মুসলমানদের রক্তে রক্তে শিরায় শিরায় হিংসা-বিদ্বেষ!

যারা ধর্ম বিদ্বেষী তারা শুধুমাত্র ইসলাম ধর্ম বিদ্বেষী অন্য ধর্ম নিয়ে তাদের কোন কথা নাই । তাহলে, অন্য ধর্মের আচরণের সাথে এই ধর্মের আচরণের পার্থক্যটা একটু মিলায় নেন সবাই ।

তারা, ভাস্কর্য আর মূর্তির পার্থক্যটা না বুঝে ২০১৩ সালে শাহজালাল ভার্সিটিতে ভাস্কর্য স্থাপনে বাধা দিয়েছিলো ।

শুধুমাত্র হিন্দু সম্প্রদায়ের একজন কবি জাতীয় সংগীত রচনা করায় এরা জাতীয় সংগীত পরিবর্তন করার জন্য যুগ যুগ ধরে লেগে আছে ।

এই সম্প্রদায়কের লোকরাই ৭১-এ গনিমতের মাল বইলা হিন্দুদের সম্পদ লুন্ঠন আর হিন্দু মেয়েদের ধর্ষণ জায়েজ বলে ফতোয়া জারি করেছিল । 

দল ভারি করার স্বার্থে এরাই না বুঝে রোহিঙ্গাদের দেশে ঢুকতে দেয়ার জন্য সরকারকে চাপ সৃষ্টি করে বাধ্য করে পার্বত্য চট্রগ্রামসহ পুরা দেশকে একটা হুমকির মুখে ফেলতে বাধ্য করেছিল ।

একটু দেরিতে হলেও যুগ যুগ ধরে চলে আসা এই সম্প্রদায়ের আলোক বার্তার প্রভাবটা আজকে আবারও বিদ্যানন্দের ওপর এসে পড়লো । এরা শুধুমাত্র সংখ্যায় বেশি এছাড়া তাদের আর কোন এবিলিটি নাই । সংখ্যায় বেশি হওয়ার কারনে তারা বলতে গেলে জোর পূর্বক অনেক কিছুই আদায় করে নিতেছে দেশ থেকে । তাদের ধর্মীয় ইমপ্রেস নাই বললেই চলে । তারা তাদের ধর্মকে সামনে রেখে যুক্তিতর্কে এতই দুর্বল যে, তাদের মতের সাথে দ্বিমত করলেই তারা কুপাইবে, সেটা না পারলে গালাগালি কইরা আপনার মা-বাপের চৌদ্দগোষ্ঠি তারা উদ্ধার করবে আর সেটাও যদি না পারে তবে তারা আপনার স্ক্রিনশট নিয়ে তাদের মত করে ক্যাপশন দিয়ে বিভিন্ন ধর্মান্ধটাইপ ইসলামিক গ্রুপে সেটা পোষ্ট করে আপনাকে বিপদে ফালানোর চেষ্টা করবে । 

উপরে যা কিছু বললাম সেগুলা করার উপর কিন্তু তাদের জান্নাত বা জাহান্নাম নির্ভর করে না । তাহলে তারা এটা কেনো করছে ? এর একটাই কারণ আর সেটা হলো যে, এই দেশের এই ধর্মের মেক্সিমাম মানুষের রক্তে রক্তে শিরায় শিরায় হিংসা-বিদ্বেষ,হানাহানি-মারামারি,এক ধর্মে থেকে দলে দলে বিভক্ততা, অশান্তি,ধার্মিক গুরুদের দ্বারা ছোট ছোট বাচ্চাদের ধর্ষণ বা বলৎকার , মূর্খতা, ধর্মান্ধতা, অন্যের ক্ষতি করে ধর্ম পালনের প্রবণতাটা সব থেকে বেশি । যাহা বিশ্বে বিরল ।