ধর্মকে না বলুন

একবার সৌদি আরবে র হারাম শরি ফে র ভে তরে ক্রে ন ভে ঙে পড়ার ঘটনা প্রায় ১০০ এর উপরে ল োক মারা যায় । ঢাকার চকবাজারে আগুন পুড়ে অনে ক মানষু মারা গে ল ো । “সব পুড়ে ছাই কি ন্তু মসজি দ অক্ষত” টাইপ শি র োনামে ফে ইসবকু তখন কাঁপছি ল । 

উনি উনার ঘর রক্ষা করলে ন ঠিকই অথচ উনার ঘরে যারা উনারই ইবাদত করে তাদে র নাকি রক্ষা করতে পারলে ন না । নি উজি ল্যান্ডে মসজি দে র ভি তরে অনে ক গুলা মানষুকে গুলি করে হত্যা করা হল ো । আল্লাহ আবার নি য়ম করে দি য়ে ছে ন যে ,নামাজরত অবস্থায় ক োন রকম নড়াছড়া করা যাবে না,এদি ক-ঐদি ক তাকান ো যাবে না । আবার পূর্বে নামাজরত অবস্থায় পি ছনে তীর দি য়ে আঘাত করে হত্যা ,ছুরি দি য়ে আঘাত করে হত্যার নজি রও আছে । তাছাড়া ক োন মসুলি মকে হত্যার সব থে কে সহজ উপায় হল ো যখন সে নামাজরত অবস্থায় থাকবে তখনই । কারন আল্লাহর অর্ডার তখন নড়াছড়া না করে স োজা সামনে র তাকি য়ে নামাজ পড়া লাগবে । 

সত্যি কথা বলতে কি নামাজ আদায়ে র সি স্টে মটা মসুলি মদে র হত্যা করার উপায় হি সে বে আল্লাহ্ শত্রুপক্ষে র সুবি ধামত করে দি য়ে ছে ন অথচ জীবনে ও শুনি নাই আল্লাহর পক্ষ থে কে আজ পর্যন্ত কাউকে ঐ রকম সি চুয়ে শনে রক্ষা করতে । আর এই রকম ক োন নজি র পাওয়া গে ল ো না । 

স ৌদি আরবে ক্রে ন ভে ঙ্গে ১০০ এর উপরে ল োক মারা যাওয়ার পর সবাই আল্লাহকে বলে যে , ” হে আল্লাহ আমাদে র হে ফাজত করুন” 

নি উজি ল্যান্ডে র মসজি দে নামাজরত অবস্থায় ৪৯ জন মারা যাওয়ার পর সবাই আল্লাহকে বলে যে , “হে আল্লাহ আমাদে র হে ফাজত করুন” 

চকবাজারে আগুনে পুড়ে এত ো ল োক মারা গে ল ো আর আল্লাহ নাকি মসজি দ রক্ষায় ব্যস্থ ছি লে ন । আরে হ্ ভাই, মানষু যদি না বাঁচে তাহলে ঐ মসজি দে নামাজটা পড়বে কে ,উনার ইবাদত করবে কে । আল্লাহর এত ো বদ্ধিুদ্ধি অথচ উনি এটা বঝু লে ন না যে মানষু বাঁচলে মসজি দ হাজারটা বানান ো যাবে কি ন্তু মানষু না থাকলে মসজি দ দি য়ে কি হবে !! ক োন ঘটনা ঘটার পর সবাই আল্লাহর কাছ হে ফাজত করার অনরুরোধ করে । কি ন্তু ক োন ঘটনা ঘটার আগে আল্লাহ কাউকে হে ফাজত করে ন না কে ন ো ? উনার নাকি আবার অনে ক অল ৌকি ক শক্তি ও আছে অথচ একদম নি রুপায়ভাবে এত ো গুলা মানষুকে মসজি দে র ভি তরে গুলি করে মারা হল ো । মসুলি মরা কে ন ো বলতে ছে না যে , এর জন্য আল্লাহ দায়ী । কারন আমি আপনার বাসায় আসব ো সূতরাং আমার ট োটাল লায়বি লি টি আপনাকে ই নি তে হবে । মসুলি মদে র কমনসে ন্স যাচাই করার সুয োগ এখনই । ধর্মকের্মকে অন্যপাশে রে খে শুধুমাত্র মাথার ভি তরে যে দে ড় কে জি ওজনে র মস্তি ষ্ক আছে সে টা দি য়ে একবার চি ন্তা করলে ই সব ক্লি য়ার। কারন দর্বুর্বলরা বি শ্বাস করে আর সবলরা লজি ক দি য়ে প্রমাণ করে । সুতরাং এটাই মলূকথা যে , ধর্মকের্মকে কে ন্দ্র করে আমরা এভাবে লাশ দে খতে চাই না,মানষেুষের অসহায় কান্না দে খত চাই না ” ” ধর্মকের্মকে না বলনু ”