ইহুদি বালিকাকে পিটিয়েছে আর বলেছে “নোংরা ইহুদি”, “নিজের দেশে ফিরে যাও”। # ফ্রান্সে মুসলমানরা না থাকলে সেখানকার জেলখানাগুলো খাঁ-খাঁ করতো! বর্তমানে ফরাসী জনসংখ্যার ৫ থেকে ১০ শতাংশ মুসলিম, তবে কয়েদিদের শতকরা ৭০ ভাগই শান্তির ধর্মের অনুসারীরা। দারিদ্র্য, বৈষম্য ইত্যাকার যুক্তি দিয়ে এই বিপুল সংখ্যার ন্যায্যতা আনার চেষ্টা করা হলেও মুসলিমদের অপরাধ-প্রবণতার কথা অজানা নয় কারুর। # নেশাদ্রব্যের ব্র্যান্ড বদল করা আর ধর্মান্তরিত হবার মধ্যে কোনও ইতরবিশেষ নেই বলেই মনে হয়। তবু সেটা প্রত্যেকের ব্যক্তিগত অভিরুচির ব্যাপার বলেই মানি। তো ইছলাম ছেড়ে খ্রিষ্টান হবার কারণে নাইজেরিয়ায় প্রাক্তন এক ইসলামী সন্ত্রাসীর দুই পুত্রকে হত্যা করেছে স্থানীয় ইসলামী সংগঠন বোকো হারাম (বোকো হারাম অর্থ – পশ্চিমা শিক্ষা হারাম)। # ধর্মান্তরিত হবার/করার আরেকটি কাহিনী। ভিন্ন ধর্মবিশ্বাসী কাউকে ছলে-বলে-কৌশল-ধূর্ততায় ইছলামের পথে নিয়ে আসাটা বিরাট ছওয়াবের কাজ, কিন্তু তাই বলে ভিন্ন ধর্মের কেউ মুসলিমদেরকে তাদের ধর্মে দীক্ষিত করবে, সেটা কেন ইছলামীরা মানবে! সাতজন মুসলিমকে খ্রিষ্টান বানানোর ‘অপরাধে’ এখ ধর্মযাজককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আরেক খবরে বলা হচ্ছে, ধর্মান্তরিতদের ওপরে কোনও জোর-জবরদস্তি চালানো হয়নি। # পলিটিক্যাল ইসলামের বিরোধিতা করায় এক সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ফতোয়া জারি করা হয়েছিল। এক সময় তাকে কুপিয়ে আহত করা হলে চারদিন পরে তাঁর মৃত্য হয়। ঘটনা আজারবাইজানে। # বারবাডোজের বাল-ফালাহ আল-ফালাহ মুসলিম বালিকা বিদ্যালয়ের চোদ্দ বছরের ছাত্রীর বক্তব্য: “হিজাব ফরজ, ধর্ষণ থেকে নিজেকে রক্ষা করতে নারীর সৌন্দর্য লুকিয়ে রাখা উচিত”, “শিরশ্ছেদ, হাত কেটে ফেলা, নির্দয়ভাবে প্রহার – এসবই ইসলামী রীতি, এবং এসবে খারাপ কিছুই নেই“। # নবীজি ৫১ বছর বয়সে ৬ বছর বয়সী শিশু-বালিকাকে বিয়ে করতে পারলে তার ৪৭ বছর বয়সী উম্মত ৮ বছরের বালিকাকে বিয়ে করলে সেটা নিশ্চয়ই ইসলামসম্মত হবে। চৌদি আদালতও তেমন রায়ই দিয়েছে। # এই ঘটনা ঠিক ইসলাম-সম্পর্কিত নয় বটে, তবে তা বিনোদনী বলেই শেয়ার করছি। পুরুষদের পত্রিকা FHM-এর ভারতীয় সংস্করণের প্রচ্ছদে ফাকিস্তানী চিত্রনায়িকা ভীনা মালিকের নগ্ন ছবি ছাপা হয়েছে। ভীনা দাবি করেছেন, তিনি নগ্ন অবস্থায় ছবি তোলাননি এবং ছবিটি ফটোশপিত। কিন্তু পত্রিকার সম্পাদক বলছেন, তাঁর কাছে ভিডিও ফুটেজসহ সমস্ত প্রমাণ আছে। লাগ ভেলকি!
বৃহস্পতিবার সকালে বালির ঘোষপাড়ার সরখেলবাগানে পুকুরের ধাপে একজোড়া পায়ের ছাপ দেখেন স্থানীয় বাসিন্দারা। পুকুরের উল্টোদিকেই শীতলামন্দির। স্থানীয় বাসিন্দাদের দাবি, সেই শীতলা মায়েরই পায়ের ছাপ পড়েছে পুকুরের ধাপে। গুজব ছড়ানো মাত্রই আশপাশের এলাকা থেকে দলে দলে মানুষ ছুটে আসতে থাকেন শীতলার পদচিহ্ন দেখতে। শুরু হয় পুজো অর্চনাও…. বিস্তারিত এখানে। (লিংক: অশোভন)
যে কোনও ধর্মই মানুষে-মানুষে বিভেদ সৃষ্টি করে। তবে একই ধর্মের অনুসারীদের মধ্যে বিভেদ সৃষ্টিতে হিন্দুধর্ম অপ্রতিদ্বন্দ্বী। আরও একটি নিদর্শন: নিম্নবর্ণভুক্ত এক বালকের নাম উচ্চবর্ণীয় এক বালকের নামের অনুরূপ হওয়াটা এতোই অমার্জনীয় অপরাধ যে, হত্যা করা হয়েছে নিম্নবর্ণীয় বালকটিকে।
আমাদের এই গ্রহে প্রাণের উদ্ভব হয়েছিল কীভাবে, সেই প্রশ্নের উত্তর খুঁজেছেন ডেভিড অ্যাটেনবরো। অ্যাকশন মুভি দেখার মতো উত্তেজনা নিয়ে আমি দেখেছি এই ডকুমেন্টারি। দুই পর্বে নির্মিত দু’ঘণ্টার মাস্টারপিস। মমিন ভাইয়েরা, এই ছবি দেখিয়া নিজের সময় ও ঈমান নষ্ট করিবেন না। মিলিয়ন-বিলিয়ন বছর আগে কী ঘটিয়াছিল, তাহা জানিবার প্রয়োজন কী! আপনাদের জন্য রহিয়াছে সহজ ও সরল সমাধান: ৫-১০ হাজার বছর আগে আল্যাফাক কহিয়াছিলেন, ‘কুন’, অমনি সব হইয়া গেল।
# সন্ত্রাসীদের আঁতুরঘর হিসেবে চিহ্নিত করে ৯০০টি মসজিদ বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। কোনও ইহুদি-নাছারা-কাফেরদের দেশে? না। ইসলামী রাষ্ট্র আলজেরিয়ায়। # মমিনদের উদ্ভট নৃত্য। ভিডিওর নাম: টেকনো মোল্লা। মজাদার, যদিও মাথামুণ্ডু কিছুই বুঝিনি। (লিংক: রকিব পারভেজ) # আব্রাহামীয় তিন ধর্মের ঈশ্বর বিষয়ে বিবিসি-র তিন ঘণ্টার ডকুমেন্টারি। যদি দেখতে উৎসাহী হন কেউ!
বিবর্তন বিষয়ে ছহীহ দৃষ্টিভঙ্গি। (লিংক: আসিফ মহিউদ্দীন)
চার্চের চুদির্ভাইদের পরামর্শ মোতাবেক চিকিৎসা নেয়া বন্ধ করে ব্রিটেনে অন্তত ছয়জন HIV-আক্রান্ত রোগী মৃত্যুবরণ করেছে। তাদেরকে বলা হয়েছিল, শুধু ঈশ্বরই পারে তাদের সুস্থ করে তুলতে এবং ঈশ্বরকে ভজাতে চুদির্ভাইয়েরা প্রার্থনা করবে। স্কাই নিউজের রিপোর্ট ও ভিডিও। # ধর্ম কেন নৈতিকতার উৎস হতে পারে না, তা দু’মিনিটের ভিডিও দেখে অত্যন্ত সহজভাবে বুঝে নিন। # ছহিহ ইছলামী চিকিৎছা তরিকা! দৈহিক ও অ-দৈহিক যাবতীয় রোগ-বালাই আসান সম্ভব কোরানপাঠের মাধ্যমে। অ-মুসলিমদের ক্ষেত্রেও এই পদ্ধতি সমান কার্যকরী। দুনিয়ার ডাক্তারদের উপার্জনের দিন শেষ। বন্ধ করে দিতে হবে ওষুধ প্রস্তুতকারী সমস্ত কারখানা। # খ্রিষ্টানেরা আমেরিকায় অন্যায্য যে সুযোগ-সুবিধেগুলো পায়, তার একটা ফিরিস্তি। # হতাশ হয়ে পড়ি, যখন দেখি, মুসলিমারা ইসলামে তাদের নিম্নশ্রেণীর প্রাণীর স্ট্যাটাস নিয়েই সন্তুষ্ট। মিশরের সংসদ নির্বাচনে এক মহিলা প্রার্থী বলেছে, মেয়েরা পুরুষদের চেয়ে পিছিয়ে আছে বুদ্ধিমত্তায় ও ধর্মপালনে। তাই মেয়েদের যোগ্যতা নেই রাষ্ট্রপরিচালনার। সে শরিয়া আইন প্রবর্তনের পক্ষে, ছেলে-মেয়ের মেলামেশার বিপক্ষে… # ইহুদি ইতরামি। নারীরা, তোমরা বসবে বাসের পেছনে। সামনের আসনগুলো পুরুষদের জন্য সংরক্ষিত। # ঈশ্বরের অস্তিত্ব প্রমাণ অসম্ভব। কারণ: 1. Humans will never have the cognitive capacity to directly understand anything with infinite powers or qualities. 2. Humans will never have intellectual reasons to indirectly demonstrate the existence of anything with infinite powers or qualities. 3. There are only two kinds of proofs for God: direct understanding or indirect demonstration. অনুসিদ্ধান্ত: Humans will never have any proofs for God. # ন্যুড-বিচের কথা তো আমরা সবাই জানি, কিন্তু ন্যুড চার্চ? বিশ্বাস হচ্ছে না? লিংকে একটি ভিডিওও এমবেড করা আছে।
‘আমার পুত্র আগে ছিলো সাধারণ আমেরিকানের মতো। কিন্তু যখনই সে ইসলাম গ্রহণ করলো, সে বদলে গেল‘, বলেছেন সন্ত্রাসী সন্দেহে গ্রেপ্তারকৃত ধর্মান্তরিত মুসলিমের মা। # একটি পুরনো ভিডিও – তবে ইসলামী ইতরামির উৎকৃষ্ট একটি উদাহরণ। দেখুন ও নয়ন-মন সার্থক করুন। # একুশ বছর ধরে সেটি ছিলো আহমেদিয়া মুসলিম সম্প্রদায়ের মসজিদ, হঠাৎ করে অনুমতি সংক্রান্ত নীতিভঙ্গের অভিযোগে তা বন্ধ করে দেয়া হলো বিশ্বের সবচেয়ে বড়ো ইসলামী রাষ্ট্র ইন্দোনেশিয়ায়। # ইসলামী সন্ত্রাসীদের জন্য অর্থসংগ্রহ প্রবাসী সাচ্চা মুসলিমদেরই কাজ। # কনসার্ট শুরু অপেক্ষায় জনতা। সেই সময় তেড়েফুঁড়ে স্টেজে উঠে এলো অনাহুত এক মোল্লা। ‘সঙ্গীত শয়তানের সৃষ্টি, অতএব তা পাপময় এবং সে কারণে ইসলামে হারাম‘ – এই ঘোষণা দিয়ে সে গেঁড়ে বসলো স্টেজে। ফল হলো এই যে, পণ্ড হয়ে গেল সেই কনসার্ট। # নারী ধর্ষিতা হয়েছে? ইসলামী বিচার: হয় তাকে বারো বছর জেল খাটতে হবে, নয় বিয়ে করতে হবে ধর্ষককে। (লিংক: হাঁটুপানির জলদস্যু) # ইলেকট্রিক কেবল চুরি করার দায়ে এক তরুণের হাত কেটে ফেলা হয়েছিল, পরে প্রচুর রক্তক্ষরণের ফলে সে মারা যায়। কিছুই করার নেই। নিখুঁত ইসলামী বিচার। চোরের হাত কেটে দেয়ার বিধান কোরানেই আছে। # মুসলিমরা সংখ্যাগরিষ্ঠ হলে অন্য ধর্মাবলম্বীরা সেখানে সুখে থাকবে, সেটা সম্ভব নয়। টাইম পত্রিকার রিপোর্ট। # চেচেন কবিকে হত্যা করেছে স্থানীয় বিচ্ছিনতাবাদীরা। তাঁর কবিতা তাদেরকে ক্ষুব্ধ করেছিল। # বয়ফ্রেন্ড থাকার অপরাধে নিজের তিন কন্যাকে হত্যাকারী পিতা বলেছে, তারা যদি আরও একশোবার পুনরুজ্জীবিত হয়ে ওঠে, সে তাদের একশোবারই খুন করবে। কারণ তারা ইসলামের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে। # জার্মান বয়ফ্রেন্ড ছিলো বলে নিজের বোনকে হত্যা করে তৃপ্তিলাভ করেছে আরেক মুসলিম। আমি একবিন্দু বাড়িয়ে বলিনি। সে তৃপ্তিলাভের কথাই বলেছে। ভিডিওতে দেখুন। # পাকিস্তানী তালিবান ও আল কায়েদার যৌথ কৃতিত্বে গত সাড়ে চার বছরে নিহত হয়েছে কম পক্ষে পঁয়ত্রিশ হাজার ব্যক্তি।
ঈশ্বর-বন্দনার অভিনব একটি পন্থা। ছবি দেখুন। (লিংক: থাবা বাবা) # ভারতীয় নাগা বাবাদের ভিডিও। একটা দেখে শখ না মিটলে সাইডবারে আরও পাওয়া যাবে। (লিংক: ভৌমিকদা) # বাইবেল কেন নাস্তিকদের জন্য মূর্তিমান আতঙ্ক – হাহাপগে ভিডিও। # শতভাগ শরিয়াহ সম্মত ফ্যাশন শো। (লিংক: রাসেল) # বুখারি শরীফের হাদিসে উল্লেখ আছে: নবীজিকে আল্যাফাক দিয়েছিলেন তিরিশজন পুরুষের যৌনক্ষমতা। প্রাসঙ্গিক ইলাস্ট্রেশন। (লিংক: উজ্জ্বল) # খুব চমৎকার একটা ভিডিও। নাম – দ্য জার্নি অভ লাইফ। (লিংক: লাইট ম্যান) # তৈলসমৃদ্ধ ও সে কারণেই ধনী আরব জাহানের তো মূর্তিমান স্বর্গ হবার কথা। তবু কেন যে সে অঞ্চলের ৭০ শতাংশ তরুণ ও যুবক ইহুদি-নাসারা-কাফেরদের দেশে অভিবাসনে যেতে উন্মুখ!
#
খারাপ বাক্য সম্বলিত এসএমএস ব্লক করে দিতে নির্দেশ দিয়েছে ফাকিস্তান টেলিকম অথোরিটি। (লিংক: অদিতি অন্তরা) #
#
ইসলাম ধর্মে পোক্তভাবে দীক্ষিত হলে মুমিন মুসলিম নারীজাতিকে তাচ্ছিল্য/অবজ্ঞা/হেয়/ঘৃণা করতে বাধ্য। ইসলাম সেটাই শেখায়। কোরানে আছে অজস্র নারীবিদ্বেষী বাণী, নারীদের নিম্নশ্রেণীর প্রাণী হিসেবে নির্দেশ করে অনেকবার বক্তব্য দিয়েছেন ইসলামের নবী। আর তাই আমাদের সকলের প্রিয় সোনার বাংলা ব্লগে এক ঈমান্দার বান্দার এই পোস্টটি পড়ে বিস্মিত হইনি। # স্কুলে ধর্মশিক্ষার প্রয়োজন আছে কি না, এ বিষয়ে ব্রিটিশ টিভিতে রিচার্ড ডকিন্সের অংশগ্রহণে। প্রথম অংশ। বাকি পাঁচ অংশের লিংক এই অংশের ডেসক্রিপশানে দেয়া আছে। # অনেক আগে কোথায় যেন পড়েছিলাম, গত এক হাজার বছরে আরবী ভাষায় (অর্থাৎ কমপক্ষে ২৬টি দেশে) যতো বই অনূদিত হয়েছে, স্পেনে এক বছরে অনূদিত হয় তারচেয়ে বেশি বই। এই তথ্যটা দেয়ার আগে মনে হলো, তথ্যসূত্র ছাড়া এই বক্তব্যের বিশ্বাসযোগ্যতা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে থাকবে। শরণ নিলাম গুগলাল্লাহর। নিশ্চয়ই তিনি সর্বজ্ঞ, এবং প্রার্থনার জবাব দেন। তাঁর দেয়া প্রথম লিংকেই তথ্যসূত্র জুটে গেল। কথাটা স্মরণে এসেছিল এই খবরটি পড়ে: Knowledge Society স্ট্যাটাস পাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে চৌদি আজব… হা হা হা হা হা হা হা হা (লিংক: শেষনবী আমিনী) # আমাদের আরেক প্রিয় সবুজ বাংলা ব্লগের একটি লাদি-খণ্ড। কুনহানকার কুন গ্রিনিচ মিন টাইমরে আমরা হুদাই পাত্তা দিই কাবা মিন টাইম থাকতে। একটি বৈজ্ঞানিক অভিসন্দর্ভ। (লিংক: অশোভন)
আস্তিকেরা বুঝতে চায় না (নাকি পারে না?), নাস্তিকেরা ঈশ্বর-ধারণাকে কেন ফুঁ দিয়ে উড়িয়ে দেয়। এই ছোট্ট লেখাটি পড়লে হয়তো তারা বুঝতে পারবে, কী করলে আমরা, বেদ্বীনেরা, ঈশ্বরে বিশ্বাস স্থাপন করবো।
Benetton-এর সাম্প্রতিকতম Unhate স্লোগানের বিজ্ঞাপনে অন্য অনেক জুটির পাশাপাশি ভ্যাটিকানের পোপ আর মিশরের ইমামকে চুম্বনরত অবস্থায় দেখানো হয়েছে। যথারীতি ব্যাপক হাউকাউ শুরু হয়েছে। সব জুটির ছবি দেখুন এখানে। (লিংক: অদিতি অন্তরা)
বিবর্তনবাদ বিষয়ক বইয়ের অমূল্য খনি বিনামূল্যে।
ডারউইনের প্র-প্রপৌত্র, তাঁর তো বাই ডিফল্ট নাস্তিক হবার কথা – এমনটি মনে হতেই পারে। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। তিনি শুরুতে ছিলেন ধর্মবিশ্বাসী। সেই বিশ্বাস কীভাবে বিবর্তিত হয়ে অবিশ্বাসের রূপ নিয়েছে, সেই কাহিনী পড়ুন তাঁর নিজের লেখায়। নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত The world would be better off without faith বিতর্কে তিনি বিষয়ের পক্ষে বক্তব্য রাখেন। এই বিতর্ক অনুষ্ঠান প্রসঙ্গে একটি কৌতূহলোদ্দীপক রিপোর্ট।
আপনি যদি মুমিন মুছলমান হয়ে থাকেন, তাহলে কোন কোন শব্দ উচ্চারণ করা আপনার জন্য হারাম, সেটা জেনে রাখা আপনার জন্য ফরজে আইন ইছলামী বিনোদনপাঠ। মিছ করিবেন না। (লিংক: নীল নীলিমা) # ধর্মময় মস্তিস্কের লীলা বোঝা ভার। একটি উদাহরণ: এক ধর্মবতী ঈশ্বরের নামে পণ করলো, চল্লিশ দিন অনাহারে থাকবে। পানি ছাড়া অন্য কিছু খাবে না। এই সাইটে দুটো ভিডিও এমবেড করা আছে: একটি তার অনাহারের প্রথম দিবসে, অন্যটি চল্লিশতম দিবসে। ভিডিওদু’টি প্রাইভেট বলে সবার দেখার জন্য উন্মুক্ত নয়, তবে ধর্মবতীর খোমাখানি দেখা যায় দুটোতেই। দেখুন এবং ধর্মীয় গাধামির আরও একটি নিদর্শন অবলোকন করে নয়ন-মন সার্থক করুন। হয়তো ডিসকাভারি চ্যানেলের ডকুমেন্টারি “ব্রেইন – আমাদের প্রত্যেকের নিজস্ব মহাবিশ্ব” এই রহস্যের সমাধান অন্বেষণে সহায়তা করবে?
দ্য সেন্টার ফর আনইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন – নামেই পরিচয়। # আল্যাফাকের এ কী অবিচার! এ বছরে হজ্বের সময় কুড়ি জন অন্তঃসত্ত্বা হজ্বযাত্রীর মিসক্যারেজ হয়েছে। # কুৎসিত ও বর্বর কর্মকাণ্ডগুলোর সঙ্গে ধর্মগুলোর প্রত্যক্ষ সম্পৃক্ততা মুমিনদেরকে বিচলিত করে না। কিন্তু ধর্মবিশ্বাসের বিপক্ষে জোর গলায় কথা বললে এরাই নির্ধার্মিকদেরকে তার খ্যাপা, রাগী এমনকি জঙ্গি বলে আখ্যা দেয়। নাস্তিকদের ক্রোধ ও ক্ষোভ বিষয়ে একটি সুপাঠ্য নিবন্ধ।
ইহুদিরা যিশুকে কেন বিশ্বাস করে না, জেনে নিন।
# লাল-কালো বাইবেল। ধর্মগ্রন্থগুলো কেন যে এতো পাশবিকতা, বর্বরতা ও অশ্লীলতাআকীর্ণ, ভেবে যতোটা না অবাক হই, তার চেয়ে বেশি অবাক এই এসবে অন্ধবিশ্বাসস্থাপনকারীদের আবালত্বে। # অনন্ত পরকালের সুখকল্পনা নিয়ে বেঁচে থাকে ধর্মবিশ্বাসীরা। কিন্তু নাস্তিকেরা কী নিয়ে বাঁচে? পরকালকল্পনাহীন, প্রত্যাশাহীন জীবনযাপন কীভাবে সম্ভব – তা ভেবে অবাক হয় আস্তিকগোষ্ঠী। ছোট্ট এক চমৎকার ভিডিওতে প্রাক্তন ধর্মযাজক, বর্তমানে ধর্মহীন এক প্রবীণ ব্যক্তি এর উত্তর দিচ্ছেন। বড়োই মায়া-জাগানো বক্তব্য। দেখে মুগ্ধ হয়েছি। # আস্তিক্যবাদ বনাম নাস্তিক্যবাদ বিতর্কের একটি সংগ্রহ। টরেন্ট ফাইল।
চমৎকার ইছলামী বিচার ও ততোধিক চমৎকার শাস্তি বাস্তবায়ন পদ্ধতি! কথিত অপরাধ কি কোনও পুরুষের অংশগ্রহণ ছাড়াই সম্ভব হয়েছিল? আফগানিস্তানে মা ও মেয়েকে পাথর ছুঁড়ে হত্যা। (লিংক: মীকাঈল) # মিশরের নির্বাচনে পোস্টার ও প্রচারপত্রে নিজেদের ছবি ব্যবহার করছেন না মুসলিম মহিলা প্রার্থীরা, নিজেদের ছবির বদলে তাঁরা ব্যবহার করছেন তাঁদের স্বামীদের ছবি। # শুধু জার্মানিতেই হাজার হাজার মুসলিম মেয়ে বাধ্যবিবাহের শিকার হয়েছে গত এক বছরে। # কাবুলের মেয়েদের একমাত্র কারাগারের ওপরে একটি ডকুমেন্টারি নির্মাণ করা হয়েছে ইয়োরোপিয়ান ইউনিয়নের উদ্যোগে। তবু সেটির মুক্তি আপাতত স্থগিত সাক্ষাৎকারদাত্রী বন্দিদের নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে। জানা গেছে, অর্ধেকেরও বেশি কয়েদি “জেনা” অর্থাৎ নৈতিক অপরাধে দণ্ডিত – কেউ পালিয়েছে বাধ্যবিবাহের খপ্পর থেকে, কেউ অত্যাচারী স্বামীর হাত থেকে, কেউ ধর্ষিতা হয়েও অপরাধী বিবাহবহির্ভুত যৌনসম্পর্ক স্থাপনের দায়ে… কী চমৎকার ইসলামী বিচারব্যবস্থা! অনেক মেয়েকে আটকে রাখা হয়েছে সাজার মেয়াদ পার হয়ে যাবার পরেও। একজনের কথা জানা গেছে, সে হয়তো মুক্তি পাবে, কারণ সে অবশেষে রাজি হয়েছে তার ধর্ষককে বিয়ে করতে। বিবিসি-র রিপোর্ট। সেখানে এমবেড করা ছোট্ট ভিডিওটি দেখতে ভুলবেন না। # মুমিন মুসলমান ভাইগণ, জন্মদিন পালন ইসলামে নিষিদ্ধ, কারণ সেটা পাশ্চাত্য সংস্কৃতি এবং সে কারণেই শরিয়া আইনের পরিপন্থী। টাটকা এই ফতোয়া জারি করেছেন ভারতের দেওবন্দের দারুল উলুমের ভাইস চ্যান্সেলর। # আল্লাহু আকবর ধ্বনি তুলে চার্চ আক্রমণ করে নাইজেরীয় শান্তিকামী ইসলামীরা হত্যা করেছে মাত্র ৬৭ জন কাফেরকে। # ক্রুশ পরার কারণে এক খ্রিষ্টান ছাত্রকে হত্যা করেছে মুসলিম ছাত্ররা। # এই না হলে ফাকিস্তান! সেখানে বিভিন্ন স্কুলের পাঠ্যসূচিতে হিন্দু ও খ্রিষ্টানদের প্রতি অবমাননাকর মন্তব্য ও অসহিষ্ণু মনোভাব পোষণে উসকানি দেওয়া হচ্ছে। # থাবা বাবা লুক্ষ্রাপ! একটা সাধারণ সংবাদ, অথচ সেটার লিংক পাঠিয়ে তিনি লিখলেন: মহাম্যাড-এর সাথে এর খুব যোগাযোগ আছে কি না, জানি না।… বদ লুক! না, মহাম্যাড নয়, থাবা বাবা। # আরব বসন্তের ফুল ফুটতে শুরু করেছে। খ্রিষ্টান, সেক্যুলার বা উদারপন্থী কোনও প্রার্থীকে ভোট দেয়া নিষিদ্ধ ঘোষণা করে ফতোয়া জারি করা হয়েছে মিশরে। # কানাডার মুসলিমদের শতকরা ৩৫ জন অর্থাৎ প্রতি তৃতীয়জন ইসলামী সন্ত্রাসবাসী সংগঠনগুলোর বিরোধী নয়। শতকরা ৬২ জন অন্তত কিছুটা শরিয়া আইনের প্রবর্তন কামনা করে কানাডায়। আর ১৫ শতাংশ মুসলিম মনে করে, প্রত্যেক মুসলিমের জন্য শরিয়া আইন বাধ্যতামূলক। এই খবরের লিংকে এমবেড করা ভিডিওটি খুবই বিশ্লেষণী বলে অবশ্যদ্রষ্টব্য। # মুসলিম মানেই সন্ত্রাসবাদী – এই স্টেরিওটাইপ ভাঙতে এক সংগঠনের সক্রিয় সদস্যা ছিলেন এই কানাডীয় মুসলিমা। সম্প্রতি অভিযুক্ত হয়েছেন লেবাননে অস্ত্র পাচারের অভিযোগে। # শহীদ হওয়া হইলো না আমার (গুগল-অনুবাদ, ছবিটা ভয়াবহ)… মসজিদে গিয়া বোমা ফাটানোর প্ল্যান ছিলো। কিন্তু… # নিজের কানে কখনও শুনিনি, তবে অনেক মোল্লাই নাকি প্রচার করে – বাংলায় কোরান পড়া হারাম। কারণ কুৎসিত ও কদর্য কাহিনী- ও বাণীকণ্টকিত কোরান পড়লে চিন্তাক্ষম যে কোনও ব্যক্তিই ইসলাম ত্যাগ করবে। থলের বেড়াল বের হয়ে যাক, কে-ই বা চায়! যেমন চায়নি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদের ইমাম।
মালয়েশিয়ায় এলটন জনের প্রথম কনসার্ট বানচাল করতে উঠে-পড়ে লেগেছে এক ইছলামী দল। তাদের, বোধহয়, ধারণা, সমকামী এলটন জনের কনসার্ট দেখলে মোমিন মুসলিমরা দলে দলে সমকামী বনে যাবে!
ক্যাথলিক চার্চের পলিসি উপদেষ্টার মতে, সমকামীরা শয়তানের সৃষ্টি। (লিংক: মৌনতা) # বর্তমান জগতে নির্ধার্মিকদের সরব সক্রিয়তার পেছনে যাঁদের অবদান সবচেয়ে বেশি, তাঁদের মধ্যে অন্যতম একজন ক্রিস্টোফার হিচেন্স। বর্তমানে ক্যান্সারে আক্রান্ত এই ‘জঙ্গি’ নাস্তিককে ধন্যবাদ জানিয়ে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে পানপাত্র তুলে ধরেছে তাঁর গুণমুগ্ধরা। খুবই আন্তরিক ভিডিও। দেখে মনটা ভালো হয়ে যায়। পানপাত্র তুলে ধরি আমিও। চিয়ার্স! # মৃত ঈশ্বরদের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া। মজাদার ভিডিও। # লক্ষ-লক্ষ মোল্লার ফেলে যাওয়া হজ্বোত্তর বর্জ্য চৌদি আজবের পবিত্র নগরীকে পরিবেশ দুষণের হুমকির মুখে ফেলে দিয়েছে। বুঝি না, আল্যাফাক নির্বিকার কেনু! ‘কুন’ কইলেই তো সব ঠিক হওয়ার কথা! # স্লথের চোখে ঈশ্বর। মজারু ভিডিও। (লিংক: কৌস্তুভ) # ইন্টারনেটে ধর্মগুলোর পশ্চাদ্দেশ যেভাবে প্রহৃত হচ্ছে, তাতে ধর্মবাজদের আতঙ্কিত হবার যথেষ্ট কারণ আছে। অতএব তারা প্রতি-পদক্ষেপ নিচ্ছে এবং নেবে। মালয়েশিয়ার এক মন্ত্রী মুমিন মুসলিমদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ইন্টারনেটে ইসলামের সমালোচনার উপযুক্ত জবাব দিতে। # কিশোর-তরুণেরা প্রচলিত ভিত্তিহীন প্রথা ও বিশ্বাসকে প্রশ্ন করতে শিখে গেলে বুঝতে হবে, তারা সঠিক পথে আছে। তেমন এক তরুণীর ভিডিও।
পশু জবাইয়ের দৃশ্য সইতে পারলো না সাগর। (লিংক: হাঁটুপানির জলদস্যু)
নাস্তিক্যবাদ বনাম আস্তিক্যবাদ বিষয়ক পাঁচ শতাধিক বিতর্কের সংকলন! ভিডিও, অডিও, টেক্সট… হুলুস্থুল ব্যাপারস্যাপার। (লিংক: শান্তনু বণিক) # ইউটিউবার থান্ডারফুট নাম কুড়িয়েছিলেন ২০১০ সালে “মুহম্মদ অঙ্কন দিবস”-এর আহ্বান জানিয়ে। মূল পরিকল্পনা ছিলো অবশ্য এক মহিলা-কার্টুনিস্টের। তবে শান্তিকামী মুসলিমদের হুমকিতে তিনি পিছু হটে আসেন এবং পরে আত্মগোপন করেন। সেই সময় তাঁর এই উদ্যোগ বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেন থান্ডারফুট। এখন তিনি যিশু সেজে রঙ্গ করে বেড়াচ্ছেন। এই কুকর্মে তাঁকে সহায়তা করছেন আরেক ইউটিউবার religiousantagonist. ছোট্ট দু’টি ভিডিও দেখে নিন: এক, দুই। # ধর্ম কি সমাজের জন্য উপকারী? ওয়াশিংটন পোস্টে প্রকাশিত একটি নিবন্ধ। # আমাদের পূর্বপুরুষদের সঙ্গে নিয়্যানডার্টাল প্রজাতির মানবদের যৌনমিলন হয়েছিল। তার প্রমাণ পাওয়া গেছে সাইবেরিয়াবাসীদের ডিএনএ-তে। # ইয়োরোপে ক্যাথলিকদের অন্যতম দুর্গ হিসেবে খ্যাত আয়ারল্যান্ড যে পদক্ষেপ নিয়েছে, তা অন্য দেশগুলোও যদি অনুসরণ করতো। ভ্যাটিকানে তাদের দূতাবাস বন্ধ করে দিয়েছে আয়ারল্যান্ড। # ঈশ্বরের কীর্তি: মধ্যপ্রাচ্যে আবার প্লাবন। ইংরেজি মতিকণ্ঠ দ্য অনিয়ন থেকে নেয়া সংবাদ। # চৌদি আজবের পুরুষেরা বউহীন হজ্ব করতে যায় কেন? # প্রায় একই সঙ্গে পাশাপাশি দুই বিছানায় দুই ভিন্ন মায়ের গর্ভে জন্ম নেয়া দুই বালিকাকে মাতৃসদনেই ভুল করে তুলে দেয়া হয় ভুল দুই মায়ের হাতে। এক মেয়ে বড়ো হয়ে ওঠে মুসলমান হিসেবে, অন্যজন – খ্রিষ্টান হিসেবে। তাদের বারো বছর বয়সে ঘটনাক্রমে এই ভুলের কথা প্রমাণিত ও প্রকাশিত হয়। তারপর?
ইরোটিক উপন্যাস ও পর্নোগ্রাফিক বইয়ের ব্যবসার সঙ্গে জার্মান ক্যাথলিক চার্চ সরাসরিভাবে জড়িত।
নাস্তিকদের সঙ্গে বিতর্কে আস্তিকদের ব্যবহৃত একটি বস্তাপচা দাবি: হিটলার নাস্তিক ছিলেন। এই ছবিগুলো ও উদ্ধৃতিগুলো দিয়ে তাদের নক-আউট করে দিন। এ প্রসঙ্গে আরও একটি কথা না বলেই পারছি না: হিটলার যদি নাস্তিক হতেনও, তবু তার অপকর্মের ভার নাস্তিক্যবাদের ওপরে পড়তো না, কারণ তিনি নাস্তিক্যবাদের নামে তাঁর কর্মকাণ্ড চালাননি।
যিশু আর কৃষ্ণের মধ্যে কী কী মিল ছিলো?
মধ্যপ্রাচ্যে নাস্তিক্যবাদ সামান্য উত্থানেই কর্তৃপক্ষের খবর হয়ে গেছে। এই ভিডিওটা, খুব সম্ভব, আগে একবার পোস্ট করেছিলাম। তবু আরেকবার দেখে নেয়া যেতে পারে।
যে কোনও ধর্মগ্রন্থের মতোই পুরো বাইবেলে লজিক নেই। নিজেই খুঁজে দেখে নিশ্চিত হলাম। # যাজিকা (nun) বলে তাদের সাধ-আহ্লাদ বলে কিছু নেই? তাদেরও কি ইচ্ছে করে না সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ নিতে? ২০০৮ সালের একটি খবরে জানা যাচ্ছে, তাদের জন্যেও এমন প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছিল। (লিংক: কৌস্তুভ)
সমকামিতা ত্যাগ করতে পঁয়ত্রিশ বছর ধরে করা তাঁর প্রার্থনা সম্পূর্ণভাবেই ব্যর্থ হয়েছে। এখন তিনি ধর্মমুক্ত, স্বাধীন এবং সুখী। খুবই চমৎকার স্বগতোক্তি। #
#
পুরুষেরা যা-ই করুক না কেন, তাতে পরিবারের সম্মানহানি ঘটে না! পরিবারে কলঙ্ক আনে শুধুই মেয়েরা! আর তাই অনার কিলিং-এর শিকার তারাই হয় প্রধানত। এখন দেখুন ইছলামী পরিবারগুলোর সম্মান অটুট রাখতে আত্মীয়-পরিজনের হাতে নিহত মেয়েদের স-লিংক ছবির গ্যালারি! বলা চলে, ইছলামী অনার বোর্ড। এই পাতাটি অবশ্য বছর দুই আপডেট করা হয়নি। (লিংক: দ্রোহী) # ছলে-বলে-কৌশলে, হুমকি দেখিয়ে, ভীতি প্রদর্শন করে, ব্ল্যাকমেইল করে বা অন্য যে-কোনও উপায়ে এক অমুসলিমকে মুসলিম বানাতে পারলে বেহেশতে প্লট বরাদ্দ হয়ে যায়। আর তাই বারো বছরের খ্রিষ্টান বালিকাকে অপহরণ করার পর আট মাসব্যাপী প্রহার ও ধর্ষণ করতে থাকে বেহেশত-লোভী এক ইসলামী ষণ্ড, এবং শেষমেষ তাকে দ্বীনের পথে আনতে সে কামিয়াব হয়। # ক্যাথলিক ধর্মানুসারী এক ভারতীয়কে মালদ্বীপ থেকে বিতাড়িত করা হয়েছে। তাঁর অপরাধ, এক কপি বাইবেল পাওয়া গেছে তাঁর কাছে। অবাক হবেন না, ইসলামী দেশ মালদ্বীপের আইন লংঘিত হয়নি এতে। # নবীজির আরেক খাস বান্দার সন্ধান পাওয়া গেছে। এক ইমাম ১৩ বছরেরও কম বয়সী তিন বালিকাকে যৌন নির্যাতন করেছে। # বলিউডি ছবির নাম রাখা হয়েছে আজান, এবং তাতে মুসলিমদের ধর্মানুনুভূতি উত্থিত হয়ে গেছে। # ষাট ইছলামী ষণ্ড লৌহদণ্ডসজ্জিত হয়ে ঢুকে পড়ে বালিকা বিদ্যালয়ে এবং পেটাতে থাকে হিজাবহীন ও অনৈছলামিক পোশাক পরিহিতা ছাত্রী ও শিক্ষিকাদের। বড়োই শরিয়তসম্মত কর্ম! # তিউনিসিয়ার এক বিশ্ববিদ্যালয় নিকাব পরার কারণে এক ছাত্রীকে ভর্তিগ্রহণে অস্বীকৃতি জানালে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে একদল ইছলামী ষণ্ড। তবে তাদের সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে নতজানু হয়নি বিশ্ববিদ্যালয়। # পড়াশোনা তথা জ্ঞানকে ইসলামের বড়োই ভয়। তাইতো এক ইছলামী আত্মঘাতী বোমারু শিক্ষামন্ত্রণালয়ের পাশে ঘটানো একটি আক্রমণে এক শতাধিক লোককে হত্যা করে, যাদের মধ্যে ছিলো স্কলারশিপ-প্রত্যাশী মেধাবী ছাত্ররাও। এই হামলাকারী আগে ঘোষণা দিয়েছিল, সেকুলার পড়াশোনা ত্যাগ করে ছাত্রদের উচিত জিহাদে অংশ নেয়া। # পরিবারের “সম্মান রক্ষা করতে” অনার কিলিং-এ সম্মত না হওয়ায় এক পরিবারকে সহ্য করতে হচ্ছে ইছলামীদের আক্রমণ, সন্ত্রাস। # মানুষ যেখানে নগ্ন অবস্থায় থাকে বা থাকতে পারে, সেখানে “আল্যা” লেখা হারাম। সুইমিং পুলের স্নানঘরে কেই একজন, খুব সম্ভব, শ্রদ্ধাভরেই লিখে রেখেছিল তার নাম, তবু এ নিয়ে হয়ে গেল তুলকালাম কাণ্ড! ষণ্ডরা কি ভুলে গিয়েছিল যে, তাদের আল্যা সবখানেই আছে এবং মানুষেরা নেংটু হয়ে থাকলেও সে সেখান থেকে চোখ ফেরায় না? # ইছলামী সন্ত্রাসবাদের প্রধান কারণ নাকি দারিদ্র্য ও শিক্ষার অভাব! তাই যদি হবে, তাহলে ব্রিটেনের সন্দেহভাজন সন্ত্রাসীদের দুই-তৃতীয়াংশ সুশিক্ষিত (আদতে তারা কুশিক্ষিত) ও স্বচ্ছল পরিবারের সদস্য কেন? আরেকটি প্রশ্ন জাগে মনে: অন্য ধর্মগুলোর অনুসারীদের ভেতরে কি অশিক্ষিত ও দরিদ্র নেই? তারা কেন সন্ত্রাসী হয় না? #
#
যখন স্থানীয় সরকার দারিদ্র্য লাঘব করতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মসূচি সফল করতে নানান পদক্ষেপ নিচ্ছে, তখন দক্ষিণ ভারতীয় রোমান ক্যাথলিক চার্চের অনুসারীদের সংখ্যা পতনমুখী হওয়ায় চার্চ বড়ো পরিবার – সুখী পরিবার স্লোগান দিয়েই ক্ষান্ত হচ্ছে না শুধু, পরিবারে পঞ্চম (!!!) সন্তান জন্ম নেয়া মাত্র তার নামে দশ হাজার রুপি (দুশো ডলার) ব্যাংক ডিপোজিট দেবে বলে প্রতিশ্রুতিও দিচ্ছে।
“রিচার্ড ডকিন্স অ্যাওয়ার্ড” পেলেন ক্রিস্টোফার হিচেন্স। অনুষ্ঠানে ডকিন্স হিচেন্সকে উদ্দেশ্য করে অপূর্ব একটি বক্তব্য রাখেন।
HIV-তে আক্রান্ত তিন মহিলা চার্চে গিয়েছিলেন। সেখানে তাদেরকে বলা হলো, ওষুধ-ফষুধে নিরাময়-উপশম হবে না, একমাত্র ঈশ্বরই পারে তাঁদের রোগমুক্তি ঘটাতে। রোগ থেকে আরোগ্যলাভের উপায় হিসেবে তাঁরা পেলেন প্রার্থনা করার পরামর্শ। ফলাফল? তিনজনেই মারা গেছেন। চার্চের চুদির্ভাইদের ধরে কী করা উচিত, বলুন তো? # স্যাম হ্যারিসের সাম্প্রতিকতম বই: Lying. ঠিক ধর্মসংক্রান্ত নয় অবশ্য। উৎসাহীরা ডাউনলোড (এখানে অথবা এখানে) করে নিয়ে পড়ে দেখতে পারেন। আকারে খুবই ছোট: ৮৭ কিলোবাইট, ফরম্যাট: epub (এই ফরম্যাটের জন্য প্রয়োজনীয় সফটওয়্যার নেটে অনায়াসলভ্য। গুগল আপনাদের সহায় হোন।)।
খ্রিষ্টধর্ম সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত ধারণা নিতে চান? মাত্র সোয়া দুই মিনিটের ভিডিও দেখে নিন।
ধর্মঅধ্যুষিত সমাজে ধর্মহীনেরা ধার্মিকদের চেয়ে কম সুখে থাকে। আর ধর্মহীন (অর্থাৎ ধর্মপ্রভাবহীন সমাজে) সমাজে ধার্মিক-ধর্মহীন নির্বিশেষে সবাই সুখী থাকে। এর মানে দাঁড়ায় একটাই: ধার্মিকেরা অবিশ্বাসীদের ওপর সর্বক্ষণ ছড়ি ঘোরাতে থাকে, পক্ষান্তরে সুযোগ থাকা সত্ত্বেও নির্ধার্মিকেরা ধর্মপ্র্রাণ মানুষদেরকে দৌড়ের ওপরে রাখে না। না, এটা মনগড়া কোনও তত্ত্ব নয়। পৃথিবীর একশো পঞ্চাশটি দেশ জুড়ে চালানো গবেষণার ফলাফল।
ধর্মান্ধদের মগজশূন্যতার উপর্যুপরি আরেকখান নিদর্শন। দুর্গারে ভক্তি দ্যাখানের লেইগ্যা এই পাগলে নিজের ছেলে আর ছেলের বন্ধুরে বলি দ্যাওনের চেষ্টা করসিল। (স-ভূমিকা লিংক: suirauqa)
একই ধর্মে এতো রূপ! ইহুদি, খ্রিষ্টান ও মুসলমানদের ধর্মে ভাগ, বিভাজন অগণ্য। এইসব শাখা, প্রশাখা, উপশাখা, পাতিশাখা গড়ে ওঠার পেছনে যতো কার। দেখানো হোক না কেন, মূল কারণ দুটো বলেই আমার ধারণা: অর্থিকভাবে লাভবান হওয়া এবং প্রভাববলয় প্রসারণের ইচ্ছে। বৌদ্ধধর্ম সম্পর্কে আমার ধারণা কম। এই নিবন্ধে জানলাম আমেরিকায় প্রচলিত বৌদ্ধধর্মের তিনটি ভিন্ন প্রবাহের কথা। # খতনা-প্রথা নিয়ে বিতর্কের শেষ নেই। ধর্মানুসারীরা এই প্রথার সপক্ষে চাপাবাজি করে প্রকারান্তরে তারা তাদের কল্পিত ডিজাইনার ঈশ্বরের দুর্বল ডিজাইনের দিকটিই তুলে ধরে নিজেদের অজান্তে। এ বিষয়ে আমার ব্যক্তিগত অভিমত: প্রাপ্তবয়স্ক কেউ নিজ উদ্যোগে এবং স্বেচ্ছায় খতনা করাতে চাইলে করাকগে! তবে শিশুদের ওপরে এই প্রথার প্রয়োগ স্রেফ বর্বরতা। এ বিষয়ে এক ঘণ্টার একটি ডকুমেন্টারি দেখুন। # শিশুকামী ক্যাথলিক ধর্মযাজকদের জন্য নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা। # নাস্তিকদের নিয়ে বিস্তর ভুল ধারণা প্রচলিত আছে মূলত ধর্মাক্রান্ত দেশগুলোয়। আমেরিকা তেমন একটি ধর্ম-মুমূর্ষু দেশ। সেখানে গড়পড়তাভাবে নাস্তিকেরা ঘৃণীত। তবে নাস্তিকদের নীরব থাকার দিন আর নেই। একটি চমৎকার আহবানপত্র। # এই পিচ্চি পোলার এতো কনফিডেন্স! যেমন বক্তব্যে, তেমন প্রকাশের ধরনে! তার দুই মিনিটের ভিডিও দেইখা তব্দা পুরাই! তার বয়সে আমি তো পুরাই ভুদাই আছিলাম! # ঈমান এতো নড়বড়ে হলে ক্যামনে কী! অন্য ধর্মাবলম্বীদের সঙ্গে একটি কমিউনিটি ডিনারে হাজিরা দেয়ার পরেই যদি নিজের বিশ্বাস পুনরুদ্ধার করে পূর্বাবস্থায় ফিরিয়ে আনতে কসরত করতে হয়, তাইলে ক্যামনে কী! # টানা বারো বছর ধরে চলছে বিরামহীন প্রার্থনা! হ্যাঁ, আক্ষরিক অর্থেই বিরামহীন; এক মুহূর্তের জন্যও তা থামেনি। তবে এতে বিশ্বের কোনও ইতরবিশেষ হয়নি, তা তো অনায়াসেই বোধগম্য। সময় ও নিষ্ঠার কী বিপুল অপচয়। জাগতিক কোনও কাজে ওসব লাগানো যেতো যদি! # মাথার উপ্রে মুর্গি দোলাইয়া নাকি পাপমুক্তি সম্ভব! ইহুদিগো বিশ্বাস এইটা। আচ্ছা, ধর্মগুলার রিচ্যুয়াল এতো উইয়ার্ড ক্যান? ধর্মপ্রবর্তকগো বুদ্ধিবৃত্তির মান কী এতোই নিচু আছিলো? আর এই উৎকট রিচ্যুয়ালগুলারে যারা ফলো করে, তাগোরে নির্বোধ কইলে সেইটা পলিটিক্যালি কারেক্ট হবে না, সেইটা বুঝি, তয় কারেক্ট যে হবে, সেইটা নিয়া কোনও সন্দেহ নাই # নবীর বয়স যখন ৫৪, তখন সে ৯ বছর বয়সী আয়েশাকে শয্যাসঙ্গিনী বানিয়েছে। নিচের খবরের বুড়োর বয়স পঞ্চান্ন, ধর্ষিতার – আট। “আজকালের খবর” পত্রিকা থেকে: সিলেটে পঞ্চাশোর্ধ ইমাম কর্তৃক শিশু ধর্ষণ : লম্পট গ্রেফতার। (লিংক: হাঁটুপানির জলদস্যু) # ইছলামে তবে গ্রুপ সেক্সও হালাল? মারহাবা! মালয়েশিয়ার বাধ্য বধূ সংঘ-এর কথা মনে আছে? তারা “ইছলামী সেক্স তরিকা” নামের একটি পকেটবুক প্রকাশ করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, কোনও মুসলিম পুরুষ তার স্ত্রীদের সঙ্গে গ্রুপ সেক্স করতে পারবে। কারণ Allah has granted man the ability to have simultaneous sex with all his wives এবং You [God] have said all these acts are halal, pure, beautiful and like a prayer.
ছয় বছরের আয়েশাকে দেখে নবীজির লুলপাত যদি হয়, তাহলে নবীজির আদর্শে উদ্ধুদ্ধ অনুসারীদের দোষ কী! এবার মক্তবে ধর্ষিত হলো পাঁচ বছরের শিশু। # যদি কোনও মুসলিম বিশ্বাস করে পৃথিবী গোলাকার, সে নাস্তিক বলে গণ্য হবে। মাত্র সাঁইত্রিশ বছর আগে মদীনা ইসলামিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্পাদনায় প্রকাশিত পুস্তকে লেখা আছে এ কথা। লেখকের নাম Sheikh Abdul Aziz Ben Baz, যাঁর পরিচয় Supreme religious authority, # নুহের প্লাবন বিষয়ক কু-রূপকথা হাসি-ঠাট্টা, গবেষণা বিস্তর হয়েছে। তবে এই প্রসঙ্গ নিয়ে এমন বিজ্ঞাননির্ভর সরস লেখা অন্তত আমি আগে পড়িনি। # কিছু নাস্তিক্যবাদী টি-শার্ট। # ছোটলোক আর কাকে বলে… বাচ্চা বাচ্চা মেয়েরা ইস্কুল গেলেও এদের ধর্মানুনুভুতি উত্থিত হয়ে পড়ে! ইহা ইহুদি ইতরামি। (স-ভূমিকা লিংক: কৌস্তুভ)
আমার ধারণা ছিলো, তিন আব্রাহামীয় ধর্ম পরস্পরের সবচেয়ে বড়ো শত্রু। এতোদিন হয়তো সেটাই ছিলো। কিন্তু বিশ্বব্যাপী নির্ধার্মিকদের সংখ্যা “আশঙ্কাজনকভাবে” বাড়তে শুরু করলে তাদের উপলব্ধি হয়, তাদের পায়ের তলা থেকে মাটি সরে যাচ্ছে, ব্যবসায় মুনাফা কমে আসছে। অতএব এখন তাদের বড়ো শত্রু নির্ধার্মিকেরা। গত রমজানের সময় ভ্যাটিকান মুসলিমদের উদ্দেশে যে বাণী ছিলো, তাতে ছিলো সম্মিলিতভাবে এদেরকে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান।
বেহেশতে গেলমানদের সঙ্গে কী করণীয়, সেটার অনুশীলন তো ইহজগতেই করতে হবে! বীরগঞ্জে জামায়াত নেতা কর্তৃক এতিমখানার ছাত্র বলাৎকার
# বিত্তবান চৌদি চুতিয়ারা পাঁচ থেকে বারো বছরের বালিকাদের কিনে নেয় যৌনদাসী হিসেবে। শিশুকামী ও দাসীভোগী নবীর দেশে সেটা খুব অস্বাভাবিক অবশ্য নয়। # ইরানে এক অভিনেত্রীতে নব্বইটি বেত্রাঘাতসহ এক বছরের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে। খবরে বলা হচ্ছে, ইরানে শিল্পীদের ওপর সরকারি বিধিনিষেধ আরোপের বিষয়টি আলোকপাত করা হয়েছে—এমন একটি চলচ্চিত্রে অভিনয় করার জন্য তাঁকে এই দণ্ড দেওয়া হয়েছে। (লিংক: পারভেজ) # শপিং করছিলেন তিনি। সেই সময় চৌদি ধর্মীয় পুলিশ তাঁকে আটক করে। অপরাধ – তাঁর পরনে ছিলো হাতাবিহীন শার্ট। ভাবছেন, কোনও মেয়ের কথা বলছি? না, তিনি পুরুষ। চৌদি আজবের একটি ফুটবল ক্লাবের কলোম্বিয়ান খেলোয়াড় তিনি। # চৌদি তরুণ সমাজের ওপর উল্কি ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে বলে উল্কি ঢেকে মাঠে নামার নির্দেশ বিভিন্ন চৌদি ফুটবল ক্লাবের বিদেশী খেলোয়াড়রা পেয়েছে চৌদি ধর্মীয় পুলিশের কাছ থেকে। # নিকাব নিষিদ্ধকরণের প্রতিবাদ করেছে ইছলামী ধাঁচে প্রগতিশীল নারীরাই। # “সেক্সি” জুতো পরার কারণে এক মেয়েকে গ্রেপ্তার করেছে ইরানী ধর্মীয় পুলিশ। অন্তত ভিডিওর বর্ণনায় সে-কথাই লেখা আছে। # যে কোরানের কিছু আয়াত জঙ্গিদের উদ্বুদ্ধ করেছে ৯/১১-র ঘটনা ঘটাতে, সেই কোরানের ১৫০টি কপি দিয়ে টুইন টাওয়ারের মডেল তৈরিকরে দুই চৌদি যখন সেটিকে শান্তিকামী শিল্পকর্ম বলে দাবি করে, আমার সেটা বিশ্বাস তো হয়ই না, বরং উপহাস বলে মনে হতে থাকে। # জঙ্গিদের জন্য অর্থসংগ্রহে এগিয়ে আসছে মুসলিমা গৃহবধূরাও। # রাশিয়ার তাতারস্তান প্রজাতন্ত্রে অনুষ্ঠিত মুসলিম চলচ্চিত্র উৎসবের প্রধান পুরস্কারটি জিতে নিয়েছেন তুর্কী বংশোদ্ভুত জার্মান অভিনেত্রী, যিনি আগে দিলারা নামে পর্নো ছবিতে অভিনয় করতেন। আরও মজার ব্যাপার হচ্ছে, তিনি এর আগে ইসলামের সরাসরি সমালোচনা করে বলেছিলেন, সহিংসতা ইসলামের অবিচ্ছেদ্য অংশ। # চৌদি রাষ্ট্রচুত কিছু মধুর বাণী দিয়েছে। কালের কণ্ঠের রিপোর্ট। হত্যার অপরাধে গ্রামের সবার শিরশ্ছেদ করা যেতে পারে।
‘স্বর্গে স্টিভ জবস’ নিয়ে কটা ভাল কার্টুন দেখলাম: এক, দুই, তিন। (লিংক: কৌস্তুভ) # একটা বেশ ভাল লেখা পড়লাম, ভারতীয় কোর্টে এক নাস্তিকের অভিজ্ঞতা নিয়ে। ভারতীয় নাস্তিক সাইট নির্মুক্ত’র হোতা নরেন্দ্র নায়কের লেখা। বিচারপতিদের ব্যবহার বেশ আশাপ্রদ। ‘ঈশ্বরের নামে শপথ’ না নিয়ে শুধু শপথ নিয়ে সাক্ষ্য দিতে চাইলে তাঁরা আপত্তি তো করছেনই না, বরং বিপক্ষের উকিল ত্যান্ডাইম্যান্ডাই করলে ধমকে চুপ করিয়ে দিচ্ছেন। এখানে ফুটনোট দিয়ে দেওয়া ভাল, বহু বছর আগে ব্রিটিশ ভারতের আদালতেই বঙ্কিমচন্দ্র তাঁর বিখ্যাত চরিত্র কমলাকান্ত’কে দিয়ে ‘ঈশ্বরের নামে শপথের’ বদলে ‘প্লেন ওথ’ পড়িয়েছিলেন। (লিংক: কৌস্তুভ) # কেরালার ক্যাথলিক চার্চগুলো সে রাজ্যে খ্রিষ্টানদের সংখ্যা বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে সব পরিবারকে বলেছে, পঞ্চম সন্তান উৎপন্ন করলে তাদের দশ হাজার টাকা পুরষ্কার দেওয়া হবে। একেকটা পরিবারে তারা পাঁচটা করে বাচ্চা চাইছে, ভাবা যায়! ওদিকে কেরালা সরকারের কাছে নারী-সুরক্ষা কমিটি রিপোর্ট দিয়েছে, যে দুই-সন্তান পলিসি কঠোরভাবে জারি করতে আইন আনা হোক। তাতে হিন্দু-খ্রিষ্টান-মুসলিম সবাই ক্যাঁওম্যাঁও করে উঠেছে। ‘ধর্মের সেনানী’ ছাড়া তাদের ধর্মগুলো সব বাঁচবে কী করে! (লিংক: কৌস্তুভ) # ‘শান্তিপূর্ণ’ ইহুদীরা ইসরায়েলে মুসলিম আর খ্রিষ্টান কবরগুলো ভাংচুর করে তাতে নানারকম মিষ্টভাষণ লিখে দিয়েছে। (লিংক: কৌস্তুভ) # গত ১৭-১৮ শতাব্দীতে ইতালীয় কনভেন্টের নান’দের নানাবিধ গোপন দুষ্টুমি নিয়ে একটা প্রতিবেদন। তবে আমিষত্ব কিছু নাই। (লিংক: কৌস্তুভ) # আমেরিকার অমিশ-রা বেশ নিরামিষ জীবনযাপন করে, ‘ব্যাক টু দা নেচার’ টাইপের। তারা ফোন, ইলেকট্রিসিটি, মোটরগাড়ি ব্যবহার করে না (ঘোড়ারগাড়ি চাপা লম্বা দাড়িওয়ালা প্রথাগত পোষাকের অমিশ পুরুষ একটা বহুলপ্রচলিত ইমেজ), বাচ্চাদের আট ক্লাসের বেশি পড়ায় না। গোঁড়া বাইবেল-অনুসারী পশ্চিমা-সংস্কৃতি-অপছন্দকারী। তো ‘আধ্যাত্মিক মতপার্থক্য’ নিয়ে দুইদল অমিশ মারপিট করে একে অন্যের প্রাণের ধন চুলদাড়ি কেটে দিয়েছে। (গুপ্তকেশে হাত দেয়নি ভাগ্যিস! – ধর্মপচারক) ছবি দেখুন এখানে। (লিংক: কৌস্তুভ) #
ভারতে অস্পৃশ্যতা ও বর্ণপ্রথা বিলোপ করতে সারা জীবন সংগ্রাম করেছেন সমাজকর্মী সরস্বতী গোরা। তাঁর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে ভারতে প্রতিষ্ঠিত হবে নাস্তিক্যবাদী বিশ্ববিদ্যালয়।
নরক সম্পর্কে ধারণা পেতে চান? তাহলে প্রায় তিন মিনিটের এই ভিডিও অবশ্যদ্রষ্টব্য। আমি শুধু ভাবি, মানুষ এতোটা ভোদাই কীভাবে হতে পারে!
# “Both got naked. Livingston touched her private parts, even inserted his fingers into them. The women touched his penis while they prayed…” “… Livingston had induced a follower’s then 13- and 10-year-old daughters to stroll naked with him in his home, and about once a week he took the older girl into a room…” – না, কোনও ইরোটিক কাহিনী নয়, ধর্মীয় চিকিৎসাপদ্ধতির বর্ণনা। মেয়েটিকে প্রার্থনা করতে হয়েছে ধর্মযাজকের শিশ্ন স্পর্শ করে। ভিডিও-রিপোর্টে বিস্তারিত। # ব্ল্যাসফিমাস কার্টুন আঁকার দায়ে তুরষ্কের কার্টুনিস্টের এক বছর জেল হতে পারে।
মুসলিম সৃষ্টিতত্ত্ববাদী হারুন ইয়াহিয়ার বই Atlas Of Creation-এর বিশদ ব্যবচ্ছেদ (বস্তুত ন্যাংটাকরণ) এবং সরস ও যুক্তিনিষ্ঠ বক্তৃতা। বক্তা – রিচার্ড ডকিন্স। চার পর্বের ভিডিও প্রথম পর্ব থেকে বাকিগুলোর লেজুড় পাওয়া যাবে।
# প্রত্যেক ধর্মের অনুসারীরাই অগণ্য উৎকট ও হাস্যেদ্রেককারী ব্যাপারস্যাপারে বিশ্বাস করে থাকে। হিন্দু-মুসলিম-খ্রিষ্টানদের সম্পর্কে আমরা অল্পবিস্তর জানি। কিন্তু খ্রিষ্টধর্মের একটি শাখা হিসেবে দাবি করা ধর্ম মরম্যানিজম সম্পর্কে আমাদের ধারণা নেই বা থাকলেও অতি অপ্রতুল। এই ধর্মের অনুসারীদের (তাদেরকে বলা হয় Mormon, যদিও Moron হলে একেবারে সঠিক হতো) কয়েকটি বিশ্বাস জেনে রাখুন। তাদের বিশ্বাসের তালিকা পড়ে কোনও আস্তিকের হাসি পেলে তাঁকে বলবো, আপনার বিশ্বাস নিয়েও আমরা একই কারণে হাসি। # রাশিয়ার চেচেন প্রজাতন্ত্রের প্রেসিডেন্ট রমজান কাদিরভ স্পষ্টতই সেখানকার মাফিয়াপ্রধান। এককালের প্রত্যক্ষ মস্কোবিরোধী জঙ্গি এখন ক্রেমলিনের প্রত্যক্ষ সমর্থনপুষ্ট ক্ষমতাবান এক ব্যক্তি। সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্ন করেছিল, চেচেন প্রজাতন্ত্রের বহুবিধ প্রকল্পের অর্থায়নের যোগান (গুগল অনুবাদ) আসে কোত্থেকে? তিনি, একটি প্রজাতন্ত্রের প্রধান ব্যক্তি, জানালেন, “আল্লাহ দেয়। আমি ঠিক জানি না, কোথাও বা কোথাও থেকে টাকা তো আসে!” # ইছলামী দাতব্য প্রতিষ্ঠান। দান করা নিয়ে কথা। কোথায়, কাকে, সেসব কি খুব গুরুত্বপূর্ণ? নাহয় জিহাদীদের জন্য দান করা হলো দেড় লক্ষ ডলার! সমস্যা তো নেই! # রিমোট-কন্ট্রোল্ড বিমান ব্যবহার করে পেন্টাগন ও ক্যাপিটল উড়িযে দেয়ার পরিকল্পনা করেছিল এক নূরের পথযাত্রী। # বার্মিংহামের ছয় জিহাদী পরিকল্পনা করেছিল গণগত্যার। # কারা প্রকৃত মুসলিম: শিয়া নাকি সুন্নী? সেই প্রশ্নের মীমাংসা করার উপর্যুপরি চেষ্টায় তেরোজন শিয়াকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। (লিংক: মীকাঈল) # কোরানের আয়াত শুনতে শুনতে এক মা তার চার বছরের মেয়েকে চল্লিশবার ছুরিকাঘাত করে মেরে ফেলেছে। তার ধারণা হয়েছিল, মেয়েটিকে জ্বীনে ধরেছে এবং আল্লাহ তার কন্যার প্রাণ বিসর্জন কামনা করছে। ধর্মাক্রান্তদের পক্ষেই শুধু এমন অমানবিক কাণ্ড ঘটানো সম্ভব। খবরটিতে ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ পড়ে স্তব্ধ হয়ে যেতে হয়। # সুইজারল্যান্ডের পতাকার ক্রস-চিহ্নটি অভিবাসী মুসলিমদের কাছে অপমানকজনক মনে হতে শুরু করেছে বলে তারা আব্দার তুলেছে, ক্রসটিকে বাদ দিতে হবে! এদের সীমাহীন ইতরামিতে অভ্যস্ত হওয়া আসলেই সম্ভব নয়। ভেবে পাই না, জেনে এবং দেখেশুনেও কোন যৌনকেশ উৎপাটন করতে তারা ওই কাফেরদের দেশের অভিবাসী হয়েছিল?
তাবলীগ জামাতে চিল্লা শেষ করে বাড়িতে ফিরে এক যুবক তার মাকে হত্যা করেছে আল্লাহর নির্দেশে। বলেন, সুবহানাল্লাহ! ‘আল্লাহর আদেশে’ মাকে নদীতে ডুবিয়ে হত্যা।
আগামী বছর থেকে অস্ট্রেলিয়ায় BC (Before Christ) ও AD (Anno Domini)-র পরিবর্তে BCE (Before Common Era) ও CE (Common Era) ব্যবহার করা শুরু হতে পারে। কিন্তু চার্চ বাগড়া বাধাচ্ছে যথারীতি! # জেল বা জরিমানা এড়ানো যেতে পারে, এব বছর ধরে প্রতি সপ্তাহে চার্চে গেলে! অবশ্য এ থেকে প্রমাণিত হয় যে, চার্চে যাওয়াটা এক ধরনের শাস্তি। দেড় মিনিটের ভিডিও।
ধর্মগাধাদের সৃজনশীলতা অনুকরণবিদ্যার মধ্যেই সীমিত। কৌস্তুভ একটি লিংক পাঠালেন স-ভূমিকা: কট্টর ‘হারেদি’ গোষ্ঠীর ইহুদীরা ফেসবুকের নকল করে ‘ফেসগ্ল্যাট’ বানিয়েছে, কারণ ফেসবুকে ছেলে-মেয়ে মেশামেশি করতে পারে, বিজ্ঞাপনে মহিলাদের ছবি আসতে পারে… এসব নাপাক জিনিস তারা বরদাস্ত করতে রাজি নয়। “I personally know people who have deteriorated spiritually because of all kinds of things they were introduced to there.”
# যিশুর অনুসারী বলে লজ্জিত হবার পঞ্চাশটি কারণ। মুহম্মদের অনুসারী হিসেবে লজ্জিত হবার একশোটি কারণ বের করা সম্ভব। হবে নাকি একখানা তালিকা? # চুয়াত্তর বছর বয়সী ধর্মযাজকের যৌননিপীড়নের শিকার হয়েছে দশ বছর বয়সী বালিকা। # আমাজনে বাইবেল বিক্রি হচ্ছে, তার প্রথম দুটো কাস্টমার রিভিউ অসাধারণ সরস। (লিংক: Suirauqa ও কৌস্তুভ) # ক্রিস্টোফার হিচেন্সের অংশগ্রহণে সংস্কৃতিতে ধর্ম একটি ইতিবাচক শক্তি বিষয়ে একটি বিতর্ক। # বিশ্বাসের জোরে নাকি রোগ নিরাময় সম্ভব! মানুষ কীভাবে যে চিকিৎসার এই পথ (আসলে বিপথ) বেছে নিতে পারে, ভেবে অবাক হই! তথাকথিত বিশ্বাস-নির্ভর চিকিৎসকদের জারিজুরি ফাঁস হয়ে যায়, তবু যদি হুঁশ হয় মানুষের! # চৌদি বিনোদন সংবাদ # মক্কা কি ক্রমশ Mec Vegas-এ পরিণত হচ্ছে?
আরেকটি চৌদি সংবাদ। ইন্দোনেশিয়া থেকে গৃহপরিচারিকা প্রেরণ বন্ধ করায় তাদের স্থান দখল করতে আসবে মরক্কোর গৃহপরিচারিকারা। কিন্তু এর ঘোর প্রতিবাদ করছে গৃহবধূরা। তারা বলছে, মরক্কোর মেয়েরা সুন্দরী এবং তারা তাদের গৃহকর্তাদেরকে ভাগিয়ে নিয়ে যেতে পারে।
ভগবানময় ভারতীয় বিজ্ঞাপনচিত্র। মানুষের মনে এতো কুসংস্কার কোত্থেকে আসে!
খ্রিষ্টধর্মমতে আমাদের এই পৃথিবীর কেন্দ্রে আছে নরক। সত্যিই কি? বৈজ্ঞানিকেরা ধীরে ধীরে এগোচ্ছেন সেদিকে। বিবিসি-র এক ঘণ্টার চমৎকার ডকুমেন্টারি।
টুপি না পরার কারণে ছাত্রের মাথা ফাটিয়েছে ইসলামী ঘিলুসমৃদ্ধ মাথার মালিক এক মাদ্রাসাশিক্ষক। ঘটনা বাংলাদেশেই।
রুশ অর্থোডক্স চার্চের ধর্মানুনুভূতি উত্থিত হয়েছে স্বনামধন্য দুই লেখক ভ্লাদিমির নাবোকভ ও গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেজের দু’টি উপন্যাসের কারণে। (লিংক: অদিতি অন্তরা)
# প্রবল ধর্মবিশ্বাস মানুষকে করে তোলে হিতাহিতজ্ঞানশূন্য। আর তাই নির্বিষ ও প্রায়-আদর্শ ধর্ম হিসেবে বহুল প্রচারিত বৌদ্ধধর্মের অনুসারী এক ভিক্ষুর কর্মপদ্ধতির সঙ্গে অন্য ধর্মের অনুসারীদের আচরণের তারতম্য দেখলাম না কোনও। জ্বীনের আছর ছাড়ানোর মতো ঘটনা। ফলাফল – তেরো বছরের বালিকার মৃত্যু। # ঈশ্বরের ইন্টারভিউ। খুব বুদ্ধিদীপ্ত। # চৌদি আজবে স্ত্রীরা তাদের স্বামীদের ব্যাপারে খুব সন্দিগ্ধ হয়ে উঠেছে! নবীজির দেশের পুরুষদের এ কী অধঃপতন! ছেচল্লিশ সেকেন্ডের ভিডিও। # স্কুলে সৃষ্টিতত্ত্ববাদ পড়ানো নিষিদ্ধ করে বিবর্তনবাদ আরও গভীরভাবে পড়ানোর আন্দোলনে শরীক হয়েছেন ডেভিড অ্যাটেনবরো। # বোরাকে চড়ে ইসলামের নবীর বেহেশতভ্রমণ, চাঁদের দু’টুকরো হয়ে যাওয়া, যিশুর পানিকে মদে রূপান্তর, মুসা নবীর আদেশে সাগরের পানি দু’ভাগে ভাগ হয়ে যাওয়া… এই জাতীয় গঞ্জিকাসেবনপ্রসূত গল্পগুলো বিশ্বাসীরা সত্য বলে মেনে নিয়ে আমাদের হাসির পাত্র হয়ে ওঠে। মগজ খুলে ডিপ ফ্রিজে ভরে না রেখে এসবে বিশ্বাস করা সম্ভব? যে কোনও ধর্মই আসলে কৌতুকের অনন্ত উৎস। এই যেমন আমেরিকায় প্রচলিত খ্রিষ্টধর্মের একটি ধারা মরম্যানদের উৎকট কিছু বিশ্বাস সম্পর্কে পড়ে বিনোদন লাভ করুন।
গ্রিক পৌরাণিক উপাখ্যান থেকে চোথা মেরে বাইবেলে ঢোকানো পাঁচটি কাহিনী। পরে সেই বাইবেল থেকে চোথা মেরে রচিত হলো কোরান… # বিশ্বাসীদের ধারণা, সৎ ও নৈতিক জীবনযাপন করতে চাইলে নাস্তিকদেরকে ধর্মের পথেই আসতে হবে। সম্পূর্ণভাবে ভিত্তিহীন ও ভুয়া এই ধারণার চুলচেরা ব্যবচ্ছেদ করা হয়েছে এই নিবন্ধে। # কোনওরকম ঐশী হস্তক্ষেপ ছাড়াই এক ব্যক্তি অ্যালকোহলাসক্তি থেকে মুক্তি পেয়েছে। প্যারোডি সংবাদের বিশ্বখ্যাত সাইট দ্য অনিয়ন (ইংরেজি মতিকণ্ঠ? ) থেকে পাওয়া সংবাদ।
শিশুকে নিয়ে বীভৎস ধর্মীয় রিচ্যুয়াল পালনের কারণে মা-কে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই আইন বাংলাদেশে প্রয়োগ করা হলে অসংখ্য পিতা-মাতাকে বিচারের মুখোমুখি দাঁড়াতে হতো। কেন? সংবাদটা বিশদ পড়লেই তা বোঝা যাবে। # খ্যাতিমান বৈজ্ঞানিক, দার্শনিক, পদার্থবিদ, রসায়নবিদ, সাংবাদিক, লেখক প্রমুখের কাছে নিউ স্টেটম্যান পত্রিকা জানতে চেয়েছিল তাঁদের ঈশ্বর-অবিশ্বাসের কারণ। অনেক পরিচিত নাম পাবেন তালিকায়। # পরম ইছলামী বিনোদনপাঠ। কাফেররা কিছুতেই বুঝতে চায় না, মানবজাতির সমস্ত বৈজ্ঞানিক অগ্রগতির পেছনে রয়েছে একটিমাত্র গ্রন্থ – কোরান। আবার দেখুন, বাংলাদেশে হয়ে যাওয়া ভূমিকম্পের পরে জানা গেল, কোরানে নাকি ভূমিকম্পের পূর্বাভাস সম্পর্কে সম্যক লেখা আছে এবং ভূমিকম্প আসলে আল্যাফাকের প্রেরিত সতর্কবাণী। আরও একখানা বিনোদনপাঠ। # তিন হাজারেরও বেশি ভগবানেশ্বরাল্লাহ ও দেবতা-দেবীদের নিয়ে সাইট। প্রত্যেকের সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত বর্ণনা, এমনকি টপ লিস্ট পর্যন্ত আছে তাতে। # এক ক্যাথলিক ধর্মযাজক দশ বছরের কিছু বেশি সময়ে শত শত শিশুকে যৌননিপীড়ন করেছে। এবং চার্চ নিজস্ব ঐতিহ্য বজায় রেখে রক্ষা করেছে এই নেকড়েকে রক্ষা করে চলেছে নানান উপায়ে। এক চার্চ থেকে বদলি করে অন্য চার্চে পাঠিয়ে সেখানকার শিশুদের নিপীড়ন করার সুযোগ করে দিয়েছে। এ বিষয়ের ওপরে ভিত্তি করে ২০০৬ সালে নির্মিত একটি মর্মবিদারী ডকুমেন্টারি দেখুন। # চৌদি রাজা আবুল্ল্যা থুক্কু আবদুল্লাহ ঘোষণা দিয়েছেন, আগামী বছর থেকে চৌদি মহিলারা ভোট দিতে এবং ভোটে দাঁড়াতে পারবেন!!! হায় হায়, আল্লাহর আরশ না কাঁইপা যায়! (স-ভূমিকা লিংক: মালা আলম) # ২০১২ সালে অনুষ্ঠিতব্য Global Atheist Convention-এর চমৎকার প্রমো-ভিডিও।
সৌদি আরবে ইসলামী আইনের বিচারে এ বছরে ইতোমধ্যে ৪২ জনের শিরোচ্ছেদ করা হয়েছে তরবারি দিয়ে। শুধু মে মাসেই গর্দান গেছে ১৫ জনের। সাম্প্রতিকতম হতভাগা – সুদানের এক নাগরিক। তার অপরাধ ছিলো – জাদুবিদ্যাচর্চা।
শুধু ধর্মকর্মের সময় টুপি পরা ফরজ নাকি সুন্নত, তা সঠিক জানি না; তবে বিশেষ একটি কর্মের সময় টুপি পরা একেবারেই ফরজে আইন ও ফরজে কেফায়া। এক মসজিদের ইমান সাহেব সেই ফরজ পালনে ব্যর্থ হয়ে এইডস বাধিয়ে ফেলেছে। এইডস আক্রান্ত ব্যক্তি দুর্ভাগা বলতেই হয়। তার প্রতি সমবেদনাও থাকবে, সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু সেই ব্যক্তির অসততার কারণে যদি তার স্ত্রী ও সন্তানও এইডসের শিকার হয়, তাহলে? এই ইমাম, ডাক্তারের কাছে করা তার নিজস্ব স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, প্রতি তিন মানে একবার পতিতালয়ে যেতো, এবং এইডস আক্রান্ত হয়েও সে স্ত্রীকে অবগত করেনি এ ব্যাপারে। (লিংক পাঠিয়েছেন অদিতি অন্তরা ও মালা আলম)
ফাকিস্তানে দু’দিনে সাতজন নারীর ওপরে এসিড নিক্ষেপ করা হয়েছে। তাদের “অপরাধ” – তাদের মাথা অনাবৃত ছিলো। বলা হয়েছে, মাথা ঢাকা না থাকলে তাদের চেহারা নষ্ট করে দেয়াই উচিত।
মিসরবাসী খ্রিষ্টানদেরকে বাতলানো হচ্ছে হচ্ছে তিনটি পথ: হয় তারা জিযিয়া ট্যাক্স দেবে (অর্থাৎ দ্বিতীয় শ্রেণীর নাগরিক হবে), বা ইসলাম গ্রহণ করবে, নইলে বাকি থাকছে – যুদ্ধ।
ফেইসবুকসহ অন্য যেসব সাইটে ধর্মীয় উস্কানিমূলক প্রচারণা চালানো হচ্ছে, ফাকিস্তান থেকে সেগুলোর প্রবেশপথ বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে। আলহামদুলিল্লাহ।
ইসলাম ছাড়া আর সব ধর্মের প্রচার নিষিদ্ধ হলো মালদ্বীপে। তবে কাফেরদের দেশে গিয়ে ইসলাম প্রচারের জন্য জিহাদ করলে নিশ্চয়ই ম্যালা ছওয়াব কামানো যাবে।
নারীশরীর দেখলে মুমিনদের ঈমানুনুভূতি উত্থিত হয়ে পড়লে তা নিয়ন্ত্রণের দায় মুসলিম পুরুষ নেবে না। ইসলামে তাই নারীদেরকেই বাধ্য করা হয় শরীরকে বস্তাবন্দী করে রাখতে। জাকার্তার গভর্নর ক’দিন আগে বলেছিলেন, ধর্ষিতা বা নিপীড়িতা হওয়া এড়াতে মেয়েদেরকে অবশ্যই শরীর আচ্ছাদিত রাখতে হবে। তবে জাকার্তার নারীরা এর প্রতিবাদ করেছে নানা রঙের মিনি স্কার্ট ও টাইট লেগিং পরিহিত অবস্থায় সমাবেশ করে। একটি প্ল্যাকার্ডে লেখা ছিলো: কীভাবে পোশাক পরতে হবে, তা আমাদেরকে বলে দিতে হবে না। বরং তাদেরকে বলুন ধর্ষণ না করতে। আরেকটি প্ল্যাকার্ডের ভাষা: আমার শরীরে পর্নো নেই, আছে আপনার মাথার ভেতরে। প্রতিবাদী এই নারীদের উদ্দেশে থ্রি চিয়ার্স! (লিংক: মৌনতা)
ইরাকী কুর্দিস্তানী এক মোল্লা জুম্মার নামাজের খুতবার সময় বলেছে, নারী-খতনা বাধ্যতামূলক। সে আরও নিশ্চিত করেছে, স্ত্রীকে প্রহারের অধিকার স্বামীর আছে। ইসলাম এই অধিকার দিয়েছে।
ছয় বছর বয়সী এক বালিকাকে (অবধারিতভাবে মনে পড়ে যায়, ইসলামের পঞ্চাশোর্ধ নবী এই বয়সী বালিকাকে বিবাহ করেছিলেন) নগ্ন করে ক্লাসে ঘুরিয়েছে ক্লাস শিক্ষক। বালিকার “অপরাধ” – তার হাতের লেখা খারাপ। ঘটনা ঘটেছে ভারতের এক মাদ্রাসায়।
ধর্মের ধড়িবাজি ধরা পড়েছে বারবার। আরও পড়বে। এই যেমন, Near-Death Experience-এর মাধ্যমে পরকালের অস্তিত্ব প্রমাণের মরিয়া প্রচেষ্টা করে থাকে ধর্মগুলো। কিন্তু বিজ্ঞানের কাছে ভুজুং-ভাজুং টেকে না। সায়েন্টফিক আমেরিকান পত্রিকার রিপোর্ট। # ঈশ্বর সৃষ্টি করেনি মানুষকে, বরং ঈশ্বরই মানুষের সৃষ্টি। লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমস-এ প্রকাশিত নিবন্ধ। # হালাল বর্ণনায় একটি ছহিহ ইছলামী রেছিপি। অনেকে বলছেন, রিভার্স পোস্ট। যেটাই হোক না কেন, পাঠানন্দের নিশ্চয়তা শতভাগ # এক খ্রিষ্টান টিভি-প্রোগ্রামে ফোন করেছিলেন এক নাস্তিক। ঘটনার বিশদ বর্ণনা সরসভাবে উপস্থাপন করেছেন তিনি। অনুষ্ঠানের উপস্থাপককে ছুপা-নাস্তিক ধরনের মনে হলো # ধর্মবিশ্বাসীদের নিশ্চিত ধারণা, সৎ ও নীতিবান হতে গেলে ধর্মের প্রয়োজন অবশ্যম্ভাবী। ধারণাটি যে একেবারেই ভিত্তিহীন, তা তো আমরা জানিই। সে কথাগুলোই খুব গুছিয়ে সবিস্তারে বুঝিয়ে বলা হয়েছে এই নিবন্ধে। # মানব জাতির ইতিহাসে যুগে-যুগে হাজার-হাজার ভগবানেশ্বরাল্লাহর অস্তিত্বের কথা শোনা গেছে। অদ্যাবধি কেউ সামান্যতম প্রমাণও দেখাতে সক্ষম হয়নি তাদের অস্তিত্বের সপক্ষে। ইউটিউবার TheraminTrees তিন পর্বের সুনির্মিত ভিডিওর মাধ্যমে ভগবানেশ্বরাল্লাহর অস্তিত্বের ভিত্তিহীনতার পক্ষ নিয়েছেন। তাঁর সুশ্রাব্য কণ্ঠস্বর, ভিডিওর অভিনবত্ব ও সর্বোপরি ধারালো যুক্তি ও তথ্যের কারণে তা বড়োই মনোগ্রাহী হয়েছে। # বিবর্তন বিষয়ে চমৎকার কমিক! # মেক্সিকান? কৃষ্ণাঙ্গ? ইহুদী, ইটালিয়ান? ক্যালিফোর্নিয়ান? আইরিশ? কে ছিলেন যিশু? নাকি তিনি মেয়ে ছিলেন?
সোমালিয়ার ইসলামী দল আল-শাবাবের সমর্থনপুষ্ট রেডিও-স্টেশন পরিচালিত শিশুদের কোরান তেলওয়াত প্রতিযোগিতায় বিজয়ী পেয়েছে রাইফেল AK-47 ও ৪৫০ ডলার, দ্বিতীয় স্থান অধিকারী পেয়েছে রাইফেল AK-47 ও ৩২৫ ডলার এবং তৃতীয় স্থান অধিকার করেছে যে বালক, তাকে দেয়া হয়েছে দুটো F1 হ্যান্ড গ্রেনেড ও ২৫০ ডলার। এছাড়া তাদের প্রত্যেকে পেয়েছে ধর্মীয় পুস্তক।
ব্রিটেনবাসী হিন্দুদের মুখপাত্র অভিযোগ উত্থাপন করেছে মুসলিমদের বিরুদ্ধে; বিশেষ করে বাংলাদেশী ও পাকিস্তানী মুসলিমদের বিরুদ্ধে। তার দাবি, মুসলিমরা বেশি পরিমাণে সরকারী ওয়েলফেয়ার পাবার আশায় পরিবারের সদস্যসংখ্যা বৃদ্ধি করে। প্রাসঙ্গিক একটি চার্ট দেখুন।
ওয়াশিংটন পোস্ট লিখছে আশাজাগানিয়া নিবন্ধ: নির্ধার্মিকদের জন্য নতুন প্রত্যুষ? # শিশুতোষ ধর্মীয় সঙ্গীতে ব্যবহৃত ভাষা: ফুটবল অপেক্ষা ঈশ্বর উত্তম > বিয়ার অপেক্ষা ঈশ্বর উত্তম। এই সঙ্গীতের রচয়িতার চিন্তাক্ষম প্রত্যঙ্গটির নাম “মগজ” হতেই পারে না! এক মিনিটের ভিডিও। # ধর্মের চেয়ে বড়ো ব্যবসা আর নেই। বিশ্বাসীরা নির্লজ্জভাবে প্রতারিত হচ্ছে হরদম। তবু তাদেরকে শেয়ার ব্যবসায় প্রতারিত বিনিয়োগকারীদের মতো সরব প্রতিবাদ করতে দেখা যায় না! ব্রাজিলের ঘটনা। # নাস্তিক, অজ্ঞেয়বাদী, সংশয়বাদী, মানবতাবাদী, অবিশ্বাসী তথা নির্ধার্মিকেরা অংশ নিয়েছেন বারো মিনিটের শর্ট ফিল্মে। নানাবিধ দৃষ্টিভঙ্গির সমন্বয় ঘটেছে এতে। সুন্দর ভিডিও। # এক গর্দভ ইসলামবিদ বলেছিল, ইরানে ভূমিকম্প হয় স্থানীয় মেয়েরা ইসলামসম্মত পোশাক পরে না বলে। এবার এক গবেট ইহুদি মোল্লা ঘোষণা দিলো, সমকামী বিবাহের কারণে ভূমিকম্প সংঘটিত হয়। প্রায় তিন মিনিটের ভিডিও। # বাইবেল অনুসারে যে-কাজগুলো নিষিদ্ধ, সেসব খ্রিষ্টানেরা দিব্যি করে চলেছে! কোরান-হাদিসে নিষিদ্ধ ঘোষিত অনেক কাজও মুসলমানেরা কিন্তু হরদম বা প্রাত্যহিকভাবে করে থাকে। তার একটা ফিরিস্তি বানানো যায় না দশে মিলে? # মুসলিমরা নিজেরাই ভেবে বের করেছে অলীক এক শব্দ – ইসলামোফোবিয়া। এবং নিজেরাই সেই “ফোবিয়া” দূর করতে উদ্যোগ নিয়েছে, জেনে অবাক হবেন, হিউমারের মাধ্যমে! সাড়ে তিন মিনিটের ভিডিওতে কিছু নমুনা পাবেন ইসলামী “হিউমার”-এর। দেখবেন দুই মুসলিম মেয়ে কমেডিয়ানকেও। যে পোশাকে তাদেরকে এখানে দেখা গেল, সৌদি আরব বা ইরানে এমন পোশাক পরার কারণে তাদের জেল হয়ে যেতো নিদেনপক্ষে।
চুয়াডাঙ্গায় চোদ্দ বছরের বালিকাকে ধর্ষণ করেছে ইমাম সাহেব। তাই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ইমাম সাহেব নবীজির যুগে জন্মালে এই ঝামেলা নির্ঘাত এড়াতে পারতো। # আল্যাফাকের ভাষা আরবি শেখানোর সময় মাদ্রাসাশিক্ষক এক তরুণীর শ্লীলতাহানির চেষ্টা করে। সেই সময় আল্যার আরশ কেঁপে উঠেছিল কি না, সে বিষয়ে পত্রিকার প্রতিবেদনে কিছু বলা হয়নি। # “যে তোমায় ছাড়ে ছাড়ুক, আমি তোমায় ছাড়বো না…” – কাফের-কবির লেখা এই বাণীটি ইসলাম গ্রহণ করে নিতে পারে। কারণ ইসলাম ত্যাগকারীকে ইসলাম ছাড়ে না। তার একমাত্র শাস্তি মৃত্যুদণ্ড। এবং তাকে হত্যা করা মুসলিমের দায়িত্ব। এ কথা হাদিসে আছে, খোদ নবীজিই বলেছিলেন। আর তাই যখন এক সুইডেনবাসী ইমাম রেডিও-সাক্ষাৎকারে ইছলামী শান্তির এই বাণীর পুনরাবৃত্তি করে, তা নিয়ে হাউকাউয়ের কারণটা ঠিক বোধগম্য নয়। # নারী-খতনার মতো বর্বর প্রথা এখন ইন্দোনেশিয়ায় সরকারী তত্ত্বাবধানে পালিত হবে স্থানীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় কর্তৃক প্রকাশিত নির্দেশনামা অনুসরণ করে। এখন থেকে নিশ্চয়ই ছহিহ ইছলামী উপায়ে মেয়েদের শরীরের সবচেয়ে সংবেদনশীল অংশটি ছেঁটে ফেলে তাদেরকে অনুভূতিহীন শস্যক্ষেত্রে রূপান্তরিত করা হবে ইনশাল্লাহ! # মুসলিম মেয়ের বিয়ে হতে পারে যে কোনও বয়সে, এমনকি সে যদি দোলনায় চড়ে বেড়াবার বয়সীও হয়। এমন একটি ফতোয়া জারি করেছে চৌদি আজবে সর্বোচ্চ ধর্মীয় পরিষদের অন্যতম এক সদস্য। তবে এটা কি নতুন কোনও খবর? শরিয়া আইনের কোথাও মুসলিম মেয়ের বিয়ের জন্য সর্বনিম্ন বয়স উল্লেখ করা তো নেইই, বরং খোদ কোরানে (সুরা ৬৫, আয়াত ৪) স্পষ্ট করেই উল্লেখ করা আছে, রজঃস্রাব শুরু হয়নি, এমন মেয়েও স্ত্রী হতে পারে। বলেন, আলহামদুলিল্লাহ।
ধর্মীয় স্বাধীনতা সবচেয়ে কম যে-দেশগুলোয়, সেগুলোর অধিকাংশ ইসলামী দেশ। দুঃখজনকভাবে বাংলাদেশের নামও আছে একটি তালিকায়।
আপনাদের ধারণা, জাকাতের টাকা শুধু গরীব-দুস্থদের জন্য? মোটেও তা নয়। ইসলামের পথে আসতে পারে, এমন কারোর পেছনে এই অর্থ ব্যয় করা যায়েজ। এবং সবচেয়ে বড়ো কথা, জিহাদের পেছনেও জাকাতের অর্থ ব্যবহৃত হতে পারে।
দুনিয়াজুড়ে ব্যবসায় মন্দা যাক, অর্থনীতি ভেঙে পড়ুক, তবে ধর্মব্যবসা প্রায় সব সময়েই সতেজ। আর্থিক মন্দার ছোঁয়া তাতে সচরাচর লাগে না। (লিংক: দাঁড়িপাল্লা) # মানবজীবনের উষালগ্ন। না, আদম-হাওয়া বিষয়ক দুর্বল কু-রূপকথা নয়, ডিসকাভারি চ্যানেলের অপূর্ব ডকুমেন্টারি। # হালের ইসলামী নবী জাকির নায়েক গিয়েছিলেন মালদ্বীপে নেকচার দিতে। সেখানে তিনি অবকাশ যাপন করেছেন কোকো পাম নামক লাক্সারী হোটেলে। যেখানে মদ আর বিধর্মীদের যাতায়াত। সেখানে আবার তার স্ত্রী ব্যানানা বোটে চড়তে গিয়ে সামান্য আহত হন। খবরটি অবশ্য কিছুটা পুরনো হলেও কৌতূহলোদ্দীপক। (লিংক: শয়তানের চ্যালা) # পোপ বার্লিন সফরে আসছে ২২ সেপ্টেম্বর। তবে বার্লিন শহর কর্তৃপক্ষ তার ভ্রমণকে গুরুত্বই দেয়নি। “শুভেচ্ছা, স্বাগতম” জাতীয় লেখা সম্বলিত বড়ো বড়ো বিলবোর্ড টাঙানোর প্রস্তাব নাকচ করে দিয়েছে। এদিকে শতকরা ৮৬ জন জার্মান বলেছে, পোপের এই সফরের কোনও গুরুত্ব নেই (গুগল-অনুবাদ) তাদের কাছে। # পোপের জন্য আরও দুঃসংবাদ। মানবাধিকারবাদী আইনজীবীদের দল এবং ধর্মযাজকদের যৌননিপীড়নে ভুক্তভোগীরা পোপসহ ভ্যাটিক্যানের তিন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে মামলা দায়ের করেছে। ধর্মযাজকদের শিশুকামিতাকে প্রশ্রয় ও উৎসাহ দেয়া ছাড়াও তাদের ঘটানো অপরাধ সক্রিয়ভাবে গোপন রাখার কারণে মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে তাদের বিরুদ্ধে। রীতিমতো প্রাপ্য হলেও শাস্তি তারা শেষ পর্যন্ত পাবে না বটে, তবে একটা ঝাঁকুনি খাবে। একবারে নিষ্ক্রিয়তার চেয়ে সেটাও হবে মন্দের ভালো। # মিস ইউনিভার্স বলেছে, তার সৌন্দর্যের কারণে সে ঈশ্বরে কাছে কৃতজ্ঞ! তার প্রতি ঈশ্বরের পক্ষপাতিত্বের কারণটা কী, এবং সেই ব্যাটা কেন অসংখ্য অ-সুদর্শন ও প্রতিবন্ধী পুরুষ-নারী সৃষ্টি করে, সেটা নিয়ে এই সুন্দরী কখনও ভেবেছে বলে মনে হয় না।
মরম্যান (mormon) নামের খ্রিষ্টান সম্প্রদায়রে এক ছেলের সঙ্গে এক নাস্তিক মেয়ের কথোপকথনের ভিডিও। মজাদার ও মাত্র দু’মিনিটের।
লন্ডনের টাওয়ার হ্যামলেটস – সেই এলাকা, যে-এলাকার কারণে লন্ডনকে অনেকে উপহাস করে লন্ডনস্তান আখ্যা দিয়ে থাকে। সেই টাওয়ার হ্যামলেটস সম্পর্কে একটি সচিত্র তথ্যবহুল রিপোর্ট। কয়েকটি ছবিতে বাংলা সাইনবোর্ডও চোখে পড়লো। # জীবনের সর্বক্ষেত্রে ধর্মগুলোর অনধিকার আধিপত্য বন্ধ করতে সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে অবিশ্বাসীরা। সাম্প্রতিক একটি সংবাদ: মিসিসিপি ও কেন্টাকির স্কুলগুলোয় ফুটবল ম্যাচ শুরু করার আগের আইন-বহির্ভুত প্রার্থনার রীতি বন্ধ করতে সক্ষম হয়েছে তারা। # ডাইনোসর-মগ্ন সাত বছর বয়সী বালকের বিজ্ঞান বিষয়ক ব্লগ: Life Before The Dinosaurs # আমেরিকার গোঁড়া, মোমিন খ্রিষ্টান অধ্যুষিত প্রদেশগুলোকে বাইবেল বেল্ট বলা হয়ে থাকে। মজার ব্যাপার এই, বিবাহবিচ্ছেদের হার ওইসব প্রদেশেই বেশি! # কাফেরদের দেশে থাকবো, তাদের সমস্ত সুযোগ-সুবিধা উপভোগ করবো, তারপরেও করে বসবো উৎকট ইসলামী আব্দার। ক্যান রে, বাবা? মুসলিম জাহানে কতো দেশ আছে, সেখানে গেলেই তো ল্যাঠা চুকে যায়! ব্রিটিশ মুসলিম ছাত্রদের দাবি: স্টুডেন্ট লোন হতে হবে শরিয়াসম্মত! # ঈশ্বর মানুষ সৃষ্টি করেনি, মানুষ সৃষ্টি করেছে ঈশ্বরকে। লস এঞ্জেলেস টাইমস-এর কৌতূহলোদ্দীপক নিবন্ধ। # ধর্ম দিয়ে শিশুদের মগজধোলাই মূলত শিশুনির্যাতনের সমার্থক। একটি নিবন্ধ। শেষে একটি চমৎকার ভিডিও আছে।
নাস্তিক্যবাদী আছে ও ছিলো সর্বদা ও সর্বত্র। তবে প্রায়-নিদ্রিত অবস্থায়। এখন তারা জেগে উঠতে শুরু করেছে আড়মোড়া ভেঙে। এ বিষয়ে চিন্তাখোরাকদায়ী একটি ছোট্ট নিবন্ধ। # গ্রীসবাসী মুসলিমদেরকে শরিয়া আইনের মাধুর্য থেকে বঞ্চিত করা হবে? # ধর্মবিরোধী র্যাপ। নাম: Anti-Science লিরিকস ভিডিওতে এমবেড করা আছে। # স্থুলমস্তিষ্ক এক খ্রিষ্টান ধর্মযাজক প্রস্তাব দিয়েছিল, নাস্তিকদের তালিকা প্রস্তুত করা হোক, তাতে থাকবে তাদের নাম ও ঠিকানা! একেবারে নাৎসী গোত্রীয় পরিকল্পনা। এক নাস্তিক দাঁতভাঙা জবাব দিয়ে লিখেছেন: You cannot list us. We’ve done nothing wrong. Silly pastor Mike. We list you. বলে তিনি কুৎসিত অপকর্মে লিপ্ত ধর্মযাজকদের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকা বানিয়েছেন # মানবাধিকারের কাছে ব্ল্যাসফেমি পরাস্ত। জাতিসংঘের সিদ্ধান্ত। # ধর্মপ্রচারক কি ধর্মে অবিশ্বাসী হতে পারে? তাদের নিয়ে নিউজউইকের রিপোর্ট (পিডিএফ ফাইল)। # ধর্মময় মগজ অস্বাভাবিক আচরণের উৎস হয়ে থাকে প্রায়ই। একটি উদাহরণ। দুই মিনিটের ভিডিও।
আমেরিকার প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী হতে আগ্রহী গোঁড়া খ্রিষ্টান মিশেল বাকম্যান বলেছেন, আমেরিকার সাম্প্রতিকতম ঘুর্ণিঝড় বস্তুত আমেরিকার প্রতি ঈশ্বরের সতর্ক সংকেত (লিংক: নাফিস হাসান ও মৌনতা), তবে তাঁর কথাকে ‘রসিকতা’ বলে চালানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। কারণ তিনি নিজেই দাবি করছেন, তাঁর নাকি তুখোড় রসবোধ। বিস্তারিত এই ভিডিওতে। এ বিষয়ে এক মোমিন মুসলমানের বক্তব্য পড়ুন। অবশ্য শিরোনামটিই শুধু বিনোদনী: সারা দুনিয়ার মুসলিমের উপর অত্যাচারের প্রতিফলে আল্লাহ’র তরফ থেকে গজব। লেখাটি না পড়লেও চলবে। (লিংক: সৌমিত্র চক্রবর্তী) # সেক্যুলারিজম কি মানুষকে আরও বেশি নৈতিক হতে সাহায্য করে? জার্মান পত্রিকার বিশ্লেষণ। # বেহায়ার মতো হাসতে হাসতে দুই বছরের শিশুর মগজে ঢোকানো হচ্ছে ধর্মবিশ্বাসের বিষ! সাত মিনিটের ভিডিও।
ফক্স নিউজ চ্যানেলে ডেভ সিলভারম্যানের সহাস্য বাকযুদ্ধের কথা মনে আছে? তিনি পরে টুইটারে লিখেছিলেন এ বিষয়ে: Off camera they said they wanted a calm discussion. Then they became fox news.
আবারও নিশ্চিত হলাম, মগজের স্বাভাবিক কর্মকাণ্ড পালনে সবচেয়ে বড়ো অন্তরায়ের নাম ধর্মবিশ্বাস। নইলে এই ক্যাথলিক গাঁড়োলগুলো কীভাবে একবিংশ শতাব্দীতে বসে দাবি করতে পারে, পৃথিবী এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের কেন্দ্র এবং সূর্য প্রদক্ষিণ করছে পৃথিবীকে। গ্যালিলিওর ঘোষণা ছিলো বস্তুত ক্যাথলিক চার্চের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র।
আমেরিকাবাসী চৈনিক-মালয়েশীয় সমকামী ধর্মযাজক তাঁর বিবাহোত্তর অনুষ্ঠান মালয়েশিয়ায় করার ঘোষণা দেয়ায় সেখানে আবহাওয়া উত্তপ্ত হতে শুরু করেছে। # বিবর্তনের ধারায় চার্চ হয়ে গেল সুপারমার্কেট # ধর্ম ও রাষ্ট্রের পৃথকীকরণ বিষয়ে ওবামার পুরনো বক্তৃতা। # হিন্দুদের জন্য দুঃসংবাদ। তারা সবাই মুসলিম। (লিংক: মালা আলম) # বিবর্তনকে অস্বীকার করে আদম-হাওয়ার কু-রূপকথাকে আঁকড়ে ধরে থেকে আর সুবিধে করা যাচ্ছে না বলে ইভ্যানজেলিক্যাল খ্রিষ্টানরা অল্পস্বল্প করে আলোর পথে আসছে নাকি?
চৌদি আজবের কাছে হজ্ব একটি বিপুল লাভজনক ব্যবসার নাম। কৌতূহলোদ্দীপক রিপোর্ট। # নরওয়েতে অনুষ্ঠিত দ্য ওয়ার্ল্ড হিউম্যানিস্ট কংগ্রেসের সমাপনী অনুষ্ঠানে বড়ো পর্দায় দেখানো হয়েছিল এই ভিডিও, যেখানে গান গেয়েছেন Darwin & The Naked Apes, গানের নাম Children of Evolution. # সরকারী খরচে পোপের স্পেন আগমনের প্রতিবাদের কিছু ছবি। জমায়েত জনতার বিপুলতায় আশাবাদী হওয়াই যায়। # সমকামিতাবিদ্বেষী ক্যাথলিক সিনেটরের গে সেক্স স্ক্যান্ডাল। # ধর্ষক, শিশুকামী হিসেবে খ্যাতিমান ব্যক্তিরাই ইসলামের পথে আসে তা তো নয়। এই দেখুন না, বিরাশি বছর বয়সী গ্র্যান্ডমাদারকে হত্যা করে সাজাভোগী এক কয়েদী ইসলাম গ্রহণ করেছে। কারণটি অভিনব।
বার্লিন স্টেট পার্লামেন্টের তুর্কী সদস্য প্রহৃত হয়েছেন। তাঁর অপরাধ, তিনি মাহে রমজানে তুর্কী রেস্টুরেন্টে গিয়ে শুয়োরের মাংসের সসেজ (জার্মান সসেজের খ্যাতি বিশ্বজোড়া) অর্ডার দিয়েছিলেন। আর তাই রেস্টুরেন্টের কর্মচারিরা তাঁকে পিটিয়ে অশেষ রমজানী ছওয়াব হাছিল করেছে। # আরেক ছওয়াব-শিকারী, মালয়েশিয়ার সিনেটর ইসলামী শান্তিকামিতার (peace fucking) ঐতিহ্য অটুট রেখে পবিত্র মাহে রমজানে অ-মুসলিমদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে।
ইন্দোনেশিয়ায় চারজনরে গ্রেপ্তার করসে মাহে রমজানের পবিত্রতা নষ্ট করসে বইলা। একজন আবার অ-মুসলিম। আমি বুইঝা পাই না, খাইলাম আমি – নাস্তিক, কাফের, আর পবিত্রতা নষ্ট হইলো তোগো রমজানের? ক্যামনে? আমি তো তোগো বাড়ি বা মসজিদে গিয়া খাইতাসি না! # আর ফাকিস্তান তো আরও উপ্রে! তারা জেলে ঢুকাইসে পঁচিশ জন বেদ্বীন, মুরতাদরে, যারা রমজান মাসে দিনের বেলা পাবলিক প্লেসে খাইয়া আল্লার আরশ কাঁপায়া দিসে। আজিব কাণ্ড! আমার খাওয়া আমি খামু। পাবলিক প্লেসে খাওয়া আমার মৌলিক অধিকার। তোর সংযম করা দরকার, তুই তাকাইস না। তুই বড়োজোর রিকোয়েস্ট করতে পারোস, ভাই, এইখানে খাইস না। কিন্তু সবখানে ইছলামী জোশ দেখাইলে সেইটা কি ঠিক? # মালয়েশিয়ায় তো সরকারীভাবে ঘোষণা দিসে, রোজার সময় খাওয়া অবস্থায় ধরা খাইলে খবর আছে। কড়া শাস্তির কথা বলা হইতেসে। রোজার প্রথম দুই দিনেই নাকি পঁচিশ জনরে ধরসে। তাগোর জরিমানা হইতারে এক থেকে দুই হাজার মালয়েশিয়ান Ringgit। নাইলে ছয় মাস বা এক বছরের জেল।
শেয়ালের কাছে মুর্গি রাখার উপমাটি ঠিক শোভন হয়তো নয়, তবে সেই তুলনাই মাথায় আসে এই খবর পড়ে: চার্চের নিয়োগ করা শিশু নিরাপত্তা বিভাগের প্রধান চার হাজার চাইল্ড পর্নো ইমেজসহ ধরা পড়েছে। যাকে বলে সর্ষের ভেতরেই ভূত। # আরেকটি খবর। তিরিশ বছরেরও বেশি সময় ধরে শিশুদের ওপরে যৌননির্যাতন চালিয়ে অবশেষে ধরা পড়েছে এক ক্যাথলিক ধর্মযাজক।
ক্যাথলিক পাদ্রীদের যৌননির্যাতনের শিকার হয়ে অস্ট্রেলিয়ার এক ক্যাথলিক স্কুলে ঊনিশ বছরে আত্মহত্যা করেছে ছাব্বিশ জন। এই ভয়াবহ খবরের চেয়ে ভয়াবহতর খবর হচ্ছে চার্চের ঔদাসীন্য ও নির্লিপ্ততা। এই বিষয়ে তদন্ত শুরু হলে চার্চের বিশপ বলেছে, “আমার মনে হয় না, তারা নতুন কোনওকিছু জানতে পারবে… (এই ঘটনাগুলো থেকে) আমরা শিখেছি কোনটি সদাচরণ, আর কোনটি অসদারচরণ।”
শান্তিময় ও মানবতাবাদী কোরানে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা আছে, ইহুদিরা মুসলিমদের সবচেয়ে বড়ো শত্রু (“… সব মানুষের চাইতে মুসলমানদের অধিক শত্রু ইহুদী…” – সুরা ৫.৮২), আর তাই ইহুদি স্কুলের সামনে ট্র্যাফিক জ্যামে আটকে পড়া মোমিন মুসলিম ট্যাক্সি ড্রাইভার “সব ইহুদি নিপাত যাক” বলে চিৎকার করে ছওয়াব হাছিল করার চেষ্টা করলে সেটাকে দোষ দেয়া যায় কি? #
#
#
বাইবেলের কিছু অংশ পুড়িয়ে সেটাকে শিল্পকর্মে ব্যবহার করেছেন ওয়েলসের এক চার্চের রেক্টর। তিনি তাতে আরও ব্যবহার করেছেন বাইবেল থেকে কাটা কিছু অংশ, যেসবে ঈশ্বরকে নির্দয় ও কুৎসিত বলে মনে হয়। খবর দিয়েছে বিবিসি। লিংকে গিয়ে ভিডিওও দেখে নিন।
ভয়াবহ রোগ এইডসের উৎপত্তির কারণ সম্পর্কে ভুয়া বিজ্ঞানীদের ভুলভাল অনেক কথাই আপনার শুনেছেন। কিন্তু এর প্রকৃত কারণ উদঘাটন করেছেন ইছলামী বিজ্ঞানীরাই: নারীর জরায়ুতে একাধিক পুরুষের বীর্যের সংমিশ্রনে এইডস হয়। (লিংক: থাবা বাবা)
১৬ জন পুলিশকে লাইন ধরে দাঁড় করিয়ে গুলি করে হত্যা করে ইসলামের যোদ্ধারা। ঘটনা গত মাসের। তবে ভিডিও নেটে এসেছে সম্প্রতি। আমি দেখার সাহস করতে পারিনি। কেউ দেখতে চাইলে এই লিংকে চলে যান।
#
খ্রিষ্টধর্ম ত্যাগ করে ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন তিনি। তবে ইসলামের রূপ-রস-গন্ধ-বর্ণের সঙ্গে পরিচয় তাঁর ছিলো না। ঘরে বসে মদ্যপানের সময় ঘন, নূরানী শ্মশ্রুমণ্ডিত চার ইসলামী ষণ্ড তাঁর ঘরে ঢুকে তাঁকে চল্লিশবার আঘাত করে বিদ্যুতের তার দিয়ে। # লন্ডনে শরিয়া নিয়ন্ত্রিত এলাকা? ইসলামবাজেরা সেই ঘোষণাই দিয়েছে। এমন ইসলামী কীর্তি এই প্রথম নয়। কয়েকটির উল্লেখ আছে এই রিপোর্টে। # খেলা দেখে ফেরার সময় সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত বালকদের সম্পর্কে এই ইসলামপ্রেমে মশগুল বান্দা বলেছিল, এই পরিণতির কারণ – ইসলামে খেলাধুলা হারাম। তার এই মন্তব্যের সমালোচনা যাঁরা করেছিলেন, তাঁদের ইসলামঅজ্ঞতা বড়োই লজ্জাজনক। এই দেখুন, আরেক ইসলামমাতাল স্পষ্টভাবেই বুঝিয়ে দিচ্ছেন, ইসলামে খেলাধুলার স্থান নেই। পড়ে তওবা করলাম বটে, তবু একটি প্রশ্ন এলো মাথায়, ইসলামের জন্মভূমি পেয়ারে চৌদি আজবসহ অন্য ইসলামী দেশগুলোয় এই হারাম খেলাগুলোর প্রচলন আছে কেন?
স্পেনের দু’টি ইসলামী সংগঠন স্থানীয় শহর কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়েছে শহরের বাসে কুকুরসহ ওঠা নিষিদ্ধ করতে। শুধু তা-ই নয়, মুসলিম অধ্যুষিত এলাকায় কুকুর নিয়ে চলাফেরার ওপরে নিষেধাজ্ঞা জারি করার দাবি জানাতে লজ্জাবোধ করেনি। এমনকি অন্ধদের জন্য অপরিহার্য গাইড-কুকুর বিষয়ে তাদের উদ্ধত মন্তব্য: “কুকুর সব সময়ই কুকর।” হাদিসে আছে, “আল্লাহপাক কুকুর হত্যা করার নির্দেশ দিয়েছেন”। আল্লাহ ব্যাটায় নির্ঘাত এক বোকচোদ! কুত্তা সৃষ্টি কইরা সেই কুত্তারেই হত্যা করার বিধান দিতে পারে শুধু পরম ইডিয়টই। নাকি কুকুর হত্যা মুসলিমদের জন্য মানুষ হত্যার রিহার্সেল হিসেবে নির্ধারণ করেছিল “বিচক্ষণ” আল্লাহ?
বোনাস বিনোদনী লিংক: স্ত্রীর সাথে ইন্টারনেটে চ্যাট করে পুলকিত হওয়ার বিধান। # পাঁচ বছর বয়সী শিশুকেও “শহীদ” হবার তালিম দিচ্ছে ইসলামী জঙ্গিরা। হ্যাঁ, পবিত্র ইসলামী কাজে শিশুদের সক্রিয় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করছে তারা। এই শিশুরাই হবে ভবিষ্যতের আত্মঘাতী শহীদ!
কুয়েতের তিরিশজন নারী ডিভোর্স ফাইল দাখিল করেছে তাদের স্বামীদের বিরুদ্ধে। স্ত্রীদের অভিযোগ, তাদের স্বামীরা নববর্ষের (আরবি নববর্ষ) সময় মক্কায় ওমরাহ পালন করতে যাবার কথা বলে লেবাননে গিয়ে সময় কাটিয়েছে। বলে রাখা ভালো, অনৈসলামিক হৈ-হুল্লোড়বাজদের মক্কা হিসেবে লেবাননের পরিচিতি আছে আরব জাহানে। তাই এক অর্থে স্বামীরা খুব মিথ্যে বলেনি আসলে। তারা তো মক্কাতেই গিয়েছিল, হলোই বা সেটা ভিন্ন মক্কা। # জিন আছে বলে মুসলমানেরা বিশ্বাস করে, কারণ কোরানে সে কথা বলা আছে। জিন যথেষ্ট ক্ষমতাধরও। আর তাই প্রথম আলোয় প্রকাশিত খবরে বিস্মিত হবার কিছু নেই তো: জিন দিয়ে অস্ত্রোপচার! # গত মাসে আজারবাইজানে অনুষ্ঠিত আধুনিক চারুকলার সবচেয়ে সম্মানজনক প্রদর্শনীতে দুটো শিল্পকর্মকে “বোরখাবৃত” করা হয়েছে। অর্থাৎ মুসলিম ধর্মানুনুভূতি উত্থান রোধকল্পে সেন্সর করা হয়েছে। একটি ছিলো “অপেক্ষমাণ কনে” নামে আমুণ্ডুনখাগ্র কালো বোরখা পরা এক মেয়ের মূর্তি, আর অন্যটি একটি স্থাপত্যকর্ম – নারী-যৌনাঙ্গের আদলের ছাঁচে হজরে আসওয়াদ অর্থাৎ কালো পাথর।
গ্রেপ্তারকৃত দুই র্যাবাইয়ের (ইহুদি মোল্লা) সমর্থনে আদালতের সামনে সমাবেশ করেছে হাজার-হাজার রক্ষণশীল ও জাতীয়তাবাদী ইহুদি। এই দুই র্যাবাই একটা বই লিখেছিল দু’বছর আগে। সেটাতে তারা স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছিল, ইহুদিদের ধর্মগ্রন্থ তোরাহ-র বাণী “তোমরা হত্যা করিয়ো না” প্রযোজ্য শুধু ইহুদিদের ক্ষেত্রে। অর্থাৎ অ-ইহুদিদের হত্যা করা যাবে – পুরুষ, নারী, শিশু নির্বিশেষে।
এক মহিলা এয়ারপোর্টে আইসা কইলো, এক প্লেনের ভিত্রে বোমা রাখা আছে। তারে জিগাইল, তুমি কইত্তে জানো? সে কয়, আল্লাহ তারে মেসেজ দিসে। ইমেইলে, মোবাইলে নাকি চ্যাটে, সেইটা অবশ্য জানা যায় নাই। রিপোর্ট পাইয়া সাথে সাথে এয়ারপোর্ট ২০ মিনিটের জন্যে ক্লোজড। পুরা খোঁজ দ্য সার্চ দিয়া দেখা গেল, ঈশ্বরের মেসেজ বরাবরের মতোনই ভুয়া।
ভাইয়েরা, হাইসেন না, এক ধর্মভূতাক্রান্ত মহিলা তার শরীরের শিরায় god-এর নাম দেখতে পাইসে। বেচারি খুব কঠিন সময়ের ভিতর দিয়া যাইতেসে এবং তার ধারণা, তার প্রার্থনার ফলস্বরূপ ঈশ্বর তারে দেখা দিসে। আর তাই তার সব মুশকিল আসান হয়া যাবে খুব তাড়াতাড়ি। খবরটার হেডিং: Lord’s Name in Vein. আমার মনে হইলো, শেষ শব্দটায় e-এর বদলে a বসায়া দিলে সঠিক হইতো।
নাইজেরিয়ায় ইসলামের শান্তিকামী যোদ্ধারা গুলি করে দু’জনকে হত্যা ও পাঁচজনকে গুরুতরভাবে আহত করেছে। নিহত ও আহতদের অপরাধ ছিলো – তারা কুফরী বিনোদন তাস খেলায় মত্ত ছিলো।
সাইবাবার বিশাল সম্পত্তি ও সাম্রাজ্যের কথা আগের লেখাটাতেই আপনারা পড়েছেন। তাঁর মৃত্যুর পর ব্যক্তিগত ঘরটি তালাবন্ধ ছিল, সম্প্রতি খোলা হলে তা থেকে ১১.৫ কোটি টাকা, ৯৮ কেজি সোনা, ৩০৭ কেজি রূপো পাওয়া যায়। সেসব গুনতেই লেগে গিয়েছিল দেড় দিন। শোনা যায়, বাবার অসুস্থতার সময়েই ওই ঘর থেকে সেবাইতেরা আরো অনেক কিছু সরিয়ে রেখেছে… এইসব সম্পত্তি তাঁর ট্রাস্টের হাতে গেছে। তবে তার মালিকানা, বাবার উইল, সম্পত্তির ভাগবাঁটোয়ারা ইত্যাদি নিয়ে বিতর্ক চলছেই। (লিংক: কৌস্তুভ) # একজন ক্যাথলিক পাদ্রীর গড় মাইনে আমেরিকার স্ট্যান্ডার্ডে বেশ ভালই – বছরে ৪০ হাজার ডলার। তার উপরে আছে নানারকম পার্কস – বাড়ি, গাড়ি, খাবার, স্বাস্থ্যবীমা। সব ধরলে ভালো মাইনের চাকরিরই সমতুল্য। আর ভক্তদের দান থেকে ফাদার কত অংশ পান, সেসব তো এখানে ধরাই হয় নি। একটা ব্যাচেলর ডিগ্রি থাকলেই এখানে ঢুকে পড়তে পারেন – কাজ শুরুর আগে চার বছরের ধর্মীয় শিক্ষার খরচটা ওরাই দেবে। (লিংক: কৌস্তুভ)
আমেরিকার শতকরা একাশিটি মসজিদে জিহাদ প্রচার ও প্রসারে উৎসাহ দেয়া হয়ে থাকে। # একটি সরকারী রিপোর্ট অনুযায়ী, ব্রিটেনের অন্তত চল্লিশটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী জঙ্গিবাদের প্রসার ও জঙ্গি নিয়োগের পরিবেশ আছে।
রাশিয়ার এক ধর্মীয় সম্প্রদায় (sect) তার অনুসারীদের ওপরে প্রয়োগ করতো বিশেষ চিকিৎসাপদ্ধতি। সর্বরোগহরী এই পদ্ধতিতে টুকিটাকি অসুখ থেকে শুরু করে ক্যান্সার বা এইডসের মতো ব্যাধির নিরাময়ও সম্ভব বলে দাবী করা হতো। পদ্ধতিটি রৌদ্রনির্ভর। এছাড়া রোগীকে পান করতে হয় লবণ দেয়া চা। তবে এই চিকিৎসার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপকরণ – সেই ধর্মীয় সম্প্রদায়ের প্রকাশিত পত্রিকা! হ্যাঁ, পত্রিকা। পত্রিকাটিকে রোগীর শরীরের আক্রান্ত অংশে চেপে ধরে রাখতে হয়। তবে মনে রাখতে হবে, একটি পত্রিকা একাধিক ব্যক্তির ব্যবহারোপযোগী নয়। তা কার্যকরী শুধু একজনের জন্য! প্রশ্ন জাগে, পত্রিকাটিকে টয়লেট পেপার হিসেবে ব্যবহার করে অর্শরোগের চিকিৎসা সম্ভব কি? # “চট্টগ্রামের ডেভেলপার প্রতিষ্ঠান মিশম্যাকের ২৩ লাখ টাকা চুরির মামলায় পুলিশ গ্রেপ্তার করেছে নাছিরকে। নিজেকে ‘ধার্মিক’ দাবি করা নাছির জানায়, মিশম্যাকে চুরির পর নিজের ভাগে পাওয়া পাঁচ লাখ ৮০ হাজার টাকার মধ্যে ৭০ হাজার টাকা সে মসজিদের উন্নয়নে দান করেছে। তার চোরদলের প্রত্যেক সদস্যকে অবশ্যই পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করতে হয়।” বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন। # চার মুসলিম বীর এক শিক্ষককে মেরে তাঁর চোয়াল ও মাথার খুলি ভেঙে দিয়েছে। ক্ষণস্থায়ী এ দীর্ঘস্থায়ী স্মৃতিবিলোপ রোগে ভুগছেন তিনি। তাঁর “অপরাধ”, তিনি মুসলিম অধ্যুষিত পূর্ব লন্ডনে মেয়েদের সেন্ট্রাল ফাউন্ডেশন স্কুলের রেলিজিয়াস স্টাডিজ বিভাগের প্রধান এবং তিনি, এক বীরের ভাষ্যমতে, “ইসলামকে উপহাস করেছেন এবং তাদের (ছাত্রীদের) মাথায় সংশয় ঢুকিয়ে দিচ্ছিলেন”। # প্রচলিত আমেরিকার জীবনধারা অনুসরণ করতে চেয়েছিল মেয়েটি। কিন্তু পশ্চিমা রীতিনীতি তো বেশরীয়তী! আর তাই ইসলামের আদর্শে অনুপ্রাণিত তার সৎপিতা হত্যা করলো তাকে। বলেন, সুবহানাল্লাহ। # চৌদি আজবের মেয়েরা গাড়ি চালানোর অনুমতির দাবি তুলেছে। কিন্তু মুসলিম পুরুষেরা তাদের কর্তৃত্ব হারাতে চাইবে কেন! তারা পাল্টা প্রস্তুতি নিচ্ছে: মেয়ে-ড্রাইভারদেরকে পেটাবে তারা। মেয়েরা মানুষ নাকি! তারা কেন গাড়ি চালাবে! কিন্তু সমস্যা হলো, বউ পেটানোর অনুমতি কোরানেই স্পষ্টভাবে দেয়া থাকলেও মেয়ে-ড্রাইভার পেটানোর অনুমতি তো কোথাও নেই। তবে আশা করা যায়, অচিরেই দু’-একখানা ফতোয়া নাজিল হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ! # মেয়েরা কেন পড়াশোনা শিখবে! কী প্রয়োজন সেটার! ইসলাম এমনিতেই শিক্ষাবিমুখ। তিমিরবাসী মানুষদের নিয়ন্ত্রণ করা সহজ বলেই এই শিক্ষাবিদ্বেষ। মেয়েদের ক্ষেত্রে তা আরও বেশি প্রযোজ্য। মেয়েদেরকে পড়ানো বন্ধ করার দাবি গ্রাহ্য না করায় আফগানিস্তানে তালিবানদের হাতে প্রাণ দিতে হয়েছে বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধানকে। # বিন লাদেনের মৃত্যুতে তীব্র শোকাচ্ছন্ন হয়েছে ফাকিস্তানের শতকরা ৫১ জন। # “আমরা যে-দেশেই থাকি বা যাই না কেন, সেখানেই মসজিদ নির্মাণ করবো যতো খুশি। বাধা এলে বলবো, ইসলামোফোবিয়া, সংখ্যালঘুদের প্রতি অবিচার ইত্যাদি ইত্যাদি। তবে আমাদের দেশে সংখ্যালঘু অন্য ধর্মাবলম্বীরা তাদের উপাসনালয় বানাতে চাইলে, ধর্মচর্চা চালাতে চাইলে তা প্রতিহত করা হবে আল্লাহর ওয়াস্তে।” ইসলামীদের দৃষ্টিভঙ্গি ঠিক এরকমই। অগণ্য উদাহরণের একটি। # “ষোলো বছরের বালকে আমার চলবে না। আমার চাই কম বয়সী। চোদ্দ বছরের। অভাবগ্রস্ত বালকদের খুঁজে বের করো, যাদের পারিবারিক সমস্যা আছে।” – কোনও বালকের সঙ্গে যৌনসম্পর্ক স্থাপনের ব্যবস্থা করে দেয়ার জন্য মোবাইল ফোনে মরক্কীয় ড্রাগ ডিলারকে এই কথাগুলো বলেছিল… কইঞ্চেন দেহি, কেডা? কইতারলেন না? তাহলে শুনুন। শিশুকামী ক্যাথলিক ধর্মযাজকদের অগণ্য স্ক্যান্ডালে জর্জরিত ভ্যাটিকান প্রবল অনিচ্ছা সত্ত্বেও লোক দেখানোর জন্য হলেও কিছু উদ্যোগ নিয়েছিল। সংস্কার সাধনের ভান করার লক্ষ্যে গঠন করা হয়েছিল কিছু কমিটি। শিশুকামী ধর্মযাজক সম্পর্কীয় কমিটিতে খোদ পোপের উপদেষ্টা ছিলো ভ্যাটিকানের অত্যন্ত প্রভাবশালী কার্ডিনাল রিকার্দো সেপ্পিয়া। ওপরের কথাগুলো তারই বলা। # সন্তানের প্রতি মায়ের প্রবাদপ্রতিম স্নেহের চেয়ে যখন বড়ো হয়ে ওঠে ধর্মবিশ্বাসের প্রাবল্য, তখন সেটিকে কী বলা যেতে পারে? ভারতের দুই মুসলিম মাতা তাঁদের কন্যাদের হত্যা করেছেন, কারণ তারা বিয়ে করেছিলে হিন্দু ধর্মাবলম্বী দু’জনকে। # ধর্মাচ্ছন্ন অর্থাৎ সুস্থ বিচারবুদ্ধিরহিত এক ফিলিপাইনীর কীর্তির কাহিনী। সে যিশুর আদলে ক্রুশবিদ্ধ করেছে নিজেকে। তার মাথায় ছিলো কাঁটার মালা, ক্রুশবিদ্ধ হবার কালে যিশুর মাথায় যেমন ছিলো দাবি করা হয়। # পরিবারের আপত্তি উপেক্ষা করে ভিন্ন বর্ণের ছেলেকে বিয়ে করার কারণে আঠারো বছর বয়সের এক মেয়েকে পাথরের আঘাতে হত্যা করে পরে আগুনে পুড়িয়ে ফেলে মেয়েটির মা ও মামারা।
রাষ্ট্রপতি পদে খ্রিষ্টান পদপ্রার্থীকে বিজয়ী ঘোষণা করলে ক্ষোভে ফেটে পড়ে পরাজিত মুসলিম প্রার্থীর সমর্থকেরা। তারপর তারা তাদের শান্তিবাদের নমুনা হিসেবে বিজয়ীর দুই শতাধিক সমর্থককে জ্যান্ত পুড়িয়ে মেরে ফেলে।
চৌদি আরবের অনেক শপিং মলে এখন তরুণ ও যুবকদের প্রবেশাধিকার সীমিত করা হয়েছে। সেসবে প্রবেশ নিশ্চিত করতে হলে পরিবারের সদস্যদেরকে সঙ্গে নিতে হবে। বিস্তারিত পড়ুন।
আরব আমিরাতের এক পাঁচতারা হোটেলে কর্মরতা এক অস্ট্রেলীয় মহিলাকে রাসায়নিক দ্রব্য মিশ্রিত অ্যালকোহল খাইয়ে ধর্ষণ করে তাঁর সহকর্মীরা। বিচারের জন্য আদালতের আশ্রয় নিলে আদালত তাঁকে আট মাসের জেল দেয়। বিবাহবহির্ভূত যৌনসম্পর্ক স্থাপনের দায়ে। # পাথর ছুঁড়ে মানুষ মারার বিধান ইসলামে তো আছেই, আছে খ্রিষ্টধর্মেও। আটাশ বছর বয়সী এক খ্রিষ্টঅন্তপ্রাণ যুবক মোজার ভেতরে পাথর ভরে উপর্যুপরি আঘাত করে হত্যা করেছে সত্তর বছর বয়সী এক বৃদ্ধকে। বৃদ্ধের অপরাধ – তিনি ছিলেন সমকামী। আর বাইবেলের ওল্ড টেস্টামেন্টে তো লেখাই আছে, সমকামীদেরকে পাথর ছুঁড়ে হত্যা করা যায়। কৈফিয়ত হিসেবে সে কথাই বলেছে খুনি খ্রিষ্টানটি।
শান্তি প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে বোমা বানাইতে গিয়া শহীদ হইসে পাঁচ মোমিন মুসলমান। বোকাচোদা বোমা বেটাইমে বার্স্ট করসে! ঘটনা ঘটসে ইন্ডিয়ার কেরালায়।
ধর্মের নামে এমন কোনও কুকর্ম নেই, যা বিশ্বাসীরা করতে পারে না! ভারতে বারো বছরের এক বালককে নরবলি দেয়া হয়েছে।
ইহুদীসহ যাবতীয় অমুসলিমদের কতল করার কোরানীয় আহ্বানে সাড়া দেয়াটাই সাচ্চা মুসলিমের কাজ। আর তাই ইসরায়েলি স্কুলবালিকাদের হত্যাকারী এক জর্দানীয় সৈন্যকে “বীর” আখ্যা দিয়েছে জর্ডানের বিচারমন্ত্রী। # চোরের হাত কেটে দেয়ার বিধান আছে কোরানে। তো সেই হাত কীভাবে কাটা হবে, তার বিশদ সচিত্র বর্ণনা দেয়া আছে পাঠ্যপুস্তকে, যা ব্যবহৃত হচ্ছে ব্রিটেনের মুসলিম স্কুলগুলোতে। এবং মুসলিম শিশুরা শিখছে ইসলামী কায়দায় হস্তকর্তনপদ্ধতি।
ইন্দোনেশিয়ার উলেমা পরিষদ ঘোষণা করেছে, ভ্যালেন্টাইন দিবস হারাম।
#
লন্ডননিবাসী ৩০ বছর বয়েসী মুনির আল-হাকিম নামক এক মহানুভব ইসলামপ্রেমী ভদ্রলোককে ৬-মাসের হাজতবাস, এক বছরের রেস্ট্রেইনিং অর্ডার এবং ২২৫ ঘন্টা সার্বজনিক সেবার শাস্তি দেওয়া হল গত বুধবার, কারণ তিনি তার কাজিন (খালাতো/ফুফাতো সেটা লেখেনি) বোন এবং তার বাবাকে খুন করার হুমকি দিয়েছেন। এহেন আচরণের কারণ? বোনটি শরিয়া-আইন মোতাবেক হিজাব পরতে অস্বীকার করেছিল। (স-ভূমিকা লিংক: Suirauqa)
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
#
# ইহুদি মোল্লারা লেগেছে ইন্টারনেটের পেছনে। যাবতীয় ধর্মবাজদের মতো তারাও যুক্তিরহিত এবং সে-কারণেই দম-ফাটানো-হাস্যোদ্রেককারী কথা বলেছে। কয়েকটি নিদর্শন: > ইন্টারনেটের কারণে রোগ-বালাই হয়, দৈবদুর্বিপাক হয়; > যেখানে ইন্টারনেট আছে, সেখানে বৃষ্টি নেই; > শত-শত হাজার-হাজার লোক ক্যান্সারে ভুগছে ইন্টারনেটের কারণে;
> ইন্টারনেট কানেকশন নেয়ার অর্থ – ঘরে নিদারুণ ঘৃণা ও বিভীষিকা ডেকে আনা;
> সৃষ্টির আদিকাল থেকে এখনও পর্যন্ত ইন্টারনেটের চেয়ে বেশি বিপজ্জনক ও কলুষিত আর কিছু আবিষ্কৃত হয়নি…
৪৫ বছর বয়স্ক গান্থার লিঙ্ক লিফটে আটকা পড়েছিলেন, মুক্তি পাওয়ার সাথে সাথেই তিনি দৌড়ে গির্জায় যান ঈশ্বরকে ধন্যবাদ জানাতে, ঈশ্বর তাকে ৪০০ কেজি ওজনের পাথরের বেদীর তলায় ফেলে ধন্যবাদের জবাব দেয়ার সিদ্ধান্ত নেন। এক ধরনের ঐশী রসিকতা। নাস্তিক হলে ধন্যবাদ জানাতো সে প্রকৃত রক্ষাকারীকে এবং প্রাণেও বেঁচে যেতো। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # ১১৭ জন, যাদের মধ্যে ৪৭ জন শিশু, পবিত্র পানি পান করে অসুস্থ হয়ে পড়ে, পরে তাদের হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়। নিশ্চয়ই যারা অসুস্থ হয়েছে তারা ঘোর পাপী, নয়ত মনে মনে নাস্তিক ছিল, এই জন্যেই “পবিত্র পানির” ধকল সহ্য করতে পারেনি। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # নিশ্চয়ই আল্লাহ্ তাদের পুরস্কৃত করেন, যারা পর্দা পালন করে। সেটাই, বোধহয়, করেছেন তিনি। সিডনিতে একজন মহিলা গো কার্ট গাড়ি নেকাব পড়ে চালাচ্ছিলেন, আল্লাহ্ এই পর্দানশীন মহিলাকে শ্বাসরোধ করে পুরস্কৃত করেন। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # পাকিস্তানে ব্ল্যাসফেমি আইনের আওতায় ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গকে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার আবেদন করেছে কয়েকজন আইনজীবী, কারণ জুকারবার্গ “মোহাম্মদকে আঁকো প্রতিযোগিতা” পেজটা বন্ধ করছেন না। নিশ্চই জুকারবার্গের উচিৎ কোন পেজটা কার অনুভূতিতে আঘাত করল এটা দেখে বেড়ানো আর ব্যাবস্থা নেয়া, বিশেষ করে পেজটা যদি হয় শান্তির ধর্মের বিরুদ্ধে। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # হাইতিতে ভূমিকম্পের এক মাস পরে এক জুটি বিয়ে করার সিদ্ধান্ত নেন, তারা ভুডু নিয়ম অনুসারে বিয়ে করেন, তাদের বিয়েতে বেশ সাহায্য করে স্থানীয় ইভ্যাঞ্জেলিক খ্রিষ্টানেরা (নাস্তিকেরা নয়)… পাথর নিক্ষেপ ক’রে। ভুডু বিয়ের নিয়মই হয়ত পাথর নিক্ষেপ করা, কারণ ধার্মিক লোকজন তো আর কাউকে আহত করার জন্য কিছু করবে না, ধর্মগ্রন্থে তো তা-ই লেখা আছে। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # দক্ষিণ আফ্রিকাতে জাগ্রত জনতা নয় সদস্যের এক পরিবারকে বাড়ী থেকে বের করে দিয়ে বাড়ীটা পুড়িয়ে দিয়েছে, কারণ ওই বাড়ীর লোকজন নাকি ডাকিনীবিদ্যা চর্চা করছিল। পরিবারটি বাড়ী হারিয়ে খাদ্য ও বস্ত্রহীন অবস্থায় একটি আশ্রমে অবস্থান করছিল। জাগ্রত জনতার মধ্যে ক’জন নাস্তিক ছিল জানতে ইচ্ছা হয়। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # ইহুদি লোকজন ইসরায়েলে ইন্টেল কোম্পানির কারখানার সামনে বিক্ষোভ করে, কারণ কারখানাটা ধর্মীয় রীতিমাফিক বিশ্রামের দিনেও (ইহুদি ধর্মমতে, এদিন কোনো ধরনের কাজ করাই পাপ) চালান হচ্ছিল, তারা গাড়ী ভাঙচুর ও থুতু নিক্ষেপ করে। বিশ্রামবারে বিক্ষোভ করাটা কাজের পর্যায়ে পড়ে নাকি গবেষণা করা দরকার। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # জন স্মিথের বাবা মার নিশ্চয় কল্পনাশক্তির অভাব ছিল, কিন্তু জন স্মিথের তার অভাব নেই। সম্প্রতি তিনি গর্ভবতী অবস্থার জেমি হার্মসকে বরখাস্ত করেছেন। কারণ জেমির গর্ভের শিশু নাকি তার খারাপ শক্তি বিকিরন করছিল। জনের গুনিনও এই ব্যাপারে মোটামুটি নিঃসংশয়। একান্ত উপায়হীন হয়ে নিজেকে বাঁচানোর আর কোন উপায় না পেয়েই তিনি জেমিকে বরখাস্ত করেন। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # নাইজেরিয়াতে তিন দিন খ্রিষ্টান ও মুসলমানদের মধ্যে দাঙ্গাতে অন্তত ১২ জনের মৃত্যু হয়েছে। মনে হচ্ছে, কাদের ঈশ্বর বেশি দয়াময়, তা নিয়ে বিবাদ হচ্ছিল। সাম্প্রতিককালে নাস্তিকদের এক দাঙ্গায় … ইয়ে মানে… এটা কখনো হয়নি। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # ৭২ জন হুরের কথা অনেকেই জানেন, কিন্তু ইসরায়েলি ত্রাণকর্তার ৭২ জনের দরকার নেই, ১৭ জন নিয়েই তিনি খুশি। অবশ্য সংখ্যাটা ৩০-ও হতে পারে, যা-ই হোক না কেন, বউয়ের সংখ্যা ১৭ হোক আর ৩০ হোক অথবা সন্তানসংখ্যা ৬০ নাকি কতো, তার গোনাগুনির সময় নেই। তিনি বিভিন্ন ধরনের নিয়ম কানুন তৈরিতে ব্যস্ত। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # পোপ বলেছেন, আফ্রিকাতে কনডম ব্যবহারের কারণে এইডস এর প্রকোপ বাড়তে পারে কারণ… আরে! পোপ বলেছেন, আবার কারণ-টারণ লাগে নাকি? ধুর! (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # খ্রিষ্টান যাজকরা যে হরদম শিশুদের যৌনহয়রানি করে চলছে, এটা কাদের দোষ? আমার আগেও সন্দেহ ছিল, এখন তা আরো দৃঢ় হল, দোষটা সমকামীদের, শিশুকামিদের নয়। বাঙালির তিন হাত: ডান হাত, বাঁ হাত আর অজুহাত। খ্রিষ্টান যাজকদের আছে শুধুই অজুহাত। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # জুম্মাবারে নামায পড়তে হয়, প্যারিসে শুক্রবারে মুসল্লিরা নামাজ পড়তে তাই, দোকান ও বসতবাড়ির সামনে গালিচা বিছিয়ে দাঁড়িয়ে যায়। মাত্র আড়াই ঘণ্টা ব্যবসা না করলে কিংবা বাড়ী থেকে বের না হলেই হয়, কিন্তু বেরসিক দোকানদার আর বাড়ীর বাসিন্দারা আবার এটা নিয়ে নালিস করছে বলছে এটা নাকি আইনত অবৈধ, আবার গণমাধ্যমের লোকজন আসছে ক্যামেরা নিয়ে, শান্তিতে নামায পরার জন্য তাই মুসল্লিদের “দারোয়ান” নিয়োগ করতে হয়েছে। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # আপনি যদি শান্তির ধর্মের কেউ হয়ে থাকেন, তাহলে ফুটবল খেলা দেখা ছেড়ে দিন, কারণ আপনার আপন পরিবার আপনাকে হত্যা না করলেও ধর্ম-পুলিশরা ঠিকই করবে। তবে আপনি নাস্তিক হলে এ ধরনের কোনো বিধিনিষেধ নেই আপনার জন্য। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # জুলিয়া ফেইথমোরের ছয় মাসের শিশুসন্তান লভ ফেইথমোর কিছুতেই কান্না থামাচ্ছিল না। তাকে শান্ত করার জন্য জুলিয়া তার মুখে বাইবেলের পাতা ছিঁড়ে ভরে দিতে থাকে। লভ কান্না থামিয়ে দেয়, চিরদিনের জন্যই, বাইবেলের পাতাগুলো তার দম আটকে দিয়েছিল। যখন সামাজিক কর্মীরা এসে পৌঁছায়, তারা দেখতে পায়, তার বাবা শিশুটির মধ্য থেকে শয়তানকে তাড়ানোর চেষ্টা করছে। ধর্মগ্রন্থ তথা ধর্ম কোথাও শান্তি আনে বা এনেছে, এই জিনিসটা এখন দেখার আছে আমার। (স-ভূমিকা লিংক: একলা চলো) # নিজের মেয়ের গলায় ২৩ বার ছুরি চালিয়েছে এক ধর্মপ্রাণ পাকিস্তানি ব্যক্তি – তাকে নরপশু বলতাম, কিন্তু পশুদের অপমান করতে ইচ্ছা হল না; “To him, she represented a threat to his pride, dignity and standing in the Pakistani community” – এটাই হলো আসল কথা, pride – অহংকার, যা তাকে চালনা করেছে, কিন্তু তার ধর্মের অনুশাসন তাকে শিখিয়েছে যে, এইসব তুচ্ছ কারণেও কাউকে মেরে ফেলাটা নিশ্চয় জায়েজ। আর কিছু লিখছি না, আমার মাথাটা গরম হয়ে আছে। (স-ভূমিকা লিংক: Suirauqa)
মেয়ের ভেতরে বাস করা শয়তানকে দূর করতে গিয়ে তাকে মেরেই ফেলেছে তার ধর্মভক্ত বাবা-মা। ঘটনা ঘটেছে রাশিয়ায়। দুই সন্তানের পঁচিশ বছর বয়সী মা বেড়াতে এসেছিলেন তার বাবা-মার কাছে। খাবার টেবিলে বসে ধর্মালোচনার সময় কথায়-কথায় তিনি বলেছিলেন, তিনি মাঝেমধ্যে তাঁর মাথার ভেতরে রহস্যময় গলা শুনতে পান। তাঁর ধর্মপ্রেমী পিতা-মাতার ধারণা হলো, তাঁদের মেয়ের ভেতরে অশুভ কোনও শক্তি বাস করছে। সেটাকে দূর করতে তাঁরা মেয়েকে পাঁচ লিটার “পবিত্র” পানি পান করাতে শুরু করলো। তারপর কী হয়েছিল, তা গুগল-অনূদিত রুশ খবর থেকে পড়ে নিন।