সারাদেশে সাধারণ মানষেুষের অনদুান ও সহযোগি তায় পরি চালি ত অন্তত ৩৩ হাজার কওমি ধারার মাদ্রাসা ও হে ফজখানা কুরআন শিক্ষার বি শে ষায়ি ত প্রতি ষ্ঠান) রয়ে ছে । হুজরুরা পড়াশোনার পাশাপাশি এইসব মাদ্রাসার ছাত্রদেরকে আরও নানান কাজে নিয়োজিত করে থাকে ন ।
বলৎকারে র মতই তাদে রকে রাস্তায় আন্দোলনে নি য় োজি ত করাও একটা কাজ । পুরোশিক্ষা জীবনে তাদে র মাথায় ঢুকি য়ে দে য়া হয় যে , রাস্তায় এভাবে আন্দোলন করে মারা গে লে সে টা শহীদি মৃত্যু হয় । তাই পুলিশের গুলির সামনে অনেক কওমী ছাত্ররাই বকু পে তে দি তে ভয় পায় না । এই সমস্ত ছাত্রদে র আন্দোলনে নামানোর আগে তাদের পারিবার থেকে কোন পারমিশনও নেয়া হয় না । শুধুলাশটা পাঠিয়ে দে য়ার পর বলা হয় যে , আপনার ছে লে আল্লাহর রাস্তায় শহীদ হয়ে ছে ।
আজ পর্যন্ত শুনছে ন, মাদ্রাসায় হুজরুদে র কথায় আন্দোলনে গিয়ে রাস্তায় পুলিশের গুলি তে মতৃ্যুবরণকারী কোন ছেলে র মা-বাবা হুজরেুরের বি রুদ্ধে মার্ডার মামলা করে ছে ?
ছে লে আর ফি রে আসবে না, সূতরাং বাধ্য হয়ে হয়ত ো মা-বাবাও ছে লে র মৃত্যুকে শহীদি মৃত্যু মনে করে মেনে নেন । হুজরুদে রও ছেলে সন্তান আছে । তারা তাদে র সন্তানদে র আল্লাহর রাস্তায় শহীদ হতে কোনদি নই পাঠাবে না । এতিম আর ফ্রি খাওয়া দাওয়া ও কম খরচে পড়তে আসা ছে লে রাই মলূত এই সমস্ত আন্দোলনে যোগ দেয় ।
