Well-balanced breakfast can give you energy and prevent you from eating too much during the rest of the day. Here are the 12 best foods you can eat in the morning.
Breakfast
ফেইসবুক ইউজারদের মধ্যে যারা ছোটবেলায় ‘ডায়াপার’ পরেছে সেই প্রজন্ম জাহানারা ইমামকে কতটুকু জানে সেই বিষয়ে আমার ঘোরতোর সন্দেহ আছে। উনাকে ধারণ করা তো অনেক পরের বিষয়। এই প্রজন্ম হয়ত তাজউদ্দিনকেই ‘ভারতের দালাল’ বলতে কুন্ঠিত হবে না!
তো, ভারত যেহেতু চোর, তারা চোট্টামী ছাড়া ক্রিকেটে জিততে পারে না, বাংলাদেশ ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন হতে পারছে না যেহেতু ভারতের চোট্টামীর কারণে কাজেই চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে নিশ্চয় আপনি পাকিস্তানকে সমর্থন জানাবেন?
যদি আপনি যথেষ্ঠ ভন্ড হোন তাহলে আপনার উত্তর হবে আপনি ফাইনালে কাউকেই সমর্থন জানাবেন না! কিন্তু ইমারন খান যুগের উইলস এশিয়া কাপ, শারজা কাপের সময় ৯৯.৫০ ভাগ বাংলাদেশী পাকিস্তান ভক্তরা কি ডাইনোসারের মত বিলুপ্ত হয়ে গেছে? ইমরান খানের একটা ভিডিও ইউটিউবে পাওয়া যায় যেখানে তিনি বাংলাদেশ সফর নিয়ে স্মৃতিচারণ করতে গিয়ে বলছেন, স্টেডিয়ামে ঢোকার মুখে হাজার হাজার বাংলাদেশী যেভাবে ‘পাকিস্তান জিন্দাবাদ’ বলে তাদের স্বাগত জানিয়েছিল তাতে তিনি ইমোরশনাল হয়ে পড়েছিলেন…।
যদি রাজনীতি টানেন তাহলে পাকিস্তানের হয়ে একটা কথাও আপনি বলে যুত করতে পারবেন না। যদি ধর্ম টানেন তাহলে বাংলাদেশ থেকে কতজন মুসলমান হজের পরে ভারতে তীর্থ করতে যায় তার পরিসংখ্যানটা আগে খোঁজেন! তবু ভারতকে সমর্থন না জানানোর অনেকগুলো যুক্তি দাঁড় করানো যায়। কিন্তু পাকিস্তানকে সমর্থন জানানোর একটিও যুক্তি নেই। কিন্তু ভালোবাসা তো যুক্তি মানে না। বাংলাদেশ পাকিস্তানকে ভালোবাসে! এটাই তিতা সত্য। ফালানী, তিস্তা… এসব উছিলার কি প্রয়োজন?
পাকিস্তান আমার কাছে একটা আইডোলজি। পাকিস্তানের সাধারণ মানুষের প্রতি আমার কোন ঘৃণা নেই। পাকিস্তানী কোন খেলোয়ারের প্রতিও কোন বিদ্বেষ নেই। আমি শচীন টেন্ডুলকার ও ওয়াশিম আক্রামের ভক্ত ছিলাম। তাদের প্রতি ভালোবাসা ছিল নিঁখাদ ক্রিকেটীয়। কিন্তু পাকিস্তান ক্রিকেট টিমকে সমর্থন করিনি কখনো দুটো কারণ, মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসে পাকিস্তানীদের ভূমিকা আর ‘পাকিস্তান আইডোলজি’-কে সমর্থন না করা। যে দ্বিজাতি তত্ত্বের প্রেরণায় ‘পাকিস্তানের’ জন্ম, যে বিষাক্ত সাম্প্রদায়িক দর্শনে ‘পাকিস্তানের’ জন্ম আমি তাকেই ঘৃণা করি, মানুষকে নয়। পাকিস্তানকে সমর্থন জানালে দ্বিজাতি তত্ত্বকেই সমর্থন জানাতে হয়…।
সোনা, লবন, চাল আর লাকড়ি এই চারটি দ্রব্যের পরিমাপ একই ধরনের দাঁড়িপাল্লা ব্যবহার করে করা যায় না। তার জন্য ভিন্ন ভিন্ন সুক্ষতার এবং আকারের দাঁড়িপাল্লা প্রয়োজন হয়। একটি দাঁড়িপাল্লার পরিমাপের সীমা নির্দিষ্ট ছোট মাত্রার মধ্যে থাকে বলেই এই অবস্থা। কিন্তু যদি দাঁড়িপাল্লা সরলরৈখিক (linear) না হয়ে লগারিদমিক (logarithmic) হতো তাহলে একই পাল্লায় অনেক বিশাল ব্যবধানের দ্রব্যের ওজন পরিমাপ করা যেত। লগারিদমের বিষয়টি কেমন সেটি একটু সহজবোধ্যভাবে দেখা যাক।
আপনার যদি একটি ১০ ওয়াটের সাউন্ড সিস্টেম থাকে এবং তার শব্দ যথেষ্ট জোরালো মনে না হওয়ায় এবং দ্বিগুণ জোরালো শব্দ পাওয়ার জন্য আপনি ২০ ওয়াটের সাউন্ড সিস্টেম কিনে নিয়ে আসেন তাহলে তা হবে ভুল। মানুষের ইন্দ্রিয়গুলো সরলরৈখিক ভাবে কাজ করে না বরং কাজ করে লগারিদমিক হারে। শব্দের ক্ষেত্রেই বিষয়টি আলোচনা করা যাক। ধরা যাক একটি ১ ওয়াটের সাউন্ড সিস্টেম ১ মিটার দূরত্ব থেকে আপনার কানে ৯০ dB (ডেসিবেল, শব্দ তীব্রতার একক) শব্দ তৈরি করে তাহলে ১০ ওয়াটের সিস্টেম ৯০০ dB তীব্রতা তৈরি করবে না বরং শব্দ তৈরি করবে ১০ dB বেশি, অর্থাৎ ১০০ ডেসিবেল। অর্থাৎ dB একটি লগারিদমিক একক। প্রতি ১০ dB তীব্রতা বৃদ্ধি পাওয়ার জন্য মানুষের কানে শব্দকে দ্বিগুণ জোরালো মনে হয়। অথচ আপনি সাউন্ড সিস্টেমের ক্ষমতা ১০ গুণ বাড়ালে একই দুরত্বের জন্য একটি শব্দ ১০ dB বেশী তীব্র হবে বা আপনার কানে তা দ্বিগুন জোরালো শব্দ মনে হবে! যদি আপনি সাউন্ড সিস্টেমের ক্ষমতা ১০০ গুণ বৃদ্ধি করেন তাহলে তা কেবল মাত্র চারগুণ জোরালো শব্দ তৈরি করবে।
শুধু শব্দের জন্যই নয় মানুষের অন্যান্য ইন্দ্রিয়গুলোও একই ভাবেই কাজ করে। যেমন: আলোর তীব্রতা দ্বিগুন করলেও আমাদের চোখে তা দ্বিগুন হিসেবে ধরা দেয় না। এই ধরনের লগারিদমিক ইন্দ্রিয়গ্রাহ্যতাকে বলা হয় লগারিদমিক পারসেপশন। নিচের ছবি দেখলে বিষয়টি আঁচ করতে সুবিধা হবে। রাস্তার দু'পাশের ল্যাম্পপোস্টগুলো দেখুন দুরত্ব বৃদ্ধির সাথে সাথে আপনার কাছে সেগুলোর দুরত্বের অনুভূতি একই থাকছে না বরং ইনক্রিমেন্ট কমে আসছে। অথচ এই ল্যাম্পপোস্টগুলো কিন্তু সমদূরত্বেই বসানো হয়েছে। অন্যান্য অনুভুতির ক্ষেত্রেও একই কথা প্রযোজ্য।
মানুষের জীবন ধারনের জন্য লগারিদমিক পারসেপশনের গুরুত্ব অপরিসীম। এর ফলে আমাদের ইন্দ্রিয়ের ধারণ ক্ষমতার পাল্লা ব্যপকভাবে বৃদ্ধি পায়। এই কারণেই মানুষ সবচেয়ে কম তীব্রতার যে শব্দ অনুধাবন করতে পারে তার চেয়ে এক ট্রিলিয়ন গুণ বেশী তীব্রতার শব্দও অনুধাবন করতে পারে।
ক্যান্টিনে ৭০ হাজার টাকা বাকী পড়েছে ছাত্রলীগ নেতার- ওই টাকা মেরে দেয়ার ফন্দিতেই সম্ভবত কুটচালটি চেলেছে সে। হতে পারে, এর পেছনে অন্য নিগূঢ় কোনো মোটিভ আছে। তেহারীর প্যাকেট নিয়ে হিন্দু ছেলেদের খাইয়ে দিলো। তার বক্তব্য- ওতে গরুর মাংস আছে জানা ছিলো না তার। অথচ কে না জানে, তেহারী গরুর মাংস দিয়েই হয়।
সাম্প্রদায়িক ইতর প্রাণীগুলো এখন জলঘোলা করছে ভিন্ন ইস্যুতে। চারুকলায় গরুর মাংস নিষিদ্ধ কেন-এ নিয়ে আরএসএস, শিবসেনা খুঁজে বেড়াচ্ছে তারা। এই ইস্যুতে হিন্দুদের উপর হামলে পড়ার চান্স খুঁজছে তারা। এর মধ্য দিয়ে তারা মূলত বাংলা নববর্ষ যে অনৈসলামিক সেটা প্রমাণে ঝাঁপিয়ে পড়েছে । চারুকলার ক্যান্টিনে গরু বা শুকর কোনোটিই নিষিদ্ধ নয়, এ নিয়ে কোনো ফরমান কখনো জারি হয়নি। বাংলাদেশের অনেক রেস্টুরেন্টে গরুর মাংস রান্না হয় না। ঢাকা শহরে কাবাবের সবচেয়ে বড় ব্র্যান্ড স্টার কাবাবে গরুর মাংসের কোনো আইটেম হয় না।
ব্যবসায়িক জায়গা থেকেই তারা সেটি করে-যেন সকল ধর্মের মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যে স্বস্তিতে খেতে পারে। তার মানে এই নয় যে স্টার কাবাবে গরুর মাংস নিষিদ্ধ। বৈশাখের বিশেষ উপলক্ষে চারুকলার ক্যান্টিনে তেহারী রান্না হলে সেটা মোটেও অন্যায় নয়, অন্যায় করেছে তারা যারা নিজেদের হীন স্বার্থে তেহারী হিন্দু কাউকে খাইয়েছে। আবার সারা বছর চারুকলার ক্যান্টিনে গরুর মাংস রান্না না হওয়াও মোটেও অন্যায় কিছু না। সাধারণত এগুলো পরিস্থিতির চাহিদা অনুযায়ীই করা হয়। কিন্তু সাম্প্রদায়িক কুষ্ঠরোগে আক্রান্ত প্রাণীগুলোকে আপনি এর কোনোটিই বোঝাতে পারবেন না। ওরা শুধু চান্স খুঁজবে। কোনো একটা ছুতো পেলেই ওরা তাদের পচা গলা শরীর মন উগরে দেবে।
প্রশ্নপত্র ফাঁস ও নকল বন্ধ, কোচিং বাণিজ্য দূর করতে, পরীক্ষাপদ্ধতির আমুল পরিবর্তন দরকার। কেন প্রশ্নপত্র ফাঁস হয়? কেন নকল হয়? কেন কোচিং বাণিজ্য বন্ধ হয় না? কারণ শিক্ষার্থীর মাথায় একটি বিষয়ই সেই সময় কাজ করে তা হচ্ছে, কোন মূল্যে তাকে কৃতকার্য হতেই হবে, ভাল করতেই হবে! সারাবছর সে স্কুল-ক্লাসে যা করুক না কেন চুড়ান্ত পরীক্ষার মাধ্যমেই বিষয়টি নির্ধারিত হবে। এই মনোভাবই ছাত্রদের বেপরোয়া করে এবং অনৈতিক পথের সন্ধান করে! আর একশ্রেণীর অসাধু সুযোগসন্ধানী এই অবস্থার সুযোগ নেয় এবং অনৈতিক বাণিজ্য করে। বছরব্যাপী ধারাবাহিক স্কুল পারফরমেন্সের মাধ্যমে, মেধার মূল্যায়ন হলে, এই বিপদজনক পরিস্থিতি সৃষ্টি হতো না।
১. কেমন পরীক্ষা পদ্ধতি দরকার
একেকটি সাবজেক্ট ১০০ মার্কের হলে, সারাবছর ক্লাস, লেকচার, টেস্ট, প্রেজেনটেশন, প্রজেক্ট, এ্যাসাইন্টমেন্ট, এক্সারসাইজ ইত্যাদির জন্য ৭০ শতাংশ মার্কস বরাদ্দ থাকবে, আর চুড়ান্ত পরীক্ষার জন্য বরাদ্দ থাকবে ৩০ শতাংশ মার্কস। তারমানে একজন ছাত্রকে পাশ করতে হলে, তাকে অবশ্যই সারাবছর ক্লাসের বিষয়গুলো অনুসরণ করতে হবে। মেধা ও পাশ-ফেলের বিষয়টি সেখানেই নির্ধারিত হবে। সারাবছরের ৭০ শতাংশ নাম্বারের সাথে চুড়ান্ত পরীক্ষার ৩০ শতাংশ নাম্বার যুক্ত হয়ে চুড়ান্ত মেধার গ্রেডিং নির্ধারিত হবে। কেউ যদি কোন কারণে চুড়ান্ত পরীক্ষায় অংশ না নিতে পারে, তাহলেও সে কৃতকার্য হতে পারে, যদি সে পাশের সর্বনিম্ন নাম্বার অর্জন করে। অনেক উন্নত ও উন্নয়নশীল দেশে পরীক্ষাপদ্ধতির এই স্বীকৃত ধারা বিদ্যমান।
২. স্কুলই হবে লেখাপড়া প্রাণকেন্দ্র
লেখাপড়ার জন্যই শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্যই লেখাপড়া! অফিস যেমন কাজের জন্য। বাসাবাড়ী হচ্ছে থাকার জন্য। গৃহ হবে পারিবারিক সময়ের জন্য। দৃষ্টিভোঙ্গী হতে হবে ছাত্রছাত্রীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানেই তাদের লেখাপড়ার কাজগুলো শেষ করবে। লেখাপড়া, জ্ঞানাঅর্জন, গবেষণা ও সেগুলোর যথাযথ জানাবোঝার বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ। বইগুলো থাকবে তাদের কাছে বা লাইব্রেরীতে রেফারেন্সের জন্য, কাজের জন্য। কোন বিষয় মুখস্ত করে মাথায় নিয়ে ঘোরার দিন শেষ। এখন তথ্যপ্রাপ্তির উৎস এত সহজ যে, তা আর মস্তিষ্কে নিয়ে ঘোরার বিষয় নয়। কেবল জানা থাকতে হবে’ প্রয়োজনের সময় জ্ঞানকে কাজে লাগানোর বহুমাত্রিক কৌশল, পদ্ধতি ও দক্ষতা।
৩. ক্লাসের সময় ও বিষয়ে গতানুগতিকতা নয়
ক্লাসের সময় বাড়াতে হবে। একেকটি ক্লাস হবে ৭৫ থেকে ৯০ মিনিট। এবং প্রতিদিন ৩ থেকে ৪টি বিষয়ে ক্লাস হবে। একই দিনে ৮-১০ বিষয়ে ক্লাস হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য মানসিক চাপ, এবং টানা অনেক গুলো বিষয় পড়ানো-শেখানো বিজ্ঞানসম্মতও নয়। কেবল লেকচারভিত্তিক ক্লাস নয়, অংশগ্রহন, রিফ্রেশমেন্ট, আনন্দময় ও বন্ধুত্বমুলক করতে হবে।
৪. পাঠ্যপুস্তকের ধারা ও বিষয় বিন্যাস জরুরী
পাঠ্যপুস্তকের ভার-বোঝা কমাতে হবে। শিশুকাল থেকেই ৩-৪টি ভাষা ও অনেকগুলো বিষয় পড়ার চাপে তাদের সুস্থ ও স্বাভাবিক বিকাশ ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। শেখা ও জানার আনন্দ তাদের কাছে আতঙ্কের বিষয়ে পরিণত হয়েছে। কেবল ভাষা শিক্ষা ও অংকের খেলা ওদের জন্য বাধ্যতামুলক হওয়া উচিত। তারসাথে থাকবে আঁকাআঁকি, খেলাধূলা, গানবাজনা, পর্যায়ক্রমে, সমাজ, বিজ্ঞান, প্রকৃতি, পরিবেশ, নীতিশিক্ষা, কম্পিউটার, কলাসহ নিত্য নতুন বিষয় যুক্ত করতে হবে। শিশু-কিশোররা যে করতে ভালবাসে সে সব বিষয় যুক্ত করতে হবে, আঁকাআঁকি, ফটোগ্রাফি, ডিজাইন, শেলাইপরাই, কম্পিউটার, সঙ্গীত, যন্ত্র, শিল্পকলা, হাতের কাজ, বাগান, বাণিজ্য, রান্না ও পুষ্টি, পশুপাখী, প্রাণপ্রকৃতি ইত্যাদি।
৫. তত্ত্ব নির্ভরতা ও বইয়ের ভাবনা থেকে শিক্ষাকে বের করতে হবে
শিক্ষার্থীদের মাথা থেকে বইয়ের ভাবনা সরিয়ে রাখতে হবে। জানাতে হবে জ্ঞান সর্বত্র, বই তার সূত্রবদ্ধ রুপ মাত্র। এখানে প্রাইমারী স্কুলের (৮ ক্লাস পর্যন্ত) ছেলেমেয়েদের প্রতিদিন বাসা-স্কুল বই টানাটানি করতে হয় না! স্কুলেই তাদের সব। সেখানেই তাদের লেখাপড়ার সবকিছু। তাদের কাছে থাকে কেবল খাতা-কলম-পেনসিল-নোট। প্রয়োজনে তারা স্কুল থেকে বই ধার নেয়। শিক্ষাকে তত্ত্ব নির্ভরতার ধারা থেকে বের করে, তাকে ব্যবহারিক, মানবিক ও উৎপাদনমূখী করাটা খুব জরুরী।