আয়িশা

নবিজীর প্রিয় স্ত্রী হচ্ছেন আয়িশা। নবিজি আয়িশাকে খুব ভালবাসতেন৷ আয়িশাকে কিঞ্চিৎ ভয়ও পেতেন। আয়িশার ফটর-ফটর ভয় পেতেন তিনি, তার চেয়ে বেশি ভয় পেতেন তার অন্যান্য স্ত্রীদের আয়িশার প্রতি আনুগত্যকে।

এতকিছু পড়ে মনে হতে পারে আয়িশা প্রাজ্ঞী ছিলেন৷ কিন্তু না! আবু বকরের মেয়ে আয়িশাকে নবিজির জন্য আল্লাহ নির্বাচন করেছিলেন। আয়িশার বয়স যখন ৬ তখন নবিজি আয়িশাকে বিয়ে করেন, তবে তিনি অবিবেচক না। তিন বছর অপেক্ষা করে আয়িশাকে বিছানায় তুলেন তিনি।

তবে তিরিশ পুরুষের ক্ষমতাওয়ালা লোকটা কি আয়িশার সাথে কোনো প্রকার যৌন সম্পর্কই করেন নি? করেছেন! আয়িশার বয়স নয় হবার আগে পর্যন্ত সর্বকালের শ্রেষ্ঠ, আদর্শ পুরুষ আয়িশার উরুমৈথুন করতেন। ৬/৭/৮ বছরের আয়িশার উরুর ফাঁকে নবি তার ইয়ে মোবারক রেখে ঘষতেন।

আয়িশার বয়স ৯ হবার পরে আয়িশা ঋতুবতী হলে নবি তার সাথে সঙ্গম করেন। কত ভালো লোক।

এখন অবশ্য যদি কেউ এই সুন্নত পালন করে তবে নবীপ্রেমীরা তাদের এলাকা ছাড়া করে, গণধোলাই দেয়! কেন ভাই? একজনে এই কাজ করে শ্রেষ্ঠ পুরুষ আরেকজন একই কাজ করে পার্ভার্ট কেন? হয় দুইজনেই শ্রেষ্ঠ না হয় দুইজনেই পার্ভার্ট।

আপনার একজনকে সালাম দেন, আরেকজনকে বাটাম! কেন?

অনেকে আবার বলেন ঐসময়ে এসব চলতো! এখন চলে না। ব্যাপারটা এমন না। ইসলামের ইতিহাস জানলে দেখা যায়, নবী কন্যা ফাতিমার বিয়ে হয়েছিল ৯ বছর বয়সে, আর নবি সাহাবিদের উৎসাহিত করেছেন বাচ্চা বিয়ে করতে!

আয়িশা বুদ্ধিমতী ছিলেন বলেন নবী তাকে খুব ভালোবাসতেন। তাদের ভালোবাসার ভাল বিবরণও বিভিন্ন হাদিসে এসেছে। এসব হাদিস আজহারীদের সেক্সের পজিশন বিষয়ক ওয়াজের খোরাক দেয়।