৯. কেউ যদি তার স্ত্রীদেরকে সম্মোধন করে বলে, তোমাদের যার জননেন্দ্রিয় অধিক প্রশস্ত হবে তাকে ত্বালাক। তাহলে তাদের মধ্যে যে হালকা পাতলা তার উপর ত্বালাক পতিত হবে।( আলমগিরি)
মন্তব্যঃ হুজুরদের হালি হালি বউ থাকলে থাকলে যা দশা হয় আর কি।
১০. একজন ব্যক্তিকে তার স্ত্রী মদ পান করার কারণে ভৎসনা করল। অতপর সে বলল আমি যদি স্থায়ীভাবে মদ পান ছেড়ে দেই তবে তুমি ত্বালাক।( আলমগিরি পৃষ্ঠা ৪৪৬)
মন্তব্যঃ স্ত্রীকে শষ্যক্ষেত্র হিসেবে মনে করলে তার কাছে উপদেশ গ্রহণ কখনই মেনে নিতে পারবে না মোমিন সমাজ এটাই প্রমাণিত।
১১. কোন এক মহিলা ঘরের কামড়ায় বসে কাঁদছিল। তখন তার স্বামী তার শ্বশুরকে বলল যদি আপনার কন্য এ কামরা থেকে বের হয়ে অন্যত্র গিয়ে না কাঁদে তবে সে ত্বালাক। তারপর তার স্ত্রী অন্য কামরায় গিয়ে কাঁদতে লাগল। তার কান্না যদি কেউ শুনতে পায় তবে সে ত্বালাক। (ঐ পৃষ্ঠা ৪৫৫)
মন্তব্যঃ মুমিনীয় স্ত্রী নির্যাতনের ঘটনা ধামাচাপা দিতে এই ফতোয়াটি বেশ কার্যকর হবে।
১২. এক ব্যক্তি কোন এক মহিলাকে বিবাহ করার ইচ্ছা করার পর ঐ মহিলার পরিবার এতে অসম্মত হয়। কারণ তার অন্য এক স্ত্রী আছে। তারপর সে তার স্ত্রীকে নিয়ে কবরস্থানে বসিয়ে রেখে এসে ঐ পরিবারে গিয়ে বলল আমার কবর স্থানের স্ত্রী ব্যতিত অন্য সব স্ত্রী ত্বালাক। এতে তারা মনে করল তার কোন স্ত্রী জীবিত নাই। ফলো ঐ মহিলাকে বিবাহ দিলো। তাহলে বিবাহও সহিহ হবে এবং প্রতিজ্ঞাও মিথ্যা হবে না। (ঐ পৃঃ ৪৫৭)
মন্তব্যঃ যৌনতার জন্য মোল্লারা যে কতটা নিখৃষ্ট ছলছাতুরির আশ্রয় নিতে পারে এটাই তার প্রমাণ।
১৩. এক ব্যক্তি তার স্ত্রীকে বলল আমি যদি তোমার সন্তানকে মেরে দু টুকরো না করি তবে তুমি তিন ত্বালাক। তারপর সন্তানকে যমিনে ফেলে মারল কিন্তু দু টুকরা হল না তবে ঐ মহিলার উপরে তিন ত্বালাক পতিত হবে। ( ঐ পৃঃ ৪৬২)
মন্তব্যঃ শিশু নির্যাতনে সেরা মোল্লাদের দ্বারা এটাও অসম্ভব কিছু না।
১৪.স্বামী তার স্ত্রীকে বলল যদি দুপুরের সময় বাজারের মধ্যে সহবাস না করি তবে তোমাকে ত্বালাক। তবে এক্ষেত্রে কৌশল হবে স্ত্রীকে পালকিতে করে বাজারে নিয়ে গিয়ে পালিকের মধ্যে সহবাস করতে হবে। (ঐ পৃষ্ঠা ৪৩১)
মন্তব্যঃ কামুক মোহাম্মাদের কামুক মোল্লাদের দ্বারা এটাই আশা করা যায়।
১৫. কেউ যদি বলে, আমি ত্বালাকের শপথ করে বলতেছি যে আমি মদ পান করব না। অতঃপর মদ পান করলে তার স্ত্রী ত্বালাক হবে। (ঐ পৃষ্ঠা ১৭১)
মন্তব্যঃ মুমিনগণ স্ত্রীকে কি চোখে দেখে এই ফতোয়ার মাধ্যমে বোঝা যায়।
চলবে…….