যুদ্ধের পর মহিলাদের যৌনদাসী হিসেবে বেবহার করা জায়েজ ছিল

প্রথমত, ‘জেনা’ এবং ‘ধর্ষণ’ এক না। ইসলাম এ জেনা বৈধ না , কিন্তু যুদ্ধের পর মহিলাদের যৌনদাসী হিসেবে বেবহার করা জায়েজ ছিল।

জেনা হলো বিবাহ সম্পর্ক বহির্ভূত অথবা বিয়ের আগে একজন আর একজনের সাথে স্বেচ্ছায় শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করা।
ধর্ষণ হচ্ছে নিজের লিপ্সা মিটানোর জন্যে অন্যের শরীর ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক বেবহার করা। নবীর আমলে যে সকল যুদ্ধ সংঘটিত হতো, সেই যুদ্ধে বিজয়ের পর মানুষ পশুপ্রাণী ও বস্তু পর্যন্ত সব কিছুই গনিমত এর মাল হিসাবে গণ্য হতো। মহিলারা ব্যাবহৃত হতো যৌনদাসী হিসেবে এবং পুরুষরা ব্যাবহৃত হতো দাশ হিসেবে।

এখন সুস্থ বুদ্ধিসম্পন্ন বেক্তিগণ, আপনারাই বলুন – যে নারীদের স্বামী সন্তান বা আত্মীয় পরিজন যুদ্ধে এইমাত্র নিহত হয়েছে, তাদের ধরে নিয়ে গিয়ে নবী রাসূল আর সাহাবারা তাদের যৌনদাসী হিসেবে ওই মহিলাদের সাথে সহবাস করছে। এটা তো জেনার চাইতেও খারাপ। গনিমতের মাল বলে তাদের ধর্ষণ করা হতো, ধর্ষণের কারণে তারা যে সন্তান জন্ম দিতেন, তাদের কেও দাসী বানানো হতো, নিজের সন্তান এর মর্যাদা দেয়া হতো না।