লিখেছেন শহীদুজ্জামান সরকার
হে নবী! মুমিনদেরকে শত্রু দমনের উদ্দেশ্যে সশস্ত্র অভিযানে উৎসাহিত করুন। তোমাদের মধ্যে যারা দৃঢ়-চিত্ত ও ধৈর্যশীল হবে, তারা বিশজন হলে দুশমনদের দু’শজনকে পরাজিত করবে এবং একশজন হলে এক হাজার কাফেরকে পরাভূত করবে। কারণ তারা অজ্ঞান।
তাদের বিরুদ্ধে লড়ে যাও। আল্লাহ তোমাদের হাতেই তাদের শাস্তি দেবেন এবং তাদেরকে লাঞ্চিত ও অপামানিত করবেন। তাদের মোকাবেলায় তোমাদের সাহায্য দান করবেন এবং মুমিনদের বুক ঠান্ডা করবেন। (সূরা আত তাওবা)
আহলে কিতাবদের মধ্যে যারা আল্লাহ ও পরকালে বিশ্বাসী নয় এবং আল্লাহ ও তার রাসূল যেসব বস্তুতে হারাম ঘোষণা করেছেন, সেগুলোকে হারাম মনে করে না আর মেনে নেয় না দীনে হককে, তোমরা সেসব কিতাবধারীদের সাথে যুদ্ধে লিপ্ত থাক, যতক্ষণ না তারা অধীনতা ও বশ্যতা স্বীকার করে নিজেদের হাতে জিজিয়া দানে স্বীকৃত হবে। (সূরা আত তাওবা)
বের হয়ে যাও (জিহাদের উদ্দেশ্যে) অস্ত্র-শস্ত্র হালকা হোক বা ভারী হোক এবং আল্লাহর পথে তোমাদের জান-মাল লাগিয়ে দিয়ে জিহাদ কর। (সূরা আত তাওবা)
এটা যে একটা স্বার্থ, তা বুঝতে খুব বেশি জ্ঞানী হবার দরকার নেই। তবে এলাকার অনেক মানুষ এক মৌ-লোভীর উপর বেজায় বিরক্ত হয়ে গেছে। সে বলছে, নারীদের ভোট দেয়া হারাম এবং বিধর্মী কাউকে ভোট দেয়াও হারাম। মৌ-লোভী যে ভুল কথা বলছে, তা কিন্তু নয়। সে ইসলামের আসল কথাটাই বলেছে। তবে মডারেট মুসলমানগুলো তার এই সব আচরণ মেনে নিতে পারছে না। কারণ এদের ইসলাম সম্পর্কে প্রকৃত জ্ঞান নেই। তবে এটা ভেবে একটু ভালো লাগছে যে, মানুষ আস্তে আস্তে মরুভুমির এই বর্বর ধর্মটাকে ভুলে যাচ্ছে।
এতক্ষণ ইসলাম নিয়েই শুধু কথা বললাম। অন্য ধর্মের লোকগুলো হয়তো ভাবছে, তাদের ধর্মগুলো খুব ভাল, শান্তির। তারা ভাবুক, আর আমরা বিনোদিত হই।