নোংরা রাজনীতি আর ধর্মের নামে বোমাবাজদের অপরাধকে ৭১এর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে তুলনা করা ফরহাদ মজহার একজন সরাসরি রাষ্ট্রদ্রোহী। একাত্তরের যুদ্ধাপরাধিরা যতটুকু ঘৃনিত বর্তমানের ফরহাদ মজহার ততখানি অপরাধি-ঘৃনিত ব্যাক্তি আমার কাছে। তাকে মানুষ বলতেও রাজি নই। অমানুষ সে। যত চমৎকার কবিতাই সে লিখুক তাকে কবি স্বীকার করতে নারাজ আমি। কবিরা আর যাই পারুক খুন করতে ইন্ধনও যোগাতে পারেনা।কবি হিংশুটে ক্ষ্যাপা বদরাগি হতে পারে কিন্তু কখনো অমানুষ দানব হতে পারেনা।
ব্যাক্তির চারিত্রিক স্খলন, হিংসা, সাধারণ স্বার্থপরতা তবু মেনে নেওয়া যায়। সিফিলিসে আক্রান্ত হৃদয়গ্রাহি উদ্দীপক কবিতার জন্ম দেওয়া কবিকেও শ্রদ্ধা করা যায় চোখ বুজে, তাঁর ব্যাক্তিগত দোষকে একপাশে রেখে তাঁর কলম সৃষ্টিসহ তাঁকেও ভালোবাসা যায় যদি জানা যায় ব্যাক্তিগতভাবে তিনি যেমনই হোক তিনি ‘অমানুষ’ ছিলেন না এবং… ‘মানুষের কল্যান বই ক্ষতি কখনো করেননি’।
কিন্তু কেবল এবং কেবল মাত্র নিজ হীন স্বার্থ চরিতার্থ করতে মানবতাকে পিষে মারা ধুরন্ধর বিষাক্ত ভন্ড ফরহাদ মজহারের মত ব্যাক্তি যখন নিজের অতীতের সুসৃষ্টিদের অপমান করে খুনিদের কুপরামর্শদাতা- নিজে ধর্ম না মানলেও (সে যা ছাগলদের মেধাপিতা তাদের কথা অনুযায়ি সে নাস্তিক) ধর্ম মানাদের একটা খুনে অংশের কাছে আদর্শ গুরু হয়ে ওঠে তখন তার মৃত্যুতেও শোক কেন সামান্য মন খারাপও হয়না। হওয়া উচিৎও না।
নিজেকে লুকিয়ে রেখে ‘সরকার গুম করেছে’ এরকম অপপ্রচার চালিয়ে সরকারকে বিপদে ফেলতে চাওয়ার চক্রান্ত ও দেশের বিরুদ্ধে সরাসরি ষড়যন্ত্র করার দায়ে’. জামাত শিবির বিএনপি হেফাজতে ইসলামির এই পেইড এজেন্টকে
অবিলম্বে বিচারের মুখোমুখি করা হোক।