ইসলামের সাথে যে বাদ জড়িত তার নাম হলো জঙ্গিবাদ

জঙ্গিবাদের পরিপ্রেক্ষিতে, আমি 72-এর জরুরিতার সাথে ইসলামী ধর্মগ্রন্থের সমস্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয় পড়তে সক্ষম হয়েছি, এগুলি হাস্যকর অ-মিথ্যা কথা যা কোমলমতি শিশু এবং কিশোর ছেলেদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। লোভ দেখানো হয়। আত্মঘাতী বা সন্ত্রাসী হামলা অর্থাৎ মৃত্যুর পর তাদের কী হবে? আর পৃথিবীতে কৃত সকল পাপ ক্ষমা করে তাদের মধ্যে কেউ কেউ জান্নাতবাসী হবে এবং তাদেরকে রাজার অধীনে রাখার ব্যবস্থা করা হয়েছে। আর সে বিষয় ইসলামী ধর্মগ্রন্থে বিস্তারিতভাবে লেখা আছে। সেগুলো কেমন, চলুন জেনে নেওয়া যাক।

শায়খ জিব্রিল হাদ্দাদ একজন প্রখ্যাত হাদিস বিশেষজ্ঞ (মুহাদ্দিস), যিনি শরীয়াহ বিষয়ে বিশ্বের অন্যতম প্রধান কর্তৃপক্ষ হিসেবে স্বীকৃত। 2009 সালে একটি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে, তিনি “বিশ্বের 500 সবচেয়ে প্রভাবশালী মুসলিমদের” তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হন এবং “প্রথাগত পশ্চিমা ইসলামের সবচেয়ে অবাধ কণ্ঠস্বর” ঘোষণা করেন। নিম্নলিখিত তথ্য 2005 সালে তার দ্বারা জারি করা ফতোয়া থেকে সংগ্রহ করা হয়।

মহান আল্লাহর দরবারে শহীদদের মোট ছয়টি মর্যাদা থাকবে। যথা:

তার শরীর থেকে প্রথম রক্তপাত শুরু হলেই তাকে ক্ষমা করে দেওয়া হবে। তাকে জান্নাতে তার নির্ধারিত স্থান দেখানো হবে এবং তাকে কবরের সকল প্রকার শাস্তি থেকে রক্ষা করা হবে। আখেরাতে কিয়ামতের দিন, মহা ভয়ের দিনে তাকে নিরাপদে রাখা হবে। তার মাথায় সম্মানের মুকুট পরানো হবে; একটি একক ইয়াকুত পাথরের মূল্য বিশ্ব এবং এর মধ্যে থাকা সমস্ত কিছুর চেয়ে বেশি হবে। স্বর্গে তার বিয়ে হবে ৭২ আয়াতলোচনা হুরির সাথে। এবং তাঁর নিকটাত্মীয়দের মধ্যে সত্তরজন ব্যক্তির জন্য তাঁর সুপারিশ কবুল করা হবে। মুসনাদে আহমাদ ইবনে হাম্বল, সুনানে তিরমিযী

মুসনাদে আহমাদ ইবনে হাম্বল, সুনান আল-তিরমিযী ভলিউম 3, বুক 20, হাদিস 1663

আবু সাঈদ খুদরী (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “জান্নাতে সর্বনিম্ন লোকেরও আশি হাজার চাকর ও বাহাত্তর স্ত্রী থাকবে।” সেই ব্যক্তির জন্য মুক্তা, রুবি এবং সবুজ ও নীল রঙের মূল্যবান পাথর দ্বারা সুশোভিত একটি বিশাল প্রাসাদ নির্মিত হবে, যা আল-জাবিয়া এবং সানার মধ্যবর্তী দূরত্বের সমান দূরত্ব পর্যন্ত বিস্তৃত হবে। “

সুনান আল-তিরমিযী খন্ড 4, অধ্যায় 21, হাদীস 2687

সুনান আল-তিরমিযী ভলিউম 4, বই 12, হাদিস 2562

আবু উমামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, “জান্নাতে প্রবেশকারীদের মধ্যে এমন কেউ থাকবে না যাকে মহান আল্লাহ বাহাত্তর জন মহিলাকে বিয়ে করবেন না।” এই 72 জনের মধ্যে দুইজন হবেন আয়াতলোচনা বেহেশতী হুররি এবং 70 জন জাহান্নামিদের উত্তরাধিকারী হবেন। এই মহিলাদের আকর্ষণ কখনই হ্রাস পাবে না এবং পুরুষদের যৌন চাওয়া কখনই হ্রাস পাবে না।”

ইবনে মাজাহ, আল বাথ ওয়াল নুশুর আ আল বায়হাকী এবং কামিল এ ইবনে আ’দী

বঙ্গানুবাদ: আনাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সাঃ) বলেছেন, জান্নাতে আল্লাহর মনোনীত বান্দাদের বিয়ে হবে ৭০ জন মহিলার সাথে। কেউ জিজ্ঞেস করল, হে আল্লাহর রাসুল, সে ব্যক্তি কি এটা সহ্য করতে পারবে? তিনি উত্তরে বললেন, তাকে একশত লোকের শক্তি দেওয়া হবে।

সিফাত আল-জান্নাহ, দুআফায়ে আল-উকাইলি এবং আবু বকর আল-বাজারের মুসনাদ

আপনারা সবাই জানেন বা বোঝেন কিভাবে এই বিষয়গুলো জঙ্গিবাদ বিস্তারে ভয়ানক ভূমিকা রাখে। আমাদের মত দেশে এই জিনিসগুলি যেখানে একান্তে যৌনতা করা হয়, যা প্রকাশ্যে সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ, 72 জন একসাথে আপনার সাথে থাকবে, সন্ত্রাসীদের পাগল করা উচিত। মানুষ না মারলে তারা কি করবে? সে নির্দোষ হোক বা বিধর্মী হোক। বুঝলেও ওরা কি বোঝে?