রাষ্ট্র যখন প্রবল বিরুপ হয়ে যায় তখন ইগু ধরে রেখে ধ্বংস হয়ে যাওয়া বুদ্ধিমানের কাজ না।
রাষ্ট্রের বর্বরতা কোন কোন সময় মেনে নেয়া ছাড়া উপায় থাকে না! পরিস্থিতি অনুকুলে না নিয়ে বিদ্রোহ করলে ধ্বংস অনিবার্য।
কাশ্মীরের মতো পানি ও খনিজ পদার্থের অতি মুল্যবান আধারকে পাকিস্তান, ভারত ও চায়না কখনো ছাড় দিবেনা নিশ্চিত। এমন কি ভারত কাশ্মীরকে স্বাধীনতা দিলেও জনগণ স্বাধীনতা ভোগ করতে পারবেনা প্রতিবেশীদের ঠেলাঠেলির কারনে!
আবার এতদিন যে অবস্থাটা চলছে তাতেও জনগণের জীবন মানের উন্নতি ঘটছে না।
ইজরাইলে যেসব মুসলিমরা বসবাস করছে, তারা পেলেস্টাইনের জনগণ থেকে অর্থনৈতিক ও সামাজিক সুযোগ সুবিধায় বহু গুণে এগিয়ে। হামাসের জাতীয়তাবাদীরা নেশা দিয়ে অজ্ঞান করে মানুষকে ধ্বংসই করছে!
আবার তিব্বতে দেখেন- গত এক দশকে সেখানে চায়না সরকার পুরুপুরি নিয়ন্ত্রনে নিয়ে রাস্তা-ঘাটের ব্যপক উন্নতি করে, টুরিজম, শিল্প, ব্যবসা-বানিজ্যের উন্নতি সাধন করে, ফলে সেখানে ট্রেডিশনাল প্রথা আগুন দিয়ে আত্বাহুতিসহ কোন প্রকার বিদ্রোহের বা অসম্তুষ্টির নাম নিশানাও নাই।
কাশ্মিরের বেলায় দেইখেন- জনগণ সবই মেনে নেবে যদি সেখানে যথেষ্ট অর্থনৈতিক উন্নতি হয়।
কাশ্মীর ও ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের এই যুদ্ধ যুদ্ধ খেলা বন্ধ হলে- জনগণ উপকৃত হবে।
নতুন কাশ্মীরে আবার কোন রক্তপাত না হোক! জনগণ অর্থনৈতিকভাবে সাবলম্বী হোক!