মাদ্রাসায় শিশুদের নির্যাতন ও এবিউজ বন্ধ করা হোক

 মাদ্রাসার হোস্টেলে বেশির ভাগই থাকে এতিম। কারও মা থাকে না, কারও বাবা থাকে না আবার এমনও আছে যাদে র মা-বাবা কেউ থাকে না । কিছুদিন আগে মাদ্রাসায় ২জন শিশু বাচ্চাকে মারধরের ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায়,টিভি নিউজে ভাইরাল হয়েছে । যে দইুটা ছোট বাচ্চারে মারধর করা হইছে , যদি সিসি ফুটেজের ক্লিপস গুলা ভাইরাল না হইতো তাহলে পরের দিন সকালে ই এই বাচ্চা দইুটা ভয়ে হুজরেুরের হাত টিপতো,পা টিপতো, হুজরের মাথার চুল গুলারে হাতের আঙ্গলু দিয়া টাইনা টাইনা হুজরুকে আরাম দিতো । এই বাচ্চা দুইটার পায়াজামা খুলে বলৎকার করা হইতো । কারণ, এই রকম ঘটনা প্রায়ই ঘটতেছে । তাছাড়া ঐখানে যে সিসি ক্যামেরা ছিলো সেটা নিশ্চয়ই হুজুরের অজানা ছিলোনা । 

সত্যি বলতে কি , অনেক হুজুর আছে যারা একটারে ঠিকমত মাইরা বাকি গুলার ভিতরে ভয় তৈরী করে । সে ই ভয়ই পরবর্তি তে অনেক হুজরুকে শিশু বলৎকারের রাস্তাটা সহজতর করে দেয় । আর সে ই ভয়ের প্লাটফর্ম তৈরী করতে বেশির ভাগ সময়ই বলি র পাঠা হয় নিতান্তই এত ম বাচ্চারা যাদের মা-বাবা কেউ নাই । অনেক বাচ্চা আছে যাদের যাওয়ার কোন জায়গাও থাকে না । এতি ম খানায় ফ্রি তে থাকে , ফ্রি তে খায় । বাচ্চা গুলার কথা চিন্তা করেই এতিমখানা চালাতে টাকার যোগান দিতে মানুষের আগ্রহ একটুবেশি থাকে । মোল্লাদেরও টাকা উঠাতে খুব একটা পরিশ্রম করতে হয় না । 

। এতিম খানার দিকে সব ধর্মের মানষেুষের আলাদা একটা সফট কর্ণার থাকে । আমি অনেক অমসুলিমকে ও এতিখানায় টাকা দ তে দেখেছি । সুতরাং হুজরুসহ, অনে কগুলার বাচ্চার ফ্রি থাকা খাওয়াতে কোন সমস্যা হয় না । 

দেশে প্রতিনিয়ত সমাজের চোখে অপ্রত্যাশিত ব্যক্তিদের দ্বারা শিশু নির্যাতন, ধর্ষন চলে আসতেছে । কোনদিন দেখেছেল এর বিরুদ্ধে দেশের কোনও  ইসলামিক দলের মানব-বন্ধন বা কোনও রকমের প্রতিবাদ  ? 

কিন্তু দেশে সানি লিওনি আসার খবর শুনার দেশের সব কাঠ মোল্লারা হাতে হাত রেখে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে এয়ারফোর্ট ঘেরাও করে ঠিকই প্রতিবাদ করতে পারে ।